আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে বিক্রির ক্ষেত্রে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। পাশাপাশি ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিং ও ইউরোর দাম বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা করে।
আজ বুধবার সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের মুদ্রাবাজারে লেনদেন চলছে পুরোদমে। এদিন মার্কিন ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, আজ ডলারের সর্বোচ্চ দাম ১২১ টাকা ৫০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন ১২১ টাকা ৪৫ পয়সা। গড় বিনিময় হার দাঁড়িয়েছে ১২১ টাকা ৪৯ পয়সায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে, আজ ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিং কেনার ক্ষেত্রে দাম ধরা হয়েছে ১৬৩ টাকা ৮৯ পয়সা এবং বিক্রির ক্ষেত্রে ১৬৪ দশমিক ০৭ টাকা। মুদ্রাবাজারে আজ ইউরো বিক্রির ক্ষেত্রে দাম ধরা হয়েছে ১৪১ টাকা ৮৪ পয়সা এবং কেনার ক্ষেত্রে ধরা হয়েছে ১৪১ টাকা ৭৬ পয়সা। ভারতীয় রুপির ক্রয়মূল্য ধরা হয়েছে ১ টাকা ৩৮ পয়সা এবং বিক্রয়মূল্য ১ টাকা ৩ ৮ পয়সা। অস্ট্রেলিয়ান ডলারের দুই দাম যথাক্রমে ৭৯ দশমিক ২৫ টাকা ও ৭৯ দশমিক ৩৬ টাকা।
এদিকে, আজ দেশের বাজারে চায়নিজ ইউয়ান কেনার ক্ষেত্রে দাম ধরা হয়েছে ১৬ দশমিক ৯০ টাকা, বিক্রির ক্ষেত্রে ধরা হয়েছে ১৬ দশমিক ৯১ টাকা। তবে, জাপানি ইয়েনের ক্ষেত্রে বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে শূন্য দশমিক ৮২ টাকা এবং বিক্রির ক্ষেত্রে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে শূন্য দশমিক ৮২ টাকা।
টাকার আন্তব্যাংক ও গ্রাহক পর্যায়ের বিনিময় হার নির্ধারণ করে ডিলার ব্যাংকগুলো, চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে। তবে বাজারে ভারসাম্য রাখতে প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ ব্যাংক ডিলার ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে প্রচলিত আন্তব্যাংক হারে ডলার কেনাবেচা করে থাকে।
সরকার ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে লেনদেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক যে হারে মুদ্রা বিনিময় করে, তার তথ্যও প্রকাশ করা হয়েছে। মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে ঢাকার আন্তব্যাংক বাজারে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন বিনিময় হারের পাশাপাশি অন্য মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারিত হয়েছে নিউইয়র্ক ও ঢাকার সমাপনী হারের ভিত্তিতে।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে বিক্রির ক্ষেত্রে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। পাশাপাশি ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিং ও ইউরোর দাম বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ওঠানামার সঙ্গে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ওঠানামা করে।
আজ বুধবার সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের মুদ্রাবাজারে লেনদেন চলছে পুরোদমে। এদিন মার্কিন ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, আজ ডলারের সর্বোচ্চ দাম ১২১ টাকা ৫০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন ১২১ টাকা ৪৫ পয়সা। গড় বিনিময় হার দাঁড়িয়েছে ১২১ টাকা ৪৯ পয়সায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে, আজ ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিং কেনার ক্ষেত্রে দাম ধরা হয়েছে ১৬৩ টাকা ৮৯ পয়সা এবং বিক্রির ক্ষেত্রে ১৬৪ দশমিক ০৭ টাকা। মুদ্রাবাজারে আজ ইউরো বিক্রির ক্ষেত্রে দাম ধরা হয়েছে ১৪১ টাকা ৮৪ পয়সা এবং কেনার ক্ষেত্রে ধরা হয়েছে ১৪১ টাকা ৭৬ পয়সা। ভারতীয় রুপির ক্রয়মূল্য ধরা হয়েছে ১ টাকা ৩৮ পয়সা এবং বিক্রয়মূল্য ১ টাকা ৩ ৮ পয়সা। অস্ট্রেলিয়ান ডলারের দুই দাম যথাক্রমে ৭৯ দশমিক ২৫ টাকা ও ৭৯ দশমিক ৩৬ টাকা।
এদিকে, আজ দেশের বাজারে চায়নিজ ইউয়ান কেনার ক্ষেত্রে দাম ধরা হয়েছে ১৬ দশমিক ৯০ টাকা, বিক্রির ক্ষেত্রে ধরা হয়েছে ১৬ দশমিক ৯১ টাকা। তবে, জাপানি ইয়েনের ক্ষেত্রে বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে শূন্য দশমিক ৮২ টাকা এবং বিক্রির ক্ষেত্রে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে শূন্য দশমিক ৮২ টাকা।
টাকার আন্তব্যাংক ও গ্রাহক পর্যায়ের বিনিময় হার নির্ধারণ করে ডিলার ব্যাংকগুলো, চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে। তবে বাজারে ভারসাম্য রাখতে প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ ব্যাংক ডিলার ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে প্রচলিত আন্তব্যাংক হারে ডলার কেনাবেচা করে থাকে।
সরকার ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে লেনদেনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক যে হারে মুদ্রা বিনিময় করে, তার তথ্যও প্রকাশ করা হয়েছে। মার্কিন ডলারের ক্ষেত্রে ঢাকার আন্তব্যাংক বাজারে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন বিনিময় হারের পাশাপাশি অন্য মুদ্রার বিনিময় হার নির্ধারিত হয়েছে নিউইয়র্ক ও ঢাকার সমাপনী হারের ভিত্তিতে।
ভারতের গুজরাট রাজ্যের সুরাট শহরের বাসিন্দা ৩৫ বছর বয়সী কল্পেশ প্যাটেল। এ বছরের দীপাবলি তাঁর জন্য যেন ‘দীপ নিভে যাওয়ার দিন’ নিয়ে আসছে। পুরোনো হীরা কাটাই ও পলিশের ছোট্ট একটি কারখানা আছে তাঁর। কল্পেশের এই কারখানায় নেমে আসছে অন্ধকার। আর এই অন্ধকারের কারণ ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর মার্কিন
৩ ঘণ্টা আগেভারত-যুক্তরাজ্যের মধ্যে গত মাসে স্বাক্ষরিত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, ভারতের বৃহৎ সরকারি ক্রয় বাজার যুক্তরাজ্যের সরবরাহকারীদের জন্য খুলে দিতে নরেন্দ্র মোদি সরকারের সিদ্ধান্ত। পণ্য ও সেবা থেকে শুরু করে সড়ক নির্মাণের মতো জন সম্পর্কিত কাজের চুক্তি তাদের এর আওতাভুক্ত।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
৮ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৯ ঘণ্টা আগে