বিজ্ঞপ্তি
এক্স এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিলিভার বাংলাদেশের দ্বিতীয় পুনর্মিলনী গাজীপুরের একটি প্রাইভেট রিসোর্টে (১২ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪৫০ জনের বেশি সাবেক কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা একত্র হন।
সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অনুষ্ঠান চলে। অনুষ্ঠানে অতীতের স্মৃতিচারণা, মৃত্যুবরণকারী ও অসুস্থ কর্মকর্তাদের জন্য দোয়া, অ্যাসোসিয়েশনের ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি নবীন-প্রবীণের প্রাণের মিলনমেলায় পরিণত হয়।
সাবেক কর্মকর্তা আরশাদ এম চৌধুরীর সঞ্চালনায় ও মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া বাহার, মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. ফারুক, মো. ওয়াসি উদ্দিন ও এম ফরহাদ হোসেন প্রমুখের সার্বিক সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত হয়। অংশগ্রহণকারী সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে বর্তমানে বহু কোম্পানির মালিক, প্রধান নির্বাহী, এক্সিকিউটিভ নির্বাহী, জিএম, এজিম, অধ্যাপক ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত করে তোলেন।
অনুষ্ঠানের কনভেনর মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া বাহার স্বাগত বক্তব্য এবং মো. শহিদুল ইসলামের কোরআন তিলাওয়াত এবং দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনার মাধ্যমে মূল পর্ব শুরু হয়। তারপর ইউনিলিভারের সাবেক কর্মকর্তাদের স্মৃতিচারণা পর্ব শুরু হয়।
স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠানের বক্তারা তাঁদের কর্মজীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা, হাসি-ঠাট্টা ও শিক্ষণীয় বিষয়গুলো অত্যন্ত প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করেন। ভবিষ্যতে দেশের মানুষের কল্যাণ ও জনহিতকর কাজে সমিতির সদস্যদের আত্মনিয়োগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। কাজ করে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
স্মৃতিচারণামূলক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন কামরান বকর, মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, মুসলিম উদ্দিন, শাহ্ মাসুদ ইমাম, হাসান জাফর চৌধুরী, সালেহ ইউ আহমেদ, নাজলি সিদ্দিক, মো. শফিকুল ইসলাম, আল কাশেম ও বর্তমান ইউনিলিভারের বোর্ড মেম্বার জাহিন সাজেদুল ইসলাম, সাদমান সাদেকিন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে নারী সদস্যরা পিলো পাস ও পুরুষ সদস্যরা বাস্কেট বল ও পেনাল্টি শুট আউটে অংশ নেন এবং সাবেক কর্মকর্তা সোহেল মাহবুবুল হক ও শিল্পী রাবেয়া বসরির আনন্দময় সংগীত পরিবেশন সবাইকে মোহাবিষ্ট করে রাখে। অংশগ্রহণকারী সবাই র্যাফল ড্র ও গিফট হ্যাম্পারের মাধ্যমে আকর্ষণীয় পুরস্কার দেওয়া হয়।
পরিশেষে সাবেক কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলামের সমাপনী বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এবং আগামী বছর আরও জাঁকজমক অনুষ্ঠান করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে এবং সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে ও সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে আজকের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
এক্স এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিলিভার বাংলাদেশের দ্বিতীয় পুনর্মিলনী গাজীপুরের একটি প্রাইভেট রিসোর্টে (১২ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪৫০ জনের বেশি সাবেক কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা একত্র হন।
সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অনুষ্ঠান চলে। অনুষ্ঠানে অতীতের স্মৃতিচারণা, মৃত্যুবরণকারী ও অসুস্থ কর্মকর্তাদের জন্য দোয়া, অ্যাসোসিয়েশনের ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি নবীন-প্রবীণের প্রাণের মিলনমেলায় পরিণত হয়।
সাবেক কর্মকর্তা আরশাদ এম চৌধুরীর সঞ্চালনায় ও মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া বাহার, মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. ফারুক, মো. ওয়াসি উদ্দিন ও এম ফরহাদ হোসেন প্রমুখের সার্বিক সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত হয়। অংশগ্রহণকারী সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে বর্তমানে বহু কোম্পানির মালিক, প্রধান নির্বাহী, এক্সিকিউটিভ নির্বাহী, জিএম, এজিম, অধ্যাপক ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত করে তোলেন।
অনুষ্ঠানের কনভেনর মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া বাহার স্বাগত বক্তব্য এবং মো. শহিদুল ইসলামের কোরআন তিলাওয়াত এবং দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনার মাধ্যমে মূল পর্ব শুরু হয়। তারপর ইউনিলিভারের সাবেক কর্মকর্তাদের স্মৃতিচারণা পর্ব শুরু হয়।
স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠানের বক্তারা তাঁদের কর্মজীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা, হাসি-ঠাট্টা ও শিক্ষণীয় বিষয়গুলো অত্যন্ত প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করেন। ভবিষ্যতে দেশের মানুষের কল্যাণ ও জনহিতকর কাজে সমিতির সদস্যদের আত্মনিয়োগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। কাজ করে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
স্মৃতিচারণামূলক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন কামরান বকর, মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, মুসলিম উদ্দিন, শাহ্ মাসুদ ইমাম, হাসান জাফর চৌধুরী, সালেহ ইউ আহমেদ, নাজলি সিদ্দিক, মো. শফিকুল ইসলাম, আল কাশেম ও বর্তমান ইউনিলিভারের বোর্ড মেম্বার জাহিন সাজেদুল ইসলাম, সাদমান সাদেকিন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে নারী সদস্যরা পিলো পাস ও পুরুষ সদস্যরা বাস্কেট বল ও পেনাল্টি শুট আউটে অংশ নেন এবং সাবেক কর্মকর্তা সোহেল মাহবুবুল হক ও শিল্পী রাবেয়া বসরির আনন্দময় সংগীত পরিবেশন সবাইকে মোহাবিষ্ট করে রাখে। অংশগ্রহণকারী সবাই র্যাফল ড্র ও গিফট হ্যাম্পারের মাধ্যমে আকর্ষণীয় পুরস্কার দেওয়া হয়।
পরিশেষে সাবেক কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলামের সমাপনী বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এবং আগামী বছর আরও জাঁকজমক অনুষ্ঠান করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে এবং সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে ও সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে আজকের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
চলতি অর্থবছরে নেপালে ৪৭৫ কোটি রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা) পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে শুধু কাঁচা পাটই রপ্তানি করা হয়েছে ১৫৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার। আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে নেপালি সংবাদমাধ্যম মেরিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেঈদের আগে শেষ কর্মদিবসে এসে দেখা গেল, দেশে ১ হাজার ৯৯৯টি কারখানার শ্রমিক এখনো ঈদুল আজহার বোনাস পাননি। শুধু তা-ই নয়, ৩৭৫টি কারখানায় এখনো এপ্রিল মাসের বেতন বকেয়া। সরকারের নির্ধারিত সময়সীমা মে মাসের ২৮ তারিখ শেষ হলেও তা মানেননি বহু মালিক; অথচ আর দুই দিন পরই ঈদ।
১৭ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য বিশেষ ঋণ দিতে বরাবরের মতো এবারও অনাগ্রহ দেখিয়েছে ব্যাংকগুলো। মাত্র ২৩২ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন করেছে ৯টি ব্যাংক। পর্যাপ্ত অর্থায়নের অভাবে চামড়া সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত বাধাগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেসরকার পরিচালিত অগ্রণী ব্যাংক পিএলসিকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মূলত গ্রাহকের সম্পত্তি ক্রোক করার পর সেই সম্পদ নির্ধারিত সময়ে বিক্রি করে ঋণ সমন্বয় না করার দায়ে এই জরিমানা করা হয়েছে।
১ দিন আগে