নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৩৪৪ কোটি ৮৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার সয়াবিন তেল এবং মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৭৭ কোটি ১৪ লাখ ৫০ টাকার তেল এবং ২৬৭ কোটি ৭১ লাখ ৯০ হাজার টাকার মসুর ডাল কেনা হবে।
আজ বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এ ক্রয়প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে বিস্তারিত জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান।
সাঈদ মাহবুব খান বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন টিসিবির মাধ্যমে ২০২৩–২৪ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৬ হাজার টন মসুর ডাল এমএস রয় ট্রেডার্সের কাছ থেকে ৬০ কোটি ৫৯ লাখ ৪০ হাজার টাকায় কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অন্য এক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল সিটি এডিবল অয়েল লিমিটেড থেকে ৭৭ কোটি ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকায় কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।’
অতিরিক্ত সচিব বলেন, নির্ধারিত এ দুই প্রস্তাবের পাশাপাশি সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে টেবিলে দুটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। মসুর ডাল কেনা সংক্রান্ত দুটি প্রস্তাবই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। এর মধ্যে স্থানীয় উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১১ হাজার টন মসুর ডলা কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ১০০ টাকা কেজি দরে এই ডাল কিনতে মোট খরচ হবে ১১০ কোটি টাকা।
অন্যদিকে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রতি কেজি ১০২ টাকা ১৩ পয়সা দরে এই মসুর ডাল কিনতে মোট খরচ হবে ৯৭ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৩৪৪ কোটি ৮৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার সয়াবিন তেল এবং মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৭৭ কোটি ১৪ লাখ ৫০ টাকার তেল এবং ২৬৭ কোটি ৭১ লাখ ৯০ হাজার টাকার মসুর ডাল কেনা হবে।
আজ বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এ ক্রয়প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে বিস্তারিত জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান।
সাঈদ মাহবুব খান বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন টিসিবির মাধ্যমে ২০২৩–২৪ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৬ হাজার টন মসুর ডাল এমএস রয় ট্রেডার্সের কাছ থেকে ৬০ কোটি ৫৯ লাখ ৪০ হাজার টাকায় কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অন্য এক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল সিটি এডিবল অয়েল লিমিটেড থেকে ৭৭ কোটি ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকায় কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।’
অতিরিক্ত সচিব বলেন, নির্ধারিত এ দুই প্রস্তাবের পাশাপাশি সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে টেবিলে দুটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। মসুর ডাল কেনা সংক্রান্ত দুটি প্রস্তাবই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা কমিটি। এর মধ্যে স্থানীয় উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১১ হাজার টন মসুর ডলা কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ১০০ টাকা কেজি দরে এই ডাল কিনতে মোট খরচ হবে ১১০ কোটি টাকা।
অন্যদিকে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রতি কেজি ১০২ টাকা ১৩ পয়সা দরে এই মসুর ডাল কিনতে মোট খরচ হবে ৯৭ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
২৭ মিনিট আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
১ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
১ ঘণ্টা আগে