কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের নিকলীতে সন্তানকে গলা টিপে হত্যার পরে লাশ পুকুরে ফেলে ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহের চেষ্টায় মা চাঁদনী আক্তারকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গত শুক্রবার রাতে নিকলী থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পরে গতকাল শনিবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন চাঁদনী আক্তার। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় নিহত রবিউল (৩) উপজেলার জারইতলা ইউনিয়নের সাজনপুর গাছতলা গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে। নিকলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনসুর আলী আরিফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আসামি চাঁদনী আক্তার জবানবন্দিতে তাঁর শিশুসন্তানকে শ্বাসরোধে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।’
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, নিকলী উপজেলার জারইতলা ইউনিয়নের সাজনপুর এলাকার গাছতলার একই গ্রামের আব্দুল করিম ও চাঁদনী আক্তার কয়েক বছর আগে বিয়ে হয়। তাঁদের ঘরে রবিউল (০৩) নামের এক ছেলের জন্ম হয়। হঠাৎ মা চাঁদনী আক্তার বিদেশে যেতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। এতে স্বামী আব্দুল করিম বাধা দিলে পারিবারিক কলহের সৃষ্টি হয়।
পরে চাঁদনী আক্তার তাঁর শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে বাবার বাড়িতে থাকতে শুরু করেন। আর রবিউলকে তার বাবা আব্দুল করিম লালন-পালন করতে থাকেন। তবে মাঝে মাঝে মা চাঁদনী আক্তার শিশুটিকে এসে নিয়ে যান তাঁদের বাড়িতে।
গত শুক্রবার দুপুরে রবিউলকে মা চাঁদনী আক্তার ভাত খাওয়ানোর কথা বলে স্বামীর বাড়ি থেকে নিয়ে আসেন। ছেলেকে ভাত খাওয়ানোর পর গলা টিপে হত্যা করেন। পরে হত্যাকাণ্ডকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে সন্তানের লাশ পুকুরে ফেলে দেন তিনি।
অন্যদিকে সন্ধ্যায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন রবিউলকে নিতে আসলে মা চাঁদনী আক্তার তাঁদের জানান, রবিউল তাঁর কাছে আসেনি। পরে রবিউলকে খুঁজতে খুঁজতে পুকুরপাড়ে লাশ ভাসতে দেখে মা চাঁদনী আক্তার মাটিতে লুটিয়ে কান্নাকাটি শুরু করেন।
এদিকে খবর পেয়ে ভৈরব সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রেজওয়ান দীপু, নিকলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনসুর আলী আরিফ ও পরিদর্শক (তদন্ত) আক্তারুজ্জামান খানের নেতৃত্বে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। পরে ঘটনার তদন্ত করে হত্যায় জড়িত মা চাঁদনী আক্তারকে গ্রেপ্তার করে।
নিকলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনসুর আলী আরিফ বলেন, রবিউলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় রবিউলের বাবা আবদুল করিম বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেছেন।
কিশোরগঞ্জের নিকলীতে সন্তানকে গলা টিপে হত্যার পরে লাশ পুকুরে ফেলে ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহের চেষ্টায় মা চাঁদনী আক্তারকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গত শুক্রবার রাতে নিকলী থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পরে গতকাল শনিবার বিকেলে কিশোরগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন চাঁদনী আক্তার। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় নিহত রবিউল (৩) উপজেলার জারইতলা ইউনিয়নের সাজনপুর গাছতলা গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে। নিকলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনসুর আলী আরিফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আসামি চাঁদনী আক্তার জবানবন্দিতে তাঁর শিশুসন্তানকে শ্বাসরোধে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।’
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, নিকলী উপজেলার জারইতলা ইউনিয়নের সাজনপুর এলাকার গাছতলার একই গ্রামের আব্দুল করিম ও চাঁদনী আক্তার কয়েক বছর আগে বিয়ে হয়। তাঁদের ঘরে রবিউল (০৩) নামের এক ছেলের জন্ম হয়। হঠাৎ মা চাঁদনী আক্তার বিদেশে যেতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। এতে স্বামী আব্দুল করিম বাধা দিলে পারিবারিক কলহের সৃষ্টি হয়।
পরে চাঁদনী আক্তার তাঁর শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে বাবার বাড়িতে থাকতে শুরু করেন। আর রবিউলকে তার বাবা আব্দুল করিম লালন-পালন করতে থাকেন। তবে মাঝে মাঝে মা চাঁদনী আক্তার শিশুটিকে এসে নিয়ে যান তাঁদের বাড়িতে।
গত শুক্রবার দুপুরে রবিউলকে মা চাঁদনী আক্তার ভাত খাওয়ানোর কথা বলে স্বামীর বাড়ি থেকে নিয়ে আসেন। ছেলেকে ভাত খাওয়ানোর পর গলা টিপে হত্যা করেন। পরে হত্যাকাণ্ডকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে সন্তানের লাশ পুকুরে ফেলে দেন তিনি।
অন্যদিকে সন্ধ্যায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন রবিউলকে নিতে আসলে মা চাঁদনী আক্তার তাঁদের জানান, রবিউল তাঁর কাছে আসেনি। পরে রবিউলকে খুঁজতে খুঁজতে পুকুরপাড়ে লাশ ভাসতে দেখে মা চাঁদনী আক্তার মাটিতে লুটিয়ে কান্নাকাটি শুরু করেন।
এদিকে খবর পেয়ে ভৈরব সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রেজওয়ান দীপু, নিকলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনসুর আলী আরিফ ও পরিদর্শক (তদন্ত) আক্তারুজ্জামান খানের নেতৃত্বে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। পরে ঘটনার তদন্ত করে হত্যায় জড়িত মা চাঁদনী আক্তারকে গ্রেপ্তার করে।
নিকলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনসুর আলী আরিফ বলেন, রবিউলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় রবিউলের বাবা আবদুল করিম বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেছেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে