বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
জানুয়ারির শুরুর দিন বর্ধিত সুদের নতুন সঞ্চয় স্কিম অনুমোদনের পর বেশি মুনাফার আশায় সঞ্চয়পত্র সংগ্রহে মানুষের মধ্যে যখন ব্যাপক সাড়া পড়েছে, তখন হঠাৎ করেই করেই কয়েকদিন ধরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি বন্ধ রয়েছে। সঞ্চয়পত্র বিক্রির বুথ ও পয়েন্টগুলোতে ভীড় করছেন বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু তার হতাশ হয়ে ফিরে আসছেন। এই অবস্থা আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত বিক্রি বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর।
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জাকিয়া খানম জানান, জাতীয় সঞ্চয় স্কিম অনলাইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম উন্নয়নের কাজের জন্য সঞ্চয় স্কিমের যাবতীয় কার্যক্রম আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। আগামীকাল বুধবার জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের লেনদেন স্বাভাবিক হতে যাচ্ছে।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বুধবার কর্ম দিবসের শুরু থেকেই সারা দেশের গ্রাহকরা তাদের চাহিদাকৃত বিভিন্ন স্কিমের সঞ্চয়পত্র লেনদেন করতে পারবেন। পাশাপাশি সেবা আরো দ্রুত ও কার্যকরী হবে। এতে গ্রাহকদের সময় ও শ্রম উভয়ই বাঁচবে।’
গত বুধবার থেকে সঞ্চয়পত্র কেনাবেচার ডিজিটাল প্লার্টফর্ম বা ন্যাশনাল সার্ভারে প্রযুক্তিগত জটিলতা দেখা দেয়। আপগ্রেডেশন চলমান থাকায় সার্ভারটি ডাউন হয়ে পড়ে। এতেই বন্ধ হয়ে পড়ে সঞ্চয়পত্রের লেনদেন।
এ বিষয়ে জাকিয়া খানম বলেন, ‘সার্ভারটি ডাউন হয়েছে। এর উন্নয়নে দ্রুত কাজ চলছে। কিছুক্ষণ আগেই টেকনিক্যাল টিমের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তারা আমাকে নিশ্চিত করেছে, আগামীকাল বুধবার ১০টার মধ্যে সার্ভার জটিলতার অবসান ঘটবে।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের স্ট্রেনদেনিং পাবলিক ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম টু এনাবল সার্ভিস ডেলিভারি (এসপিএফএমএস) প্রকল্পের আওতায় এই উন্নয়ন কাজ চলছে। এই কার্যক্রম চলমান থাকায় দেখা দিয়েছে ভোগান্তি।
বাংলাদেশ ব্যাংকে সঞ্চয়পত্রে কিনতে আসা মো. আশরাফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটু বেশি লাভের আশায় ব্যাংকের টাকা তুলে সঞ্চয়পত্র কিনতে এসেছি। এখানে দেখছি কোনো সিস্টেম কাজ করছে না। আমার মতো অনেকে খালি হাতে ফিরে যাচ্ছেন।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসের এক অতিরিক্ত পরিচালক বলেন, ‘গত বুধবার থেকে সার্ভার ডাউন আছে। কবে ঠিক হবে, এ বিষয়ে কিছু জানি না। সার্ভার ঠিক হলে সবাই সেবা পাবেন। তবে সার্ভার ঠিক না হওয়া পর্যন্ত কেউ ফরম নিতে পারছেন না, জমাও হচ্ছে না।’
বর্তমানে স্কিমের ধরন অনুযায়ী সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ থেকে ১১.৭৬ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। সরকার সঞ্চয় কর্মসূচিগুলোর সুদহার বাড়ানোর যে উদ্যোগ নিয়েছে, তাতে নতুন স্কিমের ধরন অনুযায়ী মুনাফার হার ১২ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
গত ১ জানুয়ারি থেকে সঞ্চয়পত্রে বাড়তি মুনাফা কার্যকর করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রস্তাবটি অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মুনাফার নতুন হার যেদিন থেকে কার্যকর হবে, সেদিন বা তার পরে যাঁরা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করবেন, তাঁরাই বাড়তি মুনাফা পাবেন। উৎসে কর আগের হারে কাটা হবে, নাকি কোনো পরিবর্তন আসবে, তা পরে সমন্বয় করার বিধান রাখা হয়েছে।
অর্থ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, নতুন নিয়মে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীদের দুটি ধাপ নির্ধারণ করা হয়েছে। এক ধাপে ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার নিচের বিনিয়োগকারী; অন্য ধাপে ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার ওপরের বিনিয়োগকারী। এখন তিন ধাপের বিনিয়োগকারী আছে— ১ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা, ১৫ লাখ ১ টাকা থেকে ৩০ লাখ টাকা এবং ৩০ লাখ ১ টাকার বেশি।
সঞ্চয়পত্রের মুনাফার নতুন হার ৫ বছর মেয়াদি এবং ২ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের গড় সুদহার অনুযায়ী করার সুপারিশ করেছে অর্থ বিভাগ। এ দুই ধরনের ট্রেজারি বন্ডের সর্বশেষ ছয়টি নিলাম বিবেচনায় নিয়ে নতুন মুনাফার হার নির্ধারণ করা হবে। এ ক্ষেত্রে ছয় মাসের বন্ডের গড় সুদহার ঠিক করা হয়েছে ১২ দশমিক ২৫ থেকে ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ পর্যন্ত।
২০২১ সালে নির্ধারণ করা হার অনুযায়ী, এই সঞ্চয়পত্রে প্রথম বছরে সাড়ে ৯ শতাংশ, দ্বিতীয় বছরে ১০ শতাংশ, তৃতীয় বছরে সাড়ে ১০ শতাংশ, চতুর্থ বছরে ১১ শতাংশ এবং পঞ্চম বছরে ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ হারে মুনাফা পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। তবে নতুন নিয়মে পরিবার সঞ্চয়পত্র শুধু ৫ বছর মেয়াদি রাখা হয়েছে এবং এর মুনাফার সম্ভাব্য হার নির্ধারিত হয়েছে সাড়ে ৭ লাখ টাকা বা তার নিচের বিনিয়োগকারীদের জন্য সাড়ে ১২ শতাংশ। সাড়ে ৭ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সম্ভাব্য মুনাফার হার ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে, আগে এক লাখ টাকার পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্র কিনলে বছরে ১১ হাজার ৫২০ টাকা মুনাফা পেতেন বিনিয়োগকারীরা। নতুন নিয়মে সাড়ে ৭ লাখ টাকার কম বিনিয়োগ করলে এক লাখে বছরে ১২ হাজার ৫০০ টাকা মুনাফা পাওয়া যাবে। আর সাড়ে ৭ লাখ টাকার ওপরে বিনিয়োগ করলে এক লাখে বছরে মুনাফা পাওয়া যাবে ১২ হাজার ৩৭০ টাকা।
অবসরভোগী সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্য, মৃত চাকরিজীবীর পারিবারিক পেনশন সুবিধাভোগী স্বামী, স্ত্রী, সন্তানেরা সঞ্চয়পত্র কিনতে পারেন।
জানুয়ারির শুরুর দিন বর্ধিত সুদের নতুন সঞ্চয় স্কিম অনুমোদনের পর বেশি মুনাফার আশায় সঞ্চয়পত্র সংগ্রহে মানুষের মধ্যে যখন ব্যাপক সাড়া পড়েছে, তখন হঠাৎ করেই করেই কয়েকদিন ধরে সঞ্চয়পত্র বিক্রি বন্ধ রয়েছে। সঞ্চয়পত্র বিক্রির বুথ ও পয়েন্টগুলোতে ভীড় করছেন বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু তার হতাশ হয়ে ফিরে আসছেন। এই অবস্থা আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত বিক্রি বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর।
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জাকিয়া খানম জানান, জাতীয় সঞ্চয় স্কিম অনলাইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম উন্নয়নের কাজের জন্য সঞ্চয় স্কিমের যাবতীয় কার্যক্রম আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। আগামীকাল বুধবার জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের লেনদেন স্বাভাবিক হতে যাচ্ছে।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বুধবার কর্ম দিবসের শুরু থেকেই সারা দেশের গ্রাহকরা তাদের চাহিদাকৃত বিভিন্ন স্কিমের সঞ্চয়পত্র লেনদেন করতে পারবেন। পাশাপাশি সেবা আরো দ্রুত ও কার্যকরী হবে। এতে গ্রাহকদের সময় ও শ্রম উভয়ই বাঁচবে।’
গত বুধবার থেকে সঞ্চয়পত্র কেনাবেচার ডিজিটাল প্লার্টফর্ম বা ন্যাশনাল সার্ভারে প্রযুক্তিগত জটিলতা দেখা দেয়। আপগ্রেডেশন চলমান থাকায় সার্ভারটি ডাউন হয়ে পড়ে। এতেই বন্ধ হয়ে পড়ে সঞ্চয়পত্রের লেনদেন।
এ বিষয়ে জাকিয়া খানম বলেন, ‘সার্ভারটি ডাউন হয়েছে। এর উন্নয়নে দ্রুত কাজ চলছে। কিছুক্ষণ আগেই টেকনিক্যাল টিমের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তারা আমাকে নিশ্চিত করেছে, আগামীকাল বুধবার ১০টার মধ্যে সার্ভার জটিলতার অবসান ঘটবে।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের স্ট্রেনদেনিং পাবলিক ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম টু এনাবল সার্ভিস ডেলিভারি (এসপিএফএমএস) প্রকল্পের আওতায় এই উন্নয়ন কাজ চলছে। এই কার্যক্রম চলমান থাকায় দেখা দিয়েছে ভোগান্তি।
বাংলাদেশ ব্যাংকে সঞ্চয়পত্রে কিনতে আসা মো. আশরাফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটু বেশি লাভের আশায় ব্যাংকের টাকা তুলে সঞ্চয়পত্র কিনতে এসেছি। এখানে দেখছি কোনো সিস্টেম কাজ করছে না। আমার মতো অনেকে খালি হাতে ফিরে যাচ্ছেন।’
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসের এক অতিরিক্ত পরিচালক বলেন, ‘গত বুধবার থেকে সার্ভার ডাউন আছে। কবে ঠিক হবে, এ বিষয়ে কিছু জানি না। সার্ভার ঠিক হলে সবাই সেবা পাবেন। তবে সার্ভার ঠিক না হওয়া পর্যন্ত কেউ ফরম নিতে পারছেন না, জমাও হচ্ছে না।’
বর্তমানে স্কিমের ধরন অনুযায়ী সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ থেকে ১১.৭৬ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। সরকার সঞ্চয় কর্মসূচিগুলোর সুদহার বাড়ানোর যে উদ্যোগ নিয়েছে, তাতে নতুন স্কিমের ধরন অনুযায়ী মুনাফার হার ১২ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
গত ১ জানুয়ারি থেকে সঞ্চয়পত্রে বাড়তি মুনাফা কার্যকর করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রস্তাবটি অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মুনাফার নতুন হার যেদিন থেকে কার্যকর হবে, সেদিন বা তার পরে যাঁরা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করবেন, তাঁরাই বাড়তি মুনাফা পাবেন। উৎসে কর আগের হারে কাটা হবে, নাকি কোনো পরিবর্তন আসবে, তা পরে সমন্বয় করার বিধান রাখা হয়েছে।
অর্থ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, নতুন নিয়মে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীদের দুটি ধাপ নির্ধারণ করা হয়েছে। এক ধাপে ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার নিচের বিনিয়োগকারী; অন্য ধাপে ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার ওপরের বিনিয়োগকারী। এখন তিন ধাপের বিনিয়োগকারী আছে— ১ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা, ১৫ লাখ ১ টাকা থেকে ৩০ লাখ টাকা এবং ৩০ লাখ ১ টাকার বেশি।
সঞ্চয়পত্রের মুনাফার নতুন হার ৫ বছর মেয়াদি এবং ২ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের গড় সুদহার অনুযায়ী করার সুপারিশ করেছে অর্থ বিভাগ। এ দুই ধরনের ট্রেজারি বন্ডের সর্বশেষ ছয়টি নিলাম বিবেচনায় নিয়ে নতুন মুনাফার হার নির্ধারণ করা হবে। এ ক্ষেত্রে ছয় মাসের বন্ডের গড় সুদহার ঠিক করা হয়েছে ১২ দশমিক ২৫ থেকে ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ পর্যন্ত।
২০২১ সালে নির্ধারণ করা হার অনুযায়ী, এই সঞ্চয়পত্রে প্রথম বছরে সাড়ে ৯ শতাংশ, দ্বিতীয় বছরে ১০ শতাংশ, তৃতীয় বছরে সাড়ে ১০ শতাংশ, চতুর্থ বছরে ১১ শতাংশ এবং পঞ্চম বছরে ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ হারে মুনাফা পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। তবে নতুন নিয়মে পরিবার সঞ্চয়পত্র শুধু ৫ বছর মেয়াদি রাখা হয়েছে এবং এর মুনাফার সম্ভাব্য হার নির্ধারিত হয়েছে সাড়ে ৭ লাখ টাকা বা তার নিচের বিনিয়োগকারীদের জন্য সাড়ে ১২ শতাংশ। সাড়ে ৭ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য সম্ভাব্য মুনাফার হার ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে, আগে এক লাখ টাকার পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্র কিনলে বছরে ১১ হাজার ৫২০ টাকা মুনাফা পেতেন বিনিয়োগকারীরা। নতুন নিয়মে সাড়ে ৭ লাখ টাকার কম বিনিয়োগ করলে এক লাখে বছরে ১২ হাজার ৫০০ টাকা মুনাফা পাওয়া যাবে। আর সাড়ে ৭ লাখ টাকার ওপরে বিনিয়োগ করলে এক লাখে বছরে মুনাফা পাওয়া যাবে ১২ হাজার ৩৭০ টাকা।
অবসরভোগী সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, সশস্ত্র বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্য, মৃত চাকরিজীবীর পারিবারিক পেনশন সুবিধাভোগী স্বামী, স্ত্রী, সন্তানেরা সঞ্চয়পত্র কিনতে পারেন।
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১৪ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
১৭ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
১ দিন আগে