শেখ নাইমুর রশিদ লিখন
৪৪তম বিসিএসের ভাইভা শুরু হয়েছে। রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) শুরু হয়ে এ পরীক্ষা শেষ হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি। বিসিএস ভাইভায় ২০০ নম্বর থাকে। পাস নম্বর ১০০। ভাইভা হলো প্রিলিমিনারি, লিখিত ও জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার পরিপূর্ণ সমন্বয়ের চূড়ান্ত পরীক্ষা। ভাইভার জন্য পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতিই বিসিএস ক্যাডার প্রাপ্তিতে সহায়তা করে। ভাইভায় ভালো করার প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন ৪১তম বিসিএস কৃষি ক্যাডার শেখ নাইমুর রশিদ লিখন।
নিজ-সম্পর্কিত সবকিছু জেনে যাবেন
নিজ নামের বিশেষত্ব ও অর্থ, পরিবারের সদস্যদের নাম, কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির সঙ্গে নামের মিল আছে কি না, বংশপরিচয়, জন্মতারিখের ঘটনাবলি, নিজ জেলা ও উপজেলার নামকরণ, ঐতিহাসিক স্থান, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও বিখ্যাত-কুখ্যাত যত কিছু, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিতি ও ইতিহাস, শখ ও গুণাবলি, প্রিয় যা কিছু (গল্প, কবিতা, গান, চলচিত্র) প্রভৃতি প্রশ্ন সাধারণত ভাইভার শুরুতেই করা হয়।
স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে পঠিত বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে
নিজের পঠিত কোর্সসমূহের নাম, কিছু একাডেমিক বইয়ের নাম, পঠিত বেসিক বিষয় ও সংজ্ঞাসমূহ, অনার্স-মাস্টার্সে থিসিস থাকলে তা নিয়ে বিস্তারিত, পঠিত বিষয়ের সঙ্গে ক্যাডার চয়েসের সম্পর্ক প্রভৃতি বিষয় নিয়ে ভাইভা বোর্ডে বিজ্ঞ সদস্যরা প্রায়শই প্রশ্ন করে থাকেন।
যে বই পড়তে হবে
বিগত ভাইভা অভিজ্ঞতা জানার জন্য ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি পড়লে আপনার আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যাবে। আর সর্বশেষ চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে ‘মুজাহিদ’স ভাইভা সাজেশন’ বইটিও পড়তে পারেন। শেষ মুহূর্তে এই দুটি বই পড়লে আশা করি আপনি আত্মবিশ্বাস নিয়ে ভাইভার মুখোমুখি হতে পারবেন।
দেশের ইতিহাস ও জাতীয় বিষয়াবলি সম্পর্কে জানুন
প্রাচীন বাংলার ইতিহাস, মোগল শাসন, ব্রিটিশ শাসন, ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ সংবিধান ও রাষ্ট্রকাঠামোর ৩টি বিভাগ নিয়েও প্রশ্ন হতে পারে। দেশের সম্পদ, ভৌগোলিক অবস্থান, বিভাগ-জেলা-উপজেলা পরিচিতিও গুরুত্বপূর্ণ। তাই এ বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। এ ছাড়া দেশে নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন নিয়ে প্রশ্ন হতে পারে।
অর্থনৈতিক বিষয় থেকে যেসব প্রশ্ন হতে পারে
বাজেট, অর্থনৈতিক সমীক্ষা, জনশুমারি, সাম্প্রতিক মূল্যস্ফীতি ও তার সমাধান, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান অবস্থা ও সমাধান, রেমিট্যান্স, বিনিয়োগ, আমদানি-রপ্তানি, ব্লু ইকোনমি, পর্যটন খাত, ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড, সর্বজনীন পেনশন স্কিম, মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতি প্রভৃতি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত পড়তে হবে।
সাম্প্রতিক বিষয়ে ভালো ধারণা রাখুন
দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান, অন্তর্বর্তী সরকার, সংস্কার কমিশন, গ্রামীণ ব্যাংক ও মাইক্রোক্রেডিট, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নির্বাচন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, চলমান ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, ভাইভার দিনের বাংলা তারিখ ও মাস, ভাইভার দিন ও মাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা জানতে হবে।
প্রবলেম সলভিং ক্যাপাবিলিটি থাকতে হবে
বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আপনার করণীয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হতে পারে। যেমন বাল্যবিবাহ দমন করতে আপনার ভূমিকা, দাঙ্গা দমন করতে ভূমিকা, বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে কী কী পদক্ষেপ নেবেন, একটি ভাষণ বলুন, পর্যটন সম্প্রসারণে কী কী পদক্ষেপ নেবেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কী কী করবেন, মব জাস্টিস সমর্থন করেন কি না, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে করণীয় কী হতে পারে প্রভৃতি।
ক্যাডার-সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই হতে পারে
আপনার ক্যাডার চয়েসগুলো ধারাবাহিকভাবে জানতে হবে। প্রথম কয়েকটি চয়েস থেকে প্রশ্ন করা হয়। কোনো ক্যাডারকে প্রথমে কিংবা শেষে কেন রাখলেন, তা নিয়ে নিজের উত্তর প্রস্তুত করে রাখতে হবে। প্রতিটি ক্যাডারের কাজ, অর্গানোগ্রাম, পদসোপান, কর্মপরিধি সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। এ ছাড়া ব্রিটিশ সিভিল সার্ভিস, তৎকালীন পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস এবং বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ইতিহাস ও কাঠামো সম্পর্কে জানতে হবে।
ভাইভায় ভালো করতে করণীয়
ভাইভা চলাকালীন নিয়মিত পত্রিকা পড়তে হবে। বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক ও অর্থনীতিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে; মূল ভাইভায় অংশ নেওয়ার আগে ২-৩টি মক ভাইভা দিতে হবে। এটি জড়তা কাটাতে সাহায্য করে; নিজেকে একজন ক্যাডার হওয়ার যোগ্য ভাবতে হবে এবং ক্যাডারসুলভ আচরণ করতে হবে। বোর্ডে ফরমাল ও মার্জিত পোশাকে যেতে হবে। মৃদু হাসিমুখে ধীরে স্পষ্ট ভাষায় উত্তর দিতে হবে। আঞ্চলিকতা ও মুদ্রাদোষ পরিহার করতে হবে।
ভাইভায় প্রার্থীর আচরণ, রুচিবোধ ও সৌজন্যবোধ, পোশাক, স্মার্টনেন্স, প্রবলেম সলভিং ক্যাপাবিলিটি, কমিউনিকেশন স্কিল, মানসিক দক্ষতা, আত্মবিশ্বাস প্রভৃতি বিষয় পর্যবেক্ষণ করা হয়। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে ভাইভা মোকাবিলা করতে হবে। ভাইভা বোর্ডে উত্তর করতে হয় টু দ্য পয়েন্ট। কোনো প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে অনুমান করে বলা, সেটি জানার ভান করা বা সময়ক্ষেপণ করা যাবে না। ভদ্রভাবে ‘এই প্রশ্নের উত্তরটি আমার জানা নেই’ বলতে হবে।
গ্রন্থনায়: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
৪৪তম বিসিএসের ভাইভা শুরু হয়েছে। রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) শুরু হয়ে এ পরীক্ষা শেষ হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি। বিসিএস ভাইভায় ২০০ নম্বর থাকে। পাস নম্বর ১০০। ভাইভা হলো প্রিলিমিনারি, লিখিত ও জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার পরিপূর্ণ সমন্বয়ের চূড়ান্ত পরীক্ষা। ভাইভার জন্য পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতিই বিসিএস ক্যাডার প্রাপ্তিতে সহায়তা করে। ভাইভায় ভালো করার প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন ৪১তম বিসিএস কৃষি ক্যাডার শেখ নাইমুর রশিদ লিখন।
নিজ-সম্পর্কিত সবকিছু জেনে যাবেন
নিজ নামের বিশেষত্ব ও অর্থ, পরিবারের সদস্যদের নাম, কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির সঙ্গে নামের মিল আছে কি না, বংশপরিচয়, জন্মতারিখের ঘটনাবলি, নিজ জেলা ও উপজেলার নামকরণ, ঐতিহাসিক স্থান, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও বিখ্যাত-কুখ্যাত যত কিছু, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিতি ও ইতিহাস, শখ ও গুণাবলি, প্রিয় যা কিছু (গল্প, কবিতা, গান, চলচিত্র) প্রভৃতি প্রশ্ন সাধারণত ভাইভার শুরুতেই করা হয়।
স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে পঠিত বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে
নিজের পঠিত কোর্সসমূহের নাম, কিছু একাডেমিক বইয়ের নাম, পঠিত বেসিক বিষয় ও সংজ্ঞাসমূহ, অনার্স-মাস্টার্সে থিসিস থাকলে তা নিয়ে বিস্তারিত, পঠিত বিষয়ের সঙ্গে ক্যাডার চয়েসের সম্পর্ক প্রভৃতি বিষয় নিয়ে ভাইভা বোর্ডে বিজ্ঞ সদস্যরা প্রায়শই প্রশ্ন করে থাকেন।
যে বই পড়তে হবে
বিগত ভাইভা অভিজ্ঞতা জানার জন্য ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি পড়লে আপনার আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যাবে। আর সর্বশেষ চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে ‘মুজাহিদ’স ভাইভা সাজেশন’ বইটিও পড়তে পারেন। শেষ মুহূর্তে এই দুটি বই পড়লে আশা করি আপনি আত্মবিশ্বাস নিয়ে ভাইভার মুখোমুখি হতে পারবেন।
দেশের ইতিহাস ও জাতীয় বিষয়াবলি সম্পর্কে জানুন
প্রাচীন বাংলার ইতিহাস, মোগল শাসন, ব্রিটিশ শাসন, ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী ঘটনাবলি ও বাংলাদেশ সংবিধান ও রাষ্ট্রকাঠামোর ৩টি বিভাগ নিয়েও প্রশ্ন হতে পারে। দেশের সম্পদ, ভৌগোলিক অবস্থান, বিভাগ-জেলা-উপজেলা পরিচিতিও গুরুত্বপূর্ণ। তাই এ বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। এ ছাড়া দেশে নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন নিয়ে প্রশ্ন হতে পারে।
অর্থনৈতিক বিষয় থেকে যেসব প্রশ্ন হতে পারে
বাজেট, অর্থনৈতিক সমীক্ষা, জনশুমারি, সাম্প্রতিক মূল্যস্ফীতি ও তার সমাধান, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান অবস্থা ও সমাধান, রেমিট্যান্স, বিনিয়োগ, আমদানি-রপ্তানি, ব্লু ইকোনমি, পর্যটন খাত, ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড, সর্বজনীন পেনশন স্কিম, মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতি প্রভৃতি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত পড়তে হবে।
সাম্প্রতিক বিষয়ে ভালো ধারণা রাখুন
দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান, অন্তর্বর্তী সরকার, সংস্কার কমিশন, গ্রামীণ ব্যাংক ও মাইক্রোক্রেডিট, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নির্বাচন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, চলমান ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, ভাইভার দিনের বাংলা তারিখ ও মাস, ভাইভার দিন ও মাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনা জানতে হবে।
প্রবলেম সলভিং ক্যাপাবিলিটি থাকতে হবে
বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আপনার করণীয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হতে পারে। যেমন বাল্যবিবাহ দমন করতে আপনার ভূমিকা, দাঙ্গা দমন করতে ভূমিকা, বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে কী কী পদক্ষেপ নেবেন, একটি ভাষণ বলুন, পর্যটন সম্প্রসারণে কী কী পদক্ষেপ নেবেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কী কী করবেন, মব জাস্টিস সমর্থন করেন কি না, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে করণীয় কী হতে পারে প্রভৃতি।
ক্যাডার-সম্পর্কিত জ্ঞান যাচাই হতে পারে
আপনার ক্যাডার চয়েসগুলো ধারাবাহিকভাবে জানতে হবে। প্রথম কয়েকটি চয়েস থেকে প্রশ্ন করা হয়। কোনো ক্যাডারকে প্রথমে কিংবা শেষে কেন রাখলেন, তা নিয়ে নিজের উত্তর প্রস্তুত করে রাখতে হবে। প্রতিটি ক্যাডারের কাজ, অর্গানোগ্রাম, পদসোপান, কর্মপরিধি সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। এ ছাড়া ব্রিটিশ সিভিল সার্ভিস, তৎকালীন পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস এবং বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ইতিহাস ও কাঠামো সম্পর্কে জানতে হবে।
ভাইভায় ভালো করতে করণীয়
ভাইভা চলাকালীন নিয়মিত পত্রিকা পড়তে হবে। বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক ও অর্থনীতিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে; মূল ভাইভায় অংশ নেওয়ার আগে ২-৩টি মক ভাইভা দিতে হবে। এটি জড়তা কাটাতে সাহায্য করে; নিজেকে একজন ক্যাডার হওয়ার যোগ্য ভাবতে হবে এবং ক্যাডারসুলভ আচরণ করতে হবে। বোর্ডে ফরমাল ও মার্জিত পোশাকে যেতে হবে। মৃদু হাসিমুখে ধীরে স্পষ্ট ভাষায় উত্তর দিতে হবে। আঞ্চলিকতা ও মুদ্রাদোষ পরিহার করতে হবে।
ভাইভায় প্রার্থীর আচরণ, রুচিবোধ ও সৌজন্যবোধ, পোশাক, স্মার্টনেন্স, প্রবলেম সলভিং ক্যাপাবিলিটি, কমিউনিকেশন স্কিল, মানসিক দক্ষতা, আত্মবিশ্বাস প্রভৃতি বিষয় পর্যবেক্ষণ করা হয়। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে ভাইভা মোকাবিলা করতে হবে। ভাইভা বোর্ডে উত্তর করতে হয় টু দ্য পয়েন্ট। কোনো প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে অনুমান করে বলা, সেটি জানার ভান করা বা সময়ক্ষেপণ করা যাবে না। ভদ্রভাবে ‘এই প্রশ্নের উত্তরটি আমার জানা নেই’ বলতে হবে।
গ্রন্থনায়: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস (এমআইএস) মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল সাবজেক্ট এবং ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের একটি বিশেষ শাখা। বাংলায় এর অর্থ হলো তথ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি। এমআইএস টার্মটির সঙ্গে সংযুক্ত অন্য টার্মগুলো হচ্ছে, ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম,ডিসিশন সাপোর্ট সিস্টেম, এক্সপার্ট সিস্টেম,
৪ দিন আগেবর্তমানে চাকরির অনলাইন সাক্ষাৎকারে আত্মবিশ্বাস ধরে রাখা অনেক প্রার্থীর জন্য চ্যালেঞ্জিং হয়ে যায়। তবে প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে কিছু এআই-চালিত টুলসের সাহায্যে এই চ্যালেঞ্জ সহজে মোকাবিলা করা সম্ভব। এই টুলগুলোর অন্যতম সুবিধা হলো...
১৫ দিন আগেবইমেলায় গেলে আপনার বই কেনার আগ্রহ জন্মাবে। ইচ্ছেমতো কিনতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের বই। সে বই পড়ার মাধ্যমে গড়ে উঠবে পাঠাভ্যাস আর বৃদ্ধি পাবে জ্ঞান। জ্ঞান ও পাঠাভ্যাস বৃদ্ধি পেলে আপনার জীবনে পরিবর্তনের সূচনা হবে এবং উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছাতে পারবেন। জীবনে বড় হওয়ার জন্য বই পড়ার বিকল্প নেই।
১৮ দিন আগেপ্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশ প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অ্যাস্পায়ার লিডারস প্রোগ্রাম এমন এক অনন্য উদ্যোগ, যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও সাম্প্রতিক গ্র্যাজুয়েটদের বিনা মূল্যে নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ করে দিচ্ছে।
১৮ দিন আগে