আজকের পত্রিকা ডেস্ক
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের (আরএমজি) কাঁচামাল আমদানি প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরে এ খাতে কাঁচামাল আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার, আগের অর্থবছরের (এফওয়াই২৪) এ আমদানি ছিল ১৬ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। গতবছর আমদানিকৃত কাঁচামালের মধ্যে ছিল তুলা, সুতা, স্ট্যাপল ফাইবার, টেক্সটাইল ও আনুষঙ্গিক সামগ্রী।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে অর্থনীতিতে সর্বাধিক রপ্তানি আয় আনা তৈরি পোশাক খাত আয় করেছে ৩৯ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ বেশি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে, এটি বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮০ শতাংশেরও বেশি। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় ৪৮ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার।
কাঁচামালের মধ্যে তুলা আমদানিতে কিছুটা পতন লক্ষ্য করা গেছে। এ খাতে আমদানি ৪ দশমিক ৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারে, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। তবে সুতা আমদানি ১২ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলারে। স্ট্যাপল ফাইবার আমদানি ১০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার। টেক্সটাইল ও সংশ্লিষ্ট সামগ্রীর আমদানিও ১৬ শতাংশ বেড়েছে। ২৪-২৫ অর্থবছরে আমদানি হয়েছে ৮ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলারের, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৭ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলার।
এ ছাড়া রং ও ট্যানিং সামগ্রীর আমদানি বেড়েছে ৫ দশমিক ২ শতাংশ। এ খাতে আমদানির পরিমাণ ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দাঁড়িয়েছে ৮৭৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৮৩৩ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার।
অন্যদিকে, মূলধনী পণ্য আমদানি কমেছে। মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি এ সময় ১৯ দশমিক ১ শতাংশ হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলারে। একই সঙ্গে অন্যান্য মূলধনী পণ্য আমদানি ৫ দশমিক ৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারে।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, কাঁচামাল আমদানি বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে পোশাক শিল্পের উৎপাদন ও রপ্তানির প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকলেও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমে যাওয়া বিনিয়োগে দুর্বল প্রবণতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের (আরএমজি) কাঁচামাল আমদানি প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরে এ খাতে কাঁচামাল আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার, আগের অর্থবছরের (এফওয়াই২৪) এ আমদানি ছিল ১৬ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। গতবছর আমদানিকৃত কাঁচামালের মধ্যে ছিল তুলা, সুতা, স্ট্যাপল ফাইবার, টেক্সটাইল ও আনুষঙ্গিক সামগ্রী।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে অর্থনীতিতে সর্বাধিক রপ্তানি আয় আনা তৈরি পোশাক খাত আয় করেছে ৩৯ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ বেশি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে, এটি বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮০ শতাংশেরও বেশি। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় ৪৮ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার।
কাঁচামালের মধ্যে তুলা আমদানিতে কিছুটা পতন লক্ষ্য করা গেছে। এ খাতে আমদানি ৪ দশমিক ৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারে, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। তবে সুতা আমদানি ১২ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলারে। স্ট্যাপল ফাইবার আমদানি ১০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার। টেক্সটাইল ও সংশ্লিষ্ট সামগ্রীর আমদানিও ১৬ শতাংশ বেড়েছে। ২৪-২৫ অর্থবছরে আমদানি হয়েছে ৮ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলারের, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৭ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলার।
এ ছাড়া রং ও ট্যানিং সামগ্রীর আমদানি বেড়েছে ৫ দশমিক ২ শতাংশ। এ খাতে আমদানির পরিমাণ ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দাঁড়িয়েছে ৮৭৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৮৩৩ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার।
অন্যদিকে, মূলধনী পণ্য আমদানি কমেছে। মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি এ সময় ১৯ দশমিক ১ শতাংশ হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলারে। একই সঙ্গে অন্যান্য মূলধনী পণ্য আমদানি ৫ দশমিক ৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারে।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, কাঁচামাল আমদানি বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে পোশাক শিল্পের উৎপাদন ও রপ্তানির প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকলেও মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমে যাওয়া বিনিয়োগে দুর্বল প্রবণতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
সম্প্রতি আবুধাবিগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছু সময় পর দেখা যায় একইসঙ্গে উড়োজাহাজটি টয়লেটের তিনটি ফ্লাশ কাজ করছে না।
২ ঘণ্টা আগেআগামী ১৯ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তুলা আমদানিতে শুল্কমুক্তির ঘোষণা দিয়েছে ভারত সরকার। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় এক সরকারি আদেশে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। সরকার আশা করছে, এই সিদ্ধান্ত ভারতের তৈরি পোশাক শিল্পকে আন্তর্জাতিক...
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৯ বছর পর বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম। ১৯৯৫ সাল থেকে শুরু হওয়া এই মেলা আগামী বছর থেকে আর ‘আন্তর্জাতিক’ থাকবে না। এখন থেকে এর নতুন নাম হবে ‘ঢাকা বাণিজ্য মেলা’ (ডিটিএফ)।
৭ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির রসুলপুর গ্রামের টিলায় দাঁড়ালে এখন চোখে পড়ে সারি সারি খেজুরগাছ। হলুদাভ বারহি জাতের খেজুর থোকায় থোকায় ঝুলে রয়েছে, যা বছর কয়েক আগেও স্থানীয় বাসিন্দাদের কল্পনায় ছিল না। অথচ এখন সেই বাগানে ভিড় করছেন ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে