ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ নিয়ে এল রিব্র্যান্ডেড সার্ভিস দারাজ মার্কেটিং সলিউশনস (ডিএমএস)। এটি একটি অল-ইন-ওয়ান মার্কেটিং সলিউশন যা ক্রেতাদের সঙ্গে ব্যবসাগুলোর সংযোগ স্থাপনের পাশাপাশি কেনাকাটা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য দিয়ে গ্রাহকদের সচেতন ও সহযোগিতা করবে। বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রোমোট করার জন্য বর্তমানে ডিজিটাল বিজ্ঞাপনের দিকে বেশি ঝুঁকছে। তাই এই খাতের প্রসারে, বিভিন্ন ব্যবসার প্রতি এর গ্রাহকদের বিশ্বাস বাড়িয়ে তাদের সঙ্গে যুক্ত হতে সাহায্য করাই দারাজ মার্কেটিং সলিউশনের উদ্দেশ্য।
বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে দারাজে ৩ কোটির বেশি ক্রেতা রয়েছে। এর ফলে ব্যবসাগুলো দারাজ অ্যাপের মাধ্যমে অধিক সংখ্যক ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছাতে পারবে এবং তাদের পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে ধারণা পাবে। এটিই মার্কেটের প্রথম সমন্বিত এবং কাস্টমাইজড মার্কেটিং টুলকিট যা ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের তাদের শপের ট্রাফিক বাড়াতে সাহায্য করে; অন্যদিকে বড় ব্র্যান্ডগুলোকে ব্রাউজারদের ক্রেতায় রূপান্তর করতে সহযোগিতা করে।
দারাজ মার্কেটিং সলিউশনস-এর চারটি প্রধান বিজ্ঞাপনের ধরন রয়েছে। প্রথমটি হলো ব্র্যান্ডিং সলিউশন, যা ব্যবসাকে তাদের ব্র্যান্ড এবং পণ্যের বিজ্ঞাপন দারাজের হোমপেজে প্রদর্শন করতে দেয়। দ্বিতীয়টি হলো পারফরম্যান্স সলিউশন, যা পণ্যের প্রদর্শন ও বিক্রয় বাড়িয়ে তোলে। এটি পণ্যের বিজ্ঞাপনগুলোকে ওয়েবসাইটের উচ্চ-ট্রাফিক সম্পন্ন স্থানগুলোয় প্রদর্শন করে সম্ভাব্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছায়।
এ ছাড়া প্রাইভেট ট্র্যাফিক ব্যবহারকারীদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দারাজে প্ল্যাটফর্মে নিয়ে যায় এবং তাদের কেনাকাটার ধরন বুঝে পরবর্তীতে ব্যবসাগুলোকে পণ্য বিক্রয় বাড়াতে সাহায্য করে। তৃতীয়টি হলো কনটেন্ট সলিউশন, ইনফ্লুয়েন্সার ভিডিও এবং দারাজ লাইভ ফ্ল্যাশ সেলের মাধ্যমে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করার জন্য ইনফ্লুয়েন্সার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এবং লাইভ স্ট্রিম অপশন প্রদান করে। সবশেষে এনগেজমেন্ট সলিউশন ব্যবসায়ীদের কনটেন্ট পরিকল্পনা করতে ও পারসোনালাইজড মেসেজের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের মধ্যে ব্র্যান্ডের প্রতি বিশ্বস্ততা তৈরি করতে সাহায্য করে। এ সম্পর্কে দারাজ বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার তালাত রহিম বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে দারাজ দেশের বৃহত্তম অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। যেখানে বিভিন্ন ধরন ও আকারের ব্যবসা লাখ লাখ গ্রাহকের সঙ্গে লেনদেন করতে পারে। এখন দারাজ মার্কেটিং সলিউশনসের সঙ্গে ব্র্যান্ড ও বিক্রেতারা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সম্ভাব্য ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার সুযোগ পেয়েছেন, যা পরবর্তীতে তাদের পণ্যের প্রদর্শন, বিক্রয় এবং পণ্যের প্রতি গ্রাহকের বিশ্বস্ততা বাড়াতে সাহায্য করবে।
রেকিট, ইউনিলিভার, নেসলের মতো শীর্ষস্থানীয় মাল্টি ন্যাশনাল ব্র্যান্ডের পাশাপাশি ১০ হাজারেরও বেশি ছোট ও মাঝারি আকারের উদ্যোক্তা দারাজ মার্কেটিং সলিউশনস ব্যবহার করে। দারাজ মার্কেটিং সলিউশনস ব্যবহার করে লাখ লাখ ভিউের পাশাপাশি কিছু ব্র্যান্ড সাতগুণ বেশি স্টোর ভিজিটর, পাঁচ গুণেরও বেশি বিক্রি ও ব্যয়ের দশ গুণেরও বেশি আয় করতে পারে।
ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ নিয়ে এল রিব্র্যান্ডেড সার্ভিস দারাজ মার্কেটিং সলিউশনস (ডিএমএস)। এটি একটি অল-ইন-ওয়ান মার্কেটিং সলিউশন যা ক্রেতাদের সঙ্গে ব্যবসাগুলোর সংযোগ স্থাপনের পাশাপাশি কেনাকাটা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য দিয়ে গ্রাহকদের সচেতন ও সহযোগিতা করবে। বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রোমোট করার জন্য বর্তমানে ডিজিটাল বিজ্ঞাপনের দিকে বেশি ঝুঁকছে। তাই এই খাতের প্রসারে, বিভিন্ন ব্যবসার প্রতি এর গ্রাহকদের বিশ্বাস বাড়িয়ে তাদের সঙ্গে যুক্ত হতে সাহায্য করাই দারাজ মার্কেটিং সলিউশনের উদ্দেশ্য।
বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে দারাজে ৩ কোটির বেশি ক্রেতা রয়েছে। এর ফলে ব্যবসাগুলো দারাজ অ্যাপের মাধ্যমে অধিক সংখ্যক ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছাতে পারবে এবং তাদের পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে ধারণা পাবে। এটিই মার্কেটের প্রথম সমন্বিত এবং কাস্টমাইজড মার্কেটিং টুলকিট যা ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের তাদের শপের ট্রাফিক বাড়াতে সাহায্য করে; অন্যদিকে বড় ব্র্যান্ডগুলোকে ব্রাউজারদের ক্রেতায় রূপান্তর করতে সহযোগিতা করে।
দারাজ মার্কেটিং সলিউশনস-এর চারটি প্রধান বিজ্ঞাপনের ধরন রয়েছে। প্রথমটি হলো ব্র্যান্ডিং সলিউশন, যা ব্যবসাকে তাদের ব্র্যান্ড এবং পণ্যের বিজ্ঞাপন দারাজের হোমপেজে প্রদর্শন করতে দেয়। দ্বিতীয়টি হলো পারফরম্যান্স সলিউশন, যা পণ্যের প্রদর্শন ও বিক্রয় বাড়িয়ে তোলে। এটি পণ্যের বিজ্ঞাপনগুলোকে ওয়েবসাইটের উচ্চ-ট্রাফিক সম্পন্ন স্থানগুলোয় প্রদর্শন করে সম্ভাব্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছায়।
এ ছাড়া প্রাইভেট ট্র্যাফিক ব্যবহারকারীদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দারাজে প্ল্যাটফর্মে নিয়ে যায় এবং তাদের কেনাকাটার ধরন বুঝে পরবর্তীতে ব্যবসাগুলোকে পণ্য বিক্রয় বাড়াতে সাহায্য করে। তৃতীয়টি হলো কনটেন্ট সলিউশন, ইনফ্লুয়েন্সার ভিডিও এবং দারাজ লাইভ ফ্ল্যাশ সেলের মাধ্যমে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করার জন্য ইনফ্লুয়েন্সার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এবং লাইভ স্ট্রিম অপশন প্রদান করে। সবশেষে এনগেজমেন্ট সলিউশন ব্যবসায়ীদের কনটেন্ট পরিকল্পনা করতে ও পারসোনালাইজড মেসেজের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের মধ্যে ব্র্যান্ডের প্রতি বিশ্বস্ততা তৈরি করতে সাহায্য করে। এ সম্পর্কে দারাজ বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার তালাত রহিম বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে দারাজ দেশের বৃহত্তম অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। যেখানে বিভিন্ন ধরন ও আকারের ব্যবসা লাখ লাখ গ্রাহকের সঙ্গে লেনদেন করতে পারে। এখন দারাজ মার্কেটিং সলিউশনসের সঙ্গে ব্র্যান্ড ও বিক্রেতারা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সম্ভাব্য ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার সুযোগ পেয়েছেন, যা পরবর্তীতে তাদের পণ্যের প্রদর্শন, বিক্রয় এবং পণ্যের প্রতি গ্রাহকের বিশ্বস্ততা বাড়াতে সাহায্য করবে।
রেকিট, ইউনিলিভার, নেসলের মতো শীর্ষস্থানীয় মাল্টি ন্যাশনাল ব্র্যান্ডের পাশাপাশি ১০ হাজারেরও বেশি ছোট ও মাঝারি আকারের উদ্যোক্তা দারাজ মার্কেটিং সলিউশনস ব্যবহার করে। দারাজ মার্কেটিং সলিউশনস ব্যবহার করে লাখ লাখ ভিউের পাশাপাশি কিছু ব্র্যান্ড সাতগুণ বেশি স্টোর ভিজিটর, পাঁচ গুণেরও বেশি বিক্রি ও ব্যয়ের দশ গুণেরও বেশি আয় করতে পারে।
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
৭ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১৬ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে