স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্যই এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।


নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বান্দরবানে উদ্যাপিত হচ্ছে পার্বত্য চুক্তির ২৮তম বর্ষপূর্তি। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকালে দিবসটি উপলক্ষে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে বেলুন ও পায়রা ওড়ানো হয়।

বান্দরবানের রুমায় জোত পারমিটের আড়ালে (ব্যক্তিমালিকানাধীন ভূমিতে লাগানো গাছ কাটার অনুমতিপত্র) হচ্ছে বন উজাড়; পাচার হচ্ছে কাঠ। উপজেলার গালেঙ্গ্যা ইউনিয়নের পান্তলা মৌজায় দীর্ঘদিন ধরে এ কাজ চললেও তা বন্ধে উদ্যোগ নেই সংশ্লিষ্টদের।

বান্দরবানের থানচি উপজেলায় কয়েক হাজার মানুষের বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট লাঘবে ২০২২ সালে ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। তবে ভূমি জটিলতাসহ নানা কারণে জনগুরুত্বপূর্ণ এ প্রকল্পের কাজ চার বছরেও শেষ হয়নি। এখনো ঝিরি, পাহাড়ি ঝরনা ও কূপের পানি পান করতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।