নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার জন্য করোনা টেস্ট করাতে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে গিয়েছিলেন রায়হান (ছদ্মনাম)। নমুনা দেওয়া পর এক অচেনা নম্বর থেকে কল আসে তাঁর মোবাইল ফোনে। ফোন রিসিভ করতেই অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি জানান, তাঁর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। তবে টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট নেগেটিভ করা যাবে।
হাসপাতাল থেকে ফোন নম্বর সংগ্রহ করে এভাবে প্রতারণা করে আসা চক্রের কয়েকজন সদস্যকে সম্প্রতি আটক করেছে র্যাব। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, জালিয়াতির মাধ্যমে অন্যের নামে নিবন্ধন করা সিম ব্যবহার করেই প্রতারণা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে তারা। চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তারের সময়ে বিপুল পরিমাণ বেনামি সিম উদ্ধার করে র্যাব। আর এই সিমগুলো সংগ্রহ করা হয় ফুটপাতের ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকেই।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ দমনে সেলফোন অপারেটরদের প্রতিটি সিম বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশনের আওতায় এনেছে সরকার। কিন্তু এতেও দমছে না অপরাধ। প্রতারকেরা নতুন কৌশলে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে। কোনো ধরনের পরিচয়পত্র ছাড়াই ঢাকার ফুটপাতে দেদার বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানির সিম। চাহিদামতো টাকা দিলেই পাওয়া যায় তা। পরিচয় গোপন করে এই প্রতিবেদকও দুটি সিম সংগ্রহ করেছেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধ এলাকার ফুটপাত থেকে। এর মধ্যে একটি সিমের নম্বর ০১৭৩১১১৬ ***। মনির হোসেন নামের এক বৃদ্ধার জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে সিমটি নিবন্ধিত। ফুটপাত থেকে সংগ্রহ করা আরেকটি সিমের নম্বর ০১৯৫১৪৮৭ ***। সিমটির মালিক হাজেরা বেগম নামের এক মধ্যবয়স্ক নারী। ভোটার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী তাঁর ঠিকানা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। এই ধরনের হাজার হাজার সিম ছড়িয়ে আছে ফুটপাতের দোকানগুলোয়, যেগুলোর আসল মালিক জানেনই না তাঁর নামে নিবন্ধন করা সিম কে কী কাজে ব্যবহার করছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা, করোনা টেস্টের ফল পরিবর্তন, ইমো প্রতারণাসহ বিভিন্ন অপরাধে প্রতারকদের মূল হাতিয়ার ফুটপাত
থেকে কেনা সিম। এ ধরনের সিম ব্যবহার করে প্রতারণার অভিযোগে নানা সময় বিভিন্ন চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ।
সাইবার ক্রাইম বিভাগেরই অর্গানাইজড ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিমের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. নাজমুল হক বলেন, বর্তমান সময়ে সব ধরনের প্রতারণার মূলে রয়েছে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিম। অনলাইনে প্রতারণার ক্ষেত্রে ভুয়া রেজিস্ট্রেশন বা অনিবন্ধিত সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ৮০ ভাগ সিম অন্যের নামে নিবন্ধন করা।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) সিটি ইন্টেলিজেন্স অ্যানালাইসিস বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) (কনফিডেনশিয়াল) সাইদ নাসিরুল্লাহ বলেন, বর্তমান সময়ে যেসব সিম ব্যবহার করে সাইবার ক্রাইমসহ বিভিন্ন ধরনের যে অপরাধগুলো হচ্ছে, তার অপরাধীদের ট্র্যাকিং করে শনাক্ত করা যাচ্ছে না। কারণ, এই সিমগুলো ভুয়া না, বেওয়ারিশও না। সমাজের সাধারণ ও নিম্নবিত্ত মানুষদের অর্থের বিনিময়ে ভুল বুঝিয়ে সিমগুলো তাদের নামে রেজিস্ট্রেশন করে নিয়ে বিক্রি করে দিচ্ছে একটি চক্র। ফলে সিম দিয়ে অপরাধ করার পরে যাদের পাওয়া যায় তারা অপরাধের সঙ্গে জড়িত নয়। আর যারা অপরাধ করছে, তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
ফুটপাতে সিম বিক্রির বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কাছে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দীর্ঘদিন ধরে সাইবার অপরাধ নিয়ে কাজ করা এক কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘যেকোনো সিম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো কাজ করে। আর নিবন্ধন দেওয়ার কাজটি করে বিটিআরসি। বিটিআরসিকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ফুটপাতে সিম বিক্রি হলে প্রতারণাসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ বাড়ছে। একটা আইডি কার্ডে শতাধিক সিম নিবন্ধনের সুযোগ রাখা হয়েছে। ফলে অনেকেই টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিচ্ছে। এটা বন্ধে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে। তারা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। তবে আমরা পর্যবেক্ষণ করছি কোন কোন পয়েন্টে সিম বিক্রি করা হচ্ছে।’
বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মিত্র বলেন, ‘ফুটপাতের সিম ব্যবহার করে অপরাধ হয়, এ অভিযোগ সত্য। বিটিআরসির একটি পার্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন বিভাগ সমস্যা সমাধানে কাজ করছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এখতিয়ার আছে তাদের ধরার। তারা ধরছে। চোর-পুলিশ বিষয়টা চিরকাল চলে। তবে এটুকু বলতে পারি, আমরা কাজ করছি।’

মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার জন্য করোনা টেস্ট করাতে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে গিয়েছিলেন রায়হান (ছদ্মনাম)। নমুনা দেওয়া পর এক অচেনা নম্বর থেকে কল আসে তাঁর মোবাইল ফোনে। ফোন রিসিভ করতেই অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি জানান, তাঁর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। তবে টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট নেগেটিভ করা যাবে।
হাসপাতাল থেকে ফোন নম্বর সংগ্রহ করে এভাবে প্রতারণা করে আসা চক্রের কয়েকজন সদস্যকে সম্প্রতি আটক করেছে র্যাব। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, জালিয়াতির মাধ্যমে অন্যের নামে নিবন্ধন করা সিম ব্যবহার করেই প্রতারণা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে তারা। চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তারের সময়ে বিপুল পরিমাণ বেনামি সিম উদ্ধার করে র্যাব। আর এই সিমগুলো সংগ্রহ করা হয় ফুটপাতের ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকেই।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ দমনে সেলফোন অপারেটরদের প্রতিটি সিম বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশনের আওতায় এনেছে সরকার। কিন্তু এতেও দমছে না অপরাধ। প্রতারকেরা নতুন কৌশলে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে। কোনো ধরনের পরিচয়পত্র ছাড়াই ঢাকার ফুটপাতে দেদার বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানির সিম। চাহিদামতো টাকা দিলেই পাওয়া যায় তা। পরিচয় গোপন করে এই প্রতিবেদকও দুটি সিম সংগ্রহ করেছেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধ এলাকার ফুটপাত থেকে। এর মধ্যে একটি সিমের নম্বর ০১৭৩১১১৬ ***। মনির হোসেন নামের এক বৃদ্ধার জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে সিমটি নিবন্ধিত। ফুটপাত থেকে সংগ্রহ করা আরেকটি সিমের নম্বর ০১৯৫১৪৮৭ ***। সিমটির মালিক হাজেরা বেগম নামের এক মধ্যবয়স্ক নারী। ভোটার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী তাঁর ঠিকানা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। এই ধরনের হাজার হাজার সিম ছড়িয়ে আছে ফুটপাতের দোকানগুলোয়, যেগুলোর আসল মালিক জানেনই না তাঁর নামে নিবন্ধন করা সিম কে কী কাজে ব্যবহার করছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা, করোনা টেস্টের ফল পরিবর্তন, ইমো প্রতারণাসহ বিভিন্ন অপরাধে প্রতারকদের মূল হাতিয়ার ফুটপাত
থেকে কেনা সিম। এ ধরনের সিম ব্যবহার করে প্রতারণার অভিযোগে নানা সময় বিভিন্ন চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ।
সাইবার ক্রাইম বিভাগেরই অর্গানাইজড ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিমের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. নাজমুল হক বলেন, বর্তমান সময়ে সব ধরনের প্রতারণার মূলে রয়েছে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিম। অনলাইনে প্রতারণার ক্ষেত্রে ভুয়া রেজিস্ট্রেশন বা অনিবন্ধিত সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ৮০ ভাগ সিম অন্যের নামে নিবন্ধন করা।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) সিটি ইন্টেলিজেন্স অ্যানালাইসিস বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) (কনফিডেনশিয়াল) সাইদ নাসিরুল্লাহ বলেন, বর্তমান সময়ে যেসব সিম ব্যবহার করে সাইবার ক্রাইমসহ বিভিন্ন ধরনের যে অপরাধগুলো হচ্ছে, তার অপরাধীদের ট্র্যাকিং করে শনাক্ত করা যাচ্ছে না। কারণ, এই সিমগুলো ভুয়া না, বেওয়ারিশও না। সমাজের সাধারণ ও নিম্নবিত্ত মানুষদের অর্থের বিনিময়ে ভুল বুঝিয়ে সিমগুলো তাদের নামে রেজিস্ট্রেশন করে নিয়ে বিক্রি করে দিচ্ছে একটি চক্র। ফলে সিম দিয়ে অপরাধ করার পরে যাদের পাওয়া যায় তারা অপরাধের সঙ্গে জড়িত নয়। আর যারা অপরাধ করছে, তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
ফুটপাতে সিম বিক্রির বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কাছে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দীর্ঘদিন ধরে সাইবার অপরাধ নিয়ে কাজ করা এক কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘যেকোনো সিম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো কাজ করে। আর নিবন্ধন দেওয়ার কাজটি করে বিটিআরসি। বিটিআরসিকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ফুটপাতে সিম বিক্রি হলে প্রতারণাসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ বাড়ছে। একটা আইডি কার্ডে শতাধিক সিম নিবন্ধনের সুযোগ রাখা হয়েছে। ফলে অনেকেই টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিচ্ছে। এটা বন্ধে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে। তারা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। তবে আমরা পর্যবেক্ষণ করছি কোন কোন পয়েন্টে সিম বিক্রি করা হচ্ছে।’
বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মিত্র বলেন, ‘ফুটপাতের সিম ব্যবহার করে অপরাধ হয়, এ অভিযোগ সত্য। বিটিআরসির একটি পার্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন বিভাগ সমস্যা সমাধানে কাজ করছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এখতিয়ার আছে তাদের ধরার। তারা ধরছে। চোর-পুলিশ বিষয়টা চিরকাল চলে। তবে এটুকু বলতে পারি, আমরা কাজ করছি।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার জন্য করোনা টেস্ট করাতে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে গিয়েছিলেন রায়হান (ছদ্মনাম)। নমুনা দেওয়া পর এক অচেনা নম্বর থেকে কল আসে তাঁর মোবাইল ফোনে। ফোন রিসিভ করতেই অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি জানান, তাঁর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। তবে টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট নেগেটিভ করা যাবে।
হাসপাতাল থেকে ফোন নম্বর সংগ্রহ করে এভাবে প্রতারণা করে আসা চক্রের কয়েকজন সদস্যকে সম্প্রতি আটক করেছে র্যাব। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, জালিয়াতির মাধ্যমে অন্যের নামে নিবন্ধন করা সিম ব্যবহার করেই প্রতারণা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে তারা। চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তারের সময়ে বিপুল পরিমাণ বেনামি সিম উদ্ধার করে র্যাব। আর এই সিমগুলো সংগ্রহ করা হয় ফুটপাতের ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকেই।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ দমনে সেলফোন অপারেটরদের প্রতিটি সিম বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশনের আওতায় এনেছে সরকার। কিন্তু এতেও দমছে না অপরাধ। প্রতারকেরা নতুন কৌশলে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে। কোনো ধরনের পরিচয়পত্র ছাড়াই ঢাকার ফুটপাতে দেদার বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানির সিম। চাহিদামতো টাকা দিলেই পাওয়া যায় তা। পরিচয় গোপন করে এই প্রতিবেদকও দুটি সিম সংগ্রহ করেছেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধ এলাকার ফুটপাত থেকে। এর মধ্যে একটি সিমের নম্বর ০১৭৩১১১৬ ***। মনির হোসেন নামের এক বৃদ্ধার জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে সিমটি নিবন্ধিত। ফুটপাত থেকে সংগ্রহ করা আরেকটি সিমের নম্বর ০১৯৫১৪৮৭ ***। সিমটির মালিক হাজেরা বেগম নামের এক মধ্যবয়স্ক নারী। ভোটার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী তাঁর ঠিকানা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। এই ধরনের হাজার হাজার সিম ছড়িয়ে আছে ফুটপাতের দোকানগুলোয়, যেগুলোর আসল মালিক জানেনই না তাঁর নামে নিবন্ধন করা সিম কে কী কাজে ব্যবহার করছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা, করোনা টেস্টের ফল পরিবর্তন, ইমো প্রতারণাসহ বিভিন্ন অপরাধে প্রতারকদের মূল হাতিয়ার ফুটপাত
থেকে কেনা সিম। এ ধরনের সিম ব্যবহার করে প্রতারণার অভিযোগে নানা সময় বিভিন্ন চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ।
সাইবার ক্রাইম বিভাগেরই অর্গানাইজড ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিমের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. নাজমুল হক বলেন, বর্তমান সময়ে সব ধরনের প্রতারণার মূলে রয়েছে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিম। অনলাইনে প্রতারণার ক্ষেত্রে ভুয়া রেজিস্ট্রেশন বা অনিবন্ধিত সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ৮০ ভাগ সিম অন্যের নামে নিবন্ধন করা।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) সিটি ইন্টেলিজেন্স অ্যানালাইসিস বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) (কনফিডেনশিয়াল) সাইদ নাসিরুল্লাহ বলেন, বর্তমান সময়ে যেসব সিম ব্যবহার করে সাইবার ক্রাইমসহ বিভিন্ন ধরনের যে অপরাধগুলো হচ্ছে, তার অপরাধীদের ট্র্যাকিং করে শনাক্ত করা যাচ্ছে না। কারণ, এই সিমগুলো ভুয়া না, বেওয়ারিশও না। সমাজের সাধারণ ও নিম্নবিত্ত মানুষদের অর্থের বিনিময়ে ভুল বুঝিয়ে সিমগুলো তাদের নামে রেজিস্ট্রেশন করে নিয়ে বিক্রি করে দিচ্ছে একটি চক্র। ফলে সিম দিয়ে অপরাধ করার পরে যাদের পাওয়া যায় তারা অপরাধের সঙ্গে জড়িত নয়। আর যারা অপরাধ করছে, তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
ফুটপাতে সিম বিক্রির বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কাছে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দীর্ঘদিন ধরে সাইবার অপরাধ নিয়ে কাজ করা এক কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘যেকোনো সিম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো কাজ করে। আর নিবন্ধন দেওয়ার কাজটি করে বিটিআরসি। বিটিআরসিকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ফুটপাতে সিম বিক্রি হলে প্রতারণাসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ বাড়ছে। একটা আইডি কার্ডে শতাধিক সিম নিবন্ধনের সুযোগ রাখা হয়েছে। ফলে অনেকেই টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিচ্ছে। এটা বন্ধে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে। তারা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। তবে আমরা পর্যবেক্ষণ করছি কোন কোন পয়েন্টে সিম বিক্রি করা হচ্ছে।’
বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মিত্র বলেন, ‘ফুটপাতের সিম ব্যবহার করে অপরাধ হয়, এ অভিযোগ সত্য। বিটিআরসির একটি পার্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন বিভাগ সমস্যা সমাধানে কাজ করছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এখতিয়ার আছে তাদের ধরার। তারা ধরছে। চোর-পুলিশ বিষয়টা চিরকাল চলে। তবে এটুকু বলতে পারি, আমরা কাজ করছি।’

মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার জন্য করোনা টেস্ট করাতে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে গিয়েছিলেন রায়হান (ছদ্মনাম)। নমুনা দেওয়া পর এক অচেনা নম্বর থেকে কল আসে তাঁর মোবাইল ফোনে। ফোন রিসিভ করতেই অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি জানান, তাঁর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। তবে টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট নেগেটিভ করা যাবে।
হাসপাতাল থেকে ফোন নম্বর সংগ্রহ করে এভাবে প্রতারণা করে আসা চক্রের কয়েকজন সদস্যকে সম্প্রতি আটক করেছে র্যাব। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, জালিয়াতির মাধ্যমে অন্যের নামে নিবন্ধন করা সিম ব্যবহার করেই প্রতারণা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে তারা। চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তারের সময়ে বিপুল পরিমাণ বেনামি সিম উদ্ধার করে র্যাব। আর এই সিমগুলো সংগ্রহ করা হয় ফুটপাতের ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকেই।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ দমনে সেলফোন অপারেটরদের প্রতিটি সিম বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশনের আওতায় এনেছে সরকার। কিন্তু এতেও দমছে না অপরাধ। প্রতারকেরা নতুন কৌশলে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে। কোনো ধরনের পরিচয়পত্র ছাড়াই ঢাকার ফুটপাতে দেদার বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানির সিম। চাহিদামতো টাকা দিলেই পাওয়া যায় তা। পরিচয় গোপন করে এই প্রতিবেদকও দুটি সিম সংগ্রহ করেছেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধ এলাকার ফুটপাত থেকে। এর মধ্যে একটি সিমের নম্বর ০১৭৩১১১৬ ***। মনির হোসেন নামের এক বৃদ্ধার জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে সিমটি নিবন্ধিত। ফুটপাত থেকে সংগ্রহ করা আরেকটি সিমের নম্বর ০১৯৫১৪৮৭ ***। সিমটির মালিক হাজেরা বেগম নামের এক মধ্যবয়স্ক নারী। ভোটার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী তাঁর ঠিকানা ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায়। এই ধরনের হাজার হাজার সিম ছড়িয়ে আছে ফুটপাতের দোকানগুলোয়, যেগুলোর আসল মালিক জানেনই না তাঁর নামে নিবন্ধন করা সিম কে কী কাজে ব্যবহার করছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারণা, করোনা টেস্টের ফল পরিবর্তন, ইমো প্রতারণাসহ বিভিন্ন অপরাধে প্রতারকদের মূল হাতিয়ার ফুটপাত
থেকে কেনা সিম। এ ধরনের সিম ব্যবহার করে প্রতারণার অভিযোগে নানা সময় বিভিন্ন চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ।
সাইবার ক্রাইম বিভাগেরই অর্গানাইজড ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিমের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. নাজমুল হক বলেন, বর্তমান সময়ে সব ধরনের প্রতারণার মূলে রয়েছে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিম। অনলাইনে প্রতারণার ক্ষেত্রে ভুয়া রেজিস্ট্রেশন বা অনিবন্ধিত সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ৮০ ভাগ সিম অন্যের নামে নিবন্ধন করা।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) সিটি ইন্টেলিজেন্স অ্যানালাইসিস বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) (কনফিডেনশিয়াল) সাইদ নাসিরুল্লাহ বলেন, বর্তমান সময়ে যেসব সিম ব্যবহার করে সাইবার ক্রাইমসহ বিভিন্ন ধরনের যে অপরাধগুলো হচ্ছে, তার অপরাধীদের ট্র্যাকিং করে শনাক্ত করা যাচ্ছে না। কারণ, এই সিমগুলো ভুয়া না, বেওয়ারিশও না। সমাজের সাধারণ ও নিম্নবিত্ত মানুষদের অর্থের বিনিময়ে ভুল বুঝিয়ে সিমগুলো তাদের নামে রেজিস্ট্রেশন করে নিয়ে বিক্রি করে দিচ্ছে একটি চক্র। ফলে সিম দিয়ে অপরাধ করার পরে যাদের পাওয়া যায় তারা অপরাধের সঙ্গে জড়িত নয়। আর যারা অপরাধ করছে, তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
ফুটপাতে সিম বিক্রির বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কাছে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দীর্ঘদিন ধরে সাইবার অপরাধ নিয়ে কাজ করা এক কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘যেকোনো সিম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো কাজ করে। আর নিবন্ধন দেওয়ার কাজটি করে বিটিআরসি। বিটিআরসিকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ফুটপাতে সিম বিক্রি হলে প্রতারণাসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ বাড়ছে। একটা আইডি কার্ডে শতাধিক সিম নিবন্ধনের সুযোগ রাখা হয়েছে। ফলে অনেকেই টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিচ্ছে। এটা বন্ধে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে। তারা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে। তবে আমরা পর্যবেক্ষণ করছি কোন কোন পয়েন্টে সিম বিক্রি করা হচ্ছে।’
বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মিত্র বলেন, ‘ফুটপাতের সিম ব্যবহার করে অপরাধ হয়, এ অভিযোগ সত্য। বিটিআরসির একটি পার্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন বিভাগ সমস্যা সমাধানে কাজ করছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এখতিয়ার আছে তাদের ধরার। তারা ধরছে। চোর-পুলিশ বিষয়টা চিরকাল চলে। তবে এটুকু বলতে পারি, আমরা কাজ করছি।’

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৫ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৭ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৭ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৮ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার জন্য করোনা টেস্ট করাতে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে গিয়েছিলেন রায়হান (ছদ্মনাম)। নমুনা দেওয়া পর এক অচেনা নম্বর থেকে কল আসে তাঁর মোবাইল ফোনে। ফোন রিসিভ করতেই অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি জানান, তাঁর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। তবে টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট নেগেটিভ করা যাবে।
০৮ মে ২০২২
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৭ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৭ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৮ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার জন্য করোনা টেস্ট করাতে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে গিয়েছিলেন রায়হান (ছদ্মনাম)। নমুনা দেওয়া পর এক অচেনা নম্বর থেকে কল আসে তাঁর মোবাইল ফোনে। ফোন রিসিভ করতেই অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি জানান, তাঁর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। তবে টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট নেগেটিভ করা যাবে।
০৮ মে ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৭ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৮ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার জন্য করোনা টেস্ট করাতে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে গিয়েছিলেন রায়হান (ছদ্মনাম)। নমুনা দেওয়া পর এক অচেনা নম্বর থেকে কল আসে তাঁর মোবাইল ফোনে। ফোন রিসিভ করতেই অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি জানান, তাঁর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। তবে টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট নেগেটিভ করা যাবে।
০৮ মে ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৫ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৭ দিন আগে
দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৮ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

দেশে বসেই আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে সক্রিয় ছিলেন তাঁরা। ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে। শুধু নিজেরাই নন, এই দম্পতি অন্যদেরও এ কাজে যুক্ত করতেন বলে অভিযোগ। অবশেষে সেই আলোচিত যুগলকে বান্দরবানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার ভোরে বান্দরবান সদর উপজেলার হাজীপাড়ার বালাঘাটা এলাকা থেকে সিআইডির এলআইসি ও সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) ইউনিটের সদস্যরা এই যুগলকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তার হওয়া যুগল হলেন মুহাম্মদ আজিম (২৮) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় সিআইডি।
গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বুরুমছড়া গ্রামে এবং বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার আন্ধারমানিক (খালপাড়) গ্রামে।
সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক এক পর্নো সাইটে প্রথম ভিডিও আপলোড করেন। এরপর এক বছরের মধ্যে তাঁরা ১১২টি ভিডিও আপলোড করেছেন, যেগুলো বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ৬৭ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
এই যুগল এতটাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসে আন্তর্জাতিক পারফর্মার র্যাঙ্কিংয়ে তাঁদের অবস্থান উঠে আসে অষ্টম স্থানে। ভিডিও আপলোড ছাড়াও তাঁরা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—বিশেষ করে, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টেলিগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের কর্মকাণ্ডের প্রচারণা চালাতেন। এসব প্ল্যাটফর্মে নতুনদের এ কাজে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হতো।
তদন্তকারীরা বলছেন, আগ্রহীদের ‘ক্রিয়েটর’ হিসেবে যুক্ত করতে তাঁরা টেলিগ্রাম চ্যানেলে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিজ্ঞাপন দিতেন। নতুন কেউ যুক্ত হলে তাঁকে নগদ অর্থ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হতো। কেউ যোগাযোগ করলে তাঁদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে উৎসাহিত করতেন আজিম ও বৃষ্টি।
সিআইডির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই যুগল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরোতে পারেননি। তবে অনলাইনে তাঁদের বিলাসবহুল জীবনধারার নানা ছবি পাওয়া যায়, যা সমাজে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। এসব কার্যক্রম সামাজিক ও নৈতিকভাবে যেমন উদ্বেগজনক, তেমনি দেশের প্রচলিত আইনেরও লঙ্ঘন।
অভিযানের সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ক্যামেরা, ট্রাইপডসহ ভিডিও ধারণের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। একই সঙ্গে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পর্নোগ্রাফি ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে যুক্ত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়ার জন্য করোনা টেস্ট করাতে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে গিয়েছিলেন রায়হান (ছদ্মনাম)। নমুনা দেওয়া পর এক অচেনা নম্বর থেকে কল আসে তাঁর মোবাইল ফোনে। ফোন রিসিভ করতেই অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি জানান, তাঁর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। তবে টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট নেগেটিভ করা যাবে।
০৮ মে ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৫ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
৭ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
৭ দিন আগে