মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা সদর উপজেলায় শহীদুল হক সাধু (৭০) নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হাতের কবজি কেটে দিয়েছে তাঁর ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলার হাজরাপুর ইউনিয়নের উথলি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত শহীদুল মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ঘটনার পর থেকে ছেলে হানিফ মিয়া (৪৫) পলাতক রয়েছেন।
শহীদুল হকের বড় ছেলে গোলাম মোস্তফা বলেন, আমরা দুই ভাই। হানিফ ছোট। তার সঙ্গে আব্বার কিছুদিন আগে একটা জমি কেনা নিয়ে বিরোধ হয়। জমিটা আমার জামাতা (সিঙ্গাপুর প্রবাসী) কিনে দিতে বলেন। আব্বা এখানে মধ্যস্থতাকারী। কিন্তু হানিফের ধারণা এটা বাবারই জমি। তাই সে ভাগ চাইতে আসে এক সপ্তাহ ধরে। না দিলে বাবাকে হত্যার হুমকি দেয়। গ্রামের মেম্বার ও চেয়ারম্যানকে জানালে তাঁরা পুলিশের কাছে অভিযোগ দিতে বলেন।
মোস্তফা জানান, অভিযোগ দেওয়া হয় কয়েকবার। এরপর হানিফকে জরিমানা করা হয়। জরিমনার টাকা পরে বাবার কাছে ফেরত দেয় সালিস পক্ষ। সেই ৬০ হাজার টাকা হানিফ চাইতে যায়। গতকাল সকালে স্থানীয় ইছাখাদা বাজার এলাকায় জাহাঙ্গীরের দোকানে চা পান অবস্থায় হানিফ ছুরি নিয়ে উপস্থিত হয়। বাবার কাছে টাকা দাবি করে, অন্যথায় হত্যার হুমকি দেন। বাবা বিষয়টা গুরুত্ব দেননি। তখনই হানিফ চায়ের দোকানের সবার সামনে ছুরি নিয়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। ছুরির কোপে বাবার বাম হাতের কবজি কেটে সেখানে পড়ে যায়।
হাজরাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কবির হোসেন জানান, হানিফ একটা বেয়াদব ছেলে। সে নেশাগ্রস্ত। এলাকা থেকে তাকে নিয়ে অনেকবার সালিস হয়েছে। কিন্তু দুদিন পর সে আবার নানাজনের সঙ্গে ঝামেলা করে। আমি এই ঘটনা শোনার পর এলাকার সবাইকে বলেছি যেখানে তাকে পাবে ধরে পুলিশের হাতে দেওয়ার।
এ বিষয়ে মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর আলম বলেন, শহীদুল হকের চিকিৎসা চলছে। এ ঘটনায় লিখিতভাবে কেউ অভিযোগ করেনি। এরপরও জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযুক্তকে আটকের চেষ্টা চলছে।
মাগুরা সদর উপজেলায় শহীদুল হক সাধু (৭০) নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হাতের কবজি কেটে দিয়েছে তাঁর ছেলে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলার হাজরাপুর ইউনিয়নের উথলি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত শহীদুল মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ঘটনার পর থেকে ছেলে হানিফ মিয়া (৪৫) পলাতক রয়েছেন।
শহীদুল হকের বড় ছেলে গোলাম মোস্তফা বলেন, আমরা দুই ভাই। হানিফ ছোট। তার সঙ্গে আব্বার কিছুদিন আগে একটা জমি কেনা নিয়ে বিরোধ হয়। জমিটা আমার জামাতা (সিঙ্গাপুর প্রবাসী) কিনে দিতে বলেন। আব্বা এখানে মধ্যস্থতাকারী। কিন্তু হানিফের ধারণা এটা বাবারই জমি। তাই সে ভাগ চাইতে আসে এক সপ্তাহ ধরে। না দিলে বাবাকে হত্যার হুমকি দেয়। গ্রামের মেম্বার ও চেয়ারম্যানকে জানালে তাঁরা পুলিশের কাছে অভিযোগ দিতে বলেন।
মোস্তফা জানান, অভিযোগ দেওয়া হয় কয়েকবার। এরপর হানিফকে জরিমানা করা হয়। জরিমনার টাকা পরে বাবার কাছে ফেরত দেয় সালিস পক্ষ। সেই ৬০ হাজার টাকা হানিফ চাইতে যায়। গতকাল সকালে স্থানীয় ইছাখাদা বাজার এলাকায় জাহাঙ্গীরের দোকানে চা পান অবস্থায় হানিফ ছুরি নিয়ে উপস্থিত হয়। বাবার কাছে টাকা দাবি করে, অন্যথায় হত্যার হুমকি দেন। বাবা বিষয়টা গুরুত্ব দেননি। তখনই হানিফ চায়ের দোকানের সবার সামনে ছুরি নিয়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। ছুরির কোপে বাবার বাম হাতের কবজি কেটে সেখানে পড়ে যায়।
হাজরাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কবির হোসেন জানান, হানিফ একটা বেয়াদব ছেলে। সে নেশাগ্রস্ত। এলাকা থেকে তাকে নিয়ে অনেকবার সালিস হয়েছে। কিন্তু দুদিন পর সে আবার নানাজনের সঙ্গে ঝামেলা করে। আমি এই ঘটনা শোনার পর এলাকার সবাইকে বলেছি যেখানে তাকে পাবে ধরে পুলিশের হাতে দেওয়ার।
এ বিষয়ে মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর আলম বলেন, শহীদুল হকের চিকিৎসা চলছে। এ ঘটনায় লিখিতভাবে কেউ অভিযোগ করেনি। এরপরও জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযুক্তকে আটকের চেষ্টা চলছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪