নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফরিদপুর জেলা পুলিশের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. রফিকুল ইসলাম তাঁর অবৈধ আয়ের সবই করেছেন স্ত্রী ঝর্ণা ইয়াসমিনের নামে। স্ত্রী আবার স্বামীর অবৈধ উপার্জন গোপন করতে দেখিয়েছেন গরুর খামারের ব্যবসা। তবু শেষ রক্ষা হয়নি, প্রায় ৮ কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই দম্পতির বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের যশোর জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
ঝর্ণা ইয়াসমিনের নামে হওয়া মামলার এজাহারে বলা হয়, দুদকে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৮ কোটি ৬০ লাখ ১৯ হাজার ৯ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়েছেন তিনি। অবৈধভাবে ৭ কোটি ২৯ লাখ ৩৮ হাজার ৮৫২ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন।
ঝর্ণা ইয়াসমিন অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও নিজ ভোগ দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন এবং তাঁর স্বামী অভিযুক্ত মো. রফিকুল ইসলাম ওই সম্পদ অর্জনে তাঁকে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
দুদক অপর মামলাটি করেছে ফরিদপুর জেলা পুলিশের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. রফিকুল ইসলামের নামে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলার এজাহারে বলা হয়, তিনি দুদকে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৩৮ লাখ ২৫ হাজার ৮৭৫ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়েছেন এবং অবৈধভাবে ৭০ হাজার ৫০০ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত রফিকুল ইসলাম ও ঝর্ণা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে প্রাথমিক অনুসন্ধানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ থাকার সত্যতা পাওয়া যায়।
দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীও চমকে ওঠার মতো, ঝর্ণা ইয়াসমিনের নামে গোপালগঞ্জে একটি বাড়ি, যশোর পৌরসভায় দুটি বাড়ি ও দোকান, রাজশাহীতে একটি বাড়ি ও ঢাকার সেনপাড়া পর্ব্যতা মৌজায় একটি ফ্ল্যাট এবং ১২টি দলিল মূলে কেনা ৪২৯ দশমিক ৫৪৪ শতক জমি, উপহার সূত্রে পাওয়া ৯০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়, তিন ছেলে–মেয়েকে কোটি টাকা খরচ করে পড়িয়েছেন কনস্টেবল থেকে টিএসআই হওয়া রফিকুল ইসলাম। বড় ছেলে রাসেল আহমেদকে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস পড়িয়েছেন। মেয়ে মারিয়াম ইসলাম রিমিকে পড়িয়েছেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
ফরিদপুর জেলা পুলিশের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. রফিকুল ইসলাম তাঁর অবৈধ আয়ের সবই করেছেন স্ত্রী ঝর্ণা ইয়াসমিনের নামে। স্ত্রী আবার স্বামীর অবৈধ উপার্জন গোপন করতে দেখিয়েছেন গরুর খামারের ব্যবসা। তবু শেষ রক্ষা হয়নি, প্রায় ৮ কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই দম্পতির বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের যশোর জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
ঝর্ণা ইয়াসমিনের নামে হওয়া মামলার এজাহারে বলা হয়, দুদকে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৮ কোটি ৬০ লাখ ১৯ হাজার ৯ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়েছেন তিনি। অবৈধভাবে ৭ কোটি ২৯ লাখ ৩৮ হাজার ৮৫২ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন।
ঝর্ণা ইয়াসমিন অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও নিজ ভোগ দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন এবং তাঁর স্বামী অভিযুক্ত মো. রফিকুল ইসলাম ওই সম্পদ অর্জনে তাঁকে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
দুদক অপর মামলাটি করেছে ফরিদপুর জেলা পুলিশের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. রফিকুল ইসলামের নামে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলার এজাহারে বলা হয়, তিনি দুদকে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৩৮ লাখ ২৫ হাজার ৮৭৫ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়েছেন এবং অবৈধভাবে ৭০ হাজার ৫০০ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত রফিকুল ইসলাম ও ঝর্ণা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে প্রাথমিক অনুসন্ধানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ থাকার সত্যতা পাওয়া যায়।
দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীও চমকে ওঠার মতো, ঝর্ণা ইয়াসমিনের নামে গোপালগঞ্জে একটি বাড়ি, যশোর পৌরসভায় দুটি বাড়ি ও দোকান, রাজশাহীতে একটি বাড়ি ও ঢাকার সেনপাড়া পর্ব্যতা মৌজায় একটি ফ্ল্যাট এবং ১২টি দলিল মূলে কেনা ৪২৯ দশমিক ৫৪৪ শতক জমি, উপহার সূত্রে পাওয়া ৯০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়, তিন ছেলে–মেয়েকে কোটি টাকা খরচ করে পড়িয়েছেন কনস্টেবল থেকে টিএসআই হওয়া রফিকুল ইসলাম। বড় ছেলে রাসেল আহমেদকে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস পড়িয়েছেন। মেয়ে মারিয়াম ইসলাম রিমিকে পড়িয়েছেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে