নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই কমিটি নির্বাচনী অপরাধ, নির্বাচনী আচরণবিধি, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি বা পরিচালনায় বাধাগ্রস্ত বা ব্যাহত করে—এমন ‘নির্বাচনপূর্ব অনিয়ম’-সংক্রান্ত বিষয়গুলো অনুসন্ধানপূর্বক কমিশনের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করবে। এই লক্ষ্যে ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার জন্য নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) ইসির উপসচিব (আইন) মো. আব্দুছ সালামের সই করা প্রজ্ঞাপনে এমন তথ্য জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে ৩০০ নির্বাচনী আসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম, পদবি ও দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকাসহ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
সেখানে বলা হয়েছে, দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তারা নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের সময় নির্বাচন কমিশনে অধীনে ন্যস্ত থাকবেন এবং প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকে এসব কর্মকর্তা নিজ দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন। নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাচনী এলাকায় এই নিয়োগপত্রের বিপরীতে সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, ঢাকা বরাবর যোগদানপত্র দাখিল করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবগত করবেন।
বলা হয়েছে, নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি কর্তৃক দায়িত্ব পালনকালে উপরিউক্ত নির্বাচনপূর্ব অনিয়ম সংঘটিত হলে তা অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসারের কাছে প্রেরণ করবেন এবং সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসার ওই অনুসন্ধান প্রতিবেদন সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় বরাবর প্রেরণ করবেন এবং অতিসত্বর ওই প্রতিবেদন পিডিএফ ফরম্যাটে অত্র সচিবালয়ের আইন অনুবিভাগের উপসচিবের (লিগ্যাল অ্যাফিয়ার্স) ও সিনিয়র বা সহকারী সচিব (আইনবিষয়ক-১) ইন্টারনাল অ্যাকাউন্টে প্রেরণ করবেন।
এ ছাড়া বলা হয়েছে, কর্মকর্তাদের চাহিদা এবং প্রয়োজন অনুসারে সার্বক্ষণিকভাবে জিপ গাড়ি বা মাইক্রোবাস বা স্পিডবোট এবং ক্ষেত্রমতো প্রয়োজনীয় যানবাহন সরবরাহের জন্য সব জেলা প্রশাসককে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকালে নিরাপত্তার স্বার্থে অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে পুলিশ বাহিনীর দুজন অস্ত্রধারী সদস্যকে নিয়োগ করার জন্য সব পুলিশ কমিশনার/পুলিশ সুপারকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই কমিটি নির্বাচনী অপরাধ, নির্বাচনী আচরণবিধি, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি বা পরিচালনায় বাধাগ্রস্ত বা ব্যাহত করে—এমন ‘নির্বাচনপূর্ব অনিয়ম’-সংক্রান্ত বিষয়গুলো অনুসন্ধানপূর্বক কমিশনের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করবে। এই লক্ষ্যে ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার জন্য নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) ইসির উপসচিব (আইন) মো. আব্দুছ সালামের সই করা প্রজ্ঞাপনে এমন তথ্য জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে ৩০০ নির্বাচনী আসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম, পদবি ও দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকাসহ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
সেখানে বলা হয়েছে, দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তারা নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের সময় নির্বাচন কমিশনে অধীনে ন্যস্ত থাকবেন এবং প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকে এসব কর্মকর্তা নিজ দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন। নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাচনী এলাকায় এই নিয়োগপত্রের বিপরীতে সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, ঢাকা বরাবর যোগদানপত্র দাখিল করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবগত করবেন।
বলা হয়েছে, নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি কর্তৃক দায়িত্ব পালনকালে উপরিউক্ত নির্বাচনপূর্ব অনিয়ম সংঘটিত হলে তা অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসারের কাছে প্রেরণ করবেন এবং সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসার ওই অনুসন্ধান প্রতিবেদন সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় বরাবর প্রেরণ করবেন এবং অতিসত্বর ওই প্রতিবেদন পিডিএফ ফরম্যাটে অত্র সচিবালয়ের আইন অনুবিভাগের উপসচিবের (লিগ্যাল অ্যাফিয়ার্স) ও সিনিয়র বা সহকারী সচিব (আইনবিষয়ক-১) ইন্টারনাল অ্যাকাউন্টে প্রেরণ করবেন।
এ ছাড়া বলা হয়েছে, কর্মকর্তাদের চাহিদা এবং প্রয়োজন অনুসারে সার্বক্ষণিকভাবে জিপ গাড়ি বা মাইক্রোবাস বা স্পিডবোট এবং ক্ষেত্রমতো প্রয়োজনীয় যানবাহন সরবরাহের জন্য সব জেলা প্রশাসককে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকালে নিরাপত্তার স্বার্থে অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে পুলিশ বাহিনীর দুজন অস্ত্রধারী সদস্যকে নিয়োগ করার জন্য সব পুলিশ কমিশনার/পুলিশ সুপারকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫