কামরুল হাসান, ধোবাউড়া (ময়মনসিংহ)
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় ফায়ার লাইসেন্স ছাড়া চলছে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি। দোকানে নেই কোনো অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান স্থানীয়রা।
ধোবাউড়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) বিল্লাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা সদর ও বিভিন্ন হাটবাজারে ছোটখাটো দোকানে গ্যাস বিক্রি হলেও এসব ব্যবসায়ীর বৈধ কোনো লাইসেন্স আছে বলে জানা নেই। আর যাদের লাইসেন্স আছে, তাদের লাইসেন্সের মেয়াদ নেই।’
জানা গেছে, এ ধরনের ব্যবসায় বিস্ফোরক অধিদপ্তরের লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক। বিস্ফোরক আইন, ১৮৮৪-এর দ্য এলপি গ্যাস রুলস ২০০৪-এর ৬৯ ধারার ২ বিধিতে লাইসেন্স ছাড়া কোন ক্ষেত্রে এলপিজি গ্যাস মজুত করা যাবে, তা উল্লেখ আছে। একই বিধির ৭১ নম্বর ধারায় বলা আছে, আগুন নেভানোর জন্য যথেষ্ট পরিমাণ অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রপাতি রাখতে হবে।
এই আইন অমান্য করলে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীর ২ বছর, অনধিক ৫ বছরের জেল এবং ৫০ হাজার টাকা দণ্ডিত হবেন এবং অর্থ অনাদায়ি থাকলে অতিরিক্ত আরও ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের প্রায় প্রতি বাজারেই গ্যাস সিলিন্ডার কমবেশি বিক্রি করা হচ্ছে।
১০টির কম সিলিন্ডার দোকানে থাকলে লাইসেন্সের প্রয়োজন হবে না এমন আইনের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ধোবাউড়া উপজেলার অধিকাংশ এলপি গ্যাস ব্যবসায়ী লাইসেন্স না নিয়েই অবৈধভাবে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা তাঁদের ব্যবসায়িক স্বার্থ হাসিলের জন্য ট্রাকে করে বিপজ্জনক গ্যাস সিলিন্ডার সাজিয়ে ভাঙাচোরা পাকা-আধা পাকা সড়ক দিয়ে দোকানে দোকানে গ্যাস ও দাহ্য পদার্থ সরবরাহ করছেন। আটটি সিলিন্ডার মজুত থাকলে অধিকতর নিরাপত্তার জন্য অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক হলেও তা মানছেন না ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ, মাছের খাবারের দোকান, সার, কীটনাশকের দোকান, মুদি ও রড-সিমেন্টের দোকান, এমনকি পানের দোকানেও এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে। মাঠপর্যায়ে এসব দোকানিকে ফায়ার লাইসেন্স তো দূরের কথা, অগ্নিনির্বাপণ কোনো যন্ত্র তাঁদের নেই। কোনো কোনো দোকানে ফায়ার লাইসেন্স থাকলেও মেয়াদ নেই।
স্থানীয়রা জানান, ধোবাউড়া সদরসহ উপজেলার সর্বত্র ব্যাঙের ছাতার মতো যত্রতত্র অবৈধভাবে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করা হচ্ছে। তাতে যেকোনো মুহূর্তে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। ধোবাউড়া বাজারের এক পথচারী বলেন, ‘এই কাঠফাটা রোদে যেভাবে রাস্তার পাশে গ্যাস সিলিন্ডার রাখা হয়, এতে করে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটে প্রাণহানি ঘটতে পারে।’ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফৌজিয়া নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাজার মনিটরিং করে এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় ফায়ার লাইসেন্স ছাড়া চলছে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি। দোকানে নেই কোনো অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান স্থানীয়রা।
ধোবাউড়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) বিল্লাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা সদর ও বিভিন্ন হাটবাজারে ছোটখাটো দোকানে গ্যাস বিক্রি হলেও এসব ব্যবসায়ীর বৈধ কোনো লাইসেন্স আছে বলে জানা নেই। আর যাদের লাইসেন্স আছে, তাদের লাইসেন্সের মেয়াদ নেই।’
জানা গেছে, এ ধরনের ব্যবসায় বিস্ফোরক অধিদপ্তরের লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক। বিস্ফোরক আইন, ১৮৮৪-এর দ্য এলপি গ্যাস রুলস ২০০৪-এর ৬৯ ধারার ২ বিধিতে লাইসেন্স ছাড়া কোন ক্ষেত্রে এলপিজি গ্যাস মজুত করা যাবে, তা উল্লেখ আছে। একই বিধির ৭১ নম্বর ধারায় বলা আছে, আগুন নেভানোর জন্য যথেষ্ট পরিমাণ অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রপাতি রাখতে হবে।
এই আইন অমান্য করলে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীর ২ বছর, অনধিক ৫ বছরের জেল এবং ৫০ হাজার টাকা দণ্ডিত হবেন এবং অর্থ অনাদায়ি থাকলে অতিরিক্ত আরও ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের প্রায় প্রতি বাজারেই গ্যাস সিলিন্ডার কমবেশি বিক্রি করা হচ্ছে।
১০টির কম সিলিন্ডার দোকানে থাকলে লাইসেন্সের প্রয়োজন হবে না এমন আইনের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ধোবাউড়া উপজেলার অধিকাংশ এলপি গ্যাস ব্যবসায়ী লাইসেন্স না নিয়েই অবৈধভাবে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা তাঁদের ব্যবসায়িক স্বার্থ হাসিলের জন্য ট্রাকে করে বিপজ্জনক গ্যাস সিলিন্ডার সাজিয়ে ভাঙাচোরা পাকা-আধা পাকা সড়ক দিয়ে দোকানে দোকানে গ্যাস ও দাহ্য পদার্থ সরবরাহ করছেন। আটটি সিলিন্ডার মজুত থাকলে অধিকতর নিরাপত্তার জন্য অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক হলেও তা মানছেন না ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ, মাছের খাবারের দোকান, সার, কীটনাশকের দোকান, মুদি ও রড-সিমেন্টের দোকান, এমনকি পানের দোকানেও এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে। মাঠপর্যায়ে এসব দোকানিকে ফায়ার লাইসেন্স তো দূরের কথা, অগ্নিনির্বাপণ কোনো যন্ত্র তাঁদের নেই। কোনো কোনো দোকানে ফায়ার লাইসেন্স থাকলেও মেয়াদ নেই।
স্থানীয়রা জানান, ধোবাউড়া সদরসহ উপজেলার সর্বত্র ব্যাঙের ছাতার মতো যত্রতত্র অবৈধভাবে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করা হচ্ছে। তাতে যেকোনো মুহূর্তে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। ধোবাউড়া বাজারের এক পথচারী বলেন, ‘এই কাঠফাটা রোদে যেভাবে রাস্তার পাশে গ্যাস সিলিন্ডার রাখা হয়, এতে করে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটে প্রাণহানি ঘটতে পারে।’ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফৌজিয়া নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাজার মনিটরিং করে এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে