নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ভারতে চার তরুণ ও এক নারী দ্বারা আরেক তরুণীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় ভিডিওতে দৃশ্যমান সবাই বেঙ্গালুরুতে গ্রেপ্তার হয়েছে। তাদের নাম মোহাম্মদ বাবা শেখ, হৃদয় বাবু, সাগর ও অখিল বলে জানা যায় স্থানীয় পুলিশের পোস্ট থেকে। লাল জামা পরা মেয়েটির নাম প্রকাশ করা হয়নি।
গত কয়েক দিনে নির্মম সেই যৌন নির্যাতনের ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
বেঙ্গালুরু পুলিশ কমিশনার কমল পান্ত বৃহস্পতিবার রাতে টুইটে বলেন, "ভিডিও থেকে পাওয়া উপাত্ত এবং প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে ২ নারীসহ ৬ জন ব্যক্তির বিরুদ্ধে রামামূর্তি নগর থানায় ধর্ষণ ও লাঞ্ছনার একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।"
এই ঘটনায় ভুক্তভোগী এবং অপরাধীরা বাংলাদেশি বলে ধারণা করছে ভারতীয় পুলিশ। বিষয়টি বাংলাদেশকে জানানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী তরুণী যাতে তদন্তে সহায়তা করতে পারেন তাই তাঁর সন্ধানে পুলিশের একটি দল পাশের রাজ্যে খোঁজ চালাচ্ছে। অভিযুক্তরা সবাই একই গ্রুপের অংশ বলে ধারণা তদন্তকারীদের।
বেঙ্গালুরুর শীর্ষ পুলিশকর্তারা বলছেন, ভুক্তভোগী একজন বাংলাদেশি। তাঁকে পাচারের জন্য ভারতে আনা হয়েছিল এবং আর্থিক কারণে বর্বর নির্যাতন করা হয়েছিল।
কমল পান্ত বলেন "তদন্ত পুরো আন্তরিকতার সঙ্গে এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। "
ভারতের পরিচিত নারী সাংবাদিক প্রতিভা রমন টুইটারে লিখেছেন “বেঙ্গালুরুতে নির্ভয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। ২২ বছর বয়সী ভুক্তভোগীকে ৬ দিন আগে এনআরআই কলোনিতে ৪ জন গণধর্ষণ করেছে। আসামিদের সঙ্গে উপস্থিত ছিল অন্য এক মহিলা। ভুক্তভোগীসহ সবাই বাংলাদেশ থেকে আসা অবৈধ অভিবাসী যারা পতিতাবৃত্তিতে জড়িত বলে জানা গেছে। ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে এ ঘটনা। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।”
এর আগে, আসাম পুলিশ সেই ভিডিওতে দেখা দোষীদের শনাক্ত করতে পারলে পুরস্কৃত করার ঘোষণা দিয়েছিল।
উত্তর পূর্ব ভারতের অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন ঘটনার শিকার তরুণী নাগাল্যান্ডের বাসিন্দা। ধর্ষণের শিকার এক নাগা নারী রোববার (২৩ মে) রাজস্থানের যোধপুরে আত্মহত্যা করেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু, আইপিএস অফিসার রবিন হিবু, মেঘালয়ের বিধায়ক আম্পারিন লিঙ্গদোহ এবং আসাম পুলিশ বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় জানায় যে, ভাইরাল যৌন নিপীড়নের ভিডিওটি যোধপুর আত্মহত্যা মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। সমস্ত রাজ্য জুড়ে কর্তৃপক্ষ ভুক্তভোগী এবং অপরাধীদের পরিচয় শনাক্ত করতে কাজ করছিলেন।
ঢাকা: ভারতে চার তরুণ ও এক নারী দ্বারা আরেক তরুণীকে যৌন নির্যাতনের ঘটনায় ভিডিওতে দৃশ্যমান সবাই বেঙ্গালুরুতে গ্রেপ্তার হয়েছে। তাদের নাম মোহাম্মদ বাবা শেখ, হৃদয় বাবু, সাগর ও অখিল বলে জানা যায় স্থানীয় পুলিশের পোস্ট থেকে। লাল জামা পরা মেয়েটির নাম প্রকাশ করা হয়নি।
গত কয়েক দিনে নির্মম সেই যৌন নির্যাতনের ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
বেঙ্গালুরু পুলিশ কমিশনার কমল পান্ত বৃহস্পতিবার রাতে টুইটে বলেন, "ভিডিও থেকে পাওয়া উপাত্ত এবং প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে ২ নারীসহ ৬ জন ব্যক্তির বিরুদ্ধে রামামূর্তি নগর থানায় ধর্ষণ ও লাঞ্ছনার একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।"
এই ঘটনায় ভুক্তভোগী এবং অপরাধীরা বাংলাদেশি বলে ধারণা করছে ভারতীয় পুলিশ। বিষয়টি বাংলাদেশকে জানানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী তরুণী যাতে তদন্তে সহায়তা করতে পারেন তাই তাঁর সন্ধানে পুলিশের একটি দল পাশের রাজ্যে খোঁজ চালাচ্ছে। অভিযুক্তরা সবাই একই গ্রুপের অংশ বলে ধারণা তদন্তকারীদের।
বেঙ্গালুরুর শীর্ষ পুলিশকর্তারা বলছেন, ভুক্তভোগী একজন বাংলাদেশি। তাঁকে পাচারের জন্য ভারতে আনা হয়েছিল এবং আর্থিক কারণে বর্বর নির্যাতন করা হয়েছিল।
কমল পান্ত বলেন "তদন্ত পুরো আন্তরিকতার সঙ্গে এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। "
ভারতের পরিচিত নারী সাংবাদিক প্রতিভা রমন টুইটারে লিখেছেন “বেঙ্গালুরুতে নির্ভয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। ২২ বছর বয়সী ভুক্তভোগীকে ৬ দিন আগে এনআরআই কলোনিতে ৪ জন গণধর্ষণ করেছে। আসামিদের সঙ্গে উপস্থিত ছিল অন্য এক মহিলা। ভুক্তভোগীসহ সবাই বাংলাদেশ থেকে আসা অবৈধ অভিবাসী যারা পতিতাবৃত্তিতে জড়িত বলে জানা গেছে। ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে এ ঘটনা। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।”
এর আগে, আসাম পুলিশ সেই ভিডিওতে দেখা দোষীদের শনাক্ত করতে পারলে পুরস্কৃত করার ঘোষণা দিয়েছিল।
উত্তর পূর্ব ভারতের অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন ঘটনার শিকার তরুণী নাগাল্যান্ডের বাসিন্দা। ধর্ষণের শিকার এক নাগা নারী রোববার (২৩ মে) রাজস্থানের যোধপুরে আত্মহত্যা করেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু, আইপিএস অফিসার রবিন হিবু, মেঘালয়ের বিধায়ক আম্পারিন লিঙ্গদোহ এবং আসাম পুলিশ বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় জানায় যে, ভাইরাল যৌন নিপীড়নের ভিডিওটি যোধপুর আত্মহত্যা মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। সমস্ত রাজ্য জুড়ে কর্তৃপক্ষ ভুক্তভোগী এবং অপরাধীদের পরিচয় শনাক্ত করতে কাজ করছিলেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে