নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খেলাপি ঋণের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই)। গত জুন পর্যন্ত ৩৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মোট ঋণের স্থিতি ছিল ৭৪ হাজার ৫৩৪ কোটি টাকা। যার মধ্যে খেলাপি ২৪ হাজার ৭১১ কোটি টাকা। এই খেলাপির পরিমাণ বিতরণ করা ঋণের ৩৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন শেষে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণের স্থিতি ছিল ৭৪ হাজার ৫৩৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৪ হাজার ৭১১ কোটি টাকা খেলাপি হয়েছে, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। গত মার্চ শেষে ঋণ স্থিতি ছিল ৭৪ হাজার ৩৮৯ কোটি টাকা। ওই সময় খেলাপি ঋণ ছিল ২৩ হাজার ৮৮৯ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩২ শতাংশ। অর্থাৎ ৩ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৮২২ কোটি টাকা বা ৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ। আর গত ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ২১ হাজার ৫৬৭ কোটি টাকা, যা ওই সময়ের মোট ঋণের ২৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। সেই হিসেবে ৬ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩ হাজার ১৪৪ কোটি টাকা বা ১৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
এ ছাড়া গত জুন শেষে আদায় অযোগ্য বা মন্দঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ৩৩ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত মোট ঋণের ২৮ দশমিক ২২ শতাংশ। মার্চে যা ছিল ২০ হাজার কোটি টাকা বা ২৬ দশমিক ৯১ শতাংশ।
তথ্য অনুযায়ী, পি কে হালদার সংশ্লিষ্ট পিপলস লিজিংয়ের খেলাপি ঋণের হার ৯৯ শতাংশ, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফসি) খেলাপি ৯৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ। ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের খেলাপি ৯৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ, এফএএস ফাইন্যান্সের খেলাপি ৮৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ, আভিভা ফাইন্যান্সের খেলাপি ৭১ দশমিক ৭২ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের খেলাপি ৯৪ দশমিক ৪১ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৯২ দশমিক ৩৭ শতাংশ, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ৮৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।
খেলাপি ঋণের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই)। গত জুন পর্যন্ত ৩৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মোট ঋণের স্থিতি ছিল ৭৪ হাজার ৫৩৪ কোটি টাকা। যার মধ্যে খেলাপি ২৪ হাজার ৭১১ কোটি টাকা। এই খেলাপির পরিমাণ বিতরণ করা ঋণের ৩৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন শেষে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণের স্থিতি ছিল ৭৪ হাজার ৫৩৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৪ হাজার ৭১১ কোটি টাকা খেলাপি হয়েছে, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। গত মার্চ শেষে ঋণ স্থিতি ছিল ৭৪ হাজার ৩৮৯ কোটি টাকা। ওই সময় খেলাপি ঋণ ছিল ২৩ হাজার ৮৮৯ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩২ শতাংশ। অর্থাৎ ৩ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৮২২ কোটি টাকা বা ৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ। আর গত ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ২১ হাজার ৫৬৭ কোটি টাকা, যা ওই সময়ের মোট ঋণের ২৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। সেই হিসেবে ৬ মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩ হাজার ১৪৪ কোটি টাকা বা ১৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
এ ছাড়া গত জুন শেষে আদায় অযোগ্য বা মন্দঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ৩৩ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত মোট ঋণের ২৮ দশমিক ২২ শতাংশ। মার্চে যা ছিল ২০ হাজার কোটি টাকা বা ২৬ দশমিক ৯১ শতাংশ।
তথ্য অনুযায়ী, পি কে হালদার সংশ্লিষ্ট পিপলস লিজিংয়ের খেলাপি ঋণের হার ৯৯ শতাংশ, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফসি) খেলাপি ৯৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ। ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের খেলাপি ৯৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ, এফএএস ফাইন্যান্সের খেলাপি ৮৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ, আভিভা ফাইন্যান্সের খেলাপি ৭১ দশমিক ৭২ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের খেলাপি ৯৪ দশমিক ৪১ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্সের ৯২ দশমিক ৩৭ শতাংশ, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ৮৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।
বিগত সময়ের অগ্রগতি পর্যালোচনা এবং ১০ বছর মেয়াদি একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যানের ভিত্তিতে ভবিষ্যতের কৌশল নির্ধারণে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ দুই দিনব্যাপী এক কৌশলগত সম্মেলনের আয়োজন করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হলো এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির টাউন হল মিটিং। আজ শনিবার (২৬ জুলাই) শহরের একটি অভিজাত হোটেলে এই মিটিং আয়োজন করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেএনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, অনেক সফটওয়্যার এবং ডেটা কালেকটিভ এজেন্সি আছে, যেগুলোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে কোন পণ্যের কত দাম, তা খুব সহজে জানা সম্ভব। ব্যাংকগুলো এলসি (ঋণপত্র) খোলার সময় কত দামে এলসি খুলছে, আর আন্তর্জাতিক বাজারে ওই পণ্যের দাম কত, একটু দেখে নিলেই তা জানতে পারে। ওভার ইনভয়েসিং ও আন্ডার
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএ) পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করে প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় (বাণিজ্য সংগঠন -২) থেকে এক পত্রে সংগঠনটির পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করে মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মুস্তাফিজুর রহমানকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়।
৯ ঘণ্টা আগে