প্রথম চুয়েটের রিফাত আল ইব্রাহিম
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তরুণ স্থপতিদের মেধা ও স্বপ্নকে সম্মান জানাতে ষষ্ঠবারের মতো দেওয়া হলো ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্য ভাবনার দূরদর্শিতা ও সৃজনশীলতায় এগিয়ে থাকা তিনজন শিক্ষার্থী পেলেন এই সম্মাননা। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন এবং সেতু ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
প্রদর্শিত প্রকল্পগুলোর মধ্য থেকে জুরিবোর্ডের বিচারে প্রথম হয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) রিফাত আল ইব্রাহিম। দ্বিতীয় হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাহিরা সারওয়াত এবং তৃতীয় হয়েছেন এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটির বাঁধন দাশ। বিশেষ সম্মাননা পেয়েছেন চুয়েটের খন্দকার মাহাতি এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারিয়া আহমেদ।
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘কাজ করার সময় সীমিত হলেও আমরা নগরকে যানজটমুক্ত বাসযোগ্য শহর গড়ার চেষ্টায় আছি। পেশাদারদের যুক্ত করে যথাযথ জায়গায় যোগ্য মানুষ নিয়োগের কাজ চলছে।’
ফাওজুল কবির আরও বলেন, ‘আত্মপরিচয় ছাড়া কোনো শহর টিকে থাকতে পারে না। ভবিষ্যৎ স্থপতিরাই ঠিক করবেন কোন ঐতিহ্য ধরে রাখতে হবে, কোন স্বপ্ন নির্মাণ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আইএবি সভাপতি স্থপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ বলেন, ‘কেএসআরএম-আইএবি যৌথভাবে প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড দিয়ে নতুন প্রজন্মের স্থপতিদের স্বপ্ন দেখায়। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা সৃজনশীলতায় উদ্বুদ্ধ হচ্ছে, স্থাপত্য শিক্ষার মান বাড়ছে। বছরের এই দিনটির জন্য শিক্ষার্থীরা অপেক্ষায় থাকে, যা তাদের চিন্তাকে আরও শাণিত করে।’
কেএসআরএমের মহাব্যবস্থাপক (মার্কেট রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) কর্নেল আশফাকুল ইসলাম (অব) বলেন, ‘এ সম্মাননা শুধু দক্ষতার স্বীকৃতি নয়, এটি দায়িত্ববোধেরও প্রতীক। আমরা দেখছি, তরুণ স্থপতিরা টেকসই ও মানবিক বাংলাদেশ কল্পনা করছে। কেএসআরএমের রড ৫৫ লাখ সাইক্লিক লোডিং সহ্য করতে পারে, যা ভবিষ্যতের নির্মাণকে আরও স্থিতিশীল করবে।’
স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর স্থপতি সাকিব আহসান চৌধুরী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএবি সহসাধারণ সম্পাদক স্থপতি ড. মো. নওরোজ ফাতেমী, সম্পাদক (শিক্ষা) স্থপতি ড. মো. মারুফ হোসেন, সম্পাদক (প্রকাশনা ও প্রচার) স্থপতি মো. শফিউল আযম শামীম, কেএসআরএমের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম, উপমহাব্যবস্থাপক মোজাম্মেল হক, নাজমুল হুদা, আলী কবির, উপব্যবস্থাপক সৈয়দ তানভীরুল হাসান, ব্যবস্থাপক সাইফ মাওলা, প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিজান উল হক, মিথুন বড়ুয়া, মো. মুন রহমান মুন্না প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ডস ফর ফিউচার আর্কিটেক্টস: বেস্ট আন্ডারগ্র্যাজুয়েট থিসিস’ কর্মসূচির আওতায় এবার ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ৪৪টি গবেষণাপত্র প্রদর্শিত হচ্ছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে স্থপতি ইনস্টিটিউটে ২৭ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এই প্রদর্শনী। প্রদর্শিত প্রকল্পের মধ্য থেকেই জুরিবোর্ড তিন সেরা প্রকল্প বেছে নেয়।
তরুণ স্থপতিদের মেধা ও স্বপ্নকে সম্মান জানাতে ষষ্ঠবারের মতো দেওয়া হলো ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্য ভাবনার দূরদর্শিতা ও সৃজনশীলতায় এগিয়ে থাকা তিনজন শিক্ষার্থী পেলেন এই সম্মাননা। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন এবং সেতু ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
প্রদর্শিত প্রকল্পগুলোর মধ্য থেকে জুরিবোর্ডের বিচারে প্রথম হয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) রিফাত আল ইব্রাহিম। দ্বিতীয় হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাহিরা সারওয়াত এবং তৃতীয় হয়েছেন এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটির বাঁধন দাশ। বিশেষ সম্মাননা পেয়েছেন চুয়েটের খন্দকার মাহাতি এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারিয়া আহমেদ।
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘কাজ করার সময় সীমিত হলেও আমরা নগরকে যানজটমুক্ত বাসযোগ্য শহর গড়ার চেষ্টায় আছি। পেশাদারদের যুক্ত করে যথাযথ জায়গায় যোগ্য মানুষ নিয়োগের কাজ চলছে।’
ফাওজুল কবির আরও বলেন, ‘আত্মপরিচয় ছাড়া কোনো শহর টিকে থাকতে পারে না। ভবিষ্যৎ স্থপতিরাই ঠিক করবেন কোন ঐতিহ্য ধরে রাখতে হবে, কোন স্বপ্ন নির্মাণ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আইএবি সভাপতি স্থপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ বলেন, ‘কেএসআরএম-আইএবি যৌথভাবে প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড দিয়ে নতুন প্রজন্মের স্থপতিদের স্বপ্ন দেখায়। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা সৃজনশীলতায় উদ্বুদ্ধ হচ্ছে, স্থাপত্য শিক্ষার মান বাড়ছে। বছরের এই দিনটির জন্য শিক্ষার্থীরা অপেক্ষায় থাকে, যা তাদের চিন্তাকে আরও শাণিত করে।’
কেএসআরএমের মহাব্যবস্থাপক (মার্কেট রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) কর্নেল আশফাকুল ইসলাম (অব) বলেন, ‘এ সম্মাননা শুধু দক্ষতার স্বীকৃতি নয়, এটি দায়িত্ববোধেরও প্রতীক। আমরা দেখছি, তরুণ স্থপতিরা টেকসই ও মানবিক বাংলাদেশ কল্পনা করছে। কেএসআরএমের রড ৫৫ লাখ সাইক্লিক লোডিং সহ্য করতে পারে, যা ভবিষ্যতের নির্মাণকে আরও স্থিতিশীল করবে।’
স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর স্থপতি সাকিব আহসান চৌধুরী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএবি সহসাধারণ সম্পাদক স্থপতি ড. মো. নওরোজ ফাতেমী, সম্পাদক (শিক্ষা) স্থপতি ড. মো. মারুফ হোসেন, সম্পাদক (প্রকাশনা ও প্রচার) স্থপতি মো. শফিউল আযম শামীম, কেএসআরএমের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম, উপমহাব্যবস্থাপক মোজাম্মেল হক, নাজমুল হুদা, আলী কবির, উপব্যবস্থাপক সৈয়দ তানভীরুল হাসান, ব্যবস্থাপক সাইফ মাওলা, প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিজান উল হক, মিথুন বড়ুয়া, মো. মুন রহমান মুন্না প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ডস ফর ফিউচার আর্কিটেক্টস: বেস্ট আন্ডারগ্র্যাজুয়েট থিসিস’ কর্মসূচির আওতায় এবার ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ৪৪টি গবেষণাপত্র প্রদর্শিত হচ্ছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে স্থপতি ইনস্টিটিউটে ২৭ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এই প্রদর্শনী। প্রদর্শিত প্রকল্পের মধ্য থেকেই জুরিবোর্ড তিন সেরা প্রকল্প বেছে নেয়।
বাংলাদেশের আরও ৩০ লাখ মানুষের জীবনে নেমে আসতে পারে দারিদ্র্যের অন্ধকার। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, চলতি অর্থবছরেই এই বিপর্যয় সামনে আসছে। একসময় যে মানুষগুলো অল্প আয়ের ভেতরেও বুকভরা আশা নিয়ে দিন কাটাত, আজ তারা রুটি-রুজির টানাপোড়েনে নুয়ে পড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংকিং খাতে আবারও ঋণ পুনঃ তপসিলের হিড়িক পড়েছে। পুরোনো ধারাবাহিকতায় বছরের পর বছর ঋণ পুনঃ তপসিল করে আড়াল করা হচ্ছে প্রকৃত খেলাপি ঋণের চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০২৪ সালে প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনঃ তপসিল হয়েছে। এর বড় একটি অংশ, প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা পুনঃ তপসিল কর
৭ ঘণ্টা আগেগত এক দশকে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প টানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে দেশের অন্যান্য রপ্তানিমুখী খাত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে, সেখানে চামড়া খাত বিপরীত চিত্র দেখাচ্ছে। ২০১২ সালে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ৯৭ কোটি ডলারে। অর্থাৎ ১০ বছরে বাৎসরিক আয়
৭ ঘণ্টা আগেদেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে। চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ২৬ দিনেই এসেছে ২ দশমিক ২৭ বিলিয়ন (২২৭ কোটি ১০ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ২৭ হাজার ৭০৬ কোটি টাকার বেশি। গড়ে প্রতিদিন আসছে ৮ কোটি ৭৩ লাখ ডলার বা ১ হাজার ৬৬ কোটি টাকার বেশি। ঈদের আগে দে
৭ ঘণ্টা আগে