নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বান্দরবানের রুমা উপজেলার বগালেক এলাকায় কটেজ থেকে কয়েকজনকে অপহরণের পর শর্তসাপেক্ষে ছেড়ে দিয়েছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)।
সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার (৯ জুন) দিবাগত রাত আনুমানিক ২টা ৪০ মিনিটে বগালেক পাড়ায় সাব-কন্ট্রাক্টর রিপন এবং রবার্ট কটেজে অবস্থানরত গ্রিনটেক কনস্ট্রাকশনের সাব-কন্ট্রাক্টর আউয়ালের দরজায় কড়া নাড়া হয়। দরজা খুললে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের দুই সদস্য অতর্কিতে বন্দুক নিয়ে কক্ষে প্রবেশ করে এবং জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। দরজায় পাহারা দিচ্ছিল কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের আরও তিন সশস্ত্র সন্ত্রাসী। তারা গ্রিনটেকের ম্যানেজার ও সুপারভাইজার আউয়াল ও সুমনকে খুঁজছিল। সুমন জানালা দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। কুকি-চিনের সন্ত্রাসীরা কটেজটি ঘিরে রেখেছিল। ওই কক্ষে আউয়ালসহ চারজন ছিলেন। বাকিরা হলেন সুমন, আরেক সুমন (ইঞ্জিনিয়ার) এবং জামাল (সিভিল ড্রাইভার)। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা তাঁদের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পাহাড়ি রাস্তার দিকে রওনা দেয়।
এর মধ্যে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের তিন-চারজন সন্ত্রাসী রবার্ট কটেজের বিপরীতে আরেকটি কটেজে হামলা চালায়। সেখানে ইউনুস (ঠিকদার) ছিলেন। পরে রবার্ট কটেজ এবং সিয়াম দিদির কটেজ থেকে মোট আট-নয়জন কেএনএফ সন্ত্রাসী ছয়জনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পাহাড়ের দিকে নিয়ে যায়।
পরর তারা কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের আরেকটি অপেক্ষমাণ দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারা অপহৃত ব্যক্তিদের কাছ থেকে প্রকল্পের বিস্তারিত নিয়ে কোন অংশে কারা কাজ করছে, প্রকল্পের মোট পরিমাণ কত, কত টাকার চুক্তি করেছে, মূল ঠিকাদারের নাম ও নম্বর ইত্যাদি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং তাঁদের মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। পরে তারা জামালকে (সিভিল চালক) পরবর্তী ছয় মাসের নিরাপত্তার জন্য চাঁদা হিসেবে ট্রাক্টরপ্রতি ১০ হাজার টাকা এবং ডাম্পার প্রতি ৫ হাজার টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে ছেড়ে দেয়।
অপহরণের শিকার ব্যক্তিরা জানান, কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সব সদস্য ইউনিফর্ম পরা ছিল। তাদের কাছে স্থানীয় বন্দুক এবং একে-৪৭ রাইফেলের একটি সংস্করণ ছিল। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সন্ত্রাসীদের মূল উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিপণের টাকা আদায় করা।
বান্দরবানের রুমা উপজেলার বগালেক এলাকায় কটেজ থেকে কয়েকজনকে অপহরণের পর শর্তসাপেক্ষে ছেড়ে দিয়েছে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)।
সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার (৯ জুন) দিবাগত রাত আনুমানিক ২টা ৪০ মিনিটে বগালেক পাড়ায় সাব-কন্ট্রাক্টর রিপন এবং রবার্ট কটেজে অবস্থানরত গ্রিনটেক কনস্ট্রাকশনের সাব-কন্ট্রাক্টর আউয়ালের দরজায় কড়া নাড়া হয়। দরজা খুললে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের দুই সদস্য অতর্কিতে বন্দুক নিয়ে কক্ষে প্রবেশ করে এবং জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। দরজায় পাহারা দিচ্ছিল কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের আরও তিন সশস্ত্র সন্ত্রাসী। তারা গ্রিনটেকের ম্যানেজার ও সুপারভাইজার আউয়াল ও সুমনকে খুঁজছিল। সুমন জানালা দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। কুকি-চিনের সন্ত্রাসীরা কটেজটি ঘিরে রেখেছিল। ওই কক্ষে আউয়ালসহ চারজন ছিলেন। বাকিরা হলেন সুমন, আরেক সুমন (ইঞ্জিনিয়ার) এবং জামাল (সিভিল ড্রাইভার)। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা তাঁদের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পাহাড়ি রাস্তার দিকে রওনা দেয়।
এর মধ্যে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের তিন-চারজন সন্ত্রাসী রবার্ট কটেজের বিপরীতে আরেকটি কটেজে হামলা চালায়। সেখানে ইউনুস (ঠিকদার) ছিলেন। পরে রবার্ট কটেজ এবং সিয়াম দিদির কটেজ থেকে মোট আট-নয়জন কেএনএফ সন্ত্রাসী ছয়জনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে পাহাড়ের দিকে নিয়ে যায়।
পরর তারা কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের আরেকটি অপেক্ষমাণ দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারা অপহৃত ব্যক্তিদের কাছ থেকে প্রকল্পের বিস্তারিত নিয়ে কোন অংশে কারা কাজ করছে, প্রকল্পের মোট পরিমাণ কত, কত টাকার চুক্তি করেছে, মূল ঠিকাদারের নাম ও নম্বর ইত্যাদি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং তাঁদের মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। পরে তারা জামালকে (সিভিল চালক) পরবর্তী ছয় মাসের নিরাপত্তার জন্য চাঁদা হিসেবে ট্রাক্টরপ্রতি ১০ হাজার টাকা এবং ডাম্পার প্রতি ৫ হাজার টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে ছেড়ে দেয়।
অপহরণের শিকার ব্যক্তিরা জানান, কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সব সদস্য ইউনিফর্ম পরা ছিল। তাদের কাছে স্থানীয় বন্দুক এবং একে-৪৭ রাইফেলের একটি সংস্করণ ছিল। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের সন্ত্রাসীদের মূল উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিপণের টাকা আদায় করা।
পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
১৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
১৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১৮ দিন আগে