দেশব্যাপী উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে যমুনা ইলেকট্রনিকসের ঈদ ক্যাম্পেইন সিজন-৪। এবারের স্লোগান ‘এই ঈদে যমুনা পণ্য কিনে হতে চান মিলিয়নিয়ার?’ এরই অংশ হিসেবে সম্প্রতি রাজধানী ঢাকার অদূরে কেরানীগঞ্জে যমুনা ইলেকট্রনিকসের ডিলার ‘ঝিলমিল ইলেকট্রনিকস’ এক বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালির আয়োজন করে।
আজ সোমবার প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, যমুনার এই ক্যাম্পেইন সব শ্রেণির ক্রেতাসাধারণের মধ্যে দারুণ এক সাড়া জাগিয়েছে। এই আনন্দ র্যালিতে বিশেষভাবে অংশ গ্রহণ করেন ঈদ ক্যাম্পেইন সিজন-৪ এর পুরস্কার প্রাপ্ত বিজয়ী ক্রেতা জনাব মো. রহিম মিয়া। তিনি যমুনার একটি রেফ্রিজারেটর কিনে আরেকটি রেফ্রিজারেটর সম্পূর্ণ ফ্রি পেয়েছেন। রেফ্রিজারেটর ফ্রি পেয়ে আনন্দিত তিনি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বর্তমানে দেশজুড়ে চলছে যমুনা ইলেকট্রনিকসের ঈদ ক্যাম্পেইন সিজন-৪। এই ঈদ ক্যাম্পেইনে যমুনার ক্রেতারা পণ্য কিনে রেজিস্ট্রেশন করে ১০ লাখ টাকার নগদ ক্যাশব্যাক ও ফ্রি রেফ্রিজারেটর, এসি, এলইডি টিভিসহ অসংখ্য পণ্য পেতে পারেন। দেশব্যাপী শুরু হওয়া এই কনজ্যুমার প্রমোশনে ক্রেতাগণ যমুনা প্লাজা কিংবা ডিলার শোরুম থেকে পণ্য কিনে নির্দিষ্ট অ্যাপের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করলেই পুরস্কারের আওতায় আসবে। কনজ্যুমার প্রমোশন বিক্রয় প্রচার কার্যক্রম হলেও যমুনা আকর্ষণীয় অফারে দেশ সেরা ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রেতাদের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে বদ্ধ পরিকর।
আনন্দ র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন যমুনা ইলেকট্রনিকসের মার্কেটিং ডিরেক্টর সেলিম উল্যা সেলিম, প্রোপ্রাইটর মো. পান্নু মিয়া, প্রোডাক্ট ম্যানেজার শেখ রিফাত জিসানসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। র্যালিটি কেরানীগঞ্জ এলাকার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। সুসজ্জিত ঘোড়ার গাড়ি ও ব্যান্ড পার্টি র্যালিতে যোগ করে ভিন্ন এক মাত্রা।
দেশব্যাপী উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে যমুনা ইলেকট্রনিকসের ঈদ ক্যাম্পেইন সিজন-৪। এবারের স্লোগান ‘এই ঈদে যমুনা পণ্য কিনে হতে চান মিলিয়নিয়ার?’ এরই অংশ হিসেবে সম্প্রতি রাজধানী ঢাকার অদূরে কেরানীগঞ্জে যমুনা ইলেকট্রনিকসের ডিলার ‘ঝিলমিল ইলেকট্রনিকস’ এক বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালির আয়োজন করে।
আজ সোমবার প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, যমুনার এই ক্যাম্পেইন সব শ্রেণির ক্রেতাসাধারণের মধ্যে দারুণ এক সাড়া জাগিয়েছে। এই আনন্দ র্যালিতে বিশেষভাবে অংশ গ্রহণ করেন ঈদ ক্যাম্পেইন সিজন-৪ এর পুরস্কার প্রাপ্ত বিজয়ী ক্রেতা জনাব মো. রহিম মিয়া। তিনি যমুনার একটি রেফ্রিজারেটর কিনে আরেকটি রেফ্রিজারেটর সম্পূর্ণ ফ্রি পেয়েছেন। রেফ্রিজারেটর ফ্রি পেয়ে আনন্দিত তিনি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বর্তমানে দেশজুড়ে চলছে যমুনা ইলেকট্রনিকসের ঈদ ক্যাম্পেইন সিজন-৪। এই ঈদ ক্যাম্পেইনে যমুনার ক্রেতারা পণ্য কিনে রেজিস্ট্রেশন করে ১০ লাখ টাকার নগদ ক্যাশব্যাক ও ফ্রি রেফ্রিজারেটর, এসি, এলইডি টিভিসহ অসংখ্য পণ্য পেতে পারেন। দেশব্যাপী শুরু হওয়া এই কনজ্যুমার প্রমোশনে ক্রেতাগণ যমুনা প্লাজা কিংবা ডিলার শোরুম থেকে পণ্য কিনে নির্দিষ্ট অ্যাপের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করলেই পুরস্কারের আওতায় আসবে। কনজ্যুমার প্রমোশন বিক্রয় প্রচার কার্যক্রম হলেও যমুনা আকর্ষণীয় অফারে দেশ সেরা ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রেতাদের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে বদ্ধ পরিকর।
আনন্দ র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন যমুনা ইলেকট্রনিকসের মার্কেটিং ডিরেক্টর সেলিম উল্যা সেলিম, প্রোপ্রাইটর মো. পান্নু মিয়া, প্রোডাক্ট ম্যানেজার শেখ রিফাত জিসানসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। র্যালিটি কেরানীগঞ্জ এলাকার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। সুসজ্জিত ঘোড়ার গাড়ি ও ব্যান্ড পার্টি র্যালিতে যোগ করে ভিন্ন এক মাত্রা।
ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষিত বর্ধিত শুল্ক এড়াতে পণ্যের প্রকৃত উৎস গোপন করে দক্ষিণ কোরিয়ার নামে রপ্তানির চেষ্টা করছে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো। এরই মধ্যে ২ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের পণ্য রপ্তানিতে এ ধরনের জালিয়াতি ধরা পড়েছে। এসব পণ্যের মধ্যে ৯৭ শতাংশেরই গন্তব্য ছিল যুক্তরাষ্ট্র।
৩১ মিনিট আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) থেকে সরাসরি ফ্লাইট শুরু করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেলা ২টা ১০ মিনিটে ৪২৩ জন যাত্রী নিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ১৪তম আন্তর্জাতিক গন্তব্য রিয়াদের উদ্দেশে যাত্রা করে।
১ ঘণ্টা আগেশিল্প খাতে গ্যাসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে দাম পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতা ও দুটি শিল্পগোষ্ঠীর উদ্যোক্তা। তাঁরা বলেছেন, এই অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি শিল্প ও বাণিজ্যের মারাত্মক ক্ষতি করবে।
৩ ঘণ্টা আগেঅসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
১৩ ঘণ্টা আগে