নাঈমুল হাসান, টঙ্গী (গাজীপুর)
গ্রেপ্তারের পর ভারতের কারাগারে আছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী ত্রিমাতি সুব্রত বাইন। কিন্তু কারাগারে থাকলেও সেখান থেকেও তিনি মা, বাবা ও বোনদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। করোনা শুরুর পর একবার ফোনও করেছিলেন। সুব্রত বাইনের পরিবারের সদস্যরা আজকের পত্রিকার কাছে সেসব কথা জানিয়েছেন। তাঁরা জানান, পলাতক থাকার সময় সুব্রত বাইন সর্বশেষ ২০০৪ সালে একবার তাঁর মা-বাবাকে দেখতে গ্রামের বাড়িতে এসেছিলেন।
পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের পরিবার আগে থাকত রাজধানীর মগবাজারে। পরে তারা গাজীপুরের পুবাইল হারবাইদ নয়াপাড়ায় পাঁচ কাঠা জমি কিনে বাড়ি করেন। এখন সেখানেই থাকেন সুব্রত বাইনের বাবা বিপুল বাইন ও মা কুমুলিনি বাইন। এক ভাই তিন বোনের মধ্যে সুব্রত সবার বড়। তিন বোন মেরি বাইন, চেরি সুপর্ণা বাইন ও সুপ্রভা পরির বিয়ে হয়েছে। চেরি ঢাকার এক হাসপাতালে আর পরি একটি ক্রিশ্চিয়ান সংস্থায় কাজ করেন।
এই প্রতিনিধি দুই দিন আগে তাঁদের হারবাইদের বাড়িতে গেলে সুব্রত বাইনের মা, বাবা ও ছোট বোন চেরির স্বামী অতুল কথা বলেন। তাঁরা জানান, কলকাতায় আত্মগোপনে থাকার সময় ২০১৪ সালে চিকিৎসার জন্য সুব্রত বাইনের মা ও বাবা কলকাতায় গিয়েছিলেন। সে সময় সুব্রত বাইনের সঙ্গে তাঁদের দেখা হয়। তখন সুব্রত তাঁদের জানিয়েছিলেন তিনি ভারতের নাগরিক সনদ পেয়েছেন। সুব্রত বাইন তিনটি বিয়ে করেন। তাঁর চারটি সন্তান আছে।
পরিবারের সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগও রাখেন। সুব্রতর প্রথম স্ত্রী লুসির দুই সন্তান রিতু (২৮) ও রিপন (২৬) ঢাকায় থাকে। দ্বিতীয় স্ত্রী বিউটির সন্তান ছোটন মায়ের সঙ্গে থাকে। কলকাতায় তাঁর তৃতীয় স্ত্রী জমিলার সঙ্গে থাকে একমাত্র মেয়ে। তাঁরা স্বীকার করেছেন, ঢাকার মতো গাজীপুরেও সুব্রত বাইনের একটি সন্ত্রাসী বাহিনী ছিল। তারা বিভিন্ন কারখানা ও মার্কেট থেকে চাঁদা আদায় করত। তারা প্রয়োজনমতো সুব্রত বাইনের মাকেও ব্যবহার করত। একবার একটি চাঁদাবাজির ঘটনায় তাঁকে নিয়ে যান সন্ত্রাসীরা। সুব্রত বাইন সেটা জানার পর মাকে বারণ করে দেন। ঢাকার সুব্রত বাইনের মামলার সবকিছু দেখভাল করতেন তাঁর মা কুমুলিনি বাইন। তবে এখন তিনি অসুস্থ। বিছানা ছেড়ে উঠতে পারেন না। শুধু বললেন, কিছুদিন পরপরই বিভিন্ন সংস্থা থেকে লোকজন এসে এটা-সেটা জানতে চান।
গ্রেপ্তারের পর ভারতের কারাগারে আছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী ত্রিমাতি সুব্রত বাইন। কিন্তু কারাগারে থাকলেও সেখান থেকেও তিনি মা, বাবা ও বোনদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন। করোনা শুরুর পর একবার ফোনও করেছিলেন। সুব্রত বাইনের পরিবারের সদস্যরা আজকের পত্রিকার কাছে সেসব কথা জানিয়েছেন। তাঁরা জানান, পলাতক থাকার সময় সুব্রত বাইন সর্বশেষ ২০০৪ সালে একবার তাঁর মা-বাবাকে দেখতে গ্রামের বাড়িতে এসেছিলেন।
পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের পরিবার আগে থাকত রাজধানীর মগবাজারে। পরে তারা গাজীপুরের পুবাইল হারবাইদ নয়াপাড়ায় পাঁচ কাঠা জমি কিনে বাড়ি করেন। এখন সেখানেই থাকেন সুব্রত বাইনের বাবা বিপুল বাইন ও মা কুমুলিনি বাইন। এক ভাই তিন বোনের মধ্যে সুব্রত সবার বড়। তিন বোন মেরি বাইন, চেরি সুপর্ণা বাইন ও সুপ্রভা পরির বিয়ে হয়েছে। চেরি ঢাকার এক হাসপাতালে আর পরি একটি ক্রিশ্চিয়ান সংস্থায় কাজ করেন।
এই প্রতিনিধি দুই দিন আগে তাঁদের হারবাইদের বাড়িতে গেলে সুব্রত বাইনের মা, বাবা ও ছোট বোন চেরির স্বামী অতুল কথা বলেন। তাঁরা জানান, কলকাতায় আত্মগোপনে থাকার সময় ২০১৪ সালে চিকিৎসার জন্য সুব্রত বাইনের মা ও বাবা কলকাতায় গিয়েছিলেন। সে সময় সুব্রত বাইনের সঙ্গে তাঁদের দেখা হয়। তখন সুব্রত তাঁদের জানিয়েছিলেন তিনি ভারতের নাগরিক সনদ পেয়েছেন। সুব্রত বাইন তিনটি বিয়ে করেন। তাঁর চারটি সন্তান আছে।
পরিবারের সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগও রাখেন। সুব্রতর প্রথম স্ত্রী লুসির দুই সন্তান রিতু (২৮) ও রিপন (২৬) ঢাকায় থাকে। দ্বিতীয় স্ত্রী বিউটির সন্তান ছোটন মায়ের সঙ্গে থাকে। কলকাতায় তাঁর তৃতীয় স্ত্রী জমিলার সঙ্গে থাকে একমাত্র মেয়ে। তাঁরা স্বীকার করেছেন, ঢাকার মতো গাজীপুরেও সুব্রত বাইনের একটি সন্ত্রাসী বাহিনী ছিল। তারা বিভিন্ন কারখানা ও মার্কেট থেকে চাঁদা আদায় করত। তারা প্রয়োজনমতো সুব্রত বাইনের মাকেও ব্যবহার করত। একবার একটি চাঁদাবাজির ঘটনায় তাঁকে নিয়ে যান সন্ত্রাসীরা। সুব্রত বাইন সেটা জানার পর মাকে বারণ করে দেন। ঢাকার সুব্রত বাইনের মামলার সবকিছু দেখভাল করতেন তাঁর মা কুমুলিনি বাইন। তবে এখন তিনি অসুস্থ। বিছানা ছেড়ে উঠতে পারেন না। শুধু বললেন, কিছুদিন পরপরই বিভিন্ন সংস্থা থেকে লোকজন এসে এটা-সেটা জানতে চান।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫