নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দাতা সংস্থাটি বলছে, ২০২৬ সালে দেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়বে। তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে রয়েছে চারটি বড় চ্যালেঞ্জ।
এডিবির প্রকাশিত এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক (এডিও) সেপ্টেম্বর ২০২৫ প্রতিবেদনে এসব তথ্য বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, গত অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ শতাংশ। তবে রাজনৈতিক পরিবর্তন, ঘন ঘন বন্যা, শিল্প খাতে শ্রমিক অস্থিরতা ও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি—এ চার কারণে প্রবৃদ্ধি চাপে রয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এসব কাটিয়ে উঠতে পারলে ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন সম্ভব।
আজ মঙ্গলবার এডিও সেপ্টেম্বর সংস্করণে বলা হয়েছে, তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি দৃঢ় থাকলেও অভ্যন্তরীণ চাহিদা দুর্বল হয়ে পড়েছে। তবে ভোগ্যব্যয় বাড়বে। এর পেছনে রয়েছে শক্তিশালী রেমিট্যান্সপ্রবাহ ও নির্বাচনসংশ্লিষ্ট খরচ।
এর আগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪ শতাংশ। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ।
বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জিয়ং বলেন, ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধি নির্ভর করবে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়ন, বিনিয়োগ আকৃষ্ট ও নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করার ওপর। বাংলাদেশের বাণিজ্যে মার্কিন শুল্কের প্রভাব এখনো স্পষ্ট নয়। আর ব্যাংক খাতের দুর্বলতাও রয়ে গেছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা উচ্চ প্রবৃদ্ধির জন্য মূল শর্ত।
এডিবি জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য কিছু ঝুঁকি রয়ে গেছে। বাণিজ্য অনিশ্চয়তা, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা ও নীতি বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রবৃদ্ধিতে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বজায় রাখা ও কাঠামোগত সংস্কার দ্রুত করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া জরুরি বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ। গত অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ শতাংশে। মূল্যস্ফীতি বাড়ার পেছনে কাজ করেছে পাইকারি বাজারে সীমিত প্রতিযোগিতা, বাজার তথ্যের ঘাটতি, সরবরাহ শৃঙ্খলে বাধা ও টাকার অবমূল্যায়ন।
চলতি হিসাবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জিডিপির শূন্য দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ উদ্বৃত্ত হতে পারে, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঘাটতি ছিল ১ দশমিক ৫ শতাংশ। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। পেছনে মূল কারণ বাণিজ্যঘাটতি সংকোচন ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধি উল্লেখ করে এডিবির প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে ভোগ্যব্যয় হবে প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি। কারণ, এর পেছনে কাজ করবে প্রবাসী আয় এবং নির্বাচন ঘিরে ব্যয় বৃদ্ধি। তবে সংকোচনমূলক রাজস্ব ও মুদ্রানীতি এবং বিনিয়োগকারীদের সতর্ক মনোভাব বিনিয়োগকে দমিয়ে রাখতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রতিযোগিতা বাড়ার কারণে রপ্তানি খাতও চাপের মুখে পড়বে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে রপ্তানিকারকদের মূল্য কমাতে হতে পারে।
সরবরাহপক্ষের হিসাবে, সেবা খাত সম্প্রসারিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে, কারণ, গৃহস্থালি খরচক্ষমতা উন্নত হবে। কৃষি খাত স্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে, যা নির্ভর করবে অনুকূল আবহাওয়া ও সরকারি নীতি সহায়তার ওপর। বিপরীতে, শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে আসতে পারে, কারণ, মার্কিন শুল্ক অর্থনৈতিক কার্যক্রম সীমিত করবে।
দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থান
এডিবির পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধিতে তৃতীয় স্থানে থাকবে বাংলাদেশ। এ সময়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ শতাংশ। একই সময়ে ভারতের প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৬ শতাংশ এবং ভুটানের ৬ শতাংশ। আফগানিস্তান সবচেয়ে পিছিয়ে থাকবে ১ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ এশিয়ায় মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করবে জ্বালানি ও খাদ্যদ্রব্যের দাম কমার কারণে। তবে এ সময়ে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি থাকবে ৮ শতাংশ, যা এই অঞ্চলে সর্বোচ্চ। আফগানিস্তানে তা হবে মাত্র ১ শতাংশ।
এডিবির মতে, ২০২৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়াবে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। তবে বাংলাদেশ শীর্ষে থাকবে। ২০২৪ সালে দেশের মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ২০২৫ সালে ১০ শতাংশ।
এডিবি হলো একটি শীর্ষ বহুপক্ষীয় উন্নয়ন ব্যাংক, যা এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে কাজ করছে। সদস্য ও অংশীদারদের সঙ্গে মিলে জটিল চ্যালেঞ্জ সমাধান, উদ্ভাবনী আর্থিক উপকরণ ব্যবহার, কৌশলগত অংশীদারত্ব, মানসম্মত অবকাঠামো নির্মাণ ও পরিবেশ সুরক্ষায় এডিবি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এডিবির সদস্যসংখ্যা ৬৯, যার মধ্যে ৪৯টি দেশ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলভুক্ত।

২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দাতা সংস্থাটি বলছে, ২০২৬ সালে দেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়বে। তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে রয়েছে চারটি বড় চ্যালেঞ্জ।
এডিবির প্রকাশিত এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক (এডিও) সেপ্টেম্বর ২০২৫ প্রতিবেদনে এসব তথ্য বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, গত অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ শতাংশ। তবে রাজনৈতিক পরিবর্তন, ঘন ঘন বন্যা, শিল্প খাতে শ্রমিক অস্থিরতা ও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি—এ চার কারণে প্রবৃদ্ধি চাপে রয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এসব কাটিয়ে উঠতে পারলে ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন সম্ভব।
আজ মঙ্গলবার এডিও সেপ্টেম্বর সংস্করণে বলা হয়েছে, তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি দৃঢ় থাকলেও অভ্যন্তরীণ চাহিদা দুর্বল হয়ে পড়েছে। তবে ভোগ্যব্যয় বাড়বে। এর পেছনে রয়েছে শক্তিশালী রেমিট্যান্সপ্রবাহ ও নির্বাচনসংশ্লিষ্ট খরচ।
এর আগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪ শতাংশ। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ।
বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জিয়ং বলেন, ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধি নির্ভর করবে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়ন, বিনিয়োগ আকৃষ্ট ও নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করার ওপর। বাংলাদেশের বাণিজ্যে মার্কিন শুল্কের প্রভাব এখনো স্পষ্ট নয়। আর ব্যাংক খাতের দুর্বলতাও রয়ে গেছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা উচ্চ প্রবৃদ্ধির জন্য মূল শর্ত।
এডিবি জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য কিছু ঝুঁকি রয়ে গেছে। বাণিজ্য অনিশ্চয়তা, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা ও নীতি বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রবৃদ্ধিতে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বজায় রাখা ও কাঠামোগত সংস্কার দ্রুত করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া জরুরি বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ। গত অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ শতাংশে। মূল্যস্ফীতি বাড়ার পেছনে কাজ করেছে পাইকারি বাজারে সীমিত প্রতিযোগিতা, বাজার তথ্যের ঘাটতি, সরবরাহ শৃঙ্খলে বাধা ও টাকার অবমূল্যায়ন।
চলতি হিসাবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জিডিপির শূন্য দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ উদ্বৃত্ত হতে পারে, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঘাটতি ছিল ১ দশমিক ৫ শতাংশ। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। পেছনে মূল কারণ বাণিজ্যঘাটতি সংকোচন ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধি উল্লেখ করে এডিবির প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে ভোগ্যব্যয় হবে প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি। কারণ, এর পেছনে কাজ করবে প্রবাসী আয় এবং নির্বাচন ঘিরে ব্যয় বৃদ্ধি। তবে সংকোচনমূলক রাজস্ব ও মুদ্রানীতি এবং বিনিয়োগকারীদের সতর্ক মনোভাব বিনিয়োগকে দমিয়ে রাখতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রতিযোগিতা বাড়ার কারণে রপ্তানি খাতও চাপের মুখে পড়বে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে রপ্তানিকারকদের মূল্য কমাতে হতে পারে।
সরবরাহপক্ষের হিসাবে, সেবা খাত সম্প্রসারিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে, কারণ, গৃহস্থালি খরচক্ষমতা উন্নত হবে। কৃষি খাত স্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে, যা নির্ভর করবে অনুকূল আবহাওয়া ও সরকারি নীতি সহায়তার ওপর। বিপরীতে, শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে আসতে পারে, কারণ, মার্কিন শুল্ক অর্থনৈতিক কার্যক্রম সীমিত করবে।
দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থান
এডিবির পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধিতে তৃতীয় স্থানে থাকবে বাংলাদেশ। এ সময়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ শতাংশ। একই সময়ে ভারতের প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৬ শতাংশ এবং ভুটানের ৬ শতাংশ। আফগানিস্তান সবচেয়ে পিছিয়ে থাকবে ১ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ এশিয়ায় মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করবে জ্বালানি ও খাদ্যদ্রব্যের দাম কমার কারণে। তবে এ সময়ে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি থাকবে ৮ শতাংশ, যা এই অঞ্চলে সর্বোচ্চ। আফগানিস্তানে তা হবে মাত্র ১ শতাংশ।
এডিবির মতে, ২০২৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়াবে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। তবে বাংলাদেশ শীর্ষে থাকবে। ২০২৪ সালে দেশের মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ২০২৫ সালে ১০ শতাংশ।
এডিবি হলো একটি শীর্ষ বহুপক্ষীয় উন্নয়ন ব্যাংক, যা এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে কাজ করছে। সদস্য ও অংশীদারদের সঙ্গে মিলে জটিল চ্যালেঞ্জ সমাধান, উদ্ভাবনী আর্থিক উপকরণ ব্যবহার, কৌশলগত অংশীদারত্ব, মানসম্মত অবকাঠামো নির্মাণ ও পরিবেশ সুরক্ষায় এডিবি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এডিবির সদস্যসংখ্যা ৬৯, যার মধ্যে ৪৯টি দেশ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলভুক্ত।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দাতা সংস্থাটি বলছে, ২০২৬ সালে দেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়বে। তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে রয়েছে চারটি বড় চ্যালেঞ্জ।
এডিবির প্রকাশিত এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক (এডিও) সেপ্টেম্বর ২০২৫ প্রতিবেদনে এসব তথ্য বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, গত অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ শতাংশ। তবে রাজনৈতিক পরিবর্তন, ঘন ঘন বন্যা, শিল্প খাতে শ্রমিক অস্থিরতা ও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি—এ চার কারণে প্রবৃদ্ধি চাপে রয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এসব কাটিয়ে উঠতে পারলে ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন সম্ভব।
আজ মঙ্গলবার এডিও সেপ্টেম্বর সংস্করণে বলা হয়েছে, তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি দৃঢ় থাকলেও অভ্যন্তরীণ চাহিদা দুর্বল হয়ে পড়েছে। তবে ভোগ্যব্যয় বাড়বে। এর পেছনে রয়েছে শক্তিশালী রেমিট্যান্সপ্রবাহ ও নির্বাচনসংশ্লিষ্ট খরচ।
এর আগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪ শতাংশ। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ।
বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জিয়ং বলেন, ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধি নির্ভর করবে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়ন, বিনিয়োগ আকৃষ্ট ও নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করার ওপর। বাংলাদেশের বাণিজ্যে মার্কিন শুল্কের প্রভাব এখনো স্পষ্ট নয়। আর ব্যাংক খাতের দুর্বলতাও রয়ে গেছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা উচ্চ প্রবৃদ্ধির জন্য মূল শর্ত।
এডিবি জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য কিছু ঝুঁকি রয়ে গেছে। বাণিজ্য অনিশ্চয়তা, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা ও নীতি বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রবৃদ্ধিতে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বজায় রাখা ও কাঠামোগত সংস্কার দ্রুত করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া জরুরি বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ। গত অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ শতাংশে। মূল্যস্ফীতি বাড়ার পেছনে কাজ করেছে পাইকারি বাজারে সীমিত প্রতিযোগিতা, বাজার তথ্যের ঘাটতি, সরবরাহ শৃঙ্খলে বাধা ও টাকার অবমূল্যায়ন।
চলতি হিসাবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জিডিপির শূন্য দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ উদ্বৃত্ত হতে পারে, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঘাটতি ছিল ১ দশমিক ৫ শতাংশ। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। পেছনে মূল কারণ বাণিজ্যঘাটতি সংকোচন ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধি উল্লেখ করে এডিবির প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে ভোগ্যব্যয় হবে প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি। কারণ, এর পেছনে কাজ করবে প্রবাসী আয় এবং নির্বাচন ঘিরে ব্যয় বৃদ্ধি। তবে সংকোচনমূলক রাজস্ব ও মুদ্রানীতি এবং বিনিয়োগকারীদের সতর্ক মনোভাব বিনিয়োগকে দমিয়ে রাখতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রতিযোগিতা বাড়ার কারণে রপ্তানি খাতও চাপের মুখে পড়বে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে রপ্তানিকারকদের মূল্য কমাতে হতে পারে।
সরবরাহপক্ষের হিসাবে, সেবা খাত সম্প্রসারিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে, কারণ, গৃহস্থালি খরচক্ষমতা উন্নত হবে। কৃষি খাত স্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে, যা নির্ভর করবে অনুকূল আবহাওয়া ও সরকারি নীতি সহায়তার ওপর। বিপরীতে, শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে আসতে পারে, কারণ, মার্কিন শুল্ক অর্থনৈতিক কার্যক্রম সীমিত করবে।
দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থান
এডিবির পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধিতে তৃতীয় স্থানে থাকবে বাংলাদেশ। এ সময়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ শতাংশ। একই সময়ে ভারতের প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৬ শতাংশ এবং ভুটানের ৬ শতাংশ। আফগানিস্তান সবচেয়ে পিছিয়ে থাকবে ১ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ এশিয়ায় মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করবে জ্বালানি ও খাদ্যদ্রব্যের দাম কমার কারণে। তবে এ সময়ে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি থাকবে ৮ শতাংশ, যা এই অঞ্চলে সর্বোচ্চ। আফগানিস্তানে তা হবে মাত্র ১ শতাংশ।
এডিবির মতে, ২০২৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়াবে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। তবে বাংলাদেশ শীর্ষে থাকবে। ২০২৪ সালে দেশের মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ২০২৫ সালে ১০ শতাংশ।
এডিবি হলো একটি শীর্ষ বহুপক্ষীয় উন্নয়ন ব্যাংক, যা এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে কাজ করছে। সদস্য ও অংশীদারদের সঙ্গে মিলে জটিল চ্যালেঞ্জ সমাধান, উদ্ভাবনী আর্থিক উপকরণ ব্যবহার, কৌশলগত অংশীদারত্ব, মানসম্মত অবকাঠামো নির্মাণ ও পরিবেশ সুরক্ষায় এডিবি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এডিবির সদস্যসংখ্যা ৬৯, যার মধ্যে ৪৯টি দেশ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলভুক্ত।

২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দাতা সংস্থাটি বলছে, ২০২৬ সালে দেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়বে। তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে রয়েছে চারটি বড় চ্যালেঞ্জ।
এডিবির প্রকাশিত এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক (এডিও) সেপ্টেম্বর ২০২৫ প্রতিবেদনে এসব তথ্য বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, গত অর্থবছরে এ প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ শতাংশ। তবে রাজনৈতিক পরিবর্তন, ঘন ঘন বন্যা, শিল্প খাতে শ্রমিক অস্থিরতা ও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি—এ চার কারণে প্রবৃদ্ধি চাপে রয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এসব কাটিয়ে উঠতে পারলে ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন সম্ভব।
আজ মঙ্গলবার এডিও সেপ্টেম্বর সংস্করণে বলা হয়েছে, তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি দৃঢ় থাকলেও অভ্যন্তরীণ চাহিদা দুর্বল হয়ে পড়েছে। তবে ভোগ্যব্যয় বাড়বে। এর পেছনে রয়েছে শক্তিশালী রেমিট্যান্সপ্রবাহ ও নির্বাচনসংশ্লিষ্ট খরচ।
এর আগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪ শতাংশ। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ।
বাংলাদেশে এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর হো ইউন জিয়ং বলেন, ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধি নির্ভর করবে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়ন, বিনিয়োগ আকৃষ্ট ও নির্ভরযোগ্য জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করার ওপর। বাংলাদেশের বাণিজ্যে মার্কিন শুল্কের প্রভাব এখনো স্পষ্ট নয়। আর ব্যাংক খাতের দুর্বলতাও রয়ে গেছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা উচ্চ প্রবৃদ্ধির জন্য মূল শর্ত।
এডিবি জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য কিছু ঝুঁকি রয়ে গেছে। বাণিজ্য অনিশ্চয়তা, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা ও নীতি বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রবৃদ্ধিতে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বজায় রাখা ও কাঠামোগত সংস্কার দ্রুত করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া জরুরি বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ। গত অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ শতাংশে। মূল্যস্ফীতি বাড়ার পেছনে কাজ করেছে পাইকারি বাজারে সীমিত প্রতিযোগিতা, বাজার তথ্যের ঘাটতি, সরবরাহ শৃঙ্খলে বাধা ও টাকার অবমূল্যায়ন।
চলতি হিসাবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জিডিপির শূন্য দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ উদ্বৃত্ত হতে পারে, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঘাটতি ছিল ১ দশমিক ৫ শতাংশ। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। পেছনে মূল কারণ বাণিজ্যঘাটতি সংকোচন ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধি উল্লেখ করে এডিবির প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে ভোগ্যব্যয় হবে প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি। কারণ, এর পেছনে কাজ করবে প্রবাসী আয় এবং নির্বাচন ঘিরে ব্যয় বৃদ্ধি। তবে সংকোচনমূলক রাজস্ব ও মুদ্রানীতি এবং বিনিয়োগকারীদের সতর্ক মনোভাব বিনিয়োগকে দমিয়ে রাখতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রতিযোগিতা বাড়ার কারণে রপ্তানি খাতও চাপের মুখে পড়বে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে রপ্তানিকারকদের মূল্য কমাতে হতে পারে।
সরবরাহপক্ষের হিসাবে, সেবা খাত সম্প্রসারিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে, কারণ, গৃহস্থালি খরচক্ষমতা উন্নত হবে। কৃষি খাত স্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে, যা নির্ভর করবে অনুকূল আবহাওয়া ও সরকারি নীতি সহায়তার ওপর। বিপরীতে, শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি কমে আসতে পারে, কারণ, মার্কিন শুল্ক অর্থনৈতিক কার্যক্রম সীমিত করবে।
দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থান
এডিবির পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধিতে তৃতীয় স্থানে থাকবে বাংলাদেশ। এ সময়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ শতাংশ। একই সময়ে ভারতের প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৬ শতাংশ এবং ভুটানের ৬ শতাংশ। আফগানিস্তান সবচেয়ে পিছিয়ে থাকবে ১ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণ এশিয়ায় মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করবে জ্বালানি ও খাদ্যদ্রব্যের দাম কমার কারণে। তবে এ সময়ে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি থাকবে ৮ শতাংশ, যা এই অঞ্চলে সর্বোচ্চ। আফগানিস্তানে তা হবে মাত্র ১ শতাংশ।
এডিবির মতে, ২০২৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়াবে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। তবে বাংলাদেশ শীর্ষে থাকবে। ২০২৪ সালে দেশের মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ২০২৫ সালে ১০ শতাংশ।
এডিবি হলো একটি শীর্ষ বহুপক্ষীয় উন্নয়ন ব্যাংক, যা এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে কাজ করছে। সদস্য ও অংশীদারদের সঙ্গে মিলে জটিল চ্যালেঞ্জ সমাধান, উদ্ভাবনী আর্থিক উপকরণ ব্যবহার, কৌশলগত অংশীদারত্ব, মানসম্মত অবকাঠামো নির্মাণ ও পরিবেশ সুরক্ষায় এডিবি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এডিবির সদস্যসংখ্যা ৬৯, যার মধ্যে ৪৯টি দেশ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলভুক্ত।

বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
১২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, গভর্নর স্বাক্ষরিত ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের সম্মুখভাগের বাম পাশে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ছবি, মাঝখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাতা-কলিসহ প্রস্ফুটিত জাতীয় ফুল শাপলার ছবি এবং নোটের পেছন ভাগে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকার ছবি মুদ্রিত রয়েছে। নোটে জলছাপ হিসেবে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মুখ, এর নিচে উজ্জ্বল ইলেকট্রো টাইপ জলছাপে ৫০০ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম রয়েছে। নোটটিতে সবুজ রঙের আধিক্য রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নোটটিতে ১০ ধরনের নিরাপত্তা সংযোজন করা হয়েছে। নোটের সম্মুখভাগের ডান দিকে কোণায় মুদ্রিত মূল্যমান ৫০০ রং পরিবর্তনশীল উন্নতমানের নিরাপত্তা কালি দ্বারা মুদ্রিত। নোটটি নড়াচড়া করলে এর রং সবুজ থেকে নীলে পরিবর্তিত হবে এবং মূল্যমানের ভেতরে কোনাকুনিভাবে মুদ্রিত ৫০০ লেখাটি দৃশ্যমান হয়।
নোটটির সম্মুখভাগের বাম পাশে চওড়া লাল রং ও উজ্জ্বল স্বর্ণালি বার এর সমন্বয়ে প্যাঁচানো নিরাপত্তা সুতা রয়েছে। নোটটি নড়াচড়া করলে লাল অংশ সবুজ রঙে পরিবর্তিত হবে। আর ৫০০ টাকার নোট আলোর বিপরীতে ধরলে দৃশ্যমান হবে এবং স্বর্ণালি বার অংশ একটি উজ্জ্বল রংধনুর রঙের বারে রূপান্তরিত হয়ে ওপর থেকে নিচে চলতে দেখা যাবে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নোটের সম্মুখভাগের ডান দিকে নিচে পাঁচটি ছোট বৃত্ত রয়েছে, যা হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভূত হয়।
নোটের কালিতে মুদ্রিত অংশসমূহ হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভব করা যাবে। কালিতে মুদ্রিত অংশসমূহের মধ্যে রয়েছে নোটের সম্মুখভাগের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।

বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, গভর্নর স্বাক্ষরিত ৫০০ টাকা মূল্যমান ব্যাংক নোটের সম্মুখভাগের বাম পাশে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ছবি, মাঝখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে পাতা-কলিসহ প্রস্ফুটিত জাতীয় ফুল শাপলার ছবি এবং নোটের পেছন ভাগে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকার ছবি মুদ্রিত রয়েছে। নোটে জলছাপ হিসেবে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের মুখ, এর নিচে উজ্জ্বল ইলেকট্রো টাইপ জলছাপে ৫০০ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম রয়েছে। নোটটিতে সবুজ রঙের আধিক্য রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নোটটিতে ১০ ধরনের নিরাপত্তা সংযোজন করা হয়েছে। নোটের সম্মুখভাগের ডান দিকে কোণায় মুদ্রিত মূল্যমান ৫০০ রং পরিবর্তনশীল উন্নতমানের নিরাপত্তা কালি দ্বারা মুদ্রিত। নোটটি নড়াচড়া করলে এর রং সবুজ থেকে নীলে পরিবর্তিত হবে এবং মূল্যমানের ভেতরে কোনাকুনিভাবে মুদ্রিত ৫০০ লেখাটি দৃশ্যমান হয়।
নোটটির সম্মুখভাগের বাম পাশে চওড়া লাল রং ও উজ্জ্বল স্বর্ণালি বার এর সমন্বয়ে প্যাঁচানো নিরাপত্তা সুতা রয়েছে। নোটটি নড়াচড়া করলে লাল অংশ সবুজ রঙে পরিবর্তিত হবে। আর ৫০০ টাকার নোট আলোর বিপরীতে ধরলে দৃশ্যমান হবে এবং স্বর্ণালি বার অংশ একটি উজ্জ্বল রংধনুর রঙের বারে রূপান্তরিত হয়ে ওপর থেকে নিচে চলতে দেখা যাবে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নোটের সম্মুখভাগের ডান দিকে নিচে পাঁচটি ছোট বৃত্ত রয়েছে, যা হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভূত হয়।
নোটের কালিতে মুদ্রিত অংশসমূহ হাতের স্পর্শে অসমতল অনুভব করা যাবে। কালিতে মুদ্রিত অংশসমূহের মধ্যে রয়েছে নোটের সম্মুখভাগের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।

২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দাতা সংস্থাটি বলছে, ২০২৬ সালে দেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়বে। তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে রয়েছে চারটি বড় চ্যালেঞ্জ।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
১২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
আজ দুপুরে গভর্নরের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা বলেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া।
আইয়ুব মিয়া বলেন, ব্যাংকের ভিশন-মিশন, আইনকানুন ও সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করাই ছিল বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য। সামনে একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠা এবং আইনসম্মতভাবে পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার কাজ এগিয়ে নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, পাঁচ ব্যাংক একীভূত করে গঠিত এই নতুন প্রতিষ্ঠান দেশজুড়ে ইসলামি ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা কাটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আগামী সপ্তাহ থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত আমানত ফেরত দেওয়ার কাজ শুরু হবে এবং উচ্চ অঙ্কের আমানত ফেরতের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করা হচ্ছে।
এর আগে, গত রোববার গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সভাপতিত্বে বিশেষ বোর্ড সভায় সমস্যাগ্রস্ত পাঁচটি ইসলামি ব্যাংক—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক—একীভূত করে নতুন ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। পরে আনুষ্ঠানিক লাইসেন্স হস্তান্তর করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মতিঝিলের সেনাকল্যাণ ভবনে স্থাপিত প্রধান কার্যালয়ে দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর নতুন ব্যাংকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিশোধিত মূলধন নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে সরকার দিচ্ছে ২০ হাজার কোটি এবং আমানতকারীদের শেয়ার থেকে আসবে বাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা। অনুমোদিত মূলধন রাখা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি।

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
আজ দুপুরে গভর্নরের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এসব কথা বলেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া।
আইয়ুব মিয়া বলেন, ব্যাংকের ভিশন-মিশন, আইনকানুন ও সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করাই ছিল বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য। সামনে একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠা এবং আইনসম্মতভাবে পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার কাজ এগিয়ে নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, পাঁচ ব্যাংক একীভূত করে গঠিত এই নতুন প্রতিষ্ঠান দেশজুড়ে ইসলামি ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা কাটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আগামী সপ্তাহ থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত আমানত ফেরত দেওয়ার কাজ শুরু হবে এবং উচ্চ অঙ্কের আমানত ফেরতের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করা হচ্ছে।
এর আগে, গত রোববার গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সভাপতিত্বে বিশেষ বোর্ড সভায় সমস্যাগ্রস্ত পাঁচটি ইসলামি ব্যাংক—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক—একীভূত করে নতুন ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। পরে আনুষ্ঠানিক লাইসেন্স হস্তান্তর করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
মতিঝিলের সেনাকল্যাণ ভবনে স্থাপিত প্রধান কার্যালয়ে দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আহসান এইচ মনসুর নতুন ব্যাংকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিশোধিত মূলধন নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে সরকার দিচ্ছে ২০ হাজার কোটি এবং আমানতকারীদের শেয়ার থেকে আসবে বাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা। অনুমোদিত মূলধন রাখা হয়েছে ৪০ হাজার কোটি।

২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দাতা সংস্থাটি বলছে, ২০২৬ সালে দেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়বে। তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে রয়েছে চারটি বড় চ্যালেঞ্জ।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
১২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
আজ মঙ্গলবার অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে খাদ্য অধিদপ্তরের এ প্রস্তাব অনুমোদন পায়। সিঙ্গাপুর থেকে অনলাইনে সভায় যুক্ত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা।
গত ১ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ৩৫ থেকে কমে ২০ শতাংশ হওয়ার দুই সপ্তাহ আগে ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েটসের সঙ্গে বৈঠক করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এরপর জিটুজি ভিত্তিতে সরাসরি গম আমদানির প্রস্তাব গত ২৪ জুলাই অর্থনৈতিক বিষয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি নীতিগতভাবে অনুমোদন দেয়। তখন থেকেই দেশটি থেকে সরাসরি গম আমদানি করা হচ্ছে।
এর আগে জুলাই মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতি টন গম কেনা হয়েছিল ৩০২ দশমিক ৭৫ ডলারে। সে হিসাবে এবার প্রতি টনে প্রায় ১০৭ ডলার বেশি খরচ হচ্ছে সরকারের।
একই ক্রয় কমিটির সভায় সরকার সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মরক্কো থেকে মোট ৮০ হাজার টন সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৫৩৬ কোটি ৪৭ লাখ ৩৯ হাজার ৪০ টাকা। এর মধ্যে ৪০ হাজার টন ইউরিয়া এবং ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানি করা হবে। এ ছাড়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী, মরক্কোর ওসিপি নিউট্রিক্রপস থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানিরও অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৩৩৫ কোটি ৩২ লাখ ৭৫ হাজার ৪০ টাকা। প্রতি টনের দাম ধরা হয়েছে ৬৮২ দশমিক ৬৭ ডলার।
এ ছাড়া সোনারগাঁ সিডস ক্রাশিং লিমিটেড থেকে ৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং তামিম অ্যাগ্রো ও মজুমদার ব্র্যান অয়েল থেকে মোট ১ কোটি লিটার রাইস ব্র্যান তেল কেনার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। সয়াবিন তেলের দাম লিটার ১৭৯ দশমিক ৮৫ এবং রাইস ব্র্যান তেলের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে লিটারপ্রতি ১৬১ টাকা।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
আজ মঙ্গলবার অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে খাদ্য অধিদপ্তরের এ প্রস্তাব অনুমোদন পায়। সিঙ্গাপুর থেকে অনলাইনে সভায় যুক্ত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা।
গত ১ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ৩৫ থেকে কমে ২০ শতাংশ হওয়ার দুই সপ্তাহ আগে ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েটসের সঙ্গে বৈঠক করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এরপর জিটুজি ভিত্তিতে সরাসরি গম আমদানির প্রস্তাব গত ২৪ জুলাই অর্থনৈতিক বিষয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি নীতিগতভাবে অনুমোদন দেয়। তখন থেকেই দেশটি থেকে সরাসরি গম আমদানি করা হচ্ছে।
এর আগে জুলাই মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতি টন গম কেনা হয়েছিল ৩০২ দশমিক ৭৫ ডলারে। সে হিসাবে এবার প্রতি টনে প্রায় ১০৭ ডলার বেশি খরচ হচ্ছে সরকারের।
একই ক্রয় কমিটির সভায় সরকার সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মরক্কো থেকে মোট ৮০ হাজার টন সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৫৩৬ কোটি ৪৭ লাখ ৩৯ হাজার ৪০ টাকা। এর মধ্যে ৪০ হাজার টন ইউরিয়া এবং ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানি করা হবে। এ ছাড়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী, মরক্কোর ওসিপি নিউট্রিক্রপস থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানিরও অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৩৩৫ কোটি ৩২ লাখ ৭৫ হাজার ৪০ টাকা। প্রতি টনের দাম ধরা হয়েছে ৬৮২ দশমিক ৬৭ ডলার।
এ ছাড়া সোনারগাঁ সিডস ক্রাশিং লিমিটেড থেকে ৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং তামিম অ্যাগ্রো ও মজুমদার ব্র্যান অয়েল থেকে মোট ১ কোটি লিটার রাইস ব্র্যান তেল কেনার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। সয়াবিন তেলের দাম লিটার ১৭৯ দশমিক ৮৫ এবং রাইস ব্র্যান তেলের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে লিটারপ্রতি ১৬১ টাকা।

২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দাতা সংস্থাটি বলছে, ২০২৬ সালে দেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়বে। তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে রয়েছে চারটি বড় চ্যালেঞ্জ।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আজ রাজধানীর বিজিএমইএ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বিজিএমইএর পক্ষে আলোচনায় অংশ নেন সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান, সহসভাপতি (অর্থ) মিজানুর রহমান, পরিচালক শাহ রাঈদ চৌধুরী, পরিচালক মো. হাসিব উদ্দিন, পরিচালক নাফিস-উদ-দৌলা ও পরিচালক জোয়ারদার মোহাম্মদ হোসনে কমার আলম।
বৈঠকে এলপিপি এসএর প্রতিনিধিরা জানান, তাঁরা বাংলাদেশ থেকে আউটারওয়্যার, হেভি নিট, মেনস আন্ডারওয়্যার ও জগার্সের মতো পণ্যগুলোর সোর্সিং বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিজিএমইএর সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করতে আগ্রহী।
আলোচনায় দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব স্থাপন, সাপ্লাই চেইনে স্থিতিশীলতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হয়। পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলোকে (এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো) আরএসসিতে অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে সরাসরি রপ্তানির সুযোগ তৈরি করার বিষয়েও উভয় পক্ষ আলোচনা করে।
উল্লেখ্য যে, এলপিপি এসএ বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে বছরে ৭৭০ মিলিয়ন ডলারের পোশাক সংগ্রহ করে। বাংলাদেশকে তাদের সবচেয়ে বড় সোর্সিং হাব মনে করে এবং তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ।
এলপিপি এসএর প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সোর্সিং হাব। আমরা এখানে আমাদের ব্যবসায়িক ভিত্তি আরও শক্তিশালী করতে আগ্রহী এবং আমাদের সাপ্লাই চেইনে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য কাজ করে যাব।’

বিশ্বখ্যাত পোলিশ পোশাক ব্র্যান্ড এলপিপি এসএ বাংলাদেশ থেকে পোশাক সোর্সিং উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আজ রাজধানীর বিজিএমইএ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বিজিএমইএর পক্ষে আলোচনায় অংশ নেন সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান, সহসভাপতি (অর্থ) মিজানুর রহমান, পরিচালক শাহ রাঈদ চৌধুরী, পরিচালক মো. হাসিব উদ্দিন, পরিচালক নাফিস-উদ-দৌলা ও পরিচালক জোয়ারদার মোহাম্মদ হোসনে কমার আলম।
বৈঠকে এলপিপি এসএর প্রতিনিধিরা জানান, তাঁরা বাংলাদেশ থেকে আউটারওয়্যার, হেভি নিট, মেনস আন্ডারওয়্যার ও জগার্সের মতো পণ্যগুলোর সোর্সিং বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিজিএমইএর সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করতে আগ্রহী।
আলোচনায় দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব স্থাপন, সাপ্লাই চেইনে স্থিতিশীলতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হয়। পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলোকে (এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো) আরএসসিতে অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে সরাসরি রপ্তানির সুযোগ তৈরি করার বিষয়েও উভয় পক্ষ আলোচনা করে।
উল্লেখ্য যে, এলপিপি এসএ বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে বছরে ৭৭০ মিলিয়ন ডলারের পোশাক সংগ্রহ করে। বাংলাদেশকে তাদের সবচেয়ে বড় সোর্সিং হাব মনে করে এবং তাদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ।
এলপিপি এসএর প্রকিউরমেন্ট ডিরেক্টর জোয়ানা সিকোরস্কা বলেন, ‘বাংলাদেশ আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সোর্সিং হাব। আমরা এখানে আমাদের ব্যবসায়িক ভিত্তি আরও শক্তিশালী করতে আগ্রহী এবং আমাদের সাপ্লাই চেইনে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য কাজ করে যাব।’

২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দাতা সংস্থাটি বলছে, ২০২৬ সালে দেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়বে। তাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। তবে এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে রয়েছে চারটি বড় চ্যালেঞ্জ।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংক এবার নতুন নকশার ৫০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে পাওয়া যাবে এই নতুন নকশার নোট। ওই দিন থেকে এই নোট বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরবরাহ শুরু হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে চূড়ান্ত অনুমোদনের মাধ্যমে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) থেকে ব্যাংকটির কার্যক্রম চালু হয়। পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের আমানতকারীরা চাইলে আগামী রোববার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।
১২ ঘণ্টা আগে