নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্বালানি খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় প্রবেশ করছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ইতিমধ্যে এ বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে।
আজ রোববার (৫ অক্টোবার) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কোম্পানিটি।
তথ্য অনুযায়ী, এমজেএল বাংলাদেশ রাজধানীর গুলশান অ্যাভিনিউয়ে একটি বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ইস্ট কোস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের (ইসিএইচএল) সঙ্গে যৌথভাবে বিনিয়োগ করবে। প্রকল্পটির মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ২১৪ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা দুই পক্ষ সমানভাবে বহন করবে।
এমজেএল বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ব্যবসা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবেই তারা নতুন খাতে প্রবেশ করছে। যৌথ এ প্রকল্পে জমি সরবরাহ করবে ইস্ট কোস্ট হোল্ডিংস, আর ভবন নির্মাণে অর্থায়ন করবে এমজেএল বাংলাদেশ। ভবনটি নির্মাণ শেষে পৃথক ফ্লোর আকারে ভাড়া দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে এমজেএল বাংলাদেশের কোম্পানি সচিব রকিবুল কবির বলেন, ‘আমরা ইসিএইচএলের সঙ্গে যৌথভাবে একটি বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছি। জমি তাদের আর বিনিয়োগ আমাদের। ভবনটি সম্পন্ন হলে ফ্লোরভিত্তিক ভাড়া থেকে উভয় পক্ষ আয় করবে।’
এর আগে গত মাসে এমজেএল বাংলাদেশের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ওমেরা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড ব্যবসা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে প্রিমিয়ার এলপি গ্যাস লিমিটেডের (যা টোটালগ্যাস বাংলাদেশ নামে ব্যবসা পরিচালনা করে) প্রায় সব শেয়ার কিনে নেয়। ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ মালিকানা অর্জনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যয় হয়েছে ২২৭ কোটি টাকা।
উল্লেখ্য, এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি যমুনা অয়েল কোম্পানি ও ইসি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের (ইসিএসএল) যৌথ উদ্যোগে গঠিত একটি প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের অন্যতম শীর্ষ ডাউনস্ট্রিম পেট্রোলিয়াম কোম্পানি, যা তেল ও গ্যাসের পরিশোধন, বিতরণ, বিপণন ও খুচরা বিক্রয়ে নিয়োজিত।
জ্বালানি খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় প্রবেশ করছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ইতিমধ্যে এ বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে।
আজ রোববার (৫ অক্টোবার) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কোম্পানিটি।
তথ্য অনুযায়ী, এমজেএল বাংলাদেশ রাজধানীর গুলশান অ্যাভিনিউয়ে একটি বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ইস্ট কোস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের (ইসিএইচএল) সঙ্গে যৌথভাবে বিনিয়োগ করবে। প্রকল্পটির মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ২১৪ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা দুই পক্ষ সমানভাবে বহন করবে।
এমজেএল বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ব্যবসা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবেই তারা নতুন খাতে প্রবেশ করছে। যৌথ এ প্রকল্পে জমি সরবরাহ করবে ইস্ট কোস্ট হোল্ডিংস, আর ভবন নির্মাণে অর্থায়ন করবে এমজেএল বাংলাদেশ। ভবনটি নির্মাণ শেষে পৃথক ফ্লোর আকারে ভাড়া দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে এমজেএল বাংলাদেশের কোম্পানি সচিব রকিবুল কবির বলেন, ‘আমরা ইসিএইচএলের সঙ্গে যৌথভাবে একটি বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছি। জমি তাদের আর বিনিয়োগ আমাদের। ভবনটি সম্পন্ন হলে ফ্লোরভিত্তিক ভাড়া থেকে উভয় পক্ষ আয় করবে।’
এর আগে গত মাসে এমজেএল বাংলাদেশের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ওমেরা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড ব্যবসা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে প্রিমিয়ার এলপি গ্যাস লিমিটেডের (যা টোটালগ্যাস বাংলাদেশ নামে ব্যবসা পরিচালনা করে) প্রায় সব শেয়ার কিনে নেয়। ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ মালিকানা অর্জনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যয় হয়েছে ২২৭ কোটি টাকা।
উল্লেখ্য, এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি যমুনা অয়েল কোম্পানি ও ইসি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের (ইসিএসএল) যৌথ উদ্যোগে গঠিত একটি প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের অন্যতম শীর্ষ ডাউনস্ট্রিম পেট্রোলিয়াম কোম্পানি, যা তেল ও গ্যাসের পরিশোধন, বিতরণ, বিপণন ও খুচরা বিক্রয়ে নিয়োজিত।
উপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
৫ ঘণ্টা আগেসিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
৯ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
১ দিন আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
১ দিন আগে