আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি নিয়ে গত এপ্রিলে দেওয়া প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসই বহাল রেখেছে বিশ্বব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার (১১ জুন) প্রকাশিত ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস’ প্রতিবেদনে প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৩ শতাংশই থাকতে পারে বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটনভিত্তিক এই আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান।
বিশ্বব্যাংক জানায়, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট, রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সপ্রবাহে ধীরগতি এবং ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা চাপের মুখে রয়েছে। এ কারণে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার মন্থর হচ্ছে এবং প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার তুলনায় কম হচ্ছে।
এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রকাশিত প্রথম ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ১ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। তবে এপ্রিলের হালনাগাদ প্রতিবেদনে তা কমিয়ে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ করা হয় এবং এবার জুন সংস্করণেও সেই পূর্বাভাসই বহাল রাখা হলো।
অন্যদিকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চলতি অর্থবছরের জন্য জিডিপি প্রবৃদ্ধির সাময়িক হিসাব প্রকাশ করেছে, যেখানে প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ বলে জানানো হয়েছে। তবে এটি চূড়ান্ত হিসাব নয়।
বিশ্বব্যাংক আগামী অর্থবছর (২০২৫-২৬) বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৯ শতাংশে পৌঁছাবে বলে ধারণা করছে, যা জানুয়ারিতে দেওয়া পূর্বাভাসের চেয়ে দশমিক ৫ শতাংশ কম। অর্থাৎ আগের ৫ দশমিক ৪ শতাংশের পূর্বাভাস থেকে কিছুটা নিম্নমুখী হয়েছে নতুন পূর্বাভাসটি।
বিশ্বব্যাংক মনে করছে, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা, রাজস্ব আদায় বাড়ানো ও কাঠামোগত সংস্কার কার্যক্রম জোরদার না হলে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি টেকসই গতিতে ফিরবে না। সংস্থাটি উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতি ঘিরে অনিশ্চয়তা ও বৈশ্বিক ঝুঁকির দিকগুলোতেও বিশেষভাবে আলোকপাত করেছে।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস বাংলাদেশের জন্য দেওয়া হলেও পুরো অঞ্চলটির গড় প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের আশপাশে রয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এতে বোঝা যায়, সামগ্রিক অর্থনীতিতে বাংলাদেশের পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া এখনও চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি নিয়ে গত এপ্রিলে দেওয়া প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসই বহাল রেখেছে বিশ্বব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার (১১ জুন) প্রকাশিত ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস’ প্রতিবেদনে প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৩ শতাংশই থাকতে পারে বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটনভিত্তিক এই আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান।
বিশ্বব্যাংক জানায়, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট, রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সপ্রবাহে ধীরগতি এবং ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা চাপের মুখে রয়েছে। এ কারণে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার মন্থর হচ্ছে এবং প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশার তুলনায় কম হচ্ছে।
এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রকাশিত প্রথম ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ১ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। তবে এপ্রিলের হালনাগাদ প্রতিবেদনে তা কমিয়ে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ করা হয় এবং এবার জুন সংস্করণেও সেই পূর্বাভাসই বহাল রাখা হলো।
অন্যদিকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চলতি অর্থবছরের জন্য জিডিপি প্রবৃদ্ধির সাময়িক হিসাব প্রকাশ করেছে, যেখানে প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ বলে জানানো হয়েছে। তবে এটি চূড়ান্ত হিসাব নয়।
বিশ্বব্যাংক আগামী অর্থবছর (২০২৫-২৬) বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৯ শতাংশে পৌঁছাবে বলে ধারণা করছে, যা জানুয়ারিতে দেওয়া পূর্বাভাসের চেয়ে দশমিক ৫ শতাংশ কম। অর্থাৎ আগের ৫ দশমিক ৪ শতাংশের পূর্বাভাস থেকে কিছুটা নিম্নমুখী হয়েছে নতুন পূর্বাভাসটি।
বিশ্বব্যাংক মনে করছে, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা, রাজস্ব আদায় বাড়ানো ও কাঠামোগত সংস্কার কার্যক্রম জোরদার না হলে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি টেকসই গতিতে ফিরবে না। সংস্থাটি উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতি ঘিরে অনিশ্চয়তা ও বৈশ্বিক ঝুঁকির দিকগুলোতেও বিশেষভাবে আলোকপাত করেছে।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস বাংলাদেশের জন্য দেওয়া হলেও পুরো অঞ্চলটির গড় প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের আশপাশে রয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এতে বোঝা যায়, সামগ্রিক অর্থনীতিতে বাংলাদেশের পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া এখনও চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে।
দেশের অধিকাংশ মানুষের জীবিকা এখনো কৃষিনির্ভর। কৃষিক্ষেত্রে নতুন উদ্যোগের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ুর সংকটে টিকে থাকতে কৃষকদের ঋণের চাহিদা বেড়েই চলেছে। অথচ বাস্তবতা হলো, চাহিদা থাকলেও কৃষি খাতে অর্থায়ন নিয়ে উদাসীন অবস্থান নিয়েছে ব্যাংকগুলো। সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, একটি অর্থবছরের ব্যবধানে
৪ ঘণ্টা আগেহঠাৎ ঊর্ধ্বমুখী কাঁচা মরিচের বাজার সামাল দিতে দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। গত ছয় দিনে ৩৪ হাজার ২০০ টন কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বাজারে সরবরাহ বাড়ছে এবং দামও কমতে শুরু করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপথচলার এক যুগে পদার্পণ করল বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস-বাংলা। সাফল্যগাথা ১১টি বছর পেরিয়ে আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) ২০২৫ ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ১২তম বর্ষে পা রাখল। একাদশ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সব শুভানুধ্যায়ীকে ইউএস-বাংলা জানাচ্ছে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের তরুণদের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ করতে মাস্টারকার্ড, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি (এমটিবি) ও শীর্ষস্থানীয় ফিনটেক প্রতিষ্ঠান পাঠাও পে যৌথভাবে একটি রিয়েল টাইম কম্পেনিয়ন প্রিপেইড কার্ড চালু করার ঘোষণা দিয়েছে। এই কার্ডগুলো বিশেষভাবে তরুণদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়
৭ ঘণ্টা আগে