আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চীন থেকে তুরস্ক হয়ে ইউরোপ— এই রেলপথে নিয়মিত মালবাহী ট্রেনের ঐতিহাসিক চলাচল শুরু হলো। গত ৯ জুলাই চীনের চংকিং ও চেংদু শহর থেকে ২,০০০ টন কার্গোবোঝাই দুটি ট্রেন রওনা দিয়েছে। ‘মিডল করিডর’ নামে পরিচিত মধ্য এশিয়া, কাস্পিয়ান সাগর ও তুরস্ক পেরিয়ে ইউরোপমুখী এই রুট পূর্ব এশিয়া থেকে ইউরোপের মধ্যে বিকল্প ও কার্যকর পরিবহন পথ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তুরস্কের গণমাধ্যম তুর্কি টুডে এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়।
তুরস্কের পরিবহন ও অবকাঠামো মন্ত্রী আবদুলকাদির উরালোওগ্লু মালবাহী ট্রেনের এই যাত্রাকে পূর্ব-পশ্চিম বাণিজ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে ‘মাইলফলক’ আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, তুরস্ক যে মিডল করিডরে নিরবচ্ছিন্ন লজিস্টিক সংযোগ গঠনে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তা এই ট্রেনের যাত্রা প্রমাণ করে।
চীন অতিক্রম করে ইতোমধ্যে ট্রেন দুটি প্রায় ৩,৫০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে কাজাখস্তানে প্রবেশ করেছে। সেখান থেকে তা মধ্য এশিয়া, কাস্পিয়ান সাগর এবং তুরস্ক হয়ে ইউরোপের বাজারে পণ্য পৌঁছে দেবে।
রেলপথের পরিকাঠামোতে তুরস্কের অগ্রগতি
মন্ত্রী উরালোওগ্লু জানান, তুরস্কের জাতীয় রেল নেটওয়ার্ক এখন পুরোপুরি প্রস্তুত ইউরোপে অবিচ্ছিন্ন পণ্য পরিবহন নিশ্চিত করতে। ২০০২ সাল থেকে দেশটি প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ করেছে, যার মধ্যে ২,২৫১ কিমি হাই-স্পিড রেলপথ। ফলে জাতীয় রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য এখন প্রায় ১৪ হাজার কিলোমিটার।
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও কৌশলগত অংশীদারত্ব
সম্প্রতি ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত ‘গ্লোবাল ট্রান্সপোর্ট কানেকটিভিটি ফোরাম’-এ স্বাক্ষরিত তুরস্কের প্যাসিফিক ইউরেশিয়া এবং চায়না স্টেট রেলওয়ে গ্রুপের মধ্যে সহযোগিতা চুক্তির মাধ্যমে মিডল করিডরের এই নিয়মিত ট্রেন চলাচল সম্ভব হলো।
তুরস্কের মন্ত্রী বলেন, ‘এই বছরের মে মাসে বেইজিংয়ে আমাদের বৈঠক এবং ইস্তাম্বুলে আয়োজিত সম্মেলন এই অগ্রযাত্রায় গতি এনেছে। এর মাধ্যমে আমরা তুরস্ককে এশিয়া-ইউরোপ লজিস্টিক চেইনের কেন্দ্রে স্থাপন করেছি।’
তিনি জানান, এই রুট দিয়ে প্রতিবছর ১ হাজার মালবাহী ট্রেন চালানোর লক্ষ্য রয়েছে। এটি কেবল পরিবহন নয়, বরং বৈশ্বিক বাণিজ্যে আমাদের স্থিতিশীল ও কৌশলগত ভূমিকারও প্রতিফলন।
বৃহত্তর উদ্যোগের সঙ্গে সংযোগ
মিডল করিডর তুরস্কের ‘ডেভেলপমেন্ট রোড প্রজেক্ট’–এর সঙ্গে যুক্ত। এটি পরিবহন, জ্বালানি ও ডিজিটাল অবকাঠামোর সমন্বয়ের মাধ্যমে এশিয়া-ইউরোপ করিডরের দেশগুলোকে সংযুক্ত করবে।
মন্ত্রী উরালোওগ্লু বলেন, ‘গত ২৩ বছরে আমরা পরিবহন ও যোগাযোগ অবকাঠামোতে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছি। এই প্রচেষ্টা আমাদের আজকের সাফল্যের ভিত্তি।’
চীন থেকে তুরস্ক হয়ে ইউরোপ— এই রেলপথে নিয়মিত মালবাহী ট্রেনের ঐতিহাসিক চলাচল শুরু হলো। গত ৯ জুলাই চীনের চংকিং ও চেংদু শহর থেকে ২,০০০ টন কার্গোবোঝাই দুটি ট্রেন রওনা দিয়েছে। ‘মিডল করিডর’ নামে পরিচিত মধ্য এশিয়া, কাস্পিয়ান সাগর ও তুরস্ক পেরিয়ে ইউরোপমুখী এই রুট পূর্ব এশিয়া থেকে ইউরোপের মধ্যে বিকল্প ও কার্যকর পরিবহন পথ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তুরস্কের গণমাধ্যম তুর্কি টুডে এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়।
তুরস্কের পরিবহন ও অবকাঠামো মন্ত্রী আবদুলকাদির উরালোওগ্লু মালবাহী ট্রেনের এই যাত্রাকে পূর্ব-পশ্চিম বাণিজ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে ‘মাইলফলক’ আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, তুরস্ক যে মিডল করিডরে নিরবচ্ছিন্ন লজিস্টিক সংযোগ গঠনে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তা এই ট্রেনের যাত্রা প্রমাণ করে।
চীন অতিক্রম করে ইতোমধ্যে ট্রেন দুটি প্রায় ৩,৫০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে কাজাখস্তানে প্রবেশ করেছে। সেখান থেকে তা মধ্য এশিয়া, কাস্পিয়ান সাগর এবং তুরস্ক হয়ে ইউরোপের বাজারে পণ্য পৌঁছে দেবে।
রেলপথের পরিকাঠামোতে তুরস্কের অগ্রগতি
মন্ত্রী উরালোওগ্লু জানান, তুরস্কের জাতীয় রেল নেটওয়ার্ক এখন পুরোপুরি প্রস্তুত ইউরোপে অবিচ্ছিন্ন পণ্য পরিবহন নিশ্চিত করতে। ২০০২ সাল থেকে দেশটি প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ করেছে, যার মধ্যে ২,২৫১ কিমি হাই-স্পিড রেলপথ। ফলে জাতীয় রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য এখন প্রায় ১৪ হাজার কিলোমিটার।
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও কৌশলগত অংশীদারত্ব
সম্প্রতি ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত ‘গ্লোবাল ট্রান্সপোর্ট কানেকটিভিটি ফোরাম’-এ স্বাক্ষরিত তুরস্কের প্যাসিফিক ইউরেশিয়া এবং চায়না স্টেট রেলওয়ে গ্রুপের মধ্যে সহযোগিতা চুক্তির মাধ্যমে মিডল করিডরের এই নিয়মিত ট্রেন চলাচল সম্ভব হলো।
তুরস্কের মন্ত্রী বলেন, ‘এই বছরের মে মাসে বেইজিংয়ে আমাদের বৈঠক এবং ইস্তাম্বুলে আয়োজিত সম্মেলন এই অগ্রযাত্রায় গতি এনেছে। এর মাধ্যমে আমরা তুরস্ককে এশিয়া-ইউরোপ লজিস্টিক চেইনের কেন্দ্রে স্থাপন করেছি।’
তিনি জানান, এই রুট দিয়ে প্রতিবছর ১ হাজার মালবাহী ট্রেন চালানোর লক্ষ্য রয়েছে। এটি কেবল পরিবহন নয়, বরং বৈশ্বিক বাণিজ্যে আমাদের স্থিতিশীল ও কৌশলগত ভূমিকারও প্রতিফলন।
বৃহত্তর উদ্যোগের সঙ্গে সংযোগ
মিডল করিডর তুরস্কের ‘ডেভেলপমেন্ট রোড প্রজেক্ট’–এর সঙ্গে যুক্ত। এটি পরিবহন, জ্বালানি ও ডিজিটাল অবকাঠামোর সমন্বয়ের মাধ্যমে এশিয়া-ইউরোপ করিডরের দেশগুলোকে সংযুক্ত করবে।
মন্ত্রী উরালোওগ্লু বলেন, ‘গত ২৩ বছরে আমরা পরিবহন ও যোগাযোগ অবকাঠামোতে প্রায় ৩০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছি। এই প্রচেষ্টা আমাদের আজকের সাফল্যের ভিত্তি।’
বিএআইএমএর সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন জরুরি। জুটশিল্পের মতো এ শিল্পেও একটি টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাসও পাওয়া গেছে। প্রতিবছর ভারত এপিআই শিল্পে উদ্যোক্তাদের প্রায় ২১ হাজার ৯৪০ কোটি রুপি সহায়তা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বৃহত্তম গম রপ্তানিকারক দেশ রাশিয়া। নতুন বিপণন মৌসুমে (১ জুলাই থেকে শুরু) শস্য রপ্তানির জন্য নতুন বাজার খুঁজতে শুরু করেছে তারা। বিশেষ করে ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন এবং বাংলাদেশের মতো বড় বাজারগুলোকে এবার টার্গেট করছে।
৯ ঘণ্টা আগেট্রাম্প প্রশাসন বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় কাঁচামাল গ্রাফাইটের ওপর বড় ধরনের শুল্ক আরোপ করেছে। এর ফলে, যুক্তরাষ্ট্রে ইভি তৈরির খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যেতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার জ্বালানি খাতকে লক্ষ্য করে ঘোষিত নতুন নিষেধাজ্ঞার অংশ হিসেবে ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই তেল শোধনাগারটি পরিচালনা করে নায়ারা এনার্জি লিমিটেড, যার মালিকানার বড় একটি অংশ রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান রসনেফটের।
১ দিন আগে