নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কুমিল্লায় ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ঘটনার দায় এককভাবে কোনো রাজনৈতিক দলকে দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম। ঘটনায় পুলিশের দায় আছে কি-না সেটিও তদন্ত করে দেখা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (এফডিসি) ‘গণজাগরণই পারে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা প্রতিরোধ করতে’ শীর্ষক ছায়া সংসদে এ কথা বলেন কমিশনার।
প্রতিযোগিতায় সরকারি দল হিসেবে প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি ও বিরোধী দল হিসেবে কুমিল্লা ইউনিভার্সিটির বিতার্কিকেরা অংশ নেন। প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহণকারী দলের মাঝে ট্রফি ও সনদপত্র তুলে দেন ডিএমপি কমিশনার।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, এখন কুমিল্লার ঘটনায় যারা তদন্ত করছেন তাঁরা ভালো বলতে পারবেন (কারা দায়ী)। তবে অতীতের যে বিষয়গুলো আমরা লক্ষ্য করেছি। তাতে ঠিক এককভাবে কোনো রাজনৈতিক দলকে চিহ্নিত করা খুব দুরূহ হবে। এ ঘটনায় যারা একেবারে তৃণমূলে কাজ করেছে তাঁদের সঙ্গে কথা না বলে কিছু বলতে পারব না। তবে রামুর ঘটনা এবং নাসিরনগরের ঘটনায় আমি চট্টগ্রাম বিভাগের ডিআইজি ছিলাম। নাসিরনগরের সহিংসতার ঘটনায় এক সপ্তাহ আমি সেখানে ছিলাম। সেখানে যারা আসামি ছিলেন, তাঁদের মধ্যে সব রাজনৈতিক দলেরই সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।
কুমিল্লার ঘটনায় পুলিশের কোনো দায় আছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মনে করি এটা তদন্ত করে দেখা উচিত। বিশেষ করে যখন পবিত্র কোরআন শরিফ আমাদের তদন্ত কর্মকর্তা উদ্ধার করলেন, সেটা লাইভে প্রচার হয়েছে। সেটা সাম্প্রদায়িক সহিংসতা উসকে দিয়েছে কি-না সেটার তদন্ত হওয়া উচিত। এ ধরনের কিছু থাকলে তাঁর বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এই কাজটি এমনভাবে করা উচিত ছিল, যেন কোরআন শরিফের পবিত্রতা রক্ষা পায়। আর এ নিয়ে যাতে অপপ্রচার না হয়। সেটি নিশ্চিত করার দায়িত্বও তাঁর ছিল। এটি তদন্তে যদি তাঁর কোনো দায় থাকে তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের হামলার আশঙ্কা আছে কি-না জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেন, এ ধরনের সাম্প্রদায়িক কর্মকাণ্ড কখন ঘটবে, ঘটবে কী ঘটবে না তা অনুমান করা খুবই জটিল কাজ। এ ধরনের কাজ কারা ঘটাবে বা ঘটাচ্ছে তাদের চিহ্নিত করা খুবই কঠিন। এখানে প্রযুক্তির যেই বিষয় আছে তা ফেসবুক কর্তৃপক্ষের হাতে থাকে। এ পোস্ট কে দিয়েছে, সেটা বের করতে হলে সিঙ্গাপুরে ফেসবুকের অফিসে পাঠাই। আর তা যদি তাদের আইন অনুমতি দেয়, তাহলে এ তথ্যসূত্র আমরা জানতে পারি। না হলে আমরা জানতেও পারি না যে এই পোস্ট কোথা থেকে হয়েছে, কে দিয়েছে, এর পেছনে কে বা কারা দায়ী। তবে আমরা আশ্বস্ত করতে চাই। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো ঘটেছে, সে বিষয়ে আইজিপিসহ আমরা বসেছি এবং কী করণীয় তা বের করার চেষ্টায় আছি। আমরা থানাগুলোকে দায়িত্ব দিয়েছি। আশা করছি, এখন আর এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না।
কুমিল্লায় ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ঘটনার দায় এককভাবে কোনো রাজনৈতিক দলকে দেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম। ঘটনায় পুলিশের দায় আছে কি-না সেটিও তদন্ত করে দেখা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (এফডিসি) ‘গণজাগরণই পারে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা প্রতিরোধ করতে’ শীর্ষক ছায়া সংসদে এ কথা বলেন কমিশনার।
প্রতিযোগিতায় সরকারি দল হিসেবে প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি ও বিরোধী দল হিসেবে কুমিল্লা ইউনিভার্সিটির বিতার্কিকেরা অংশ নেন। প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহণকারী দলের মাঝে ট্রফি ও সনদপত্র তুলে দেন ডিএমপি কমিশনার।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, এখন কুমিল্লার ঘটনায় যারা তদন্ত করছেন তাঁরা ভালো বলতে পারবেন (কারা দায়ী)। তবে অতীতের যে বিষয়গুলো আমরা লক্ষ্য করেছি। তাতে ঠিক এককভাবে কোনো রাজনৈতিক দলকে চিহ্নিত করা খুব দুরূহ হবে। এ ঘটনায় যারা একেবারে তৃণমূলে কাজ করেছে তাঁদের সঙ্গে কথা না বলে কিছু বলতে পারব না। তবে রামুর ঘটনা এবং নাসিরনগরের ঘটনায় আমি চট্টগ্রাম বিভাগের ডিআইজি ছিলাম। নাসিরনগরের সহিংসতার ঘটনায় এক সপ্তাহ আমি সেখানে ছিলাম। সেখানে যারা আসামি ছিলেন, তাঁদের মধ্যে সব রাজনৈতিক দলেরই সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।
কুমিল্লার ঘটনায় পুলিশের কোনো দায় আছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মনে করি এটা তদন্ত করে দেখা উচিত। বিশেষ করে যখন পবিত্র কোরআন শরিফ আমাদের তদন্ত কর্মকর্তা উদ্ধার করলেন, সেটা লাইভে প্রচার হয়েছে। সেটা সাম্প্রদায়িক সহিংসতা উসকে দিয়েছে কি-না সেটার তদন্ত হওয়া উচিত। এ ধরনের কিছু থাকলে তাঁর বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এই কাজটি এমনভাবে করা উচিত ছিল, যেন কোরআন শরিফের পবিত্রতা রক্ষা পায়। আর এ নিয়ে যাতে অপপ্রচার না হয়। সেটি নিশ্চিত করার দায়িত্বও তাঁর ছিল। এটি তদন্তে যদি তাঁর কোনো দায় থাকে তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দেশে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের হামলার আশঙ্কা আছে কি-না জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেন, এ ধরনের সাম্প্রদায়িক কর্মকাণ্ড কখন ঘটবে, ঘটবে কী ঘটবে না তা অনুমান করা খুবই জটিল কাজ। এ ধরনের কাজ কারা ঘটাবে বা ঘটাচ্ছে তাদের চিহ্নিত করা খুবই কঠিন। এখানে প্রযুক্তির যেই বিষয় আছে তা ফেসবুক কর্তৃপক্ষের হাতে থাকে। এ পোস্ট কে দিয়েছে, সেটা বের করতে হলে সিঙ্গাপুরে ফেসবুকের অফিসে পাঠাই। আর তা যদি তাদের আইন অনুমতি দেয়, তাহলে এ তথ্যসূত্র আমরা জানতে পারি। না হলে আমরা জানতেও পারি না যে এই পোস্ট কোথা থেকে হয়েছে, কে দিয়েছে, এর পেছনে কে বা কারা দায়ী। তবে আমরা আশ্বস্ত করতে চাই। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো ঘটেছে, সে বিষয়ে আইজিপিসহ আমরা বসেছি এবং কী করণীয় তা বের করার চেষ্টায় আছি। আমরা থানাগুলোকে দায়িত্ব দিয়েছি। আশা করছি, এখন আর এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে