নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘আমার বড় ভাই এসএসএলে চাকরি করেন। আপনার আটকে থাকা টাকা উনি পাইয়ে দিতে পারবেন। কিন্তু শর্ত একটাই, টাকার ১০% উনাকে দিতে হবে।’ ফেসবুকে কয়েকটি গ্রুপে এমন কিছু এসএমএসের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। বার্তাটি কে কাকে পাঠিয়েছে সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে একটা বিষয় স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, ই-কমার্সে প্রতারণা ঠেকাতে যেই এসক্রো সেবা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল, সেই এসক্রোই এখন হয়ে উঠেছে প্রতারণার হাতিয়ার।
এসক্রো হলো এমন একটি সেবা বা আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা যেখানে একজন ক্রেতা পণ্য কেনার সময় যে মূল্য পরিশোধ করেন ক্রেতা-বিক্রেতার লেনদেন সম্পন্নকারী প্রতিষ্ঠানের হয়ে একটি তৃতীয় পক্ষের কাছে সেই অর্থ জমা থাকে। ক্রেতা তাঁর কাঙ্ক্ষিত পণ্য বা সেবা বুঝে পেয়েছেন এমন নিশ্চয়তা দেওয়া পর সেই তৃতীয় পক্ষ বিক্রেতাকে (বিক্রেতার অ্যাকাউন্টে) মূল্য পরিশোধ করেন।
ই-কমার্সে লেনদেন ও কেনাকাটা সহজ করতে ‘ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা-২০২১’ প্রণয়ন করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত ৪ জুলাই এটি গেজেট আকারে প্রকাশ হয়। এতে ই-কমার্স লেনদেনে এসক্রো সেবা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যদিও গত জুনের শেষ নাগাদ নির্দেশিকার খসড়া অনুমোদনের পর বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, বিশ্বব্যাপী এসক্রো কখনও বাধ্যতামূলক পরিষেবা হিসেবে গণ্য করা হয় না। এটি গ্রাহকদের জন্য একটি বিকল্প পন্থা। ফাস্ট কমার্স, যেমন রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি, গ্রোসারি ডেলিভারি, মোবাইল রিচার্জ, সার্ভিস ডেলিভারি বা ইউটিলিটি, এডুকেশন ফি, টিকেটিং (বাস, এয়ার, ট্রেন, লঞ্চ) বা হোটেল বুকিংয়ের সাইটগুলোর জন্য এসক্রো বাধ্যতামূলক না করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন তিনি।
ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জের লেনদেনে অসংগতি ধরা পড়ার পর এখন এই এসক্রো সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ক্রেতা-বিক্রেতারা অভিযোগ করতে শুরু করেছেন। দুপক্ষই অভিযোগ করছেন, এসক্রো সেবা দেওয়া পেমেন্ট গেটওয়েগুলোতে তাঁদের টাকা আটকে আছে। গ্রাহকেরা বলছেন, পণ্য না পাওয়ার পরেও এসক্রো সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান তাঁদের টাকা ফেরত দিচ্ছে না। আর বিক্রেতা অর্থাৎ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর অভিযোগ, পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার পরেও তাঁরা টাকা বুঝে পাচ্ছেন না।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশে (ইক্যাব) পাঠানো এক চিঠিতে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকুম জানায়, পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার পরেও তাদের অন্তত ৬২০ কেটি টাকা আটকে রেখেছে পেমেন্ট গেটওয়ে কোম্পানি ফস্টার। এর মধ্যে ৪২০ কোটি টাকা পাওনা হয়েছে ৪ জুলাইয়ের পরে। এক মাসের পণ্য ডেলিভারির তালিকা ফস্টারের কাছে পাঠালেও তারা খুব ধীর গতিতে ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে বলেও অভিযোগ কিউকুমের।
টাকা আটকে রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ফস্টার পেমেন্ট গেটওয়ের কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশিক বলেন, ‘টাকা আটকে রাখার কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। এ সম্পর্কে আমরা কিছু জানিও না। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা মেনেই আমরা কাজ করছি।’
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, গত ৪ জুলাই অগ্রিম পরিশোধ নিষিদ্ধ করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করলেও পেমেন্ট গেটওয়েগুলো জুন থেকেই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে বড় অঙ্কের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয়। ই-অরেঞ্জের প্রদীপ সাহা নামের একজন গ্রাহক বলেন, আমরা খোঁজ খবর করে জেনেছি জুন মাসের পর থেকে ক্রেতারা যত টাকা পরিশোধ করেছেন তার একটা বড় অংশ পেমেন্ট গেটওয়ে প্রতিষ্ঠান এসএসএল কমার্জে আটকে আছে।
তিনি জানান, গ্রাহকেরা টাকা ফেরত পেতে এসএসএল কমার্জে যোগাযোগ করলে বলা হচ্ছে বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের অনুমতি ছাড়া তাঁরা টাকা দেবেন না। কিন্তু বর্তমানে ই-অরেঞ্জের মালিকপক্ষের প্রায় সবাই কারাগারে বন্দী। এমন অবস্থায় টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
এ বিষয়ে ইক্যাব মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম শোভন বলেন, এসএসএল কমার্জ, আমার পে, ফস্টার সবার ব্যাপারেই এ রকম অভিযোগ এসেছে। মার্চেন্টরা অভিযোগ করেছে। আবার অনেক ক্রেতা অভিযোগ করেছেন-মার্চেন্ট রিফান্ড করার পরও এসএসএলসহ অন্যান্য গেটওয়ে তাঁদের টাকা ছাড় করছে না। লিখিত ছাড়াও অনেকেই মৌখিক ভাবে অভিযোগ করেছেন। গেটওয়ে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বসে আমরা এর একটা সমাধান বের করার চেষ্টা করছি।
টাকা আটকে থাকার বিষয়ে এসএসএল কমার্জের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ইফতেখার আলম জানান, তাঁরা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী সমস্ত কাজ করছেন। ৫ জুলাইয়ের আগের কোনো টাকা তাঁদের কাছে আটকে নেই বলেও জানান তিনি। তবে এরপরের কিছু পেমেন্ট তাদের কাছে থাকার কথা স্বীকার করলেও অঙ্কটা ৪৭৮ কোটির মতো বড় নয় বলে দাবি করেন তিনি।
১০ শতাংশ কমিশনে টাকা উদ্ধার করে দেওয়ার কথা বলে সামাজিক মাধ্যমে একটি এসএমএস ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ইফতেখার আলম বলেন, কারা এসব ছড়াচ্ছে আমরাও তাঁদের খুঁজছি। সবকিছুর হিসাব আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকে দিচ্ছি। এখানে অনৈতিক কিছু করার অবকাশ নেই।
উল্লেখ্য, ইভ্যালির মতো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোতে পণ্য কিনে প্রতারিত হওয়ার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৯ আগস্ট একটি নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো এ নির্দেশনায় বলা হয়, পণ্য সরবরাহের আগে গ্রাহকের কাছ থেকে অগ্রিম মূল্য সরাসরি নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে নিতে পারবে না ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। ঝুঁকি বিবেচনায় যথাযথ তদারকি নিশ্চিত করে তবেই ব্যাংকগুলোকে লেনদেন করতে বলা হয় এ নির্দেশনায়।
‘আমার বড় ভাই এসএসএলে চাকরি করেন। আপনার আটকে থাকা টাকা উনি পাইয়ে দিতে পারবেন। কিন্তু শর্ত একটাই, টাকার ১০% উনাকে দিতে হবে।’ ফেসবুকে কয়েকটি গ্রুপে এমন কিছু এসএমএসের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। বার্তাটি কে কাকে পাঠিয়েছে সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে একটা বিষয় স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, ই-কমার্সে প্রতারণা ঠেকাতে যেই এসক্রো সেবা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল, সেই এসক্রোই এখন হয়ে উঠেছে প্রতারণার হাতিয়ার।
এসক্রো হলো এমন একটি সেবা বা আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থা যেখানে একজন ক্রেতা পণ্য কেনার সময় যে মূল্য পরিশোধ করেন ক্রেতা-বিক্রেতার লেনদেন সম্পন্নকারী প্রতিষ্ঠানের হয়ে একটি তৃতীয় পক্ষের কাছে সেই অর্থ জমা থাকে। ক্রেতা তাঁর কাঙ্ক্ষিত পণ্য বা সেবা বুঝে পেয়েছেন এমন নিশ্চয়তা দেওয়া পর সেই তৃতীয় পক্ষ বিক্রেতাকে (বিক্রেতার অ্যাকাউন্টে) মূল্য পরিশোধ করেন।
ই-কমার্সে লেনদেন ও কেনাকাটা সহজ করতে ‘ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা-২০২১’ প্রণয়ন করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত ৪ জুলাই এটি গেজেট আকারে প্রকাশ হয়। এতে ই-কমার্স লেনদেনে এসক্রো সেবা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যদিও গত জুনের শেষ নাগাদ নির্দেশিকার খসড়া অনুমোদনের পর বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, বিশ্বব্যাপী এসক্রো কখনও বাধ্যতামূলক পরিষেবা হিসেবে গণ্য করা হয় না। এটি গ্রাহকদের জন্য একটি বিকল্প পন্থা। ফাস্ট কমার্স, যেমন রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি, গ্রোসারি ডেলিভারি, মোবাইল রিচার্জ, সার্ভিস ডেলিভারি বা ইউটিলিটি, এডুকেশন ফি, টিকেটিং (বাস, এয়ার, ট্রেন, লঞ্চ) বা হোটেল বুকিংয়ের সাইটগুলোর জন্য এসক্রো বাধ্যতামূলক না করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন তিনি।
ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জের লেনদেনে অসংগতি ধরা পড়ার পর এখন এই এসক্রো সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ক্রেতা-বিক্রেতারা অভিযোগ করতে শুরু করেছেন। দুপক্ষই অভিযোগ করছেন, এসক্রো সেবা দেওয়া পেমেন্ট গেটওয়েগুলোতে তাঁদের টাকা আটকে আছে। গ্রাহকেরা বলছেন, পণ্য না পাওয়ার পরেও এসক্রো সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান তাঁদের টাকা ফেরত দিচ্ছে না। আর বিক্রেতা অর্থাৎ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর অভিযোগ, পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার পরেও তাঁরা টাকা বুঝে পাচ্ছেন না।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশে (ইক্যাব) পাঠানো এক চিঠিতে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকুম জানায়, পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার পরেও তাদের অন্তত ৬২০ কেটি টাকা আটকে রেখেছে পেমেন্ট গেটওয়ে কোম্পানি ফস্টার। এর মধ্যে ৪২০ কোটি টাকা পাওনা হয়েছে ৪ জুলাইয়ের পরে। এক মাসের পণ্য ডেলিভারির তালিকা ফস্টারের কাছে পাঠালেও তারা খুব ধীর গতিতে ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে বলেও অভিযোগ কিউকুমের।
টাকা আটকে রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ফস্টার পেমেন্ট গেটওয়ের কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশিক বলেন, ‘টাকা আটকে রাখার কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। এ সম্পর্কে আমরা কিছু জানিও না। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা মেনেই আমরা কাজ করছি।’
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, গত ৪ জুলাই অগ্রিম পরিশোধ নিষিদ্ধ করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্দেশনা জারি করলেও পেমেন্ট গেটওয়েগুলো জুন থেকেই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে বড় অঙ্কের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয়। ই-অরেঞ্জের প্রদীপ সাহা নামের একজন গ্রাহক বলেন, আমরা খোঁজ খবর করে জেনেছি জুন মাসের পর থেকে ক্রেতারা যত টাকা পরিশোধ করেছেন তার একটা বড় অংশ পেমেন্ট গেটওয়ে প্রতিষ্ঠান এসএসএল কমার্জে আটকে আছে।
তিনি জানান, গ্রাহকেরা টাকা ফেরত পেতে এসএসএল কমার্জে যোগাযোগ করলে বলা হচ্ছে বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের অনুমতি ছাড়া তাঁরা টাকা দেবেন না। কিন্তু বর্তমানে ই-অরেঞ্জের মালিকপক্ষের প্রায় সবাই কারাগারে বন্দী। এমন অবস্থায় টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
এ বিষয়ে ইক্যাব মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম শোভন বলেন, এসএসএল কমার্জ, আমার পে, ফস্টার সবার ব্যাপারেই এ রকম অভিযোগ এসেছে। মার্চেন্টরা অভিযোগ করেছে। আবার অনেক ক্রেতা অভিযোগ করেছেন-মার্চেন্ট রিফান্ড করার পরও এসএসএলসহ অন্যান্য গেটওয়ে তাঁদের টাকা ছাড় করছে না। লিখিত ছাড়াও অনেকেই মৌখিক ভাবে অভিযোগ করেছেন। গেটওয়ে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বসে আমরা এর একটা সমাধান বের করার চেষ্টা করছি।
টাকা আটকে থাকার বিষয়ে এসএসএল কমার্জের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ইফতেখার আলম জানান, তাঁরা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী সমস্ত কাজ করছেন। ৫ জুলাইয়ের আগের কোনো টাকা তাঁদের কাছে আটকে নেই বলেও জানান তিনি। তবে এরপরের কিছু পেমেন্ট তাদের কাছে থাকার কথা স্বীকার করলেও অঙ্কটা ৪৭৮ কোটির মতো বড় নয় বলে দাবি করেন তিনি।
১০ শতাংশ কমিশনে টাকা উদ্ধার করে দেওয়ার কথা বলে সামাজিক মাধ্যমে একটি এসএমএস ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ইফতেখার আলম বলেন, কারা এসব ছড়াচ্ছে আমরাও তাঁদের খুঁজছি। সবকিছুর হিসাব আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকে দিচ্ছি। এখানে অনৈতিক কিছু করার অবকাশ নেই।
উল্লেখ্য, ইভ্যালির মতো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোতে পণ্য কিনে প্রতারিত হওয়ার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৯ আগস্ট একটি নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো এ নির্দেশনায় বলা হয়, পণ্য সরবরাহের আগে গ্রাহকের কাছ থেকে অগ্রিম মূল্য সরাসরি নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে নিতে পারবে না ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। ঝুঁকি বিবেচনায় যথাযথ তদারকি নিশ্চিত করে তবেই ব্যাংকগুলোকে লেনদেন করতে বলা হয় এ নির্দেশনায়।
বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএ) পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় (বাণিজ্য সংগঠন -২) থেকে এক পত্রে সংগঠনটির পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করে মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মুস্তাফিজুর রহমানকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়।
১০ মিনিট আগেসাবেক সংসদ সদস্যদের নামে শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করা গাড়িগুলো নিলামের পরিবর্তে বিক্রির জন্য নতুন কৌশল অবলম্বন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
২ দিন আগে