নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডলার রেট বাজারভিত্তিক করার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সর্বদা তৎপর বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সফরে আসা সংস্থাটির প্রতিনিধিদলের প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিও। তিনি বলেছেন, ‘আমরা খুব কাছ থেকে ডলার রেট মনিটরিং করছি। বর্তমানে ডলারের বাজারে অনেকটা স্থিতিশীলতা ফিরে এসেছে।’
গতকাল রোববার অনলাইনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ক্রিস পাপাজর্জিও। ডলার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সংকটকালে ক্রলিং পেগ পদ্ধতিতে এক্সচেঞ্জ রেট পরিচালনা করেছিল। পরে তা কিছুটা বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়। কিন্তু সম্প্রতি পুরোপুরি বাজারে ওপর ছেড়ে দিয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তাদের আন্দোলনের কারণে আমদানি-রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে জানিয়ে আইএমএফের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এর একটা বড় প্রভাব পড়বে পুরো অর্থনীতিতে। এতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা উসকে দেবে; যা কোনোভাবে কাম্য নয়। অর্থনীতির স্বার্থে রাজস্ব কর্মকর্তাদের আন্দোলন দ্রুত সময়ে অবসান ঘটাতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ক্রিস পাপাজর্জিও বলেন, রাজস্ব আদায়ে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে এনবিআর। যদি অচলাবস্থার অবসান না ঘটে, তবে লক্ষ্যমাফিক রাজস্ব আদায় করা যাবে না। এটা বাজেট বাস্তবায়নকে ঝুঁকির দিকে ঠেলে দেবে। দেশের কল্যাণে এনবিআর বিলুপ্ত করা জরুরি। তবে নতুন করে সৃষ্টি হওয়া দুই বিভাগের মধ্যে সমন্বয় লাগবে; যা রাজস্ব আদায়ে সহায়ক হবে। তখন দেশে স্থিতিশীলতা আসবে।
এনবিআরের সংস্কার-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে ক্রিস পাপাজর্জিও বলেন, এনবিআরের সংস্কারের বিষয়ে বারবার তাগাদা দিয়েছে আইএমএফ। সে জন্য জিডিপির তুলনায় রাজস্ব আদায়ের অনুপাত বৃদ্ধি করতে লক্ষ্য বেঁধে দেওয়া হয়েছে। করছাড় বন্ধ করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে। এনবিআরের আইন প্রণয়ন ও রাজস্ব আদায়ে পৃথক বিভাগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকার সেটা করেছে; যার বাস্তবায়ন করা সরকারের দায়িত্ব।
দেশে ডলার রেট বাজারভিত্তিক করার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সর্বদা তৎপর বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সফরে আসা সংস্থাটির প্রতিনিধিদলের প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিও। তিনি বলেছেন, ‘আমরা খুব কাছ থেকে ডলার রেট মনিটরিং করছি। বর্তমানে ডলারের বাজারে অনেকটা স্থিতিশীলতা ফিরে এসেছে।’
গতকাল রোববার অনলাইনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ক্রিস পাপাজর্জিও। ডলার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সংকটকালে ক্রলিং পেগ পদ্ধতিতে এক্সচেঞ্জ রেট পরিচালনা করেছিল। পরে তা কিছুটা বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়। কিন্তু সম্প্রতি পুরোপুরি বাজারে ওপর ছেড়ে দিয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তাদের আন্দোলনের কারণে আমদানি-রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে জানিয়ে আইএমএফের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘এর একটা বড় প্রভাব পড়বে পুরো অর্থনীতিতে। এতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা উসকে দেবে; যা কোনোভাবে কাম্য নয়। অর্থনীতির স্বার্থে রাজস্ব কর্মকর্তাদের আন্দোলন দ্রুত সময়ে অবসান ঘটাতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ক্রিস পাপাজর্জিও বলেন, রাজস্ব আদায়ে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে এনবিআর। যদি অচলাবস্থার অবসান না ঘটে, তবে লক্ষ্যমাফিক রাজস্ব আদায় করা যাবে না। এটা বাজেট বাস্তবায়নকে ঝুঁকির দিকে ঠেলে দেবে। দেশের কল্যাণে এনবিআর বিলুপ্ত করা জরুরি। তবে নতুন করে সৃষ্টি হওয়া দুই বিভাগের মধ্যে সমন্বয় লাগবে; যা রাজস্ব আদায়ে সহায়ক হবে। তখন দেশে স্থিতিশীলতা আসবে।
এনবিআরের সংস্কার-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে ক্রিস পাপাজর্জিও বলেন, এনবিআরের সংস্কারের বিষয়ে বারবার তাগাদা দিয়েছে আইএমএফ। সে জন্য জিডিপির তুলনায় রাজস্ব আদায়ের অনুপাত বৃদ্ধি করতে লক্ষ্য বেঁধে দেওয়া হয়েছে। করছাড় বন্ধ করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে। এনবিআরের আইন প্রণয়ন ও রাজস্ব আদায়ে পৃথক বিভাগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকার সেটা করেছে; যার বাস্তবায়ন করা সরকারের দায়িত্ব।
রাশিয়ার জ্বালানি তেল আমদানি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বাড়তি চাপের মুখে অপরিশোধিত তেলের নতুন উৎস খুঁজছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ গায়ানায় অবস্থিত মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির শীর্ষ পরিশোধনাগারগুলো।
১৩ ঘণ্টা আগেনাভরাতিল এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্ব বদলে যাচ্ছে। নেসলেকেও আরও দ্রুত বদলাতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় কঠিন কিন্তু প্রয়োজনীয় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যার মধ্যে আগামী দুই বছরে কর্মীর সংখ্যা কমানো হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আদায় করেছে ৯০ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা, যা এযাবৎকালের যেকোনো অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়। আজ শুক্রবার এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেদেশে এখন আর ডলারের সংকট নেই। ফলে আমদানির ওপর কড়াকড়িও অনেকটা কমে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট দুই মাসে আমদানির জন্য ১১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে..
১ দিন আগে