
দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়েছে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণ ও অপহরণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার এড়াতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মৃত্যু, নির্যাতন, অপতৎপরতার অভিযোগের মতো ঘটনা ঘটেই চলেছে। ধর্ষণসহ নারী ও শিশুদের ওপর সহিংসতার ঘটনা এখনো উদ্বেগজনক। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ ও এমএসএফের সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। সংগঠনের সভাপতি সুলতানা কামালের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় তুলে ধরে এ নিয়ে গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
এমএসএফের মাসিক মানবাধিকার পরিস্থিতি তদারকি প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে ৬ জন নাগরিককে তুলে নিয়ে যাওয়া ও অপর একটি ঘটনায় দুজনকে তুলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। রাজনৈতিক ও নির্বাচনী সহিংসতার ৫১টি ঘটনায় সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৬৯১ জন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ৫টি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ১২ জন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার করে সাধারণ নাগরিকদের বস্তুনিষ্ঠ ও স্বাধীন চিন্তা, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা এবং সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধা ও নির্যাতন করার মতো ঘটনা বন্ধ হয়নি। রাজনৈতিক সহিংসতায় হতাহতের ঘটনা বেড়েছে। পাশাপাশি সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারিতে বন্দুকযুদ্ধের ২টি ঘটনা ঘটেছে। কথিত গোলাগুলির দুটো ঘটনার মধ্যে একটিতে র্যাব ও অপরটিতে পুলিশের সম্পৃক্ততা ছিল। দুটো ঘটনাতেই কোনো হতাহতের সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত না হলেও ২ জনকে র্যাব ও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
এমএসএফ মনে করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণের নামে যে অপতৎপরতা চলছে তা অন্যায়, ক্ষমতার অপব্যবহার ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং নাগরিক জীবনে চরম উৎকণ্ঠা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ক্রমাগত আস্থাহীনতার জন্ম দিচ্ছে।
প্রতিবেদনে এমএসএফ বলেছে, রাজনৈতিক অঙ্গনে সরকারদলীয় ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহিংসতা, হানাহানি, হতাহতের ঘটনাসহ নাগরিক জীবনে উৎকণ্ঠা বেড়েছে। গত ২২ ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলায় দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের চরকাছিয়া গ্রামে মিয়ারহাট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জেরে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরিকাঘাতে রাসেল হোসেন (১৪) নামের এক কিশোর নিহত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিরোধীদলীয় কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত করার অন্যতম উপায় হিসেবে হয়রানিমূলক মামলা ছাড়াও গায়েবি মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার ও বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ উঠেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এহেন প্রয়াস নাগরিক জীবনে নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।
এ ছাড়া শিক্ষাঙ্গনে সরকারদলীয় ছাত্রসংগঠন ও তাদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকা সমর্থকদের দ্বারা ছাত্রছাত্রীদের শুধু শারীরিক নয়, মানসিক ও যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে, যা জনমনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। এ ধরনের ঘটনা ক্যাম্পাসে অহরহই ঘটে চলেছে অথচ এর কোনো সুবিচার হচ্ছে না।
এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী চলতি মাসে কারা হেফাজতে একজন ভারতীয় নাগরিকসহ মোট ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। জানুয়ারিতে এর সংখ্যা ছিল ২০ জন।
এ মাসে বিভিন্ন পর্যায়ে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনের ৬টি ঘটনা ঘটেছে। যার মধ্যে ৫টি ঘটনা জাতিগত ও ১টি ঘটনা ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতনের। ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় এক রাতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ১২টি মন্দিরের ১৪টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।

দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়েছে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণ ও অপহরণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার এড়াতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মৃত্যু, নির্যাতন, অপতৎপরতার অভিযোগের মতো ঘটনা ঘটেই চলেছে। ধর্ষণসহ নারী ও শিশুদের ওপর সহিংসতার ঘটনা এখনো উদ্বেগজনক। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ ও এমএসএফের সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। সংগঠনের সভাপতি সুলতানা কামালের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় তুলে ধরে এ নিয়ে গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
এমএসএফের মাসিক মানবাধিকার পরিস্থিতি তদারকি প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে ৬ জন নাগরিককে তুলে নিয়ে যাওয়া ও অপর একটি ঘটনায় দুজনকে তুলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। রাজনৈতিক ও নির্বাচনী সহিংসতার ৫১টি ঘটনায় সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৬৯১ জন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ৫টি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ১২ জন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার করে সাধারণ নাগরিকদের বস্তুনিষ্ঠ ও স্বাধীন চিন্তা, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা এবং সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধা ও নির্যাতন করার মতো ঘটনা বন্ধ হয়নি। রাজনৈতিক সহিংসতায় হতাহতের ঘটনা বেড়েছে। পাশাপাশি সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারিতে বন্দুকযুদ্ধের ২টি ঘটনা ঘটেছে। কথিত গোলাগুলির দুটো ঘটনার মধ্যে একটিতে র্যাব ও অপরটিতে পুলিশের সম্পৃক্ততা ছিল। দুটো ঘটনাতেই কোনো হতাহতের সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত না হলেও ২ জনকে র্যাব ও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
এমএসএফ মনে করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণের নামে যে অপতৎপরতা চলছে তা অন্যায়, ক্ষমতার অপব্যবহার ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং নাগরিক জীবনে চরম উৎকণ্ঠা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ক্রমাগত আস্থাহীনতার জন্ম দিচ্ছে।
প্রতিবেদনে এমএসএফ বলেছে, রাজনৈতিক অঙ্গনে সরকারদলীয় ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহিংসতা, হানাহানি, হতাহতের ঘটনাসহ নাগরিক জীবনে উৎকণ্ঠা বেড়েছে। গত ২২ ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলায় দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের চরকাছিয়া গ্রামে মিয়ারহাট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জেরে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরিকাঘাতে রাসেল হোসেন (১৪) নামের এক কিশোর নিহত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিরোধীদলীয় কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত করার অন্যতম উপায় হিসেবে হয়রানিমূলক মামলা ছাড়াও গায়েবি মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার ও বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ উঠেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এহেন প্রয়াস নাগরিক জীবনে নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।
এ ছাড়া শিক্ষাঙ্গনে সরকারদলীয় ছাত্রসংগঠন ও তাদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকা সমর্থকদের দ্বারা ছাত্রছাত্রীদের শুধু শারীরিক নয়, মানসিক ও যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে, যা জনমনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। এ ধরনের ঘটনা ক্যাম্পাসে অহরহই ঘটে চলেছে অথচ এর কোনো সুবিচার হচ্ছে না।
এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী চলতি মাসে কারা হেফাজতে একজন ভারতীয় নাগরিকসহ মোট ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। জানুয়ারিতে এর সংখ্যা ছিল ২০ জন।
এ মাসে বিভিন্ন পর্যায়ে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনের ৬টি ঘটনা ঘটেছে। যার মধ্যে ৫টি ঘটনা জাতিগত ও ১টি ঘটনা ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতনের। ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় এক রাতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ১২টি মন্দিরের ১৪টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।

দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়েছে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণ ও অপহরণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার এড়াতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মৃত্যু, নির্যাতন, অপতৎপরতার অভিযোগের মতো ঘটনা ঘটেই চলেছে। ধর্ষণসহ নারী ও শিশুদের ওপর সহিংসতার ঘটনা এখনো উদ্বেগজনক। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ ও এমএসএফের সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। সংগঠনের সভাপতি সুলতানা কামালের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় তুলে ধরে এ নিয়ে গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
এমএসএফের মাসিক মানবাধিকার পরিস্থিতি তদারকি প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে ৬ জন নাগরিককে তুলে নিয়ে যাওয়া ও অপর একটি ঘটনায় দুজনকে তুলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। রাজনৈতিক ও নির্বাচনী সহিংসতার ৫১টি ঘটনায় সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৬৯১ জন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ৫টি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ১২ জন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার করে সাধারণ নাগরিকদের বস্তুনিষ্ঠ ও স্বাধীন চিন্তা, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা এবং সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধা ও নির্যাতন করার মতো ঘটনা বন্ধ হয়নি। রাজনৈতিক সহিংসতায় হতাহতের ঘটনা বেড়েছে। পাশাপাশি সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারিতে বন্দুকযুদ্ধের ২টি ঘটনা ঘটেছে। কথিত গোলাগুলির দুটো ঘটনার মধ্যে একটিতে র্যাব ও অপরটিতে পুলিশের সম্পৃক্ততা ছিল। দুটো ঘটনাতেই কোনো হতাহতের সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত না হলেও ২ জনকে র্যাব ও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
এমএসএফ মনে করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণের নামে যে অপতৎপরতা চলছে তা অন্যায়, ক্ষমতার অপব্যবহার ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং নাগরিক জীবনে চরম উৎকণ্ঠা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ক্রমাগত আস্থাহীনতার জন্ম দিচ্ছে।
প্রতিবেদনে এমএসএফ বলেছে, রাজনৈতিক অঙ্গনে সরকারদলীয় ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহিংসতা, হানাহানি, হতাহতের ঘটনাসহ নাগরিক জীবনে উৎকণ্ঠা বেড়েছে। গত ২২ ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলায় দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের চরকাছিয়া গ্রামে মিয়ারহাট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জেরে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরিকাঘাতে রাসেল হোসেন (১৪) নামের এক কিশোর নিহত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিরোধীদলীয় কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত করার অন্যতম উপায় হিসেবে হয়রানিমূলক মামলা ছাড়াও গায়েবি মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার ও বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ উঠেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এহেন প্রয়াস নাগরিক জীবনে নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।
এ ছাড়া শিক্ষাঙ্গনে সরকারদলীয় ছাত্রসংগঠন ও তাদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকা সমর্থকদের দ্বারা ছাত্রছাত্রীদের শুধু শারীরিক নয়, মানসিক ও যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে, যা জনমনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। এ ধরনের ঘটনা ক্যাম্পাসে অহরহই ঘটে চলেছে অথচ এর কোনো সুবিচার হচ্ছে না।
এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী চলতি মাসে কারা হেফাজতে একজন ভারতীয় নাগরিকসহ মোট ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। জানুয়ারিতে এর সংখ্যা ছিল ২০ জন।
এ মাসে বিভিন্ন পর্যায়ে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনের ৬টি ঘটনা ঘটেছে। যার মধ্যে ৫টি ঘটনা জাতিগত ও ১টি ঘটনা ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতনের। ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় এক রাতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ১২টি মন্দিরের ১৪টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।

দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়েছে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণ ও অপহরণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার এড়াতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মৃত্যু, নির্যাতন, অপতৎপরতার অভিযোগের মতো ঘটনা ঘটেই চলেছে। ধর্ষণসহ নারী ও শিশুদের ওপর সহিংসতার ঘটনা এখনো উদ্বেগজনক। মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ ও এমএসএফের সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। সংগঠনের সভাপতি সুলতানা কামালের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় তুলে ধরে এ নিয়ে গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
এমএসএফের মাসিক মানবাধিকার পরিস্থিতি তদারকি প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে ৬ জন নাগরিককে তুলে নিয়ে যাওয়া ও অপর একটি ঘটনায় দুজনকে তুলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। রাজনৈতিক ও নির্বাচনী সহিংসতার ৫১টি ঘটনায় সহিংসতার শিকার হয়েছেন ৬৯১ জন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ৫টি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ১২ জন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার করে সাধারণ নাগরিকদের বস্তুনিষ্ঠ ও স্বাধীন চিন্তা, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা এবং সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধা ও নির্যাতন করার মতো ঘটনা বন্ধ হয়নি। রাজনৈতিক সহিংসতায় হতাহতের ঘটনা বেড়েছে। পাশাপাশি সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা অব্যাহত রয়েছে।
এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারিতে বন্দুকযুদ্ধের ২টি ঘটনা ঘটেছে। কথিত গোলাগুলির দুটো ঘটনার মধ্যে একটিতে র্যাব ও অপরটিতে পুলিশের সম্পৃক্ততা ছিল। দুটো ঘটনাতেই কোনো হতাহতের সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত না হলেও ২ জনকে র্যাব ও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
এমএসএফ মনে করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণের নামে যে অপতৎপরতা চলছে তা অন্যায়, ক্ষমতার অপব্যবহার ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং নাগরিক জীবনে চরম উৎকণ্ঠা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ক্রমাগত আস্থাহীনতার জন্ম দিচ্ছে।
প্রতিবেদনে এমএসএফ বলেছে, রাজনৈতিক অঙ্গনে সরকারদলীয় ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহিংসতা, হানাহানি, হতাহতের ঘটনাসহ নাগরিক জীবনে উৎকণ্ঠা বেড়েছে। গত ২২ ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলায় দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়নের চরকাছিয়া গ্রামে মিয়ারহাট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জেরে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরিকাঘাতে রাসেল হোসেন (১৪) নামের এক কিশোর নিহত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিরোধীদলীয় কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত করার অন্যতম উপায় হিসেবে হয়রানিমূলক মামলা ছাড়াও গায়েবি মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার ও বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ উঠেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এহেন প্রয়াস নাগরিক জীবনে নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।
এ ছাড়া শিক্ষাঙ্গনে সরকারদলীয় ছাত্রসংগঠন ও তাদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকা সমর্থকদের দ্বারা ছাত্রছাত্রীদের শুধু শারীরিক নয়, মানসিক ও যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে, যা জনমনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। এ ধরনের ঘটনা ক্যাম্পাসে অহরহই ঘটে চলেছে অথচ এর কোনো সুবিচার হচ্ছে না।
এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী চলতি মাসে কারা হেফাজতে একজন ভারতীয় নাগরিকসহ মোট ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। জানুয়ারিতে এর সংখ্যা ছিল ২০ জন।
এ মাসে বিভিন্ন পর্যায়ে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনের ৬টি ঘটনা ঘটেছে। যার মধ্যে ৫টি ঘটনা জাতিগত ও ১টি ঘটনা ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতনের। ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় এক রাতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ১২টি মন্দিরের ১৪টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৫ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৮ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৮ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৯ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়েছে। একই সঙ্গে অব্যাহত আছে সংখ্যালঘু নির্যাতন। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক বন্দুকযুদ্ধ, তাদের পরিচয়ে অপহরণ ও অপহরণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার এড়াতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মৃত্যু, নির্যাতন, অপতৎপরতার অভিযোগের মতো ঘটনা ঘটেই চলেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৮ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৮ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৯ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়েছে। একই সঙ্গে অব্যাহত আছে সংখ্যালঘু নির্যাতন। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক বন্দুকযুদ্ধ, তাদের পরিচয়ে অপহরণ ও অপহরণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার এড়াতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মৃত্যু, নির্যাতন, অপতৎপরতার অভিযোগের মতো ঘটনা ঘটেই চলেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৮ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৯ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়েছে। একই সঙ্গে অব্যাহত আছে সংখ্যালঘু নির্যাতন। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক বন্দুকযুদ্ধ, তাদের পরিচয়ে অপহরণ ও অপহরণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার এড়াতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মৃত্যু, নির্যাতন, অপতৎপরতার অভিযোগের মতো ঘটনা ঘটেই চলেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৫ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৮ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৯ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বেড়েছে। একই সঙ্গে অব্যাহত আছে সংখ্যালঘু নির্যাতন। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক বন্দুকযুদ্ধ, তাদের পরিচয়ে অপহরণ ও অপহরণের চেষ্টা, গ্রেপ্তার এড়াতে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে মৃত্যু, নির্যাতন, অপতৎপরতার অভিযোগের মতো ঘটনা ঘটেই চলেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৫ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৮ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৮ দিন আগে