চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর শহরের ডাকাতিয়া নদীতে ‘এমভি সাদিয়া এন্টারপ্রাইজ’ নামের একটি তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন কক্ষে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে জাহাজে থাকা ছয়জন দগ্ধ হয়েছেন।
আজ রোববার বিকেলে পদ্মা ওয়েল কোম্পানির জেটির পাশের ডাকাতিয়া নদীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। জেলা ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স চাঁদপুরের উপ-সহকারী পরিচালক সৈয়দ মোরশেদ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আহতেরা হলেন—জাহাজের শ্রমিক রুবেল (৩৫), গোলাপ (৫০), জিলানী (৩০), মাসুদ (৩০), গিয়াস উদ্দিন (২৯) ও মধু মিয়া (৫৫)।
আহত মধু মিয়া ও জিলানি জানান, চট্টগ্রাম থেকে গত শুক্রবার তাঁরা চাঁদপুর পদ্মা ডিপুতে আসেন। পুরো ট্যাংকারে পেট্রল ও ডিজেল নিয়ে আসা হয়। ইঞ্জিন কক্ষে গ্যাসে হঠাৎ জেনারেটর বিস্ফোরণ হয়। আগুন ছড়িয়ে পড়লে তাঁরা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা (আরএমও) আকলিমা জাহান বলেন, অগ্নিকাণ্ডে আহত গোলাম নামের একজনের অবস্থা আশঙ্কা জনক হওয়ায় তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। তাঁর শরীরের ৫০-৬০ ভাগ পুড়ে গেছে। বাকি পাঁচজনের অবস্থা উন্নতি হওয়ায় তাদের হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স চাঁদপুরের উপ-সহকারী পরিচালক সৈয়দ মোরশেদ আলম বলেন, বিকেল সোয়া ৪টার দিকে ওই নদীর পদ্মা ওয়েল কোম্পানির জেটির পাশের ডাকাতিয়া নদীতে ‘এমভি সাদিয়া এন্টারপ্রাইজ’ নামে একটি তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন কক্ষে আগুন লাগে।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ও কোস্টগার্ড এক ঘণ্টার চেষ্টায় বিকেল সোয়া ৫টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় ছয়জন দগ্ধ হয়েছেন। আহতদের মধ্যে গোলাপের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
তবে তাৎক্ষণিকভাবে ওই জাহাজে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা।
চাঁদপুর শহরের ডাকাতিয়া নদীতে ‘এমভি সাদিয়া এন্টারপ্রাইজ’ নামের একটি তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন কক্ষে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে জাহাজে থাকা ছয়জন দগ্ধ হয়েছেন।
আজ রোববার বিকেলে পদ্মা ওয়েল কোম্পানির জেটির পাশের ডাকাতিয়া নদীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। জেলা ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স চাঁদপুরের উপ-সহকারী পরিচালক সৈয়দ মোরশেদ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আহতেরা হলেন—জাহাজের শ্রমিক রুবেল (৩৫), গোলাপ (৫০), জিলানী (৩০), মাসুদ (৩০), গিয়াস উদ্দিন (২৯) ও মধু মিয়া (৫৫)।
আহত মধু মিয়া ও জিলানি জানান, চট্টগ্রাম থেকে গত শুক্রবার তাঁরা চাঁদপুর পদ্মা ডিপুতে আসেন। পুরো ট্যাংকারে পেট্রল ও ডিজেল নিয়ে আসা হয়। ইঞ্জিন কক্ষে গ্যাসে হঠাৎ জেনারেটর বিস্ফোরণ হয়। আগুন ছড়িয়ে পড়লে তাঁরা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা (আরএমও) আকলিমা জাহান বলেন, অগ্নিকাণ্ডে আহত গোলাম নামের একজনের অবস্থা আশঙ্কা জনক হওয়ায় তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। তাঁর শরীরের ৫০-৬০ ভাগ পুড়ে গেছে। বাকি পাঁচজনের অবস্থা উন্নতি হওয়ায় তাদের হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স চাঁদপুরের উপ-সহকারী পরিচালক সৈয়দ মোরশেদ আলম বলেন, বিকেল সোয়া ৪টার দিকে ওই নদীর পদ্মা ওয়েল কোম্পানির জেটির পাশের ডাকাতিয়া নদীতে ‘এমভি সাদিয়া এন্টারপ্রাইজ’ নামে একটি তেলবাহী জাহাজের ইঞ্জিন কক্ষে আগুন লাগে।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ও কোস্টগার্ড এক ঘণ্টার চেষ্টায় বিকেল সোয়া ৫টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় ছয়জন দগ্ধ হয়েছেন। আহতদের মধ্যে গোলাপের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
তবে তাৎক্ষণিকভাবে ওই জাহাজে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫