নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে লুটপাটের কারণে সংকটে পড়া ন্যাশনাল, আইএফআইসি ও এবি ব্যাংকের সম্পদের গুণগত মান যাচাইয়ে (অ্যাসেট কোয়ালিটি রিভিউ– একিউআর) শুরু করেছে বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান ডেলয়েট। এই নিরীক্ষা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এসব ব্যাংকের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে। ব্যাংকগুলোকে একীভূত, অধিগ্রহণ, অবসায়ন করা হবে, নাকি মূলধন জুগিয়ে ও ঋণ আদায় জোরদার করে শক্তিশালী করা হবে, সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বুধবার ডেলয়েট কর্মকর্তারা আইএফআইসি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন করেছেন। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
গত জুলাইতে দ্বিতীয় দফায় আরও ১১টি ব্যাংকে একিউআর করার সিদ্ধান্ত হয়। এই নিরীক্ষায় অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক। ১১টি ব্যাংক হলো— এবি ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স, আল আরাফাহ্, আইএফআইসি, ইসলামী ব্যাংক, মেঘনা, ন্যাশনাল, এনআরবি, এনআরবিসি, প্রিমিয়ার ও ইউসিবি ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই নিরীক্ষার মাধ্যমে এসব ব্যাংকের প্রকৃত খেলাপি ঋণ, প্রভিশন ঘাটতি, মূলধন ঘাটতি, আমানত, ঋণসহ বিভিন্ন তথ্য বের করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে ব্যাংকগুলো একীভূত করতে কী পরিমাণ মূলধন প্রয়োজন হবে, তাও নিরূপণ করা হবে।
এর আগে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে দুটি বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়াং এবং কেপিএমজি ছয়টি ব্যাংকের একিউআর করে। আর্নেস্ট অ্যান্ড ইয়াং এক্সিম, সোশ্যাল ইসলামী ও আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়ন করে, আর কেপিএমজি কাজ করে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী ও ইউনিয়ন ব্যাংকের ওপর। এই ছয়টি ব্যাংকের সম্পদের মান পর্যালোচনা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, তাদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ এবং খেলাপি ঋণের পরিমাণ আগের প্রতিবেদনের চেয়ে চার গুণ বেশি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের মালিকানা বিদেশিদের হাতে থাকায় আপাতত ব্যাংকটিকে একীভূত করার প্রক্রিয়া থেকে বাদ দিয়েছে। বাকি পাঁচটি ব্যাংক মিলে একটি ব্যাংক করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে লুটপাটের কারণে সংকটে পড়া ন্যাশনাল, আইএফআইসি ও এবি ব্যাংকের সম্পদের গুণগত মান যাচাইয়ে (অ্যাসেট কোয়ালিটি রিভিউ– একিউআর) শুরু করেছে বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান ডেলয়েট। এই নিরীক্ষা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এসব ব্যাংকের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে। ব্যাংকগুলোকে একীভূত, অধিগ্রহণ, অবসায়ন করা হবে, নাকি মূলধন জুগিয়ে ও ঋণ আদায় জোরদার করে শক্তিশালী করা হবে, সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বুধবার ডেলয়েট কর্মকর্তারা আইএফআইসি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন করেছেন। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
গত জুলাইতে দ্বিতীয় দফায় আরও ১১টি ব্যাংকে একিউআর করার সিদ্ধান্ত হয়। এই নিরীক্ষায় অর্থায়ন করছে বিশ্বব্যাংক। ১১টি ব্যাংক হলো— এবি ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স, আল আরাফাহ্, আইএফআইসি, ইসলামী ব্যাংক, মেঘনা, ন্যাশনাল, এনআরবি, এনআরবিসি, প্রিমিয়ার ও ইউসিবি ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই নিরীক্ষার মাধ্যমে এসব ব্যাংকের প্রকৃত খেলাপি ঋণ, প্রভিশন ঘাটতি, মূলধন ঘাটতি, আমানত, ঋণসহ বিভিন্ন তথ্য বের করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে ব্যাংকগুলো একীভূত করতে কী পরিমাণ মূলধন প্রয়োজন হবে, তাও নিরূপণ করা হবে।
এর আগে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে দুটি বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়াং এবং কেপিএমজি ছয়টি ব্যাংকের একিউআর করে। আর্নেস্ট অ্যান্ড ইয়াং এক্সিম, সোশ্যাল ইসলামী ও আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়ন করে, আর কেপিএমজি কাজ করে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী ও ইউনিয়ন ব্যাংকের ওপর। এই ছয়টি ব্যাংকের সম্পদের মান পর্যালোচনা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, তাদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ এবং খেলাপি ঋণের পরিমাণ আগের প্রতিবেদনের চেয়ে চার গুণ বেশি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের মালিকানা বিদেশিদের হাতে থাকায় আপাতত ব্যাংকটিকে একীভূত করার প্রক্রিয়া থেকে বাদ দিয়েছে। বাকি পাঁচটি ব্যাংক মিলে একটি ব্যাংক করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
১৭ ঘণ্টা আগেনাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১ দিন আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেদেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে..
১ দিন আগে