মধুপুরের আনারস
আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল
অনুকূল আবহাওয়া ও যথাযথ পরিচর্যার ফলে এবার টাঙ্গাইলের মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে সুস্বাদু ক্যালেন্ডার জাতের আনারস। প্রতিদিন জলছত্র কৃষি মার্কেট, গারোবাজার, মোটেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস।
মধুপুর উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, এই উপজেলায় ৬ হাজার ৬৪০ হেক্টরে আনারসের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ক্যালেন্ডার জাতের আবাদ হয়েছে ৪ হাজার ২২০ হেক্টরে, জলডুগি বা হানিকুইন ২ হাজার ৩৯২ হেক্টরে এবং এমডি-টু জাতের আবাদ হয়েছে ২৬ হেক্টরে।
বর্তমানে মধুপুরের পাহাড়ি অঞ্চলে ৬ হাজার ৬৪০ হেক্টরে প্রায় ১৭ কোটি আনারসগাছ রয়েছে। এর মধ্যে ক্যালেন্ডার জাতের প্রায় ১১ কোটি আনারস বাজারজাতের উপযোগী, যার বাজারমূল্য প্রায় ৫০০ কোটি টাকার বেশি।
চাষি ছানোয়ার হোসেন বলেন, জমি প্রস্তুত, সার-কীটনাশক, পিজিআর প্রয়োগ, রোপণ ও বাজারজাত পর্যন্ত প্রতি আনারসে খরচ পড়ে ১৫-১৮ টাকা। নিজস্ব জমি ও শ্রমে এটি কমে ১০-১১ টাকায় দাঁড়ায়। বাজারে ছোট আনারস ১৩-১৭, মাঝারি ২৫-৩৫ এবং বড় আনারস ৩৫-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আষাঢ় থেকে ভাদ্র মাস পর্যন্ত চলবে সংগ্রহ ও বিপণন।
জলছত্র ট্রাক ড্রাইভার্স ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মুন্সি বলেন, উপজেলার জলছত্র, গারোবাজার, আউশনারা, মহিষমারা, আশ্রা, মোটেরবাজার, শোলাকুড়ী, দোখলাসহ বিভিন্ন স্থানে আনারস বেচাকেনা হচ্ছে। বাজারের পাশাপাশি মাঠ থেকেই ট্রাকে পণ্য যাচ্ছে বিভিন্ন স্থানে।
মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রকিব আল রানা বলেন, চলতি মৌসুমে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। আকারে বড় হওয়ায় দামও ভালো পাচ্ছেন কৃষকেরা। মধুপুরের বিভিন্ন বাজারে প্রতিদিন প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস বিক্রি হচ্ছে। চলতি মৌসুমে প্রায় ৭০০ কোটি টাকার আনারস বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে। বিদেশে রপ্তানি এবং আনারস দিয়ে জেলিসহ নানা উপকরণ তৈরি করে বিপণনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব। এ নিয়ে কৃষি বিভাগ ইতিমধে কাজ শুরু করছে।
অনুকূল আবহাওয়া ও যথাযথ পরিচর্যার ফলে এবার টাঙ্গাইলের মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে সুস্বাদু ক্যালেন্ডার জাতের আনারস। প্রতিদিন জলছত্র কৃষি মার্কেট, গারোবাজার, মোটেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস।
মধুপুর উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, এই উপজেলায় ৬ হাজার ৬৪০ হেক্টরে আনারসের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ক্যালেন্ডার জাতের আবাদ হয়েছে ৪ হাজার ২২০ হেক্টরে, জলডুগি বা হানিকুইন ২ হাজার ৩৯২ হেক্টরে এবং এমডি-টু জাতের আবাদ হয়েছে ২৬ হেক্টরে।
বর্তমানে মধুপুরের পাহাড়ি অঞ্চলে ৬ হাজার ৬৪০ হেক্টরে প্রায় ১৭ কোটি আনারসগাছ রয়েছে। এর মধ্যে ক্যালেন্ডার জাতের প্রায় ১১ কোটি আনারস বাজারজাতের উপযোগী, যার বাজারমূল্য প্রায় ৫০০ কোটি টাকার বেশি।
চাষি ছানোয়ার হোসেন বলেন, জমি প্রস্তুত, সার-কীটনাশক, পিজিআর প্রয়োগ, রোপণ ও বাজারজাত পর্যন্ত প্রতি আনারসে খরচ পড়ে ১৫-১৮ টাকা। নিজস্ব জমি ও শ্রমে এটি কমে ১০-১১ টাকায় দাঁড়ায়। বাজারে ছোট আনারস ১৩-১৭, মাঝারি ২৫-৩৫ এবং বড় আনারস ৩৫-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আষাঢ় থেকে ভাদ্র মাস পর্যন্ত চলবে সংগ্রহ ও বিপণন।
জলছত্র ট্রাক ড্রাইভার্স ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মুন্সি বলেন, উপজেলার জলছত্র, গারোবাজার, আউশনারা, মহিষমারা, আশ্রা, মোটেরবাজার, শোলাকুড়ী, দোখলাসহ বিভিন্ন স্থানে আনারস বেচাকেনা হচ্ছে। বাজারের পাশাপাশি মাঠ থেকেই ট্রাকে পণ্য যাচ্ছে বিভিন্ন স্থানে।
মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রকিব আল রানা বলেন, চলতি মৌসুমে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। আকারে বড় হওয়ায় দামও ভালো পাচ্ছেন কৃষকেরা। মধুপুরের বিভিন্ন বাজারে প্রতিদিন প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস বিক্রি হচ্ছে। চলতি মৌসুমে প্রায় ৭০০ কোটি টাকার আনারস বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে। বিদেশে রপ্তানি এবং আনারস দিয়ে জেলিসহ নানা উপকরণ তৈরি করে বিপণনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব। এ নিয়ে কৃষি বিভাগ ইতিমধে কাজ শুরু করছে।
৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মানুষ যখন জীবনবিমা করেন, তখন তাঁদের প্রত্যাশা থাকে, দুঃসময়ে একটি আশ্রয় মিলবে। অথচ বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, সেই আশ্রয় বানিয়ে রাখা ছাদই ভেঙে পড়ছে। প্রতিবছর লাখ লাখ জীবনবিমা পলিসি বাতিল বা তামাদি হয়ে যাচ্ছে শুধু সময়মতো প্রিমিয়াম না দেওয়ার কারণে।
৫ ঘণ্টা আগেবিএআইএমএর সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন জরুরি। জুটশিল্পের মতো এ শিল্পেও একটি টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাসও পাওয়া গেছে। প্রতিবছর ভারত এপিআই শিল্পে উদ্যোক্তাদের প্রায় ২১ হাজার ৯৪০ কোটি রুপি সহায়তা দেয়।
১০ ঘণ্টা আগেচীন থেকে তুরস্ক হয়ে ইউরোপ— এই রেলপথে নিয়মিত মালবাহী ট্রেনের ঐতিহাসিক চলাচল শুরু হলো। গত ৯ জুলাই চীনের চংকিং ও চেংদু শহর থেকে ২,০০০ টন কার্গোবোঝাই দুটি ট্রেন রওনা দিয়েছে। ‘মিডল করিডর’ নামে পরিচিত মধ্য এশিয়া, কাস্পিয়ান সাগর ও তুরস্ক পেরিয়ে ইউরোপমুখী এই রুট পূর্ব এশিয়া থেকে ইউরোপের মধ্যে বিকল্প
১৪ ঘণ্টা আগে