নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি কোম্পানি সেনা ইনস্যুরেন্স পিএলসি সশস্ত্র বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার বিমা সেবা প্রদানের অনুমোদন চেয়ে আবেদন করেছে। সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) পরিবর্তে এই কাজ সেনা ইনস্যুরেন্স করার আগ্রহ প্রকাশ করায় বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ) এই প্রস্তাবকে মোটেও সমীচীন নয় বলে মনে করছে।
সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে (আইডিআরএ) পাঠিয়েছে বিআইএ।
বিআইএর চিঠিতে বলা হয়, বিমাকে সরকারি, বেসরকারি, প্রাতিষ্ঠানিক বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক ভাগে বিভক্ত করা মোটেও যুক্তিযুক্ত নয়। নন-লাইফ বিমা কোম্পানির স্বার্থ এখানে জড়িয়ে রয়েছে। কিন্তু মাত্র কিছু নির্দিষ্ট কোম্পানির কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে, যা প্রশ্নবিদ্ধ এবং এ ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি আদৌ কাম্য নয়। বীমা করপোরেশন আইন, ২০১৯-এর ১৬ (১) ধারায় স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, নন-লাইফ বিমা পলিসি অবলিখনের একমাত্র এখতিয়ার সাধারণ বীমা করপোরেশনের। অন্য সব নন-লাইফ বিমা কোম্পানির ব্যাখ্যা একই রকম। এই অবস্থায় সেনা ইনস্যুরেন্সের আবেদনকে বিআইএ দ্বিমত প্রকাশ করেছে।
সাধারণ বীমার পরিবর্তে সেনা ইনস্যুরেন্স সশস্ত্র বাহিনী এবং সশস্ত্র বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিমা করার অনুমোদন চেয়ে আবেদন করেছে। এই আবেদনের পর আইডিআরএ বিমামালিকদের সংগঠন বিআইএসহ সব স্টেকহোল্ডারদের কাছে মতামত চেয়ে চিঠি দেয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে বিআইএর পক্ষ থেকে এই মতামত প্রকাশ করা হয়। বিমাকে সরকারি, বেসরকারি, প্রাতিষ্ঠানিক বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক করে বিভাজন করা মোটেও সমীচীন নয় বলে বিআইএ মনে করছে।
সার্বিক বিষয়ে আইডিআরএর পরামর্শক সাইফুন্নাহার সুমি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিআইএসহ বিমা খাতের সব স্টেকহোল্ডারের কাছে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। সবার মতামত এখনো আসেনি। সবার মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবে আইডিআরএ।
বেসরকারি কোম্পানি সেনা ইনস্যুরেন্স পিএলসি সশস্ত্র বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার বিমা সেবা প্রদানের অনুমোদন চেয়ে আবেদন করেছে। সাধারণ বীমা করপোরেশনের (এসবিসি) পরিবর্তে এই কাজ সেনা ইনস্যুরেন্স করার আগ্রহ প্রকাশ করায় বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ) এই প্রস্তাবকে মোটেও সমীচীন নয় বলে মনে করছে।
সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে (আইডিআরএ) পাঠিয়েছে বিআইএ।
বিআইএর চিঠিতে বলা হয়, বিমাকে সরকারি, বেসরকারি, প্রাতিষ্ঠানিক বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক ভাগে বিভক্ত করা মোটেও যুক্তিযুক্ত নয়। নন-লাইফ বিমা কোম্পানির স্বার্থ এখানে জড়িয়ে রয়েছে। কিন্তু মাত্র কিছু নির্দিষ্ট কোম্পানির কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে, যা প্রশ্নবিদ্ধ এবং এ ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি আদৌ কাম্য নয়। বীমা করপোরেশন আইন, ২০১৯-এর ১৬ (১) ধারায় স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, নন-লাইফ বিমা পলিসি অবলিখনের একমাত্র এখতিয়ার সাধারণ বীমা করপোরেশনের। অন্য সব নন-লাইফ বিমা কোম্পানির ব্যাখ্যা একই রকম। এই অবস্থায় সেনা ইনস্যুরেন্সের আবেদনকে বিআইএ দ্বিমত প্রকাশ করেছে।
সাধারণ বীমার পরিবর্তে সেনা ইনস্যুরেন্স সশস্ত্র বাহিনী এবং সশস্ত্র বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিমা করার অনুমোদন চেয়ে আবেদন করেছে। এই আবেদনের পর আইডিআরএ বিমামালিকদের সংগঠন বিআইএসহ সব স্টেকহোল্ডারদের কাছে মতামত চেয়ে চিঠি দেয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে বিআইএর পক্ষ থেকে এই মতামত প্রকাশ করা হয়। বিমাকে সরকারি, বেসরকারি, প্রাতিষ্ঠানিক বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক করে বিভাজন করা মোটেও সমীচীন নয় বলে বিআইএ মনে করছে।
সার্বিক বিষয়ে আইডিআরএর পরামর্শক সাইফুন্নাহার সুমি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিআইএসহ বিমা খাতের সব স্টেকহোল্ডারের কাছে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। সবার মতামত এখনো আসেনি। সবার মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেবে আইডিআরএ।
উপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
১ ঘণ্টা আগেসিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
৫ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
১৯ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে