যশোর প্রতিনিধি
যশোরে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে লাবণী ওরফে লাভলী (৩০) নামের তৃতীয় লিঙ্গের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। অভিযোগ উঠেছে, দল ত্যাগ করায় গতকাল শনিবার তাঁকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
লাবণীর সঙ্গী সেলিনা জানান, তাঁরা সকাল আটটার দিকে শহরের ধর্মতলা এলাকা থেকে ইজিবাইকে করে কায়েমখোলা এলাকায় যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে হালসা সেতুর কাছাকাছি পৌঁছালে একদল দুর্বৃত্ত তাঁদের পথরোধ করে। এ সময় দুর্বৃত্তরা পিস্তল বের করে লাবণীকে গুলি করতে যায়। কিন্তু পিস্তল থেকে গুলি বের না হলে অস্ত্র দেখিয়ে ইজিবাইকে থাকা সবাইকে নেমে যেতে বলে। লাবণী পিস্তলধারীকে ভাই বলেও সম্বোধন করেন এবং দুই সঙ্গীকে ঘাবড়াতে নিষেধ করেন। একপর্যায়ে ওই অস্ত্রধারীরা লাবণীকে বাইক থেকে নামিয়ে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় লাবণীকে উদ্ধার করে যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সাড়ে ১০টার দিকে লাবণী মারা যান।
নিহতের আরেক সঙ্গী নাজমা বলেন, ‘লাবণী আগে ঝিকরগাছার পাহাড়ি নামের এক হিজড়া নেতার সঙ্গে কাজ করত। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়। এরপরে সে যশোর শহরে চলে আসে। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে চরম বিরোধ সৃষ্টি হলে পাহাড়ি প্রায় দুই বছর আগে লাবণীকে মেরে হাত ভেঙে দেন। পরে লাবণী বাদী হয়ে পাহাড়িকে আসামি করে থানায় একটি মামলা করে। সম্ভবত সে ঘটনার জেরেই এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।’
যশোর সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা আরিফ আহমেদ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জন্যই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার মৃত্যুর সঠিক কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।’
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘটনার মোটিভ উদ্ধার এবং দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারে ইতিমধ্যেই আমরা অভিযান শুরু করেছি।
যশোরে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে লাবণী ওরফে লাভলী (৩০) নামের তৃতীয় লিঙ্গের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। অভিযোগ উঠেছে, দল ত্যাগ করায় গতকাল শনিবার তাঁকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
লাবণীর সঙ্গী সেলিনা জানান, তাঁরা সকাল আটটার দিকে শহরের ধর্মতলা এলাকা থেকে ইজিবাইকে করে কায়েমখোলা এলাকায় যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে হালসা সেতুর কাছাকাছি পৌঁছালে একদল দুর্বৃত্ত তাঁদের পথরোধ করে। এ সময় দুর্বৃত্তরা পিস্তল বের করে লাবণীকে গুলি করতে যায়। কিন্তু পিস্তল থেকে গুলি বের না হলে অস্ত্র দেখিয়ে ইজিবাইকে থাকা সবাইকে নেমে যেতে বলে। লাবণী পিস্তলধারীকে ভাই বলেও সম্বোধন করেন এবং দুই সঙ্গীকে ঘাবড়াতে নিষেধ করেন। একপর্যায়ে ওই অস্ত্রধারীরা লাবণীকে বাইক থেকে নামিয়ে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় লাবণীকে উদ্ধার করে যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সাড়ে ১০টার দিকে লাবণী মারা যান।
নিহতের আরেক সঙ্গী নাজমা বলেন, ‘লাবণী আগে ঝিকরগাছার পাহাড়ি নামের এক হিজড়া নেতার সঙ্গে কাজ করত। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়। এরপরে সে যশোর শহরে চলে আসে। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে চরম বিরোধ সৃষ্টি হলে পাহাড়ি প্রায় দুই বছর আগে লাবণীকে মেরে হাত ভেঙে দেন। পরে লাবণী বাদী হয়ে পাহাড়িকে আসামি করে থানায় একটি মামলা করে। সম্ভবত সে ঘটনার জেরেই এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।’
যশোর সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা আরিফ আহমেদ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জন্যই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার মৃত্যুর সঠিক কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।’
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘটনার মোটিভ উদ্ধার এবং দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারে ইতিমধ্যেই আমরা অভিযান শুরু করেছি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ ঘণ্টা আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২০ দিন আগে