ঢাবি প্রতিনিধি

বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ এবং লাইটিং পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। গড় প্রবৃদ্ধির হারও সাড়ে ১৩ শতাংশ।
‘মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশে’র (এমডব্লিউবি) দেশব্যাপী পরিচালিত একটি গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। আজ শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমডব্লিউবির গবেষণার তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরা হয়।
গবেষণার ফলাফল এবং দিকনির্দেশনা তুলে ধরেন মার্কেটিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও এমডব্লিউবির সহপ্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান এবং অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হোসাইন।
গবেষণার আওতাভুক্ত পণ্যগুলো ছিল—সুইচ, সকেট, হোল্ডার, মাল্টিপ্লাগ, সার্কিট ব্রেকার, মিটার, এলইডি লাক্স, এলইডি টিউব, এলইডি প্যানেল, ব্র্যাকেট এলইডি, জিএলএস, এনার্জি এফিশিয়েন্সি বাল্ব ও ইমার্জেন্সি লাইটিং অপশনস।
গবেষণার ফলাফলে বলা হয়, এটি একটি বড় এবং অপার সম্ভাবনাময় শিল্প। বর্তমানে দেশজুড়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার খুচরা বিক্রেতা এবং ২ হাজার ৫০০ উদ্যোক্তাসহ মোট ৫ লাখেরও বেশি মানুষ এই শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ পণ্যের বাজার প্রায় ৩ হাজার ৫৭৫ কোটি এবং লাইটিং পণ্যের বাজার প্রায় ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা। উভয় পণ্যের বাজার গত দুই দশক ধরে অব্যাহতভাবে বেড়েই চলেছে। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ও লাইটিং পণ্যের গড় প্রবৃদ্ধির হার যথাক্রমে প্রায় ১২ শতাংশ এবং প্রায় ১৫ শতাংশ। যদি আগামী দিনগুলোতে এই প্রবৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকে তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই খাতটি একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় বড় খাত হিসাবে আবির্ভূত হবে।
গবেষণা বিশ্লেষণ করে আরও জানা যায়, মোট মার্কেট শেয়ারের প্রায় অর্ধেক নন-ব্র্যান্ডেড অর্থাৎ নিম্নমানের নকল ও অনুমোদনবিহীন পণ্য দখল করে আছে। যেহেতু দেশীয় কোম্পানিগুলোর প্রবৃদ্ধির হার অনেক বেশি, তাই আগামী দিনগুলোতে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে আরও বেশি আধিপত্য বিস্তার করবে।
গবেষণায় দেখা যায়, দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে সুপারস্টার গ্রুপ উভয় প্রকার পণ্যের ক্ষেত্রে বাজারে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ব্র্যান্ডেড পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৯ শতাংশ, ওয়ালটন ১৭ শতাংশ, ক্লিক ১৭ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৯ শতাংশ, ওসাকা শতাংশ এবং ব্লিঙ্ক, এমইপি ও লাক্সারি প্রত্যেকে ৩ শতাংশ করে বাজার দখল করে আছে। অন্যদিকে ব্রান্ডেড লাইটিং পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ, ক্লিক ১৩ শতাংশ, ওয়ালটন ১২ শতাংশ, ট্রান্সটেক ১০ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৮ শতাংশ এবং ফিলিপস ৭ শতাংশ বাজার দখল করে আছে।
এই শিল্পের অগ্রগতির পেছনে মূলত গত ২৫ বছরে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, অব্যাহত জিডিপি প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান আয়, দ্রুত ও পরিকল্পিত নগরায়ণ, গ্রামীণ উন্নয়ন এবং সরকারের গৃহীত সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে বলে উল্লেখ করা হয় গবেষণায়।
গবেষণা ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ বি এম শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক রাজিয়া বেগম ও মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন মুন্না।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক মিজানুর রহমান বলেন, ‘নিজস্ব অর্থায়নে আমরা স্বল্প পরিসরে এ গবেষণা পরিচালনা করেছি। ফান্ড থাকলে আমরা বড় পরিসরে গবেষণা কাজটি শেষ করতে পারতাম। দুর্দান্ত সম্ভাবনাময় এই শিল্পের প্রবৃদ্ধির জন্য গ্রে-মার্কেটের কার্যক্রম হ্রাসে সরকারের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার এবং একই সঙ্গে দেশীয় কোম্পানিগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য সরকারের বিদ্যমান ট্যাক্স পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন করতে হবে। যাতে কোম্পানিগুলো কম ব্যয়ে পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে পারে। শিল্পের ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ গড়ে তোলার জন্য সরকার এবং ব্যবসায়ীদের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে নিরাপদ ও মানসম্মত বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।’
অধ্যাপক নাজমুল হোছাইন বলেন, ‘ভোক্তারা এখন ব্র্যান্ড সচেতন হচ্ছে। তাঁরা পণ্য কেনার সময় দামের পাশাপাশি ব্র্যান্ড দেখছে। আমরা গবেষণায় দেখেছি, ভোক্তারা প্রাইস সেনসিটিভ। দামের পাশাপাশি ওয়ারেন্টি এবং টেকসইয়ের দিকেও বেশ নজর রাখে।’
গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন শেষে বক্তব্য প্রদানকালে অধ্যাপক এ বি এম শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘গবেষণার ক্ষেত্রে পলিসি মেকারদের মতামত নেওয়ার প্রয়োজন ছিল। কারণ, সরকারই এ বিষয়ে উদ্যোগ নিতে পারবে। দেশীয় পণ্য ব্যবহার উপযোগী করে দেওয়ার জন্য সরকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। সরকারের পক্ষে থেকে এ রকম ফিজিবিলিটি সম্পন্ন বৃহৎ পরিসরে গবেষণা হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন এ অধ্যাপক।’

বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ এবং লাইটিং পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। গড় প্রবৃদ্ধির হারও সাড়ে ১৩ শতাংশ।
‘মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশে’র (এমডব্লিউবি) দেশব্যাপী পরিচালিত একটি গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। আজ শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমডব্লিউবির গবেষণার তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরা হয়।
গবেষণার ফলাফল এবং দিকনির্দেশনা তুলে ধরেন মার্কেটিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও এমডব্লিউবির সহপ্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান এবং অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হোসাইন।
গবেষণার আওতাভুক্ত পণ্যগুলো ছিল—সুইচ, সকেট, হোল্ডার, মাল্টিপ্লাগ, সার্কিট ব্রেকার, মিটার, এলইডি লাক্স, এলইডি টিউব, এলইডি প্যানেল, ব্র্যাকেট এলইডি, জিএলএস, এনার্জি এফিশিয়েন্সি বাল্ব ও ইমার্জেন্সি লাইটিং অপশনস।
গবেষণার ফলাফলে বলা হয়, এটি একটি বড় এবং অপার সম্ভাবনাময় শিল্প। বর্তমানে দেশজুড়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার খুচরা বিক্রেতা এবং ২ হাজার ৫০০ উদ্যোক্তাসহ মোট ৫ লাখেরও বেশি মানুষ এই শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ পণ্যের বাজার প্রায় ৩ হাজার ৫৭৫ কোটি এবং লাইটিং পণ্যের বাজার প্রায় ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা। উভয় পণ্যের বাজার গত দুই দশক ধরে অব্যাহতভাবে বেড়েই চলেছে। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ও লাইটিং পণ্যের গড় প্রবৃদ্ধির হার যথাক্রমে প্রায় ১২ শতাংশ এবং প্রায় ১৫ শতাংশ। যদি আগামী দিনগুলোতে এই প্রবৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকে তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই খাতটি একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় বড় খাত হিসাবে আবির্ভূত হবে।
গবেষণা বিশ্লেষণ করে আরও জানা যায়, মোট মার্কেট শেয়ারের প্রায় অর্ধেক নন-ব্র্যান্ডেড অর্থাৎ নিম্নমানের নকল ও অনুমোদনবিহীন পণ্য দখল করে আছে। যেহেতু দেশীয় কোম্পানিগুলোর প্রবৃদ্ধির হার অনেক বেশি, তাই আগামী দিনগুলোতে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে আরও বেশি আধিপত্য বিস্তার করবে।
গবেষণায় দেখা যায়, দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে সুপারস্টার গ্রুপ উভয় প্রকার পণ্যের ক্ষেত্রে বাজারে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ব্র্যান্ডেড পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৯ শতাংশ, ওয়ালটন ১৭ শতাংশ, ক্লিক ১৭ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৯ শতাংশ, ওসাকা শতাংশ এবং ব্লিঙ্ক, এমইপি ও লাক্সারি প্রত্যেকে ৩ শতাংশ করে বাজার দখল করে আছে। অন্যদিকে ব্রান্ডেড লাইটিং পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ, ক্লিক ১৩ শতাংশ, ওয়ালটন ১২ শতাংশ, ট্রান্সটেক ১০ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৮ শতাংশ এবং ফিলিপস ৭ শতাংশ বাজার দখল করে আছে।
এই শিল্পের অগ্রগতির পেছনে মূলত গত ২৫ বছরে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, অব্যাহত জিডিপি প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান আয়, দ্রুত ও পরিকল্পিত নগরায়ণ, গ্রামীণ উন্নয়ন এবং সরকারের গৃহীত সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে বলে উল্লেখ করা হয় গবেষণায়।
গবেষণা ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ বি এম শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক রাজিয়া বেগম ও মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন মুন্না।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক মিজানুর রহমান বলেন, ‘নিজস্ব অর্থায়নে আমরা স্বল্প পরিসরে এ গবেষণা পরিচালনা করেছি। ফান্ড থাকলে আমরা বড় পরিসরে গবেষণা কাজটি শেষ করতে পারতাম। দুর্দান্ত সম্ভাবনাময় এই শিল্পের প্রবৃদ্ধির জন্য গ্রে-মার্কেটের কার্যক্রম হ্রাসে সরকারের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার এবং একই সঙ্গে দেশীয় কোম্পানিগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য সরকারের বিদ্যমান ট্যাক্স পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন করতে হবে। যাতে কোম্পানিগুলো কম ব্যয়ে পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে পারে। শিল্পের ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ গড়ে তোলার জন্য সরকার এবং ব্যবসায়ীদের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে নিরাপদ ও মানসম্মত বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।’
অধ্যাপক নাজমুল হোছাইন বলেন, ‘ভোক্তারা এখন ব্র্যান্ড সচেতন হচ্ছে। তাঁরা পণ্য কেনার সময় দামের পাশাপাশি ব্র্যান্ড দেখছে। আমরা গবেষণায় দেখেছি, ভোক্তারা প্রাইস সেনসিটিভ। দামের পাশাপাশি ওয়ারেন্টি এবং টেকসইয়ের দিকেও বেশ নজর রাখে।’
গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন শেষে বক্তব্য প্রদানকালে অধ্যাপক এ বি এম শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘গবেষণার ক্ষেত্রে পলিসি মেকারদের মতামত নেওয়ার প্রয়োজন ছিল। কারণ, সরকারই এ বিষয়ে উদ্যোগ নিতে পারবে। দেশীয় পণ্য ব্যবহার উপযোগী করে দেওয়ার জন্য সরকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। সরকারের পক্ষে থেকে এ রকম ফিজিবিলিটি সম্পন্ন বৃহৎ পরিসরে গবেষণা হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন এ অধ্যাপক।’

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৩৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ এবং লাইটিং পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। গড় প্রবৃদ্ধির হারও সাড়ে ১৩ শতাংশ।
১৮ মে ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ এবং লাইটিং পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। গড় প্রবৃদ্ধির হারও সাড়ে ১৩ শতাংশ।
১৮ মে ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৩৩ মিনিট আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ এবং লাইটিং পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। গড় প্রবৃদ্ধির হারও সাড়ে ১৩ শতাংশ।
১৮ মে ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৩৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ এবং লাইটিং পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। গড় প্রবৃদ্ধির হারও সাড়ে ১৩ শতাংশ।
১৮ মে ২০২৪
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
৩৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে