কূটনৈতিক প্রতিবেদক

স্বল্পোন্নত আয়ের দেশ (এলডিসি) থেকে ২০২৬-এ উত্তরণ ঘটবে বাংলাদেশের। এরপর বর্তমানে পাওয়া বিভিন্ন সুবিধা কমে যাবে। ফলে এ উত্তরণ টেকসই করতে বাংলাদেশের আগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা বা জিএসপি নির্ভরতা থেকে সরে এসে দক্ষতা উন্নয়ন এবং উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করতে হবে।
ইউএনসিটিএডি এলডিসি প্রতিবেদন ২০২১-এর প্রকাশ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অংশে এমনটাই জানানো হয়।
আজ সোমবার বিকেলে অনলাইনে ইউএনসিটিএডি এলডিসি প্রতিবেদন প্রকাশ নিয়ে আলোচনার আয়োজন করে জাতিসংঘের ঢাকার আবাসিক কার্যালয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ।
এ ছাড়া জাতিসংঘের ঢাকার আবাসিক সমন্বয়কারী মিয়া সেপ্পো, বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। ইউএনসিটিএডি এলডিসি প্রতিবেদন ২০২১-এর বৈশ্বিক অংশ উপস্থাপন করেন রলফ ট্রাগির এবং বাংলাদেশ অংশ উপস্থাপন করেন জিওভানি ভালিনসিসি।
জিওভানি ভালিনসিসি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায় আরও বিনিয়োগ লাগবে। বিশেষ করে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে হবে। আর এ বিনিয়োগ করতে হবে সুনির্দিষ্ট খাতগুলোকে চিহ্নিত করে। অভ্যন্তরীণ ভাবে এ বিনিয়োগ সম্পূর্ণ সম্ভব নয়। ফলে আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হবে।
বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটলেও তখনো কিছু কাঠামোগত দুর্বলতা থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশ যে কম সুদে এবং বিভিন্ন ছাড় দিয়ে ঋণ পেত, সেই সুবিধা কমে আসবে। যে ঋণের সুদ দশমিক ৭৫ থেকে ১ শতাংশ হতো, তা ২ থেকে আড়াই শতাংশে যাবে। সেই সঙ্গে যোগ হবে কঠিন শর্ত। নিয়ম অনুযায়ী ২০২৬-এর পর ওষুধে মেধাস্বত্ব ছাড়ও পাবে না বাংলাদেশ। ফলে বাংলাদেশের সেই প্রস্তুতি থাকতে হবে।
৪২ শতাংশ শ্রমিক থেকে ১৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি কৃষি খাত থেকে অর্জন হয় জানিয়ে তিনি বলেন, করোনা প্রভাব বাংলাদেশের কৃষি খাত দ্রুত কাটিয়ে উঠলেও সেবা খাতে এখনো এর প্রভাব দেখা যাচ্ছে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে গেলে উৎপাদন খাত এবং দক্ষতা উন্নয়ন খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। সেই সঙ্গে যেহেতু ২০২৬ এর পর প্রথাগত সুবিধাগুলো থাকবে না, ফলে আন্তর্জাতিক ভাবে নতুন কোন সহযোগিতা লাগবে।
বাংলাদেশের বৈষম্য নিয়ে জাতিসংঘের এলডিসি প্রতিবেদন ২০২১-এর সমালোচনা করে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ১৯৮৩ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত বৈষম্য দশমিক ২৬ থেকে দশমিক ৩২ গিয়েছে। আর এটি খুব বেশি চিন্তার কারণ নয়। এ তথ্য জাতিসংঘ কোথা থেকে পেল তা জানা নেই। কিন্তু বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরো তথ্য অনুযায়ী ২০১০ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত বৈষম্য দশমিক ৪৬ থেকে দশমিক ৪৮ এ গিয়েছে। করোনা এ পরিস্থিতি আরও খারাপ করেছে বলে ধারণা করছি। আর এ চিত্র বাংলাদেশের জন্য উদ্বেগের। কারণ ২০৪১ এর ভিশন বাস্তবায়ন করতে হলে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি লাগবে।
করোনা মহামারি বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে জানিয়ে বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, এ প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠতে আমাদের সহযোগিতা দরকার। ইতিমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন জানিয়েছে যে এলডিসি উত্তরণের পরও বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা থাকবে। এলডিসি উত্তরণের পরও বাংলাদেশ যাতে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে পারে এ জন্য জিএসপিসহ অন্যান্য সুবিধাগুলো বজায় রাখার বিষয়ে তদবির করতে জাতিসংঘকে অনুরোধ করেন তিনি।
গত এক দশক ধরে বাংলাদেশ ধারাবাহিক ভাবে ৬ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছে উল্লেখ করে মিয়া সেপ্পো বলেন, মানব উন্নয়ন এবং দারিদ্র্য কমানোর পাশাপাশি কিছু কাঠামোগত পরিবর্তনে বাংলাদেশ সফলতা দেখিয়েছে।
করোনার কারণে বাংলাদেশ কিছু বাড়তি প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করবে জানিয়ে তিনি বলেন, করোনার কারণে উৎপাদন ও সেবা খাত, দারিদ্র্য, কর্মসংস্থান তৈরি এবং প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বগতিতে প্রভাব ফেলবে। এর সঙ্গে আগের থাকা প্রতিবন্ধকতা রপ্তানির বহুমুখীকরণ, বিনিয়োগ পরিবেশ, আর্থিক ও ব্যাংকিং খাতের পুনর্গঠন, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতকে মূল ধারায় নিয়ে আসা এবং জলবায়ু পরিবর্তন বাংলাদেশের এলডিসির উত্তরণের পর প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়াবে।
গত ৫০ বছরে ৬টি দেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ করতে পেরেছে জানিয়ে রালফ ট্রাগির বলেন, এলডিসি দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ সম্পদ কাজে লাগানোর পরিমাণ সন্তোষজনক নয়। এটি বাড়াতে হবে।

স্বল্পোন্নত আয়ের দেশ (এলডিসি) থেকে ২০২৬-এ উত্তরণ ঘটবে বাংলাদেশের। এরপর বর্তমানে পাওয়া বিভিন্ন সুবিধা কমে যাবে। ফলে এ উত্তরণ টেকসই করতে বাংলাদেশের আগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য সুবিধা বা জিএসপি নির্ভরতা থেকে সরে এসে দক্ষতা উন্নয়ন এবং উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করতে হবে।
ইউএনসিটিএডি এলডিসি প্রতিবেদন ২০২১-এর প্রকাশ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অংশে এমনটাই জানানো হয়।
আজ সোমবার বিকেলে অনলাইনে ইউএনসিটিএডি এলডিসি প্রতিবেদন প্রকাশ নিয়ে আলোচনার আয়োজন করে জাতিসংঘের ঢাকার আবাসিক কার্যালয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ।
এ ছাড়া জাতিসংঘের ঢাকার আবাসিক সমন্বয়কারী মিয়া সেপ্পো, বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। ইউএনসিটিএডি এলডিসি প্রতিবেদন ২০২১-এর বৈশ্বিক অংশ উপস্থাপন করেন রলফ ট্রাগির এবং বাংলাদেশ অংশ উপস্থাপন করেন জিওভানি ভালিনসিসি।
জিওভানি ভালিনসিসি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায় আরও বিনিয়োগ লাগবে। বিশেষ করে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে হবে। আর এ বিনিয়োগ করতে হবে সুনির্দিষ্ট খাতগুলোকে চিহ্নিত করে। অভ্যন্তরীণ ভাবে এ বিনিয়োগ সম্পূর্ণ সম্ভব নয়। ফলে আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হবে।
বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটলেও তখনো কিছু কাঠামোগত দুর্বলতা থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশ যে কম সুদে এবং বিভিন্ন ছাড় দিয়ে ঋণ পেত, সেই সুবিধা কমে আসবে। যে ঋণের সুদ দশমিক ৭৫ থেকে ১ শতাংশ হতো, তা ২ থেকে আড়াই শতাংশে যাবে। সেই সঙ্গে যোগ হবে কঠিন শর্ত। নিয়ম অনুযায়ী ২০২৬-এর পর ওষুধে মেধাস্বত্ব ছাড়ও পাবে না বাংলাদেশ। ফলে বাংলাদেশের সেই প্রস্তুতি থাকতে হবে।
৪২ শতাংশ শ্রমিক থেকে ১৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি কৃষি খাত থেকে অর্জন হয় জানিয়ে তিনি বলেন, করোনা প্রভাব বাংলাদেশের কৃষি খাত দ্রুত কাটিয়ে উঠলেও সেবা খাতে এখনো এর প্রভাব দেখা যাচ্ছে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে গেলে উৎপাদন খাত এবং দক্ষতা উন্নয়ন খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। সেই সঙ্গে যেহেতু ২০২৬ এর পর প্রথাগত সুবিধাগুলো থাকবে না, ফলে আন্তর্জাতিক ভাবে নতুন কোন সহযোগিতা লাগবে।
বাংলাদেশের বৈষম্য নিয়ে জাতিসংঘের এলডিসি প্রতিবেদন ২০২১-এর সমালোচনা করে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ১৯৮৩ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত বৈষম্য দশমিক ২৬ থেকে দশমিক ৩২ গিয়েছে। আর এটি খুব বেশি চিন্তার কারণ নয়। এ তথ্য জাতিসংঘ কোথা থেকে পেল তা জানা নেই। কিন্তু বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরো তথ্য অনুযায়ী ২০১০ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত বৈষম্য দশমিক ৪৬ থেকে দশমিক ৪৮ এ গিয়েছে। করোনা এ পরিস্থিতি আরও খারাপ করেছে বলে ধারণা করছি। আর এ চিত্র বাংলাদেশের জন্য উদ্বেগের। কারণ ২০৪১ এর ভিশন বাস্তবায়ন করতে হলে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি লাগবে।
করোনা মহামারি বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে জানিয়ে বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, এ প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠতে আমাদের সহযোগিতা দরকার। ইতিমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন জানিয়েছে যে এলডিসি উত্তরণের পরও বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা থাকবে। এলডিসি উত্তরণের পরও বাংলাদেশ যাতে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে পারে এ জন্য জিএসপিসহ অন্যান্য সুবিধাগুলো বজায় রাখার বিষয়ে তদবির করতে জাতিসংঘকে অনুরোধ করেন তিনি।
গত এক দশক ধরে বাংলাদেশ ধারাবাহিক ভাবে ৬ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছে উল্লেখ করে মিয়া সেপ্পো বলেন, মানব উন্নয়ন এবং দারিদ্র্য কমানোর পাশাপাশি কিছু কাঠামোগত পরিবর্তনে বাংলাদেশ সফলতা দেখিয়েছে।
করোনার কারণে বাংলাদেশ কিছু বাড়তি প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করবে জানিয়ে তিনি বলেন, করোনার কারণে উৎপাদন ও সেবা খাত, দারিদ্র্য, কর্মসংস্থান তৈরি এবং প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বগতিতে প্রভাব ফেলবে। এর সঙ্গে আগের থাকা প্রতিবন্ধকতা রপ্তানির বহুমুখীকরণ, বিনিয়োগ পরিবেশ, আর্থিক ও ব্যাংকিং খাতের পুনর্গঠন, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতকে মূল ধারায় নিয়ে আসা এবং জলবায়ু পরিবর্তন বাংলাদেশের এলডিসির উত্তরণের পর প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়াবে।
গত ৫০ বছরে ৬টি দেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ করতে পেরেছে জানিয়ে রালফ ট্রাগির বলেন, এলডিসি দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ সম্পদ কাজে লাগানোর পরিমাণ সন্তোষজনক নয়। এটি বাড়াতে হবে।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৯ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআইএমইডির নভেম্বর মাসের প্রতিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায় আরও বিনিয়োগ লাগবে। বিশেষ করে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে হবে। আর এ বিনিয়োগ করতে হবে সুনির্দিষ্ট খাতগুলোকে চিহ্নিত করে। অভ্যন্তরীণ ভাবে এ বিনিয়োগ সম্পূর্ণ সম্ভব নয়। ফলে আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হবে।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায় আরও বিনিয়োগ লাগবে। বিশেষ করে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে হবে। আর এ বিনিয়োগ করতে হবে সুনির্দিষ্ট খাতগুলোকে চিহ্নিত করে। অভ্যন্তরীণ ভাবে এ বিনিয়োগ সম্পূর্ণ সম্ভব নয়। ফলে আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হবে।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৯ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায় আরও বিনিয়োগ লাগবে। বিশেষ করে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে হবে। আর এ বিনিয়োগ করতে হবে সুনির্দিষ্ট খাতগুলোকে চিহ্নিত করে। অভ্যন্তরীণ ভাবে এ বিনিয়োগ সম্পূর্ণ সম্ভব নয়। ফলে আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হবে।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৯ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক সুরক্ষায় আরও বিনিয়োগ লাগবে। বিশেষ করে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে হবে। আর এ বিনিয়োগ করতে হবে সুনির্দিষ্ট খাতগুলোকে চিহ্নিত করে। অভ্যন্তরীণ ভাবে এ বিনিয়োগ সম্পূর্ণ সম্ভব নয়। ফলে আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হবে।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৯ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে