নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী নতুন নিয়মে শুরু হয়েছে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন। কিন্তু মূল্যায়নের প্রথম দিন (৩ জুলাই) চারটি বিষয়ের প্রশ্নপত্র (কীভাবে কাজ করতে হবে) ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। এমন পরিস্থিতিতে ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের নির্দেশিকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।
তবে এই প্রশ্নফাঁসে সামগ্রিক মূল্যায়ন কার্যক্রমে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হবে না বলে জানিয়েছে সংস্থাটি বলছে, নতুন মূল্যায়ন পদ্ধতিতে প্রশ্নপত্র নৈপুণ্য অ্যাপের মাধ্যমে আগের রাতে প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিজস্ব আইডিতে পাঠানো হচ্ছে। কোনো কোনো শিক্ষক তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। যা শিক্ষকতার নৈতিকতা বিরোধী কার্যক্রম এবং চরম অ-শিক্ষকসুলভ আচরণ। নৈপুণ্য অ্যাপস ট্র্যাকিং আওতায়। কোনো শিক্ষক যদি এ ধরনের কার্যক্রম করেন তাকে চিহ্নিত করা সম্ভব। কোনো শিক্ষক যদি এ ধরনের কার্যক্রম করেন তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল এনসিটিবির চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জরুরি নির্দেশনা বলা হয়, ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ‘মূল্যায়ন নির্দেশনা’ প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়নের আগের দিনে নৈপুণ্য অ্যাপের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিজস্ব আইডিতে প্রেরণ করা হচ্ছে।
যদিও এই ‘মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহ’ কোনো শিক্ষার্থী আগে থেকে জেনে গেলেও সামগ্রিক মূল্যায়ন কার্যক্রমে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হবে না, তথাপিও পরীক্ষার হলে প্রবেশের পূর্বেই এই ‘মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহ’ কতিপয় প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক বিভিন্ন মহলের সঙ্গে শেয়ার করায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছে। যার ফলে, কতিপয় অসাধু ব্যক্তি এবং সংস্থা কর্তৃক এই মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহের বিভিন্ন অসত্য, ভুল, অপ্রাসঙ্গিক এবং বিভ্রান্তিকর সমাধান ইউটিউব এবং অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। এই বিভ্রান্তিকর সমাধানসমূহ শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকগণকে ব্যাপকভাবে বিভ্রান্ত করছে এবং মূল্যায়ন কার্যক্রম বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
আরও বলা হয়, প্রতিষ্ঠান প্রধান/প্রধান শিক্ষকের নিজস্ব আইডিতে প্রেরণকৃত এই মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহ বাইরের যে কারও সঙ্গে শেয়ার করা শিক্ষকতার নৈতিকতা বিরোধী কার্যক্রম এবং চরম অ-শিক্ষকসুলভ আচরণ। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, নৈপুণ্য অ্যাপের ইউজার আইডির মাধ্যমে এই মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহের ডাউনলোড এবং বিতরণ কার্যক্রম ট্র্যাকিং করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা আছে। এই ট্র্যাকিং এর আলোকে কোনো প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক মূল্যায়ন নির্দেশিকাসহ কোনো অপ্রাসঙ্গিক কমিউনিটি কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের বিষয় প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী নতুন নিয়মে শুরু হয়েছে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন। কিন্তু মূল্যায়নের প্রথম দিন (৩ জুলাই) চারটি বিষয়ের প্রশ্নপত্র (কীভাবে কাজ করতে হবে) ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। এমন পরিস্থিতিতে ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের নির্দেশিকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।
তবে এই প্রশ্নফাঁসে সামগ্রিক মূল্যায়ন কার্যক্রমে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হবে না বলে জানিয়েছে সংস্থাটি বলছে, নতুন মূল্যায়ন পদ্ধতিতে প্রশ্নপত্র নৈপুণ্য অ্যাপের মাধ্যমে আগের রাতে প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিজস্ব আইডিতে পাঠানো হচ্ছে। কোনো কোনো শিক্ষক তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। যা শিক্ষকতার নৈতিকতা বিরোধী কার্যক্রম এবং চরম অ-শিক্ষকসুলভ আচরণ। নৈপুণ্য অ্যাপস ট্র্যাকিং আওতায়। কোনো শিক্ষক যদি এ ধরনের কার্যক্রম করেন তাকে চিহ্নিত করা সম্ভব। কোনো শিক্ষক যদি এ ধরনের কার্যক্রম করেন তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল এনসিটিবির চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জরুরি নির্দেশনা বলা হয়, ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ‘মূল্যায়ন নির্দেশনা’ প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়নের আগের দিনে নৈপুণ্য অ্যাপের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিজস্ব আইডিতে প্রেরণ করা হচ্ছে।
যদিও এই ‘মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহ’ কোনো শিক্ষার্থী আগে থেকে জেনে গেলেও সামগ্রিক মূল্যায়ন কার্যক্রমে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি হবে না, তথাপিও পরীক্ষার হলে প্রবেশের পূর্বেই এই ‘মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহ’ কতিপয় প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক বিভিন্ন মহলের সঙ্গে শেয়ার করায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ছে। যার ফলে, কতিপয় অসাধু ব্যক্তি এবং সংস্থা কর্তৃক এই মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহের বিভিন্ন অসত্য, ভুল, অপ্রাসঙ্গিক এবং বিভ্রান্তিকর সমাধান ইউটিউব এবং অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। এই বিভ্রান্তিকর সমাধানসমূহ শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকগণকে ব্যাপকভাবে বিভ্রান্ত করছে এবং মূল্যায়ন কার্যক্রম বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে।
আরও বলা হয়, প্রতিষ্ঠান প্রধান/প্রধান শিক্ষকের নিজস্ব আইডিতে প্রেরণকৃত এই মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহ বাইরের যে কারও সঙ্গে শেয়ার করা শিক্ষকতার নৈতিকতা বিরোধী কার্যক্রম এবং চরম অ-শিক্ষকসুলভ আচরণ। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, নৈপুণ্য অ্যাপের ইউজার আইডির মাধ্যমে এই মূল্যায়ন নির্দেশনাসমূহের ডাউনলোড এবং বিতরণ কার্যক্রম ট্র্যাকিং করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা আছে। এই ট্র্যাকিং এর আলোকে কোনো প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক মূল্যায়ন নির্দেশিকাসহ কোনো অপ্রাসঙ্গিক কমিউনিটি কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের বিষয় প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৪ দিন আগে