নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ০.৬২ শতাংশ কমেছে। খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারিতে জানুয়ারির ১০ দশমিক ৭২ শতাংশের চেয়ে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত খাতে এটি জানুয়ারির তুলনায় ০.০৮ শতাংশ বেড়েছে। সব মিলিয়ে দেশে এখন সাধারণ মূল্যস্ফীতি এবং খাদ্যদ্রব্যের মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের নিচে নেমে এসেছে, যা অনেকটা চৈত্রের প্রখর রোদে স্বস্তির বৃষ্টি পড়ার মতো।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো, শহরের তুলনায় গ্রামে মূল্যস্ফীতি বেশি কমেছে। বিশেষ করে ডিম, আলু, পেঁয়াজ ও শাকসবজির দাম কমায় এ কমতি এসেছে। তবে এই স্বস্তির খবরটি এখনো সবার জন্য পুরোপুরি সুখবর হয়ে ওঠেনি। কারণ আরও কিছু পণ্য, বিশেষত চাল, ডাল, তেল এবং অন্যান্য দৈনন্দিন ব্যবহার্য পণ্যের মূল্য এখনো ঊর্ধ্বমুখী। এগুলোর দাম যদি আরও কমে, তাহলে মূল্যস্ফীতি আরও স্বস্তিদায়ক পর্যায়ে নেমে আসবে।
তবে বাজারসংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এর জন্য সরকারের বাজার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। সরকারের দায়িত্ব, যাতে মূল্যবৃদ্ধি না হয় এবং বাজার স্থিতিশীল থাকে তা নিশ্চিত করা। সব মিলিয়ে, সরকারের সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে এটি সম্ভব হতে পারে, যা ভবিষ্যতে দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে।
গতকাল বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ দাঁড়িয়েছে, যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯.৬৭ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ০.৩৫ শতাংশ কমেছে। তবে ২০২৩ এবং ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এখনো মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা বেশি। ওই সময় মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ এবং ৬.১৭ শতাংশ।
এ ছাড়া, শুধু বছর গত নয়, এক মাসের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ, আর ফেব্রুয়ারিতে তা কমে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ হয়েছে, অর্থাৎ জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ০.৬২ শতাংশ কমেছে। যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এটি ০ দশমিক ৩৫ শতাংশ কম। তবে ২০২৩-২২ সালের তুলনায় মূল্যস্ফীতি এখনো বেশি। খাদ্য খাতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ, যা জানুয়ারির ১০ দশমিক ৭২ শতাংশের চেয়ে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ কম। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি ০ দশমিক ২০ শতাংশ কমেছে। খাদ্যবহির্ভূত খাতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ, যা জানুয়ারির ৯ দশমিক ৩২ শতাংশের চেয়ে সামান্য বেড়েছে। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এটি ০ দশমিক ০৫ শতাংশ বেড়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দেশের ৬৪টি জেলার ১৫৪টি হাট-বাজার থেকে নির্ধারিত সময়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে মূল্যস্ফীতির সূচক প্রস্তুত করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। গত ৪ ফেব্রুয়ারি, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে আরও কত সময় লাগবে এমন প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, ‘আমাদের মূল মনোযোগ বর্তমানে মূল্যস্ফীতির দিকেই। এর জন্য আরও দুই থেকে তিন মাস অপেক্ষা করতে হবে।’ তিনি স্বীকার করেছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি জনজীবনে বড় ধরনের ভোগান্তি সৃষ্টি করছে এবং এর সমাধানে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বিশেষত, রমজান মাসে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আমদানিসহ নানা উদ্যোগের কথা তিনি উল্লেখ করেছেন। সরকারের আশা, আগামী জুন নাগাদ মূল্যস্ফীতির হার ৬ থেকে ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে।
বিবিএসের তথ্যমতে, আড়াই বছর ধরে সার্বিক মূল্যস্ফীতির মাসিক হার ৯ শতাংশের ওপরেই রয়েছে।
প্রতিবেদন তথ্যমতে, ফেব্রুয়ারিতে গ্রামীণ অঞ্চলের সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ, যা জানুয়ারির ১০ দশমিক ১৮ শতাংশের তুলনায় ০ দশমিক ৬৭ শতাংশ কমেছে। তবে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এটি ০ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। খাদ্য খাতে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় ০ দশমিক ১৩ শতাংশ কমে ফেব্রুয়ারিতে এটি ৯ দশমিক ১৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, খাদ্যবহির্ভূত খাতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ, যা জানুয়ারির ৯ দশমিক ৭৭ শতাংশের চেয়ে সামান্য বেড়েছে এবং ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির ৯ দশমিক ১০ শতাংশের তুলনায় বেশি।
শহর পর্যায়ে ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ, যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ। এছাড়া, জানুয়ারির ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশের তুলনায়ও এটি কিছুটা কমেছে। অর্থাৎ, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কমেছে এবং জানুয়ারির তুলনায়ও শহরের মূল্যস্ফীতি কমেছে।
ফেব্রুয়ারিতে শহরের খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ, যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ এবং জানুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। অর্থাৎ বিগত বছরের তুলনায় শহরের খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি কমেছে, পাশাপাশি জানুয়ারির তুলনায়ও এটি কমেছে।
অন্যদিকে, খাদ্যবহির্ভূত খাতে শহরে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ, যা গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং জানুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ। অর্থাৎ খাদ্যবহির্ভূত খাতে গত বছরের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে, তবে জানুয়ারির তুলনায় এটি কিছুটা বেড়েছে।
এ ছাড়া, জাতীয় পর্যায়ে মজুরি হার ফেব্রুয়ারিতে ৮ দশমিক ১২ শতাংশে পৌঁছেছে, যা জানুয়ারির ৮ দশমিক ১৬ শতাংশের তুলনায় ০ দশমিক ৪ শতাংশ কমেছে।
দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ০.৬২ শতাংশ কমেছে। খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারিতে জানুয়ারির ১০ দশমিক ৭২ শতাংশের চেয়ে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত খাতে এটি জানুয়ারির তুলনায় ০.০৮ শতাংশ বেড়েছে। সব মিলিয়ে দেশে এখন সাধারণ মূল্যস্ফীতি এবং খাদ্যদ্রব্যের মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের নিচে নেমে এসেছে, যা অনেকটা চৈত্রের প্রখর রোদে স্বস্তির বৃষ্টি পড়ার মতো।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো, শহরের তুলনায় গ্রামে মূল্যস্ফীতি বেশি কমেছে। বিশেষ করে ডিম, আলু, পেঁয়াজ ও শাকসবজির দাম কমায় এ কমতি এসেছে। তবে এই স্বস্তির খবরটি এখনো সবার জন্য পুরোপুরি সুখবর হয়ে ওঠেনি। কারণ আরও কিছু পণ্য, বিশেষত চাল, ডাল, তেল এবং অন্যান্য দৈনন্দিন ব্যবহার্য পণ্যের মূল্য এখনো ঊর্ধ্বমুখী। এগুলোর দাম যদি আরও কমে, তাহলে মূল্যস্ফীতি আরও স্বস্তিদায়ক পর্যায়ে নেমে আসবে।
তবে বাজারসংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এর জন্য সরকারের বাজার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। সরকারের দায়িত্ব, যাতে মূল্যবৃদ্ধি না হয় এবং বাজার স্থিতিশীল থাকে তা নিশ্চিত করা। সব মিলিয়ে, সরকারের সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে এটি সম্ভব হতে পারে, যা ভবিষ্যতে দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে।
গতকাল বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ দাঁড়িয়েছে, যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯.৬৭ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ০.৩৫ শতাংশ কমেছে। তবে ২০২৩ এবং ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এখনো মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা বেশি। ওই সময় মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ এবং ৬.১৭ শতাংশ।
এ ছাড়া, শুধু বছর গত নয়, এক মাসের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ, আর ফেব্রুয়ারিতে তা কমে ৯ দশমিক ৩২ শতাংশ হয়েছে, অর্থাৎ জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ০.৬২ শতাংশ কমেছে। যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এটি ০ দশমিক ৩৫ শতাংশ কম। তবে ২০২৩-২২ সালের তুলনায় মূল্যস্ফীতি এখনো বেশি। খাদ্য খাতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ, যা জানুয়ারির ১০ দশমিক ৭২ শতাংশের চেয়ে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ কম। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি ০ দশমিক ২০ শতাংশ কমেছে। খাদ্যবহির্ভূত খাতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ, যা জানুয়ারির ৯ দশমিক ৩২ শতাংশের চেয়ে সামান্য বেড়েছে। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এটি ০ দশমিক ০৫ শতাংশ বেড়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দেশের ৬৪টি জেলার ১৫৪টি হাট-বাজার থেকে নির্ধারিত সময়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে মূল্যস্ফীতির সূচক প্রস্তুত করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। গত ৪ ফেব্রুয়ারি, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আসতে আরও কত সময় লাগবে এমন প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন, ‘আমাদের মূল মনোযোগ বর্তমানে মূল্যস্ফীতির দিকেই। এর জন্য আরও দুই থেকে তিন মাস অপেক্ষা করতে হবে।’ তিনি স্বীকার করেছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি জনজীবনে বড় ধরনের ভোগান্তি সৃষ্টি করছে এবং এর সমাধানে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বিশেষত, রমজান মাসে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আমদানিসহ নানা উদ্যোগের কথা তিনি উল্লেখ করেছেন। সরকারের আশা, আগামী জুন নাগাদ মূল্যস্ফীতির হার ৬ থেকে ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে।
বিবিএসের তথ্যমতে, আড়াই বছর ধরে সার্বিক মূল্যস্ফীতির মাসিক হার ৯ শতাংশের ওপরেই রয়েছে।
প্রতিবেদন তথ্যমতে, ফেব্রুয়ারিতে গ্রামীণ অঞ্চলের সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ, যা জানুয়ারির ১০ দশমিক ১৮ শতাংশের তুলনায় ০ দশমিক ৬৭ শতাংশ কমেছে। তবে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এটি ০ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। খাদ্য খাতে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় ০ দশমিক ১৩ শতাংশ কমে ফেব্রুয়ারিতে এটি ৯ দশমিক ১৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, খাদ্যবহির্ভূত খাতে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ, যা জানুয়ারির ৯ দশমিক ৭৭ শতাংশের চেয়ে সামান্য বেড়েছে এবং ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির ৯ দশমিক ১০ শতাংশের তুলনায় বেশি।
শহর পর্যায়ে ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ, যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ। এছাড়া, জানুয়ারির ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশের তুলনায়ও এটি কিছুটা কমেছে। অর্থাৎ, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির তুলনায় ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কমেছে এবং জানুয়ারির তুলনায়ও শহরের মূল্যস্ফীতি কমেছে।
ফেব্রুয়ারিতে শহরের খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ, যা ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ এবং জানুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। অর্থাৎ বিগত বছরের তুলনায় শহরের খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি কমেছে, পাশাপাশি জানুয়ারির তুলনায়ও এটি কমেছে।
অন্যদিকে, খাদ্যবহির্ভূত খাতে শহরে ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ, যা গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং জানুয়ারিতে ছিল ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ। অর্থাৎ খাদ্যবহির্ভূত খাতে গত বছরের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কমেছে, তবে জানুয়ারির তুলনায় এটি কিছুটা বেড়েছে।
এ ছাড়া, জাতীয় পর্যায়ে মজুরি হার ফেব্রুয়ারিতে ৮ দশমিক ১২ শতাংশে পৌঁছেছে, যা জানুয়ারির ৮ দশমিক ১৬ শতাংশের তুলনায় ০ দশমিক ৪ শতাংশ কমেছে।
পাঁচ বিলিয়ন না হলেও অন্তত দুই বিলিয়ন ডলারের পাটজাত পণ্য সরকার রপ্তানি করতে চায় বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘পাট রপ্তানির ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে, যা কাঙ্ক্ষিত নয়। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি আয়ের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা নিয়ে আসুন...
৪ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠে এসেছে। বিএসইসি কর্তৃক গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি তাদের আংশিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে...
৪ ঘণ্টা আগেবেক্সিমকো শিল্পপার্কের ১৪টি লে-অফ প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের পাওনা পরিশোধে ৫২৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেছে সরকার। ঋণ হিসেবে এই অর্থ দিয়েছে সরকার। বেক্সিমকো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ওসমান কায়সার চৌধুরীর কাছে আজ বৃহস্পতিবার এ চেক হস্তান্তর করেন শ্রমসচিব এ এইচ এম...
৬ ঘণ্টা আগেনিজের বা পৃথিবী ছেড়ে চলে যাওয়া বাবা-মায়ের আখিরাতের জন্য দান করতে ইসলামি ব্যাংকিং সেবা ‘সদকাহ্ জারিয়াহ্’ অ্যাকাউন্ট চালু করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে গ্রাহকেরা নিরবচ্ছিন্নভাবে দান করতে পারেন, যাতে সমাজে তাদের অবদান চলমান থাকে।
৭ ঘণ্টা আগে