নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে এখনই নীতির বড় ধরনের সংস্কার ও বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই দেশ গুরুতর সরবরাহ সংকটে পড়বে, এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, অতিরিক্ত ব্যয়, নীতিগত অনিশ্চয়তা, গ্যাসের ঘাটতি এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতি এখন ঝুঁকিতে। এ বাস্তবতায় আগামী নির্বাচিত সরকারের জন্য জ্বালানি সরবরাহ হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানে অর্থনৈতিক সাংবাদিক ফোরাম (ইআরএফ) ও পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের আয়োজিত বিদ্যুৎ খাতের বিনিয়োগ পরিবেশবিষয়ক এক সেমিনারে বক্তারা এসব মত দেন। এতে খাত বিশেষজ্ঞ, শিল্প উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
মূল প্রবন্ধে ইএমএ পাওয়ার ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের পরিচালক আবু চৌধুরী বলেন, ২০২৯ সালে বিদ্যুৎ চাহিদা ৩৫ হাজার মেগাওয়াট ছাড়াবে। এখনই নতুন বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই বড় সংকট দেখা দেবে। তিনি বলেন, ইনস্টলড ক্ষমতা বেশি হলেও প্রকৃত ঝুঁকি রয়েছে—গ্যাসের কমতি, জ্বালানি উৎসের বৈচিত্র্যহীনতা, প্রকল্প অনুমোদনে দীর্ঘসূত্রতা এবং আর্থিক অনিশ্চয়তা। তাঁর মতে, বিদ্যমান উৎপাদন সক্ষমতার ৪৮ শতাংশ বেসরকারি খাতের হাতে, তাই নীতি প্রণয়নে বেসরকারি খাতকে কেন্দ্রীয় ভূমিকায় আনতে হবে।
বিইআরসির চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ বলেন, বিশ্ব নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে এগিয়ে যাওয়ার পরও বাংলাদেশ ১৯৯৬ সালের নীতিতে চলছে। উৎপাদনে জোর থাকলেও ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশনে কম বিনিয়োগ প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্ব ঘটাচ্ছে। চার হাজার পোশাক কারখানা যদি ছাদে ৫-১০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করে, তবে ২০-৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ করা সম্ভব।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন বলেন, বিপুল বিনিয়োগ সত্ত্বেও জ্বালানি, গ্যাস ও পানির ঘাটতিতে শিল্প উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। অতীতের প্রকল্পে দুর্নীতি ও দায়মুক্তির সংস্কৃতি খাতটিকে অকার্যকর করেছে। ভবিষ্যৎ নীতি হতে হবে টেকসই, প্রভাবমুক্ত ও বেসরকারি খাতের নেতৃত্বাধীন।
জামায়াতের শুরা সদস্য মোবারক হোসেন বলেন, তাঁদের দল ক্ষমতায় গেলে বিশেষজ্ঞদের সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে জ্বালানি খাত পুনর্গঠন করা হবে।
এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান বলেন, অন্তত ৪ শতাংশ বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আসা উচিত। ভূমি সংকট বড় বাধা হওয়ায় ভূমি ব্যবহার নীতি সংস্কারও জরুরি।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, জ্বালানি অর্থনীতির ভিত্তি; তাই এটি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।
বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, বিদ্যুতের অস্থিতিশীল মূল্যে শিল্প টেকে না; তাই পাঁচ বছরের স্থির ট্যারিফ অপরিহার্য।
বিল্ড চেয়ারম্যান আবুল কাসেম খান জ্বালানি খাতকে প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন আখ্যা দিয়ে জাইকার বিগ-বি উদ্যোগের মতো দীর্ঘমেয়াদি নীতি গ্রহণের আহ্বান জানান।
আইইউবির উপাচার্য এম তামিম বলেন, নীতি-ফ্রেমওয়ার্কের অভাবই খাতটির সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। উচ্চমূল্যের জ্বালানি ২০২৯ সাল পর্যন্ত শিল্প প্রতিযোগিতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ইআরএফ সভাপতি দৌলত আকতার মলা, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনামুল হক, বিডা মহাপরিচালক মো. আরিফুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক আহমেদ জুবায়ের মাহমুদ ও কনফিডেন্স পাওয়ার রংপুর লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইমরান করিম।

বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে এখনই নীতির বড় ধরনের সংস্কার ও বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই দেশ গুরুতর সরবরাহ সংকটে পড়বে, এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, অতিরিক্ত ব্যয়, নীতিগত অনিশ্চয়তা, গ্যাসের ঘাটতি এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতি এখন ঝুঁকিতে। এ বাস্তবতায় আগামী নির্বাচিত সরকারের জন্য জ্বালানি সরবরাহ হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানে অর্থনৈতিক সাংবাদিক ফোরাম (ইআরএফ) ও পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের আয়োজিত বিদ্যুৎ খাতের বিনিয়োগ পরিবেশবিষয়ক এক সেমিনারে বক্তারা এসব মত দেন। এতে খাত বিশেষজ্ঞ, শিল্প উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
মূল প্রবন্ধে ইএমএ পাওয়ার ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের পরিচালক আবু চৌধুরী বলেন, ২০২৯ সালে বিদ্যুৎ চাহিদা ৩৫ হাজার মেগাওয়াট ছাড়াবে। এখনই নতুন বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই বড় সংকট দেখা দেবে। তিনি বলেন, ইনস্টলড ক্ষমতা বেশি হলেও প্রকৃত ঝুঁকি রয়েছে—গ্যাসের কমতি, জ্বালানি উৎসের বৈচিত্র্যহীনতা, প্রকল্প অনুমোদনে দীর্ঘসূত্রতা এবং আর্থিক অনিশ্চয়তা। তাঁর মতে, বিদ্যমান উৎপাদন সক্ষমতার ৪৮ শতাংশ বেসরকারি খাতের হাতে, তাই নীতি প্রণয়নে বেসরকারি খাতকে কেন্দ্রীয় ভূমিকায় আনতে হবে।
বিইআরসির চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ বলেন, বিশ্ব নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে এগিয়ে যাওয়ার পরও বাংলাদেশ ১৯৯৬ সালের নীতিতে চলছে। উৎপাদনে জোর থাকলেও ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশনে কম বিনিয়োগ প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্ব ঘটাচ্ছে। চার হাজার পোশাক কারখানা যদি ছাদে ৫-১০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করে, তবে ২০-৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ করা সম্ভব।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন বলেন, বিপুল বিনিয়োগ সত্ত্বেও জ্বালানি, গ্যাস ও পানির ঘাটতিতে শিল্প উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। অতীতের প্রকল্পে দুর্নীতি ও দায়মুক্তির সংস্কৃতি খাতটিকে অকার্যকর করেছে। ভবিষ্যৎ নীতি হতে হবে টেকসই, প্রভাবমুক্ত ও বেসরকারি খাতের নেতৃত্বাধীন।
জামায়াতের শুরা সদস্য মোবারক হোসেন বলেন, তাঁদের দল ক্ষমতায় গেলে বিশেষজ্ঞদের সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে জ্বালানি খাত পুনর্গঠন করা হবে।
এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান বলেন, অন্তত ৪ শতাংশ বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আসা উচিত। ভূমি সংকট বড় বাধা হওয়ায় ভূমি ব্যবহার নীতি সংস্কারও জরুরি।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, জ্বালানি অর্থনীতির ভিত্তি; তাই এটি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।
বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, বিদ্যুতের অস্থিতিশীল মূল্যে শিল্প টেকে না; তাই পাঁচ বছরের স্থির ট্যারিফ অপরিহার্য।
বিল্ড চেয়ারম্যান আবুল কাসেম খান জ্বালানি খাতকে প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন আখ্যা দিয়ে জাইকার বিগ-বি উদ্যোগের মতো দীর্ঘমেয়াদি নীতি গ্রহণের আহ্বান জানান।
আইইউবির উপাচার্য এম তামিম বলেন, নীতি-ফ্রেমওয়ার্কের অভাবই খাতটির সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। উচ্চমূল্যের জ্বালানি ২০২৯ সাল পর্যন্ত শিল্প প্রতিযোগিতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ইআরএফ সভাপতি দৌলত আকতার মলা, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনামুল হক, বিডা মহাপরিচালক মো. আরিফুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক আহমেদ জুবায়ের মাহমুদ ও কনফিডেন্স পাওয়ার রংপুর লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইমরান করিম।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে এখনই নীতির বড় ধরনের সংস্কার ও বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই দেশ গুরুতর সরবরাহ সংকটে পড়বে, এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, অতিরিক্ত ব্যয়, নীতিগত অনিশ্চয়তা, গ্যাসের ঘাটতি এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতি এখন ঝুঁকিতে। এ বাস্তবতায় আগামী নির্বাচিত সরকারের জন্য জ্বালানি সরবরাহ হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানে অর্থনৈতিক সাংবাদিক ফোরাম (ইআরএফ) ও পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের আয়োজিত বিদ্যুৎ খাতের বিনিয়োগ পরিবেশবিষয়ক এক সেমিনারে বক্তারা এসব মত দেন। এতে খাত বিশেষজ্ঞ, শিল্প উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
মূল প্রবন্ধে ইএমএ পাওয়ার ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের পরিচালক আবু চৌধুরী বলেন, ২০২৯ সালে বিদ্যুৎ চাহিদা ৩৫ হাজার মেগাওয়াট ছাড়াবে। এখনই নতুন বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই বড় সংকট দেখা দেবে। তিনি বলেন, ইনস্টলড ক্ষমতা বেশি হলেও প্রকৃত ঝুঁকি রয়েছে—গ্যাসের কমতি, জ্বালানি উৎসের বৈচিত্র্যহীনতা, প্রকল্প অনুমোদনে দীর্ঘসূত্রতা এবং আর্থিক অনিশ্চয়তা। তাঁর মতে, বিদ্যমান উৎপাদন সক্ষমতার ৪৮ শতাংশ বেসরকারি খাতের হাতে, তাই নীতি প্রণয়নে বেসরকারি খাতকে কেন্দ্রীয় ভূমিকায় আনতে হবে।
বিইআরসির চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ বলেন, বিশ্ব নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে এগিয়ে যাওয়ার পরও বাংলাদেশ ১৯৯৬ সালের নীতিতে চলছে। উৎপাদনে জোর থাকলেও ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশনে কম বিনিয়োগ প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্ব ঘটাচ্ছে। চার হাজার পোশাক কারখানা যদি ছাদে ৫-১০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করে, তবে ২০-৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ করা সম্ভব।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন বলেন, বিপুল বিনিয়োগ সত্ত্বেও জ্বালানি, গ্যাস ও পানির ঘাটতিতে শিল্প উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। অতীতের প্রকল্পে দুর্নীতি ও দায়মুক্তির সংস্কৃতি খাতটিকে অকার্যকর করেছে। ভবিষ্যৎ নীতি হতে হবে টেকসই, প্রভাবমুক্ত ও বেসরকারি খাতের নেতৃত্বাধীন।
জামায়াতের শুরা সদস্য মোবারক হোসেন বলেন, তাঁদের দল ক্ষমতায় গেলে বিশেষজ্ঞদের সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে জ্বালানি খাত পুনর্গঠন করা হবে।
এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান বলেন, অন্তত ৪ শতাংশ বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আসা উচিত। ভূমি সংকট বড় বাধা হওয়ায় ভূমি ব্যবহার নীতি সংস্কারও জরুরি।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, জ্বালানি অর্থনীতির ভিত্তি; তাই এটি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।
বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, বিদ্যুতের অস্থিতিশীল মূল্যে শিল্প টেকে না; তাই পাঁচ বছরের স্থির ট্যারিফ অপরিহার্য।
বিল্ড চেয়ারম্যান আবুল কাসেম খান জ্বালানি খাতকে প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন আখ্যা দিয়ে জাইকার বিগ-বি উদ্যোগের মতো দীর্ঘমেয়াদি নীতি গ্রহণের আহ্বান জানান।
আইইউবির উপাচার্য এম তামিম বলেন, নীতি-ফ্রেমওয়ার্কের অভাবই খাতটির সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। উচ্চমূল্যের জ্বালানি ২০২৯ সাল পর্যন্ত শিল্প প্রতিযোগিতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ইআরএফ সভাপতি দৌলত আকতার মলা, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনামুল হক, বিডা মহাপরিচালক মো. আরিফুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক আহমেদ জুবায়ের মাহমুদ ও কনফিডেন্স পাওয়ার রংপুর লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইমরান করিম।

বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে এখনই নীতির বড় ধরনের সংস্কার ও বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই দেশ গুরুতর সরবরাহ সংকটে পড়বে, এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, অতিরিক্ত ব্যয়, নীতিগত অনিশ্চয়তা, গ্যাসের ঘাটতি এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতি এখন ঝুঁকিতে। এ বাস্তবতায় আগামী নির্বাচিত সরকারের জন্য জ্বালানি সরবরাহ হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানে অর্থনৈতিক সাংবাদিক ফোরাম (ইআরএফ) ও পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের আয়োজিত বিদ্যুৎ খাতের বিনিয়োগ পরিবেশবিষয়ক এক সেমিনারে বক্তারা এসব মত দেন। এতে খাত বিশেষজ্ঞ, শিল্প উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
মূল প্রবন্ধে ইএমএ পাওয়ার ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের পরিচালক আবু চৌধুরী বলেন, ২০২৯ সালে বিদ্যুৎ চাহিদা ৩৫ হাজার মেগাওয়াট ছাড়াবে। এখনই নতুন বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই বড় সংকট দেখা দেবে। তিনি বলেন, ইনস্টলড ক্ষমতা বেশি হলেও প্রকৃত ঝুঁকি রয়েছে—গ্যাসের কমতি, জ্বালানি উৎসের বৈচিত্র্যহীনতা, প্রকল্প অনুমোদনে দীর্ঘসূত্রতা এবং আর্থিক অনিশ্চয়তা। তাঁর মতে, বিদ্যমান উৎপাদন সক্ষমতার ৪৮ শতাংশ বেসরকারি খাতের হাতে, তাই নীতি প্রণয়নে বেসরকারি খাতকে কেন্দ্রীয় ভূমিকায় আনতে হবে।
বিইআরসির চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ বলেন, বিশ্ব নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে এগিয়ে যাওয়ার পরও বাংলাদেশ ১৯৯৬ সালের নীতিতে চলছে। উৎপাদনে জোর থাকলেও ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশনে কম বিনিয়োগ প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্ব ঘটাচ্ছে। চার হাজার পোশাক কারখানা যদি ছাদে ৫-১০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করে, তবে ২০-৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ করা সম্ভব।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন বলেন, বিপুল বিনিয়োগ সত্ত্বেও জ্বালানি, গ্যাস ও পানির ঘাটতিতে শিল্প উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। অতীতের প্রকল্পে দুর্নীতি ও দায়মুক্তির সংস্কৃতি খাতটিকে অকার্যকর করেছে। ভবিষ্যৎ নীতি হতে হবে টেকসই, প্রভাবমুক্ত ও বেসরকারি খাতের নেতৃত্বাধীন।
জামায়াতের শুরা সদস্য মোবারক হোসেন বলেন, তাঁদের দল ক্ষমতায় গেলে বিশেষজ্ঞদের সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে জ্বালানি খাত পুনর্গঠন করা হবে।
এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান বলেন, অন্তত ৪ শতাংশ বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আসা উচিত। ভূমি সংকট বড় বাধা হওয়ায় ভূমি ব্যবহার নীতি সংস্কারও জরুরি।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, জ্বালানি অর্থনীতির ভিত্তি; তাই এটি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।
বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, বিদ্যুতের অস্থিতিশীল মূল্যে শিল্প টেকে না; তাই পাঁচ বছরের স্থির ট্যারিফ অপরিহার্য।
বিল্ড চেয়ারম্যান আবুল কাসেম খান জ্বালানি খাতকে প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন আখ্যা দিয়ে জাইকার বিগ-বি উদ্যোগের মতো দীর্ঘমেয়াদি নীতি গ্রহণের আহ্বান জানান।
আইইউবির উপাচার্য এম তামিম বলেন, নীতি-ফ্রেমওয়ার্কের অভাবই খাতটির সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। উচ্চমূল্যের জ্বালানি ২০২৯ সাল পর্যন্ত শিল্প প্রতিযোগিতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ইআরএফ সভাপতি দৌলত আকতার মলা, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনামুল হক, বিডা মহাপরিচালক মো. আরিফুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক আহমেদ জুবায়ের মাহমুদ ও কনফিডেন্স পাওয়ার রংপুর লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইমরান করিম।

বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
১১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, গভর্নর স্বাক্ষরিত ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের সম্মুখভাগের বাম পাশে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ছবি, মাঝখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাতা-কলিসহ প্রস্ফুটিত জাতীয় ফুল শাপলার ছবি এবং নোটের পেছন ভাগে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকার ছবি মুদ্রিত রয়েছে। নোটে জলছাপ হিসেবে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মুখ, এর নিচে উজ্জ্বল ইলেকট্রো টাইপ জলছাপে ৫০০ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম রয়েছে। নোটটিতে সবুজ রঙের আধিক্য রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নোটটিতে ১০ ধরনের নিরাপত্তা সংযোজন করা হয়েছে। নোটের সম্মুখভাগের ডান দিকে কোণায় মুদ্রিত মূল্যমান ৫০০ রং পরিবর্তনশীল উন্নতমানের নিরাপত্তা কালি দ্বারা মুদ্রিত। নোটটি নড়াচড়া করলে এর রং সবুজ থেকে নীলে পরিবর্তিত হবে এবং মূল্যমানের ভেতরে কোনাকুনিভাবে মুদ্রিত ৫০০ লেখাটি দৃশ্যমান হয়।
নোটটির সম্মুখভাগের বাম পাশে চওড়া লাল রং ও উজ্জ্বল স্বর্ণালি বার এর সমন্বয়ে প্যাঁচানো নিরাপত্তা সুতা রয়েছে। নোটটি নড়াচড়া করলে লাল অংশ সবুজ রঙে পরিবর্তিত হবে। আর ৫০০ টাকার নোট আলোর বিপরীতে ধরলে দৃশ্যমান হবে এবং স্বর্ণালি বার অংশ একটি উজ্জ্বল রংধনুর রঙের বারে রূপান্তরিত হয়ে ওপর থেকে নিচে চলতে দেখা যাবে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নোটের সম্মুখভাগের ডান দিকে নিচে পাঁচটি ছোট বৃত্ত রয়েছে, যা হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভূত হয়।
নোটের কালিতে মুদ্রিত অংশসমূহ হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভব করা যাবে। কালিতে মুদ্রিত অংশসমূহের মধ্যে রয়েছে নোটের সম্মুখভাগের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।

বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, গভর্নর স্বাক্ষরিত ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের সম্মুখভাগের বাম পাশে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ছবি, মাঝখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাতা-কলিসহ প্রস্ফুটিত জাতীয় ফুল শাপলার ছবি এবং নোটের পেছন ভাগে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকার ছবি মুদ্রিত রয়েছে। নোটে জলছাপ হিসেবে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মুখ, এর নিচে উজ্জ্বল ইলেকট্রো টাইপ জলছাপে ৫০০ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম রয়েছে। নোটটিতে সবুজ রঙের আধিক্য রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নোটটিতে ১০ ধরনের নিরাপত্তা সংযোজন করা হয়েছে। নোটের সম্মুখভাগের ডান দিকে কোণায় মুদ্রিত মূল্যমান ৫০০ রং পরিবর্তনশীল উন্নতমানের নিরাপত্তা কালি দ্বারা মুদ্রিত। নোটটি নড়াচড়া করলে এর রং সবুজ থেকে নীলে পরিবর্তিত হবে এবং মূল্যমানের ভেতরে কোনাকুনিভাবে মুদ্রিত ৫০০ লেখাটি দৃশ্যমান হয়।
নোটটির সম্মুখভাগের বাম পাশে চওড়া লাল রং ও উজ্জ্বল স্বর্ণালি বার এর সমন্বয়ে প্যাঁচানো নিরাপত্তা সুতা রয়েছে। নোটটি নড়াচড়া করলে লাল অংশ সবুজ রঙে পরিবর্তিত হবে। আর ৫০০ টাকার নোট আলোর বিপরীতে ধরলে দৃশ্যমান হবে এবং স্বর্ণালি বার অংশ একটি উজ্জ্বল রংধনুর রঙের বারে রূপান্তরিত হয়ে ওপর থেকে নিচে চলতে দেখা যাবে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নোটের সম্মুখভাগের ডান দিকে নিচে পাঁচটি ছোট বৃত্ত রয়েছে, যা হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভূত হয়।
নোটের কালিতে মুদ্রিত অংশসমূহ হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভব করা যাবে। কালিতে মুদ্রিত অংশসমূহের মধ্যে রয়েছে নোটের সম্মুখভাগের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।

বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে এখনই নীতির বড় ধরনের সংস্কার ও বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই দেশ গুরুতর সরবরাহ সংকটে পড়বে, এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, অতিরিক্ত ব্যয়, নীতিগত অনিশ্চয়তা, গ্যাসের ঘাটতি এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতি এখন ঝুঁকিতে।
১৩ দিন আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
১১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
আজ দুপুরে গভর্নরের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা বলেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া।
আইয়ুব মিয়া বলেন, ব্যাংকের ভিশন-মিশন, আইনকানুন ও সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করাই ছিল বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য। সামনে একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠা এবং আইনসম্মতভাবে পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার কাজ এগিয়ে নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, পাঁচ ব্যাংক একীভূত করে গঠিত এই নতুন প্রতিষ্ঠান দেশজুড়ে ইসলামি ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা কাটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আগামী সপ্তাহ থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত আমানত ফেরত দেওয়ার কাজ শুরু হবে এবং উচ্চ অঙ্কের আমানত ফেরতের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করা হচ্ছে।
এর আগে, গত রোববার গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সভাপতিত্বে বিশেষ বোর্ড সভায় সমস্যাগ্রস্ত পাঁচটি ইসলামি ব্যাংক—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক—একীভূত করে নতুন ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। পরে আনুষ্ঠানিক লাইসেন্স হস্তান্তর করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মতিঝিলের সেনাকল্যাণ ভবনে স্থাপিত প্রধান কার্যালয়ে দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর নতুন ব্যাংকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিশোধিত মূলধন নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে সরকার দিচ্ছে ২০ হাজার কোটি এবং আমানতকারীদের শেয়ার থেকে আসবে বাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা। অনুমোদিত মূলধন রাখা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি।

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
আজ দুপুরে গভর্নরের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা বলেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া।
আইয়ুব মিয়া বলেন, ব্যাংকের ভিশন-মিশন, আইনকানুন ও সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করাই ছিল বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য। সামনে একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠা এবং আইনসম্মতভাবে পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার কাজ এগিয়ে নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, পাঁচ ব্যাংক একীভূত করে গঠিত এই নতুন প্রতিষ্ঠান দেশজুড়ে ইসলামি ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা কাটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আগামী সপ্তাহ থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত আমানত ফেরত দেওয়ার কাজ শুরু হবে এবং উচ্চ অঙ্কের আমানত ফেরতের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করা হচ্ছে।
এর আগে, গত রোববার গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সভাপতিত্বে বিশেষ বোর্ড সভায় সমস্যাগ্রস্ত পাঁচটি ইসলামি ব্যাংক—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক—একীভূত করে নতুন ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। পরে আনুষ্ঠানিক লাইসেন্স হস্তান্তর করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মতিঝিলের সেনাকল্যাণ ভবনে স্থাপিত প্রধান কার্যালয়ে দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর নতুন ব্যাংকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিশোধিত মূলধন নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে সরকার দিচ্ছে ২০ হাজার কোটি এবং আমানতকারীদের শেয়ার থেকে আসবে বাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা। অনুমোদিত মূলধন রাখা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি।

বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে এখনই নীতির বড় ধরনের সংস্কার ও বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই দেশ গুরুতর সরবরাহ সংকটে পড়বে, এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, অতিরিক্ত ব্যয়, নীতিগত অনিশ্চয়তা, গ্যাসের ঘাটতি এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতি এখন ঝুঁকিতে।
১৩ দিন আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
১১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
আজ মঙ্গলবার অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে খাদ্য অধিদপ্তরের এ প্রস্তাব অনুমোদন পায়। সিঙ্গাপুর থেকে অনলাইনে সভায় যুক্ত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা।
গত ১ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ৩৫ থেকে কমে ২০ শতাংশ হওয়ার দুই সপ্তাহ আগে ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েটসের সঙ্গে বৈঠক করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এরপর জিটুজি ভিত্তিতে সরাসরি গম আমদানির প্রস্তাব গত ২৪ জুলাই অর্থনৈতিক বিষয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি নীতিগতভাবে অনুমোদন দেয়। তখন থেকেই দেশটি থেকে সরাসরি গম আমদানি করা হচ্ছে।
এর আগে জুলাই মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতি টন গম কেনা হয়েছিল ৩০২ দশমিক ৭৫ ডলারে। সে হিসাবে এবার প্রতি টনে প্রায় ১০৭ ডলার বেশি খরচ হচ্ছে সরকারের।
একই ক্রয় কমিটির সভায় সরকার সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মরক্কো থেকে মোট ৮০ হাজার টন সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৫৩৬ কোটি ৪৭ লাখ ৩৯ হাজার ৪০ টাকা। এর মধ্যে ৪০ হাজার টন ইউরিয়া এবং ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানি করা হবে। এ ছাড়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী, মরক্কোর ওসিপি নিউট্রিক্রপস থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানিরও অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৩৩৫ কোটি ৩২ লাখ ৭৫ হাজার ৪০ টাকা। প্রতি টনের দাম ধরা হয়েছে ৬৮২ দশমিক ৬৭ ডলার।
এ ছাড়া সোনারগাঁ সিডস ক্রাশিং লিমিটেড থেকে ৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং তামিম অ্যাগ্রো ও মজুমদার ব্র্যান অয়েল থেকে মোট ১ কোটি লিটার রাইস ব্র্যান তেল কেনার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। সয়াবিন তেলের দাম লিটার ১৭৯ দশমিক ৮৫ এবং রাইস ব্র্যান তেলের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে লিটারপ্রতি ১৬১ টাকা।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
আজ মঙ্গলবার অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে খাদ্য অধিদপ্তরের এ প্রস্তাব অনুমোদন পায়। সিঙ্গাপুর থেকে অনলাইনে সভায় যুক্ত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা।
গত ১ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ৩৫ থেকে কমে ২০ শতাংশ হওয়ার দুই সপ্তাহ আগে ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েটসের সঙ্গে বৈঠক করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এরপর জিটুজি ভিত্তিতে সরাসরি গম আমদানির প্রস্তাব গত ২৪ জুলাই অর্থনৈতিক বিষয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি নীতিগতভাবে অনুমোদন দেয়। তখন থেকেই দেশটি থেকে সরাসরি গম আমদানি করা হচ্ছে।
এর আগে জুলাই মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতি টন গম কেনা হয়েছিল ৩০২ দশমিক ৭৫ ডলারে। সে হিসাবে এবার প্রতি টনে প্রায় ১০৭ ডলার বেশি খরচ হচ্ছে সরকারের।
একই ক্রয় কমিটির সভায় সরকার সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মরক্কো থেকে মোট ৮০ হাজার টন সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৫৩৬ কোটি ৪৭ লাখ ৩৯ হাজার ৪০ টাকা। এর মধ্যে ৪০ হাজার টন ইউরিয়া এবং ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানি করা হবে। এ ছাড়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী, মরক্কোর ওসিপি নিউট্রিক্রপস থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানিরও অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৩৩৫ কোটি ৩২ লাখ ৭৫ হাজার ৪০ টাকা। প্রতি টনের দাম ধরা হয়েছে ৬৮২ দশমিক ৬৭ ডলার।
এ ছাড়া সোনারগাঁ সিডস ক্রাশিং লিমিটেড থেকে ৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং তামিম অ্যাগ্রো ও মজুমদার ব্র্যান অয়েল থেকে মোট ১ কোটি লিটার রাইস ব্র্যান তেল কেনার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। সয়াবিন তেলের দাম লিটার ১৭৯ দশমিক ৮৫ এবং রাইস ব্র্যান তেলের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে লিটারপ্রতি ১৬১ টাকা।

বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে এখনই নীতির বড় ধরনের সংস্কার ও বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই দেশ গুরুতর সরবরাহ সংকটে পড়বে, এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, অতিরিক্ত ব্যয়, নীতিগত অনিশ্চয়তা, গ্যাসের ঘাটতি এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতি এখন ঝুঁকিতে।
১৩ দিন আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আজ রাজধানীর বিজিএমইএ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বিজিএমইএর পক্ষে আলোচনায় অংশ নেন সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান, সহসভাপতি (অর্থ) মিজানুর রহমান, পরিচালক শাহ রাঈদ চৌধুরী, পরিচালক মো. হাসিব উদ্দিন, পরিচালক নাফিস-উদ-দৌলা ও পরিচালক জোয়ারদার মোহাম্মদ হোসনে কমার আলম।
বৈঠকে এলপিপি এসএর প্রতিনিধিরা জানান, তাঁরা বাংলাদেশ থেকে আউটারওয়্যার, হেভি নিট, মেনস আন্ডারওয়্যার ও জগার্সের মতো পণ্যগুলোর সোর্সিং বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিজিএমইএর সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করতে আগ্রহী।
আলোচনায় দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব স্থাপন, সাপ্লাই চেইনে স্থিতিশীলতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হয়। পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলোকে (এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো) আরএসসিতে অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে সরাসরি রপ্তানির সুযোগ তৈরি করার বিষয়েও উভয় পক্ষ আলোচনা করে।
উল্লেখ্য যে, এলপিপি এসএ বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে বছরে ৭৭০ মিলিয়ন ডলারের পোশাক সংগ্রহ করে। বাংলাদেশকে তাদের সবচেয়ে বড় সোর্সিং হাব মনে করে এবং তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ।
এলপিপি এসএর প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সোর্সিং হাব। আমরা এখানে আমাদের ব্যবসায়িক ভিত্তি আরও শক্তিশালী করতে আগ্রহী এবং আমাদের সাপ্লাই চেইনে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য কাজ করে যাব।’

বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আজ রাজধানীর বিজিএমইএ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বিজিএমইএর পক্ষে আলোচনায় অংশ নেন সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান, সহসভাপতি (অর্থ) মিজানুর রহমান, পরিচালক শাহ রাঈদ চৌধুরী, পরিচালক মো. হাসিব উদ্দিন, পরিচালক নাফিস-উদ-দৌলা ও পরিচালক জোয়ারদার মোহাম্মদ হোসনে কমার আলম।
বৈঠকে এলপিপি এসএর প্রতিনিধিরা জানান, তাঁরা বাংলাদেশ থেকে আউটারওয়্যার, হেভি নিট, মেনস আন্ডারওয়্যার ও জগার্সের মতো পণ্যগুলোর সোর্সিং বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিজিএমইএর সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করতে আগ্রহী।
আলোচনায় দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব স্থাপন, সাপ্লাই চেইনে স্থিতিশীলতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হয়। পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলোকে (এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো) আরএসসিতে অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে সরাসরি রপ্তানির সুযোগ তৈরি করার বিষয়েও উভয় পক্ষ আলোচনা করে।
উল্লেখ্য যে, এলপিপি এসএ বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে বছরে ৭৭০ মিলিয়ন ডলারের পোশাক সংগ্রহ করে। বাংলাদেশকে তাদের সবচেয়ে বড় সোর্সিং হাব মনে করে এবং তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ।
এলপিপি এসএর প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সোর্সিং হাব। আমরা এখানে আমাদের ব্যবসায়িক ভিত্তি আরও শক্তিশালী করতে আগ্রহী এবং আমাদের সাপ্লাই চেইনে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য কাজ করে যাব।’

বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে এখনই নীতির বড় ধরনের সংস্কার ও বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালেই দেশ গুরুতর সরবরাহ সংকটে পড়বে, এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, অতিরিক্ত ব্যয়, নীতিগত অনিশ্চয়তা, গ্যাসের ঘাটতি এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক স্থিতি এখন ঝুঁকিতে।
১৩ দিন আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
১১ ঘণ্টা আগে