আয়নাল হোসেন, ঢাকা
গত শনিবার বেলা ৩টায় পুরান ঢাকার বাণিজ্যিক প্রাণকেন্দ্র মৌলভীবাজারের গোলবদন মার্কেটের দৃশ্য। একজন তেল ও চিনির পরিবেশকের দোকানে বসে এর মালিকের সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হচ্ছিল। এ সময় পাঞ্জাবি পরা বয়স্ক এক ব্যক্তি এসে ‘৯৫ দামে’ ২১ গাড়ি মাল দেওয়ার অনুরোধ করলেন ওই ব্যবসায়ীকে। কিন্তু দোকানমালিক প্রস্তাব দিলেন ‘৯৮ দামে’ ৫ গাড়ি দিতে। ক্রেতা অনেক অনুরোধ করে ১১ গাড়ি দিতে রাজি করালেন তাঁকে।
স্পষ্টতই কথা চলছিল সাংকেতিক ভাষায়। ৯৫ দাম বা গাড়ির সংখ্যার মতো কথা থেকে বাইরের কারও পক্ষেই নিশ্চিতভাবে বোঝা সম্ভব নয়—পুরো বিষয়টা কী। এ প্রতিবেদক দেখলেন কথা পাকা হয়ে গেলে চলে এল বস্তায় ভরে মোটা অঙ্কের টাকা। দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এভাবে পাইকারি পণ্যের হাতবদল হয় মৌলভীবাজারে। অনেক সময় কয়েক হাত পর্যন্ত ঘোরে তেল, চিনি বা এ রকম জরুরি নিত্যপণ্য। তেল ও চিনির পরিবেশক জানালেন, এক গাড়িতে ৫০ কেজি ওজনের ৩২০ বস্তা চিনি ধরে। আর ভোজ্যতেলের ক্ষেত্রে এক গাড়িতে হয় ৩০ বা ৪৫ ড্রাম।
একটি আমদানিকারক/মিলার গ্রুপের পক্ষ থেকে গত ৭ আগস্ট মৌলভীবাজারের একটি প্রতিষ্ঠানের নামে ৫০ কেজি ওজনের ৬০ বস্তা চিনির একটি বিক্রয় আদেশ ছাড়া হয়। এতে ২২ আগস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে সেই বিক্রয় আদেশে চিনির দাম লেখা নেই। এর সুযোগ নেন মিলার ও পরিবেশক উভয়ে।
চিনি ও ভোজ্যতেলের মিলমালিক বা আমদানিকারকেরা আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলার আগেই পরিবেশকদের কাছে পণ্য বিক্রি করে থাকেন। দাম নিয়ে পরিবেশক ও মিলমালিকদের সমঝোতা হওয়ার পর পে-অর্ডারের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করা হয়। বিক্রীত পণ্যের পরিমাণ চূড়ান্ত হলে তার বিক্রয় আদেশ (এসও) ইস্যু করা হয়। এই আদেশ ইস্যু হওয়ার পর থেকেই পরিবেশকেরা তা হাতবদল করতে থাকেন। কোনো কোনো বিক্রয় আদেশ দুই মাস থেকে এক বছর পর্যন্তও বহাল রাখা হয়।
১৯৫৬ সালের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইনের আলোকে সরকারের ২০১১ সালের ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ’-এ সরবরাহ আদেশ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটি কোনো অবস্থাতেই হস্তান্তরযোগ্য নয়। এ ছাড়া সরবরাহ আদেশের মেয়াদ সর্বোচ্চ ১৫ দিন হবে। কোনো অবস্থাতেই মেয়াদ বাড়ানো যাবে না। নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা ছিল ২০১১ সালের আদেশটির লক্ষ্য। এর ১১ নম্বর বিধিতে বলা হয়েছে, উৎপাদক, পরিবেশক বা আমদানিকারক অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মিলগেট, পাইকারি ও খুচরা বিক্রয়মূল্য ন্যায়সংগতভাবে নির্ধারণ করবে। জাতীয় কমিটি উৎপাদক, পরিবেশক ও ব্যবসায়ী সমিতির সহযোগিতায় অভিন্ন মূল্যপদ্ধতি নির্ধারণ করবে।
কিন্তু সরকারের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশের নির্দেশনা কেউ মানছে না বললেই চলে। মিলমালিক ও পরিবেশকেরা অহরহ নিয়ম লঙ্ঘন করে পণ্যের ‘স্লিপ’ হাতবদল করছেন। সরকারি আদেশ মেনে চলা নিশ্চিত করতে একটি জাতীয় তদারকি সেল ও চারটি কমিটি থাকলেও সেগুলো কার্যকর ভূমিকা রাখছে না।
প্রথা চলে আসছে যুগের পর যুগ
মৌলভীবাজারের তেল ও চিনির পাইকারি ব্যবসায়ী আনোয়ার হাবীব আজকের পত্রিকার প্রশ্নের জবাবে বলেন, যুগ যুগ ধরে বংশপরম্পরায় তেল-চিনিসহ নিত্যপণ্যের ব্যবসা চলে আসছে এখানে। পুরোনো প্রথা ভেঙে সরকার নতুন আদেশ জারি করলেও তা কখনো কার্যকর করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি।
দেশে তেল ও চিনির প্রধান আমদানিকারকদের মধ্যে রয়েছে সিটি, মেঘনা, এস আলম বা দেশবন্ধু গ্রুপের মতো বড় ব্যবসায়ী গ্রুপগুলো। এরা ঋণপত্র খোলার আগেই অগ্রিম বিক্রয় আদেশ বাজারে ছেড়ে দেয়। পরিবেশকেরাও এই সুযোগে হাতবদল করতে থাকে। এভাবে হাতবদল হতে হতে পণ্য মিল থেকে বের হওয়ার সময় এলে দাম অনেকটাই বেড়ে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মেঘনা গ্রুপের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের ভোগ্যপণ্যের নির্ধারিত ডিলার আছে। কিন্তু বাল্কপণ্য (বড় পরিমাণে) বিক্রির ক্ষেত্রে বিক্রয় আদেশ বাজারে অগ্রিম ছাড়েন। কর্মকর্তাটি বলেন, দেশে যুগ যুগ ধরে এভাবেই এ ব্যবসা চলে আসছে। তৎকালীন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের সময়ে জারি করা পরিবেশক নিয়োগ আদেশের এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা কখনোই কার্যকর করা হয়নি।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণে কাজ করা সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাবেক সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, পাকিস্তান আমল থেকে পরস্পর যোগসাজশে এটি চলে আসছে। সরকারের এই আদেশ বাস্তবায়ন করা গেলে পণ্যের দামে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। সরকারি আদেশ এভাবে অমান্য করা অনৈতিক ও বেআইনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান (সচিব) মইনুল হক বলেন, সরকারের আদেশ বাস্তবায়নের জন্য এনফোর্সমেন্ট (আইন প্রয়োগ) দরকার। ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষ নিয়মিত বাজারে অভিযান চালাচ্ছে। ট্যারিফ কমিশন বিভিন্ন উৎস থেকে পণ্যের তথ্য সংগ্রহ করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাচ্ছে। তারা স্থানভেদে পণ্যের দামে অসংগতি পেয়েছে। মাঝপথে হাতবদল বন্ধ করতে তারা কাজ করছে।
গত শনিবার বেলা ৩টায় পুরান ঢাকার বাণিজ্যিক প্রাণকেন্দ্র মৌলভীবাজারের গোলবদন মার্কেটের দৃশ্য। একজন তেল ও চিনির পরিবেশকের দোকানে বসে এর মালিকের সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হচ্ছিল। এ সময় পাঞ্জাবি পরা বয়স্ক এক ব্যক্তি এসে ‘৯৫ দামে’ ২১ গাড়ি মাল দেওয়ার অনুরোধ করলেন ওই ব্যবসায়ীকে। কিন্তু দোকানমালিক প্রস্তাব দিলেন ‘৯৮ দামে’ ৫ গাড়ি দিতে। ক্রেতা অনেক অনুরোধ করে ১১ গাড়ি দিতে রাজি করালেন তাঁকে।
স্পষ্টতই কথা চলছিল সাংকেতিক ভাষায়। ৯৫ দাম বা গাড়ির সংখ্যার মতো কথা থেকে বাইরের কারও পক্ষেই নিশ্চিতভাবে বোঝা সম্ভব নয়—পুরো বিষয়টা কী। এ প্রতিবেদক দেখলেন কথা পাকা হয়ে গেলে চলে এল বস্তায় ভরে মোটা অঙ্কের টাকা। দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এভাবে পাইকারি পণ্যের হাতবদল হয় মৌলভীবাজারে। অনেক সময় কয়েক হাত পর্যন্ত ঘোরে তেল, চিনি বা এ রকম জরুরি নিত্যপণ্য। তেল ও চিনির পরিবেশক জানালেন, এক গাড়িতে ৫০ কেজি ওজনের ৩২০ বস্তা চিনি ধরে। আর ভোজ্যতেলের ক্ষেত্রে এক গাড়িতে হয় ৩০ বা ৪৫ ড্রাম।
একটি আমদানিকারক/মিলার গ্রুপের পক্ষ থেকে গত ৭ আগস্ট মৌলভীবাজারের একটি প্রতিষ্ঠানের নামে ৫০ কেজি ওজনের ৬০ বস্তা চিনির একটি বিক্রয় আদেশ ছাড়া হয়। এতে ২২ আগস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে সেই বিক্রয় আদেশে চিনির দাম লেখা নেই। এর সুযোগ নেন মিলার ও পরিবেশক উভয়ে।
চিনি ও ভোজ্যতেলের মিলমালিক বা আমদানিকারকেরা আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলার আগেই পরিবেশকদের কাছে পণ্য বিক্রি করে থাকেন। দাম নিয়ে পরিবেশক ও মিলমালিকদের সমঝোতা হওয়ার পর পে-অর্ডারের মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করা হয়। বিক্রীত পণ্যের পরিমাণ চূড়ান্ত হলে তার বিক্রয় আদেশ (এসও) ইস্যু করা হয়। এই আদেশ ইস্যু হওয়ার পর থেকেই পরিবেশকেরা তা হাতবদল করতে থাকেন। কোনো কোনো বিক্রয় আদেশ দুই মাস থেকে এক বছর পর্যন্তও বহাল রাখা হয়।
১৯৫৬ সালের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইনের আলোকে সরকারের ২০১১ সালের ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ’-এ সরবরাহ আদেশ সম্পর্কে বলা হয়েছে, এটি কোনো অবস্থাতেই হস্তান্তরযোগ্য নয়। এ ছাড়া সরবরাহ আদেশের মেয়াদ সর্বোচ্চ ১৫ দিন হবে। কোনো অবস্থাতেই মেয়াদ বাড়ানো যাবে না। নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা ছিল ২০১১ সালের আদেশটির লক্ষ্য। এর ১১ নম্বর বিধিতে বলা হয়েছে, উৎপাদক, পরিবেশক বা আমদানিকারক অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মিলগেট, পাইকারি ও খুচরা বিক্রয়মূল্য ন্যায়সংগতভাবে নির্ধারণ করবে। জাতীয় কমিটি উৎপাদক, পরিবেশক ও ব্যবসায়ী সমিতির সহযোগিতায় অভিন্ন মূল্যপদ্ধতি নির্ধারণ করবে।
কিন্তু সরকারের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশের নির্দেশনা কেউ মানছে না বললেই চলে। মিলমালিক ও পরিবেশকেরা অহরহ নিয়ম লঙ্ঘন করে পণ্যের ‘স্লিপ’ হাতবদল করছেন। সরকারি আদেশ মেনে চলা নিশ্চিত করতে একটি জাতীয় তদারকি সেল ও চারটি কমিটি থাকলেও সেগুলো কার্যকর ভূমিকা রাখছে না।
প্রথা চলে আসছে যুগের পর যুগ
মৌলভীবাজারের তেল ও চিনির পাইকারি ব্যবসায়ী আনোয়ার হাবীব আজকের পত্রিকার প্রশ্নের জবাবে বলেন, যুগ যুগ ধরে বংশপরম্পরায় তেল-চিনিসহ নিত্যপণ্যের ব্যবসা চলে আসছে এখানে। পুরোনো প্রথা ভেঙে সরকার নতুন আদেশ জারি করলেও তা কখনো কার্যকর করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি।
দেশে তেল ও চিনির প্রধান আমদানিকারকদের মধ্যে রয়েছে সিটি, মেঘনা, এস আলম বা দেশবন্ধু গ্রুপের মতো বড় ব্যবসায়ী গ্রুপগুলো। এরা ঋণপত্র খোলার আগেই অগ্রিম বিক্রয় আদেশ বাজারে ছেড়ে দেয়। পরিবেশকেরাও এই সুযোগে হাতবদল করতে থাকে। এভাবে হাতবদল হতে হতে পণ্য মিল থেকে বের হওয়ার সময় এলে দাম অনেকটাই বেড়ে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মেঘনা গ্রুপের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের ভোগ্যপণ্যের নির্ধারিত ডিলার আছে। কিন্তু বাল্কপণ্য (বড় পরিমাণে) বিক্রির ক্ষেত্রে বিক্রয় আদেশ বাজারে অগ্রিম ছাড়েন। কর্মকর্তাটি বলেন, দেশে যুগ যুগ ধরে এভাবেই এ ব্যবসা চলে আসছে। তৎকালীন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের সময়ে জারি করা পরিবেশক নিয়োগ আদেশের এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা কখনোই কার্যকর করা হয়নি।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণে কাজ করা সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাবেক সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, পাকিস্তান আমল থেকে পরস্পর যোগসাজশে এটি চলে আসছে। সরকারের এই আদেশ বাস্তবায়ন করা গেলে পণ্যের দামে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। সরকারি আদেশ এভাবে অমান্য করা অনৈতিক ও বেআইনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান (সচিব) মইনুল হক বলেন, সরকারের আদেশ বাস্তবায়নের জন্য এনফোর্সমেন্ট (আইন প্রয়োগ) দরকার। ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষ নিয়মিত বাজারে অভিযান চালাচ্ছে। ট্যারিফ কমিশন বিভিন্ন উৎস থেকে পণ্যের তথ্য সংগ্রহ করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাচ্ছে। তারা স্থানভেদে পণ্যের দামে অসংগতি পেয়েছে। মাঝপথে হাতবদল বন্ধ করতে তারা কাজ করছে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
১ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে