নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্ল্যাটফর্ম এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে ২৬ মে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণের জন্য তিন দিনের সময় বেঁধে দেয় এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ, যার সময় আজ শেষ হচ্ছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চেয়ারম্যানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বিবৃতি দিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
ঐক্য পরিষদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়ছে, ‘আমরা সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বর্তমান চেয়ারম্যানকে অপসারণের আগপর্যন্ত তাঁকে রাজস্ব ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হলো।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনবিআর বিলুপ্ত করে ১২ মে মধ্যরাতে জারি হওয়া রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫ বাতিল ও টেকসই রাজস্ব সংস্কারসহ মোট চার দফা দাবিতে ১৪ মে থেকে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের আহ্বানে সারা দেশের কাস্টমস, ভ্যাট ও ট্যাক্স বিভাগের সব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ধাপে ধাপে ২৫ মে পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন।
২৫ মে রাতে মাননীয় অর্থ উপদেষ্টার দপ্তর থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। রাজস্ব সংস্কারের লক্ষ্যে সরকারের এই ঘোষণাকে আমরা স্বাগত জানিয়েছি এবং সরকারের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি। কারণ, বিজ্ঞপ্তিটির মাধ্যমে স্পষ্ট হয় যে, সরকার এনবিআর বিলুপ্ত করবে না, বরং এটিকে সরকারের একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান ও বিশেষায়িত বিভাগের মর্যাদায় আরও শক্তিশালী করবে। রাজস্ব নীতি প্রণয়নের লক্ষ্যে আলাদা একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান গঠন করা হবে এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনের আগপর্যন্ত জারি করা অধ্যাদেশটি কার্যকর করা হবে না।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এই বিজ্ঞপ্তি জারির পরপরই এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা ২৬ মে থেকে ঘোষিত পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতির কর্মসূচি একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রত্যাহার করা হয়। এর ফলে ওই দিন থেকে সব দপ্তরে পূর্ণ উদ্যোমে কাজ চলছে।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘আমাদের দ্বিতীয় দাবি, অর্থাৎ অবিলম্বে এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিটি এখনও পূরণ হয়নি। আমরা দাবি করেছিলাম, আজ ২৯ মের মধ্যে চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। অর্থাৎ চেয়ারম্যানকে অপসারণের বিষয়ে সরকার চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। কিন্তু বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে বলে আমরা আশ্বস্ত হয়েছি। সরকারের আন্তরিক হস্তক্ষেপে ইতিমধ্যে আমাদের ন্যায্য দাবিগুলো আদায়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের যৌক্তিক এই দাবি বাস্তবায়নে প্রতি পদে বাধা সৃষ্টিকারী, প্রসেস টেম্পারিং ও সবার অগোচরে রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ব্যবস্থাপনার মূল কাঠামো ধ্বংসের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী এই চেয়ারম্যানের হাতে প্রকৃত সংস্কার কার্যক্রম হুমকির মুখে। বিধায়, আমরা আশা করছি, সরকার অবিলম্বে এ বিষয়ে চূডান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।’
ঐক্য পরিষদ বলছে, এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যানের প্রতি বিশ্বাস ও আস্থার চরম সংকট সৃষ্টি হওয়ায় তাঁকে অপসারণের দাবির ধারাবাহিকতায় ইতিপূর্বে ঘোষিত লাগাতার অসহযোগ কর্মসূচি যথারীতি অব্যাহত আছে এবং থাকবে। জারি করা অধ্যাদেশের খসড়া প্রস্তুতির প্রক্রিয়ার শুরু থেকে প্রতিটি ধাপে এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যান লুকোচুরির আশ্রয় নিয়েছেন ও চরম অসহযোগিতা করেছেন এবং সরকারকে ভবিষ্যৎ রাজস্ব কাঠামো নিয়ে এনবিআরের কর্মকর্তাদের আশা ও আকাঙ্ক্ষার কথা জানানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন।
বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে সুবিধাভোগী প্রশাসনের এই কর্মকর্তা তাঁর পূর্ববর্তী পদে থাকা অবস্থায় ব্যাংকিং খাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিসহ জুলাই-পরবর্তী সময়ে নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে কর ফাঁকির বিষয়ে সহযোগিতা করতে এনবিআরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অডিট কার্যক্রম বন্ধ করেন। এ ছাড়া নজিরবিহীনভাবে অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে অযৌক্তিক ও অপরিকল্পিতভাবে ভ্যাট হার বৃদ্ধির মাধ্যমে তিনি দেশের অর্থনীতিতে অস্থিতিশীলতা তৈরি করেন। তিনি বিভিন্ন উপায়ে সরকারের সঙ্গে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের গঠনমূলক ও সার্থক আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের দাবিগুলোর বিষয়ে সরকারকে শুরু থেকেই বিভ্রান্ত করে সরকারের সঙ্গে সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে দূরত্ব তৈরির অপচেষ্টা করে পরিকল্পিতভাবে পরিস্থিতিকে দীর্ঘায়িত ও জটিল করেছেন। তাঁর অবস্থান অতি নেতিবাচক ও ষড়যন্ত্রমূলক না হলে এই সমস্যা অনেক আগেই সুরাহা হয়ে যেত।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণের আগপর্যন্ত রাজস্ব ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ বলেছে, ‘আমরা আশা করি, রাষ্ট্র ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে সরকার কর-রাজস্ব নীতি প্রণয়ন, কর-রাজস্ব আহরণ ও ব্যবস্থাপনায় জ্ঞান, দক্ষতা ও বাস্তব কর্ম-অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন কর্মকর্তাকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে পূর্ণকালীন দায়িত্ব দেবে।’
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্ল্যাটফর্ম এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে ২৬ মে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণের জন্য তিন দিনের সময় বেঁধে দেয় এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ, যার সময় আজ শেষ হচ্ছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চেয়ারম্যানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বিবৃতি দিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
ঐক্য পরিষদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়ছে, ‘আমরা সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বর্তমান চেয়ারম্যানকে অপসারণের আগপর্যন্ত তাঁকে রাজস্ব ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হলো।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এনবিআর বিলুপ্ত করে ১২ মে মধ্যরাতে জারি হওয়া রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫ বাতিল ও টেকসই রাজস্ব সংস্কারসহ মোট চার দফা দাবিতে ১৪ মে থেকে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের আহ্বানে সারা দেশের কাস্টমস, ভ্যাট ও ট্যাক্স বিভাগের সব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ধাপে ধাপে ২৫ মে পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন।
২৫ মে রাতে মাননীয় অর্থ উপদেষ্টার দপ্তর থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। রাজস্ব সংস্কারের লক্ষ্যে সরকারের এই ঘোষণাকে আমরা স্বাগত জানিয়েছি এবং সরকারের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি। কারণ, বিজ্ঞপ্তিটির মাধ্যমে স্পষ্ট হয় যে, সরকার এনবিআর বিলুপ্ত করবে না, বরং এটিকে সরকারের একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান ও বিশেষায়িত বিভাগের মর্যাদায় আরও শক্তিশালী করবে। রাজস্ব নীতি প্রণয়নের লক্ষ্যে আলাদা একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান গঠন করা হবে এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনের আগপর্যন্ত জারি করা অধ্যাদেশটি কার্যকর করা হবে না।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এই বিজ্ঞপ্তি জারির পরপরই এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা ২৬ মে থেকে ঘোষিত পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতির কর্মসূচি একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রত্যাহার করা হয়। এর ফলে ওই দিন থেকে সব দপ্তরে পূর্ণ উদ্যোমে কাজ চলছে।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘আমাদের দ্বিতীয় দাবি, অর্থাৎ অবিলম্বে এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যানকে অপসারণের দাবিটি এখনও পূরণ হয়নি। আমরা দাবি করেছিলাম, আজ ২৯ মের মধ্যে চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। অর্থাৎ চেয়ারম্যানকে অপসারণের বিষয়ে সরকার চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। কিন্তু বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে বলে আমরা আশ্বস্ত হয়েছি। সরকারের আন্তরিক হস্তক্ষেপে ইতিমধ্যে আমাদের ন্যায্য দাবিগুলো আদায়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের যৌক্তিক এই দাবি বাস্তবায়নে প্রতি পদে বাধা সৃষ্টিকারী, প্রসেস টেম্পারিং ও সবার অগোচরে রাষ্ট্রীয় রাজস্ব ব্যবস্থাপনার মূল কাঠামো ধ্বংসের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী এই চেয়ারম্যানের হাতে প্রকৃত সংস্কার কার্যক্রম হুমকির মুখে। বিধায়, আমরা আশা করছি, সরকার অবিলম্বে এ বিষয়ে চূডান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।’
ঐক্য পরিষদ বলছে, এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যানের প্রতি বিশ্বাস ও আস্থার চরম সংকট সৃষ্টি হওয়ায় তাঁকে অপসারণের দাবির ধারাবাহিকতায় ইতিপূর্বে ঘোষিত লাগাতার অসহযোগ কর্মসূচি যথারীতি অব্যাহত আছে এবং থাকবে। জারি করা অধ্যাদেশের খসড়া প্রস্তুতির প্রক্রিয়ার শুরু থেকে প্রতিটি ধাপে এনবিআরের বর্তমান চেয়ারম্যান লুকোচুরির আশ্রয় নিয়েছেন ও চরম অসহযোগিতা করেছেন এবং সরকারকে ভবিষ্যৎ রাজস্ব কাঠামো নিয়ে এনবিআরের কর্মকর্তাদের আশা ও আকাঙ্ক্ষার কথা জানানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন।
বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে সুবিধাভোগী প্রশাসনের এই কর্মকর্তা তাঁর পূর্ববর্তী পদে থাকা অবস্থায় ব্যাংকিং খাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিসহ জুলাই-পরবর্তী সময়ে নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে কর ফাঁকির বিষয়ে সহযোগিতা করতে এনবিআরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অডিট কার্যক্রম বন্ধ করেন। এ ছাড়া নজিরবিহীনভাবে অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে অযৌক্তিক ও অপরিকল্পিতভাবে ভ্যাট হার বৃদ্ধির মাধ্যমে তিনি দেশের অর্থনীতিতে অস্থিতিশীলতা তৈরি করেন। তিনি বিভিন্ন উপায়ে সরকারের সঙ্গে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের গঠনমূলক ও সার্থক আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের দাবিগুলোর বিষয়ে সরকারকে শুরু থেকেই বিভ্রান্ত করে সরকারের সঙ্গে সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে দূরত্ব তৈরির অপচেষ্টা করে পরিকল্পিতভাবে পরিস্থিতিকে দীর্ঘায়িত ও জটিল করেছেন। তাঁর অবস্থান অতি নেতিবাচক ও ষড়যন্ত্রমূলক না হলে এই সমস্যা অনেক আগেই সুরাহা হয়ে যেত।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণের আগপর্যন্ত রাজস্ব ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ বলেছে, ‘আমরা আশা করি, রাষ্ট্র ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে সরকার কর-রাজস্ব নীতি প্রণয়ন, কর-রাজস্ব আহরণ ও ব্যবস্থাপনায় জ্ঞান, দক্ষতা ও বাস্তব কর্ম-অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন কর্মকর্তাকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে পূর্ণকালীন দায়িত্ব দেবে।’
টানা দরপতন, তারল্যসংকট ও বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল দেশের পুঁজিবাজার। এমন প্রেক্ষাপটে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে প্রাণ ফেরাতে নেওয়া হয়েছে কয়েকটি সাহসী ও সময়োপযোগী উদ্যোগ।
২ ঘণ্টা আগেঅর্থনৈতিক বাস্তবতা ও বৈশ্বিক চাপ মোকাবিলায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) তৈরি হয়েছে ব্যতিক্রমী সংযমে। এবার মাত্র ২৮টি নতুন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যার একটিও মেগা প্রকল্প নয়; বরং চলমান বড় প্রকল্পগুলোয় খরচ কমিয়ে দিয়েছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিভিন্ন আয়কর বাড়ানোর সঙ্গে স্থানীয় শিল্পে মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট সুবিধা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। দেশীয় অনেক শিল্পে কর অব্যাহতি সুবিধাও তুলে নেওয়া হচ্ছে। ফলে উৎপাদন খাতে চাপ বাড়বে।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট আসছে এমন এক সময়, যখন অর্থনীতি আছে একযোগে চাপ, সংকট এবং শর্তের ঘূর্ণাবর্তে। রাজস্ব আয় কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না পৌঁছানো, বিনিয়োগে স্থবিরতা ও কর্মসংস্থানের সীমাবদ্ধতা এখন সরকারের নীতিনির্ধারকদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।
৩ ঘণ্টা আগে