অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৪ বছর আগে মারা যান কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলার বাসিন্দা ছমির উদ্দিন ছমু। তাঁকে জীবিত দেখিয়ে ২০২০ সালে তাঁর নামের ৯০ শতাংশ জমি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছোট ভাই মো. জামির উদ্দিনের বিরুদ্ধে।
উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের বরাগিরকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অষ্টগ্রাম সাবরেজিস্ট্রি কার্যালয়ের দলিল লেখকের সঙ্গে যোগসাজশের মাধ্যমে এমনটা করা হয়েছে বলে অভিযোগ ছমুর পরিবারের। এই অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে সম্প্রতি লিখিত অভিযোগ করেছেন ছমুর ছেলে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালে মারা যান ছমির উদ্দিন ছমু। ২০২০ সালের ২৩ ডিসেম্বর তাঁকে জীবিত দেখিয়ে ছোট ভাই মো. জামির উদ্দিন অষ্টগ্রাম উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি কার্যালয়ের দলিলে ‘ছমির উদ্দিন ওরফে জামির উদ্দিন’ নামে ৯০ শতাংশ জমি নিজের মেয়েকে দানপত্র দলিল রেজিস্ট্রি করে দেন।
অভিযোগে বলা হয়, ছমুর ওয়ারিশ ও ক্রয়সূত্রে আরএসভুক্ত জমি আত্মসাতে সহায়তা করতে মো. জামির উদ্দিনকে মালিক সাজিয়ে ও দলিলে মিথ্যা তথ্য লিপিবদ্ধ করেন দলিল লেখক নুরুল। প্রতারক চক্রের সঙ্গে মিলে জাল দলিলে সহায়তা করায় নুরুল আলমের দলিল লেখক সনদ ও সম্পাদিত দলিল বাতিলের দাবি জানিয়েছেন ছমুর ছেলে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। একই সঙ্গে জালিয়াত চক্রের শাস্তি ও ক্ষতিপূরণ দাবি করেন তিনি।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ছোট চাচা মো. জামির উদ্দিন দলিল লেখক নুরুল আলমের সহযোগিতায় আমাদের সম্পদ ও সম্পত্তি আত্মসাতের চেষ্টা করছেন। আমি তদন্তপূর্বক সংশ্লিষ্টদের শাস্তি দাবি করছি।’
অভিযুক্ত দলিল লেখক নুরুল আলম বলেন, দলিল হওয়া জমির রেকর্ডে মালিক ছমির উদ্দিন নামটি থাকায়, স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নের পরিপ্রেক্ষিতে দলিলে ছমির উদ্দিন ওরফে জামির উদ্দিন লেখা হয়েছে। দলিলগ্রহীতার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুসরণ করা ও কোনো প্রত্যয়ন ছিল কিনা প্রশ্নে তিনি বলেন, না। দাতার মেয়ে, তাই একইভাবে লেখা হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মো. জামির উদ্দিন বলেন, ‘আমার দুটি নামেই সম্পদ রেকর্ড রয়েছে।’ ১৯৭৫ সালে দুই ভাই মিলে কী মায়ের জমি কিনেছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা অন্যজন।’ তাহলে মামলা না করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান।
কিশোরগঞ্জ জেলা রেজিস্ট্রার মো. আবু তলেব বলেন, এ বিষয়ে অষ্টগ্রাম অফিসে তথ্য চাওয়া হয়েছে। তথ্য পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৪ বছর আগে মারা যান কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলার বাসিন্দা ছমির উদ্দিন ছমু। তাঁকে জীবিত দেখিয়ে ২০২০ সালে তাঁর নামের ৯০ শতাংশ জমি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছোট ভাই মো. জামির উদ্দিনের বিরুদ্ধে।
উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের বরাগিরকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অষ্টগ্রাম সাবরেজিস্ট্রি কার্যালয়ের দলিল লেখকের সঙ্গে যোগসাজশের মাধ্যমে এমনটা করা হয়েছে বলে অভিযোগ ছমুর পরিবারের। এই অভিযোগে কিশোরগঞ্জ জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে সম্প্রতি লিখিত অভিযোগ করেছেন ছমুর ছেলে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালে মারা যান ছমির উদ্দিন ছমু। ২০২০ সালের ২৩ ডিসেম্বর তাঁকে জীবিত দেখিয়ে ছোট ভাই মো. জামির উদ্দিন অষ্টগ্রাম উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি কার্যালয়ের দলিলে ‘ছমির উদ্দিন ওরফে জামির উদ্দিন’ নামে ৯০ শতাংশ জমি নিজের মেয়েকে দানপত্র দলিল রেজিস্ট্রি করে দেন।
অভিযোগে বলা হয়, ছমুর ওয়ারিশ ও ক্রয়সূত্রে আরএসভুক্ত জমি আত্মসাতে সহায়তা করতে মো. জামির উদ্দিনকে মালিক সাজিয়ে ও দলিলে মিথ্যা তথ্য লিপিবদ্ধ করেন দলিল লেখক নুরুল। প্রতারক চক্রের সঙ্গে মিলে জাল দলিলে সহায়তা করায় নুরুল আলমের দলিল লেখক সনদ ও সম্পাদিত দলিল বাতিলের দাবি জানিয়েছেন ছমুর ছেলে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। একই সঙ্গে জালিয়াত চক্রের শাস্তি ও ক্ষতিপূরণ দাবি করেন তিনি।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার ছোট চাচা মো. জামির উদ্দিন দলিল লেখক নুরুল আলমের সহযোগিতায় আমাদের সম্পদ ও সম্পত্তি আত্মসাতের চেষ্টা করছেন। আমি তদন্তপূর্বক সংশ্লিষ্টদের শাস্তি দাবি করছি।’
অভিযুক্ত দলিল লেখক নুরুল আলম বলেন, দলিল হওয়া জমির রেকর্ডে মালিক ছমির উদ্দিন নামটি থাকায়, স্থানীয় চেয়ারম্যানের প্রত্যয়নের পরিপ্রেক্ষিতে দলিলে ছমির উদ্দিন ওরফে জামির উদ্দিন লেখা হয়েছে। দলিলগ্রহীতার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র অনুসরণ করা ও কোনো প্রত্যয়ন ছিল কিনা প্রশ্নে তিনি বলেন, না। দাতার মেয়ে, তাই একইভাবে লেখা হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মো. জামির উদ্দিন বলেন, ‘আমার দুটি নামেই সম্পদ রেকর্ড রয়েছে।’ ১৯৭৫ সালে দুই ভাই মিলে কী মায়ের জমি কিনেছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা অন্যজন।’ তাহলে মামলা না করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান।
কিশোরগঞ্জ জেলা রেজিস্ট্রার মো. আবু তলেব বলেন, এ বিষয়ে অষ্টগ্রাম অফিসে তথ্য চাওয়া হয়েছে। তথ্য পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে