আবু সাইম, ঢাকা
দেশের বিমান পরিবহন খাতের প্রসারে এ খাতের কর কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে উড়োজাহাজের ইঞ্জিন, টার্বো ইঞ্জিন, বিভিন্ন যন্ত্রাংশ আমদানিতে আগাম কর (এটি) প্রত্যাহারের প্রস্তাব করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী অর্থবছরের (২০২৩-২৪) বাজেটে এসব প্রস্তাব সংসদে উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এনবিআর সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে ইঞ্জিন ও যন্ত্রাংশের ওপর ৫ শতাংশ আগাম কর রয়েছে। নতুন অর্থবছর থেকে তা তুলে নিতে চাইছে সরকার।
বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলোর সংগঠন এভিয়েশন অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (এওএবি) বলছে, হেলিকপ্টার-উড়োজাহাজ ও এর যন্ত্রাংশ অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তারপরও এসবের আগাম কর এবং অগ্রিম আয়কর ছাড়াও অন্যান্য খাতে কর রয়েছে, যা এয়ারলাইনসগুলোর ওপর কর মাত্রাতিরিক্ত অর্থনৈতিক চাপ তৈরি করে। যন্ত্রাংশ ধরনভেদে ২৬ শতাংশ করহার বিদ্যমান। সব কর মিলিয়ে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সার্বিক করহার ১০০ শতাংশ অতিক্রম করে। আগে এসব কর বা শুল্ক দেওয়া লাগত না। উচ্চ করহারের জন্য এয়ারলাইনসগুলোর পরিচালন ব্যয় বেড়ে যায়। এতে টিকিটের দামও যাত্রীর ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। যাত্রীসংখ্যা কমে যায়।
এ জন্য এনবিআরের সঙ্গে প্রাক্-বাজেট আলোচনায় এসব খাতে কর প্রত্যাহারের দাবিও জানিয়েছিল সংগঠনটি। সে সময় জ্বালানির ওপর আরোপিত আমদানি কর, ভ্যাট, আগাম কর এবং অগ্রিম আয়কর মওকুফের দাবি জানানো হয়েছিল।
এদিকে ইঞ্জিন ও যন্ত্রাংশের ওপর কর কমলেও বাজেটে বিমান টিকিটের ওপর ভ্রমণ কর বাড়ানো হচ্ছে। এতে দেশের অভ্যন্তরে কিংবা বিদেশ ভ্রমণ অথবা চিকিৎসার জন্য বিদেশ গমনে আগের চেয়ে বাড়তি ব্যয় করতে হবে। বিমানে দেশের মধ্যে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে বাড়তি ২০০ টাকা ভ্রমণ কর দিতে হবে। এত দিন যা ছিল না। স্থল ও নৌপথে বিদেশে যেতে হলে এক হাজার টাকা কর দিতে হবে। বর্তমানে যা যথাক্রমে ৫০০ ও ৮০০ টাকা রয়েছে। আকাশপথে সার্কভুক্ত দেশ ভ্রমণে ২ হাজার টাকা কর দিতে হতে পারে। যা বর্তমানে ১ হাজার ২০০ টাকা। এশিয়ার অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রেও ভ্রমণ কর ৩ থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার টাকা করা হচ্ছে।
দেশের বিমান পরিবহন খাতের প্রসারে এ খাতের কর কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে উড়োজাহাজের ইঞ্জিন, টার্বো ইঞ্জিন, বিভিন্ন যন্ত্রাংশ আমদানিতে আগাম কর (এটি) প্রত্যাহারের প্রস্তাব করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী অর্থবছরের (২০২৩-২৪) বাজেটে এসব প্রস্তাব সংসদে উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এনবিআর সূত্র জানিয়েছে, বর্তমানে ইঞ্জিন ও যন্ত্রাংশের ওপর ৫ শতাংশ আগাম কর রয়েছে। নতুন অর্থবছর থেকে তা তুলে নিতে চাইছে সরকার।
বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলোর সংগঠন এভিয়েশন অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (এওএবি) বলছে, হেলিকপ্টার-উড়োজাহাজ ও এর যন্ত্রাংশ অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তারপরও এসবের আগাম কর এবং অগ্রিম আয়কর ছাড়াও অন্যান্য খাতে কর রয়েছে, যা এয়ারলাইনসগুলোর ওপর কর মাত্রাতিরিক্ত অর্থনৈতিক চাপ তৈরি করে। যন্ত্রাংশ ধরনভেদে ২৬ শতাংশ করহার বিদ্যমান। সব কর মিলিয়ে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সার্বিক করহার ১০০ শতাংশ অতিক্রম করে। আগে এসব কর বা শুল্ক দেওয়া লাগত না। উচ্চ করহারের জন্য এয়ারলাইনসগুলোর পরিচালন ব্যয় বেড়ে যায়। এতে টিকিটের দামও যাত্রীর ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। যাত্রীসংখ্যা কমে যায়।
এ জন্য এনবিআরের সঙ্গে প্রাক্-বাজেট আলোচনায় এসব খাতে কর প্রত্যাহারের দাবিও জানিয়েছিল সংগঠনটি। সে সময় জ্বালানির ওপর আরোপিত আমদানি কর, ভ্যাট, আগাম কর এবং অগ্রিম আয়কর মওকুফের দাবি জানানো হয়েছিল।
এদিকে ইঞ্জিন ও যন্ত্রাংশের ওপর কর কমলেও বাজেটে বিমান টিকিটের ওপর ভ্রমণ কর বাড়ানো হচ্ছে। এতে দেশের অভ্যন্তরে কিংবা বিদেশ ভ্রমণ অথবা চিকিৎসার জন্য বিদেশ গমনে আগের চেয়ে বাড়তি ব্যয় করতে হবে। বিমানে দেশের মধ্যে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে বাড়তি ২০০ টাকা ভ্রমণ কর দিতে হবে। এত দিন যা ছিল না। স্থল ও নৌপথে বিদেশে যেতে হলে এক হাজার টাকা কর দিতে হবে। বর্তমানে যা যথাক্রমে ৫০০ ও ৮০০ টাকা রয়েছে। আকাশপথে সার্কভুক্ত দেশ ভ্রমণে ২ হাজার টাকা কর দিতে হতে পারে। যা বর্তমানে ১ হাজার ২০০ টাকা। এশিয়ার অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রেও ভ্রমণ কর ৩ থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার টাকা করা হচ্ছে।
দেশের বিভিন্ন পর্যটন এজেন্সি, বিটুবি এজেন্ট ও সাধারণ গ্রাহকেরা দাবি করছেন, ফ্লাইট এক্সপার্টের কাছে তাঁদের শতকোটি টাকার বেশি পাওনা রয়েছে। অনেকে এরই মধ্যে টাকা পরিশোধ করেও টিকিট, হোটেল বুকিংসহ অন্যান্য সেবা পাননি।
৫ ঘণ্টা আগে‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১ দিন আগে