নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের বেসরকারি বিমান সংস্থা এয়ার অ্যাস্ট্রা তাদের ব্যবসায়িক অংশীদারদের অবদানকে উদ্যাপন করতে ‘টপ বিজনেস পার্টনার্স অ্যাওয়ার্ড গিভিং সেরেমনি ২০২৫’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। গতকাল বুধবার (২১ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে তাদের শীর্ষ ২০ জন ব্যবসায়িক অংশীদারের অসামান্য অবদানকে উদ্যাপন করা হয়, যাদের সহযোগিতা বিমান সংস্থার বৃদ্ধি ও সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এয়ার অ্যাস্ট্রার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, হেড অব সেলস, হেড অব অ্যাডমিন অ্যান্ড এয়ারলাইনস সিকিউরিটিসহ অন্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান এয়ার অ্যাস্ট্রার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, যা উন্নত ভ্রমণ অভিজ্ঞতা প্রদানে নিবেদিত অংশীদারদের একটি শক্তিশালী পরিবেশ তৈরি করার অঙ্গীকারকে পুনর্ব্যক্ত করে।
অনুষ্ঠানে এয়ার অ্যাস্ট্রার সিইও ইমরান আসিফ বলেন, ‘আমাদের ব্যবসায়িক অংশীদারেরা সব সময় এয়ার অ্যাস্ট্রা পরিবারের একটি অমূল্য সম্প্রসারণ। তাদের অটল সমর্থন, কৌশলগত অন্তর্দৃষ্টি ও ব্যতিক্রমী কর্মক্ষমতা আমাদের উদ্দেশ্য অর্জনে এবং আমাদের ফুটপ্রিন্ট উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত করতে সহায়ক ছিল। এই অনুষ্ঠান আমাদের গভীর কৃতজ্ঞতার প্রমাণ এবং তাদের কঠোর পরিশ্রম ও প্রতিশ্রুতির একটি সুযোগ্য উদ্যাপন।’
অনুষ্ঠানে এয়ার অ্যাস্ট্রার পক্ষ থেকে শীর্ষ ২০ জন ব্যবসায়িক অংশীদারকে ক্রেস্ট দেওয়া হয়, যা তাদের অনুকরণীয় কর্মক্ষমতা এবং বিমান সংস্থার কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য অবদানকে চিহ্নিত করে। অনুষ্ঠানটি নেটওয়ার্কিং এবং ভবিষ্যতের সহযোগিতা জোরদার করার জন্য একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও কাজ করেছে।
এয়ার অ্যাস্ট্রা নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী মূল্যের বিমান ভ্রমণ দেওয়ার জন্য নিবেদিত। এয়ার অ্যাস্ট্রা বর্তমানে প্রতিদিন ঢাকা থেকে কক্সবাজারে পাঁচটি, চট্টগ্রামে পাঁচটি এবং সৈয়দপুরে চারটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এয়ার অ্যাস্ট্রার বহরে বর্তমানে চারটি এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ফ্রান্সে নির্মিত সর্বাধুনিক প্রযুক্তির নিরাপদ টার্বোপ্রপ এয়ারক্রাফট।
বাংলাদেশের বেসরকারি বিমান সংস্থা এয়ার অ্যাস্ট্রা তাদের ব্যবসায়িক অংশীদারদের অবদানকে উদ্যাপন করতে ‘টপ বিজনেস পার্টনার্স অ্যাওয়ার্ড গিভিং সেরেমনি ২০২৫’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। গতকাল বুধবার (২১ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে তাদের শীর্ষ ২০ জন ব্যবসায়িক অংশীদারের অসামান্য অবদানকে উদ্যাপন করা হয়, যাদের সহযোগিতা বিমান সংস্থার বৃদ্ধি ও সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এয়ার অ্যাস্ট্রার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, হেড অব সেলস, হেড অব অ্যাডমিন অ্যান্ড এয়ারলাইনস সিকিউরিটিসহ অন্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান এয়ার অ্যাস্ট্রার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, যা উন্নত ভ্রমণ অভিজ্ঞতা প্রদানে নিবেদিত অংশীদারদের একটি শক্তিশালী পরিবেশ তৈরি করার অঙ্গীকারকে পুনর্ব্যক্ত করে।
অনুষ্ঠানে এয়ার অ্যাস্ট্রার সিইও ইমরান আসিফ বলেন, ‘আমাদের ব্যবসায়িক অংশীদারেরা সব সময় এয়ার অ্যাস্ট্রা পরিবারের একটি অমূল্য সম্প্রসারণ। তাদের অটল সমর্থন, কৌশলগত অন্তর্দৃষ্টি ও ব্যতিক্রমী কর্মক্ষমতা আমাদের উদ্দেশ্য অর্জনে এবং আমাদের ফুটপ্রিন্ট উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত করতে সহায়ক ছিল। এই অনুষ্ঠান আমাদের গভীর কৃতজ্ঞতার প্রমাণ এবং তাদের কঠোর পরিশ্রম ও প্রতিশ্রুতির একটি সুযোগ্য উদ্যাপন।’
অনুষ্ঠানে এয়ার অ্যাস্ট্রার পক্ষ থেকে শীর্ষ ২০ জন ব্যবসায়িক অংশীদারকে ক্রেস্ট দেওয়া হয়, যা তাদের অনুকরণীয় কর্মক্ষমতা এবং বিমান সংস্থার কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য অবদানকে চিহ্নিত করে। অনুষ্ঠানটি নেটওয়ার্কিং এবং ভবিষ্যতের সহযোগিতা জোরদার করার জন্য একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও কাজ করেছে।
এয়ার অ্যাস্ট্রা নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী মূল্যের বিমান ভ্রমণ দেওয়ার জন্য নিবেদিত। এয়ার অ্যাস্ট্রা বর্তমানে প্রতিদিন ঢাকা থেকে কক্সবাজারে পাঁচটি, চট্টগ্রামে পাঁচটি এবং সৈয়দপুরে চারটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এয়ার অ্যাস্ট্রার বহরে বর্তমানে চারটি এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ফ্রান্সে নির্মিত সর্বাধুনিক প্রযুক্তির নিরাপদ টার্বোপ্রপ এয়ারক্রাফট।
টানা দরপতন, তারল্যসংকট ও বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল দেশের পুঁজিবাজার। এমন প্রেক্ষাপটে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে প্রাণ ফেরাতে নেওয়া হয়েছে কয়েকটি সাহসী ও সময়োপযোগী উদ্যোগ।
২ ঘণ্টা আগেঅর্থনৈতিক বাস্তবতা ও বৈশ্বিক চাপ মোকাবিলায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) তৈরি হয়েছে ব্যতিক্রমী সংযমে। এবার মাত্র ২৮টি নতুন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যার একটিও মেগা প্রকল্প নয়; বরং চলমান বড় প্রকল্পগুলোয় খরচ কমিয়ে দিয়েছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিভিন্ন আয়কর বাড়ানোর সঙ্গে স্থানীয় শিল্পে মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট সুবিধা প্রত্যাহার করা হচ্ছে। দেশীয় অনেক শিল্পে কর অব্যাহতি সুবিধাও তুলে নেওয়া হচ্ছে। ফলে উৎপাদন খাতে চাপ বাড়বে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট আসছে এমন এক সময়, যখন অর্থনীতি আছে একযোগে চাপ, সংকট এবং শর্তের ঘূর্ণাবর্তে। রাজস্ব আয় কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় না পৌঁছানো, বিনিয়োগে স্থবিরতা ও কর্মসংস্থানের সীমাবদ্ধতা এখন সরকারের নীতিনির্ধারকদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।
২ ঘণ্টা আগে