নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থবছরের শুরুতেই জ্বালানি তেল আনা এবং বিদ্যুৎ ও সার কেনায় ব্যাপক তোড়জোড় সরকারের। পাশাপাশি টিসিবির মজুত বাড়াতে আরও সয়াবিন তেল ও ডাল কেনা হচ্ছে। বাজেট ঘোষণার পর প্রথম সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতেই একসঙ্গে এত বিপুল কেনাকাটার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, গতকাল সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের সরকারের কেনাকাটার তথ্য জানান।
ক্রয় কমিটির অনুমোদনের তথ্য জানিয়ে মো. মাহমুদুল হোসাইন বলেন, চলতি বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে সিঙ্গাপুর থেকে পাঁচটি প্যাকেজে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আনতে জাহাজভাড়া নির্ধারণ করেছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ১৩ হাজার ৮৭৬ কোটি টাকা।
এদিকে তিউনিসিয়া, কানাডা, মরক্কো এবং বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৫৯২ কোটি ৯৩ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকার সার কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই সার কিনতে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
সচিব জানান, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় তিউনিসিয়া থেকে ২৫ হাজার টন টিএসপি সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) এই সার আনবে। এতে মোট ব্যয় হবে ১১৬ কোটি ৫৪ লাখ ৯৩ হাজার ৪৩৭ টাকা। প্রতি টন টিএসপি সারের মূল্য ৩৯৫ দশমিক ২৫ মার্কিন ডলার। কানাডা থেকে ৪০ হাজার টন মিউরেট অব পটাশ কেনা হচ্ছে ১২৯ কোটি ৯৮ লাখ ৯ হাজার টাকায়। মরক্কোর ওসিপি থেকে আরও ৪০ হাজার টন ডিএপি সার কেনা হবে। এর দাম পড়বে ২২৫ কোটি ৫২ লাখ ৪ হাজার টাকা। কাতারের মুনতাজাত থেকে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনা হবে ১১০ কোটি ২৮ লাখ ৪৪ হাজার টাকায়। আর কাফকো থেকে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনা হবে ১০৬ কোটি ২ লাখ ২৩ হাজার ৬২ টাকায়।
সারের পাশাপাশি নেপাল থেকে ৫ বছর ধরে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেনা হবে। প্রথম ছয় মাসে খরচ হবে ১৩০ কোটি টাকা। আর ৫ বছরে খরচ হবে ৬৫০ কোটি টাকা। ক্রয় কমিটি বিদ্যুৎ কেনার এ প্রস্তাবেও অনুমোদন দিয়েছে।
এদিকে, মজুত বাড়াতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৫৩৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকার আরও সয়াবিন তেল ও মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৩৩১ কোটি ৯৮ লাখ টাকার সয়াবিন তেল এবং ২০৫ কোটি টাকার মসুর ডাল কেনা হবে। গতকাল সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এসব ডাল ও তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে।
প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ধরা হয়েছে ১০২ টাকা ৫০ পয়সা। এতে ২০ হাজার টন মসুর ডাল কিনতে মোট খরচ হবে ২০৫ কোটি টাকা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকারি মন্ত্রিসভা কমিটি। প্রতি লিটার ১৫০ টাকা ৯০ পয়সা হিসাবে এই সয়াবিন তেল কিনতে মোট খরচ হবে ৩৩১ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
সচিব জানান, এসব সয়াবিন ও ডাল টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীদের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করা হবে। দর প্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে দুটি ক্রয় প্রস্তাবই টিইসির সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ পেয়েছে।
অর্থবছরের শুরুতেই জ্বালানি তেল আনা এবং বিদ্যুৎ ও সার কেনায় ব্যাপক তোড়জোড় সরকারের। পাশাপাশি টিসিবির মজুত বাড়াতে আরও সয়াবিন তেল ও ডাল কেনা হচ্ছে। বাজেট ঘোষণার পর প্রথম সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতেই একসঙ্গে এত বিপুল কেনাকাটার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, গতকাল সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের সরকারের কেনাকাটার তথ্য জানান।
ক্রয় কমিটির অনুমোদনের তথ্য জানিয়ে মো. মাহমুদুল হোসাইন বলেন, চলতি বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে সিঙ্গাপুর থেকে পাঁচটি প্যাকেজে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আনতে জাহাজভাড়া নির্ধারণ করেছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ১৩ হাজার ৮৭৬ কোটি টাকা।
এদিকে তিউনিসিয়া, কানাডা, মরক্কো এবং বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৫৯২ কোটি ৯৩ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকার সার কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই সার কিনতে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
সচিব জানান, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় তিউনিসিয়া থেকে ২৫ হাজার টন টিএসপি সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) এই সার আনবে। এতে মোট ব্যয় হবে ১১৬ কোটি ৫৪ লাখ ৯৩ হাজার ৪৩৭ টাকা। প্রতি টন টিএসপি সারের মূল্য ৩৯৫ দশমিক ২৫ মার্কিন ডলার। কানাডা থেকে ৪০ হাজার টন মিউরেট অব পটাশ কেনা হচ্ছে ১২৯ কোটি ৯৮ লাখ ৯ হাজার টাকায়। মরক্কোর ওসিপি থেকে আরও ৪০ হাজার টন ডিএপি সার কেনা হবে। এর দাম পড়বে ২২৫ কোটি ৫২ লাখ ৪ হাজার টাকা। কাতারের মুনতাজাত থেকে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনা হবে ১১০ কোটি ২৮ লাখ ৪৪ হাজার টাকায়। আর কাফকো থেকে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনা হবে ১০৬ কোটি ২ লাখ ২৩ হাজার ৬২ টাকায়।
সারের পাশাপাশি নেপাল থেকে ৫ বছর ধরে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেনা হবে। প্রথম ছয় মাসে খরচ হবে ১৩০ কোটি টাকা। আর ৫ বছরে খরচ হবে ৬৫০ কোটি টাকা। ক্রয় কমিটি বিদ্যুৎ কেনার এ প্রস্তাবেও অনুমোদন দিয়েছে।
এদিকে, মজুত বাড়াতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৫৩৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকার আরও সয়াবিন তেল ও মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৩৩১ কোটি ৯৮ লাখ টাকার সয়াবিন তেল এবং ২০৫ কোটি টাকার মসুর ডাল কেনা হবে। গতকাল সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এসব ডাল ও তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে।
প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ধরা হয়েছে ১০২ টাকা ৫০ পয়সা। এতে ২০ হাজার টন মসুর ডাল কিনতে মোট খরচ হবে ২০৫ কোটি টাকা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকারি মন্ত্রিসভা কমিটি। প্রতি লিটার ১৫০ টাকা ৯০ পয়সা হিসাবে এই সয়াবিন তেল কিনতে মোট খরচ হবে ৩৩১ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
সচিব জানান, এসব সয়াবিন ও ডাল টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীদের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করা হবে। দর প্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে দুটি ক্রয় প্রস্তাবই টিইসির সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ পেয়েছে।
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১৬ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
১৯ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
২ দিন আগে