নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বরূপে ফিরতে সময় নিচ্ছে অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি। এ কারণে গত তিন মাসেও উৎপাদন, নির্মাণ, কৃষি ও সেবার মতো অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলো সংকোচনমূলক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। অর্থনীতির এই মূল চারটি খাতের ভিত্তিতে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জের (পিই) জরিপ-পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্সের (পিএমআই) মান বিশ্লেষণে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। পিএমআই মান সূচক অনুযায়ী এসব খাতসংশ্লিষ্টদের মতামতের ভিত্তিতে বিদ্যমান অর্থনীতিকে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার জরিপে ১০০-এর মধ্যে ৫০-এর কম মান দেওয়া হলে সেটি সংকোচনমুখী অর্থনীতির ইঙ্গিত দেয়। এর বেশি হলে সম্প্রসারণমূলক দাবি করা যায়। সেপ্টেম্বর মাসের প্রতিবেদনে দেশের বিদ্যমান অর্থনীতি পেয়েছে ৪৯ দশমিক ৭ পয়েন্ট।
তবে পিএমআই মান সূচকে দাবি করা হয়েছে, এ পরিস্থিতিতে অর্থনীতিতে খাতসংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তা, ব্যবস্থাপক, শ্রমিক ও কৃষকের প্রাণান্ত চেষ্টা রয়েছে; যা অর্থনীতিকে শিগগির সম্প্রসারণমূলক ধারায় ফেরার বার্তা দিচ্ছে। কারণ, নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও অর্থনীতির এই মহানায়কেরা ধীরে ধীরে খাতগুলোকে প্রবৃদ্ধির ছোঁয়া দেওয়ার চেষ্টা করছেন। এতে সার্বিকভাবে অর্থনীতি এখনো সংকোচনের ধারায় প্রবাহিত হলেও আগের তুলনায় কিছুটা উন্নতি খাতওয়ারির পাশাপাশি সার্বিক সূচকেও দৃশ্যমান হয়েছে। এতে আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বরেও দেশের অর্থনীতির সংকোচনের গতি কমেছে।
তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের চেয়ে ৬ দশমিক ২ পয়েন্ট বেড়েছে। আগস্ট মাসে পিএমআই ছিল ৪৩ দশমিক ৫, যা সেপ্টেম্বরে হয়েছে ৪৯ দশমিক ৭। অর্থাৎ আগস্টের চেয়ে পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। বেড়েছে সূচকের মানও। তা সত্ত্বেও অর্থনীতির সার্বিক পিএমআই মান এখনো ৫০-এর নিচে রয়েছে। অর্থাৎ সেপ্টেম্বরেও অর্থনীতি সংকোচনমুখী ছিল। একই অবস্থা ছিল জুলাই মাসেও। জুলাইয়ে পিএমআই ছিল ৩৬ দশমিক ৯। অর্থাৎ গত জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর—এই তিন মাস দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি সংকোচনমুখী রয়েছে।
গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে সেপ্টেম্বর মাসের পিএমআই সূচকের তথ্য প্রকাশ করা হয়। এতে সই করেছেন এমসিসিআইয়ের সিইও ফারুক আহমেদ এবং পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান ড. এম মাসরুর রিয়াজ। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকে পিএমআই সূচকের মান নির্ণয় করা হচ্ছে। তবে গত মে মাসে প্রথম পিএমআই সূচক প্রকাশ করা হয়। এই সময়ের মধ্যে পিএমআই সূচকের মান ওঠানামা করলেও জুলাই মাসেই প্রথম ৫০-এর নিচে নেমে আসে।
তথ্যমতে, মার্চ মাসে দেশে পিএমআই সূচকের মান ছিল ৬৪ দশমিক ৩ শতাংশ, এপ্রিল মাসে ৬২ দশমিক ২, মে মাসে ৭০ দশমিক ১ এবং জুন মাসে ছিল ৬৩ দশমিক ৯ শতাংশ।
এরপর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট অস্থিতিশীলতার জেরে জুলাই মাসে প্রথম দেশের অর্থনীতির প্রধান চারটি খাত সংকুচিত হয়। পিমএআই সূচকের মান তখন ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে আসে। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে দেশে পিএমআই সূচকের মান কমে যায় ২৭ পয়েন্ট।
জুলাইয়ের পর এখন পর্যন্ত পিএমআই সূচক বেড়েছে প্রায় ১৩ পয়েন্ট। তবে পিএমআই এখনো ৫০-এর নিচে রয়েছে। অর্থাৎ পরিস্থিতির উন্নতি হলেও অর্থনীতি এখনো সম্প্রসারণের ধারায় ফিরতে পারেনি। এদিকে সেপ্টেম্বরের পিএমআই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতের ব্যবসা সূচক ইতিবাচক। কৃষি, উৎপাদন, নির্মাণ, সেবাসহ সব প্রধান খাতের দ্রুত হারে সম্প্রসারণ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শিল্পাঞ্চলে এখনো অস্থিরতা আছে, সে কারণে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। তার মধ্যেও সেপ্টেম্বর মাসে উৎপাদন খাত সম্প্রসারণের ধারায় ফিরেছে। এই বাস্তবতায় ভবিষ্যতের বিষয়ে শিল্পোদ্যোক্তারা আশাবাদী।
সেপ্টেম্বরের সূচক থেকে বোঝা যায়, আগস্টের তুলনায় অর্থনীতি ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে এগোচ্ছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে, যদিও ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এখনো চ্যালেঞ্জ আছে। সেপ্টেম্বরে শুধু উৎপাদন খাত সম্প্রসারণের ধারায় ফিরেছে। বাকি তিনটি খাত এখনো সংকোচনের ধারায় আছে। তবে সব খাতেই ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।
সেপ্টেম্বরে কৃষি খাতের পিএমআইয়ের মান ছিল ৪৭, যা আগস্ট মাসে ছিল ৩৮ দশমিক ৭ শতাংশ। উৎপাদন খাতের ৫২ দশমিক ৬, আগস্ট মাসে যা ছিল ৪৭ দশমিক ৭ শতাংশ। নির্মাণ খাতের ৪৬, যা আগস্টে ছিল ৪০ এবং সেবা খাতের পিএমআই ৪৯ দশমিক ৪, যা আগস্টে ছিল ৪৩.২ শতাংশ।

স্বরূপে ফিরতে সময় নিচ্ছে অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি। এ কারণে গত তিন মাসেও উৎপাদন, নির্মাণ, কৃষি ও সেবার মতো অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলো সংকোচনমূলক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। অর্থনীতির এই মূল চারটি খাতের ভিত্তিতে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জের (পিই) জরিপ-পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্সের (পিএমআই) মান বিশ্লেষণে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। পিএমআই মান সূচক অনুযায়ী এসব খাতসংশ্লিষ্টদের মতামতের ভিত্তিতে বিদ্যমান অর্থনীতিকে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার জরিপে ১০০-এর মধ্যে ৫০-এর কম মান দেওয়া হলে সেটি সংকোচনমুখী অর্থনীতির ইঙ্গিত দেয়। এর বেশি হলে সম্প্রসারণমূলক দাবি করা যায়। সেপ্টেম্বর মাসের প্রতিবেদনে দেশের বিদ্যমান অর্থনীতি পেয়েছে ৪৯ দশমিক ৭ পয়েন্ট।
তবে পিএমআই মান সূচকে দাবি করা হয়েছে, এ পরিস্থিতিতে অর্থনীতিতে খাতসংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তা, ব্যবস্থাপক, শ্রমিক ও কৃষকের প্রাণান্ত চেষ্টা রয়েছে; যা অর্থনীতিকে শিগগির সম্প্রসারণমূলক ধারায় ফেরার বার্তা দিচ্ছে। কারণ, নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও অর্থনীতির এই মহানায়কেরা ধীরে ধীরে খাতগুলোকে প্রবৃদ্ধির ছোঁয়া দেওয়ার চেষ্টা করছেন। এতে সার্বিকভাবে অর্থনীতি এখনো সংকোচনের ধারায় প্রবাহিত হলেও আগের তুলনায় কিছুটা উন্নতি খাতওয়ারির পাশাপাশি সার্বিক সূচকেও দৃশ্যমান হয়েছে। এতে আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বরেও দেশের অর্থনীতির সংকোচনের গতি কমেছে।
তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের চেয়ে ৬ দশমিক ২ পয়েন্ট বেড়েছে। আগস্ট মাসে পিএমআই ছিল ৪৩ দশমিক ৫, যা সেপ্টেম্বরে হয়েছে ৪৯ দশমিক ৭। অর্থাৎ আগস্টের চেয়ে পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। বেড়েছে সূচকের মানও। তা সত্ত্বেও অর্থনীতির সার্বিক পিএমআই মান এখনো ৫০-এর নিচে রয়েছে। অর্থাৎ সেপ্টেম্বরেও অর্থনীতি সংকোচনমুখী ছিল। একই অবস্থা ছিল জুলাই মাসেও। জুলাইয়ে পিএমআই ছিল ৩৬ দশমিক ৯। অর্থাৎ গত জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর—এই তিন মাস দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি সংকোচনমুখী রয়েছে।
গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে সেপ্টেম্বর মাসের পিএমআই সূচকের তথ্য প্রকাশ করা হয়। এতে সই করেছেন এমসিসিআইয়ের সিইও ফারুক আহমেদ এবং পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান ড. এম মাসরুর রিয়াজ। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকে পিএমআই সূচকের মান নির্ণয় করা হচ্ছে। তবে গত মে মাসে প্রথম পিএমআই সূচক প্রকাশ করা হয়। এই সময়ের মধ্যে পিএমআই সূচকের মান ওঠানামা করলেও জুলাই মাসেই প্রথম ৫০-এর নিচে নেমে আসে।
তথ্যমতে, মার্চ মাসে দেশে পিএমআই সূচকের মান ছিল ৬৪ দশমিক ৩ শতাংশ, এপ্রিল মাসে ৬২ দশমিক ২, মে মাসে ৭০ দশমিক ১ এবং জুন মাসে ছিল ৬৩ দশমিক ৯ শতাংশ।
এরপর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট অস্থিতিশীলতার জেরে জুলাই মাসে প্রথম দেশের অর্থনীতির প্রধান চারটি খাত সংকুচিত হয়। পিমএআই সূচকের মান তখন ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে আসে। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে দেশে পিএমআই সূচকের মান কমে যায় ২৭ পয়েন্ট।
জুলাইয়ের পর এখন পর্যন্ত পিএমআই সূচক বেড়েছে প্রায় ১৩ পয়েন্ট। তবে পিএমআই এখনো ৫০-এর নিচে রয়েছে। অর্থাৎ পরিস্থিতির উন্নতি হলেও অর্থনীতি এখনো সম্প্রসারণের ধারায় ফিরতে পারেনি। এদিকে সেপ্টেম্বরের পিএমআই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতের ব্যবসা সূচক ইতিবাচক। কৃষি, উৎপাদন, নির্মাণ, সেবাসহ সব প্রধান খাতের দ্রুত হারে সম্প্রসারণ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শিল্পাঞ্চলে এখনো অস্থিরতা আছে, সে কারণে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। তার মধ্যেও সেপ্টেম্বর মাসে উৎপাদন খাত সম্প্রসারণের ধারায় ফিরেছে। এই বাস্তবতায় ভবিষ্যতের বিষয়ে শিল্পোদ্যোক্তারা আশাবাদী।
সেপ্টেম্বরের সূচক থেকে বোঝা যায়, আগস্টের তুলনায় অর্থনীতি ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে এগোচ্ছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে, যদিও ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এখনো চ্যালেঞ্জ আছে। সেপ্টেম্বরে শুধু উৎপাদন খাত সম্প্রসারণের ধারায় ফিরেছে। বাকি তিনটি খাত এখনো সংকোচনের ধারায় আছে। তবে সব খাতেই ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।
সেপ্টেম্বরে কৃষি খাতের পিএমআইয়ের মান ছিল ৪৭, যা আগস্ট মাসে ছিল ৩৮ দশমিক ৭ শতাংশ। উৎপাদন খাতের ৫২ দশমিক ৬, আগস্ট মাসে যা ছিল ৪৭ দশমিক ৭ শতাংশ। নির্মাণ খাতের ৪৬, যা আগস্টে ছিল ৪০ এবং সেবা খাতের পিএমআই ৪৯ দশমিক ৪, যা আগস্টে ছিল ৪৩.২ শতাংশ।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

স্বরূপে ফিরতে সময় নিচ্ছে অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি। এ কারণে গত তিন মাসেও উৎপাদন, নির্মাণ, কৃষি ও সেবার মতো অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলো সংকোচনমূলক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। অর্থনীতির এই মূল চারটি খাতের ভিত্তিতে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি
০৯ অক্টোবর ২০২৪
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

স্বরূপে ফিরতে সময় নিচ্ছে অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি। এ কারণে গত তিন মাসেও উৎপাদন, নির্মাণ, কৃষি ও সেবার মতো অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলো সংকোচনমূলক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। অর্থনীতির এই মূল চারটি খাতের ভিত্তিতে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি
০৯ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৬ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

স্বরূপে ফিরতে সময় নিচ্ছে অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি। এ কারণে গত তিন মাসেও উৎপাদন, নির্মাণ, কৃষি ও সেবার মতো অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলো সংকোচনমূলক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। অর্থনীতির এই মূল চারটি খাতের ভিত্তিতে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি
০৯ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

স্বরূপে ফিরতে সময় নিচ্ছে অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি। এ কারণে গত তিন মাসেও উৎপাদন, নির্মাণ, কৃষি ও সেবার মতো অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলো সংকোচনমূলক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। অর্থনীতির এই মূল চারটি খাতের ভিত্তিতে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি
০৯ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে