নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় গোপন করে শূন্য অথবা সবগুলো তথ্য শূন্য হিসেবে প্রদর্শন করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি ফৌজদারি অপরাধ বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এনবিআর জানায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘জিরো রিটার্ন’ দাখিলবিষয়ক কিছু ভ্রান্ত ধারণাপ্রসূত পোস্ট জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নজরে এসেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এসব পোস্টে আয়কর বিবরণীর ফরম পূরণের সবকটি ঘর ‘শূন্য’ হিসেবে পূরণ করে রিটার্ন দাখিল করা যায় বলে ভ্রান্ত ধারণা প্রচার করা হচ্ছে। এসব ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে কোনো কোনো করদাতা তাঁদের আয়কর রিটার্নে আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায়ের বিষয়ে অসত্য ঘোষণা দিয়ে আসছেন বলে জানা যায়।
করদাতাদের উদ্দেশে এনবিআর জানায়, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুসারে ‘জিরো রিটার্ন’ নামে কোনো প্রকার রিটার্ন দাখিলের বিধান নেই। আয়কর আইন অনুসারে, একজন করদাতাকে তাঁর প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় অবশ্যই সঠিকভাবে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করতে হবে। করদাতার প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় প্রদর্শন না করে এর কোনো একটি শূন্য অথবা সবগুলো তথ্য শূন্য হিসেবে প্রদর্শন করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, করদাতা কর্তৃক দাখিল করা আয়কর রিটার্নে তাঁর আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায়-সম্পর্কিত সঠিক তথ্য প্রদর্শন না করে মিথ্যা বা অসত্য তথ্য দিলে আয়কর আইন, ২০২৩-এর ধারা ৩১২ ও ৩১৩ অনুসারে করদাতাকে পাঁচ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রয়েছে।
এনবিআরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আয়, ব্যয়, সম্পদ বা দায়সংক্রান্ত বিষয়ে রিটার্নে সঠিক ঘোষণা দেওয়া একজন করদাতার পবিত্র নাগরিক ও আইনি দায়িত্ব। করদাতার প্রকৃত আয়ের পরিমাণ আইনানুযায়ী করযোগ্য না হলে তাঁকে কোনো কর পরিশোধ করতে হবে না। তবে কর প্রদেয় না হলেও সঠিক তথ্য-উপাত্ত প্রদর্শন না করে শূন্য আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় দেখিয়ে শূন্য বা জিরো রিটার্ন দাখিল করার কোনো সুযোগ আয়কর আইনে নেই।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আশা করছে, সব করদাতা দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আয়কর রিটার্নে প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় প্রদর্শন করে দেশের উন্নয়নে গর্বিত অংশীদার হবেন। একই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতারণামূলক জিরো রিটার্নের ফাঁদে পা না দিয়ে নিজেকে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড হতে সুরক্ষিত রাখবেন।
আরও খবর পড়ুন:
প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় গোপন করে শূন্য অথবা সবগুলো তথ্য শূন্য হিসেবে প্রদর্শন করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি ফৌজদারি অপরাধ বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এনবিআর জানায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘জিরো রিটার্ন’ দাখিলবিষয়ক কিছু ভ্রান্ত ধারণাপ্রসূত পোস্ট জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নজরে এসেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এসব পোস্টে আয়কর বিবরণীর ফরম পূরণের সবকটি ঘর ‘শূন্য’ হিসেবে পূরণ করে রিটার্ন দাখিল করা যায় বলে ভ্রান্ত ধারণা প্রচার করা হচ্ছে। এসব ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে কোনো কোনো করদাতা তাঁদের আয়কর রিটার্নে আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায়ের বিষয়ে অসত্য ঘোষণা দিয়ে আসছেন বলে জানা যায়।
করদাতাদের উদ্দেশে এনবিআর জানায়, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুসারে ‘জিরো রিটার্ন’ নামে কোনো প্রকার রিটার্ন দাখিলের বিধান নেই। আয়কর আইন অনুসারে, একজন করদাতাকে তাঁর প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় অবশ্যই সঠিকভাবে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করতে হবে। করদাতার প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় প্রদর্শন না করে এর কোনো একটি শূন্য অথবা সবগুলো তথ্য শূন্য হিসেবে প্রদর্শন করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, করদাতা কর্তৃক দাখিল করা আয়কর রিটার্নে তাঁর আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায়-সম্পর্কিত সঠিক তথ্য প্রদর্শন না করে মিথ্যা বা অসত্য তথ্য দিলে আয়কর আইন, ২০২৩-এর ধারা ৩১২ ও ৩১৩ অনুসারে করদাতাকে পাঁচ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রয়েছে।
এনবিআরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আয়, ব্যয়, সম্পদ বা দায়সংক্রান্ত বিষয়ে রিটার্নে সঠিক ঘোষণা দেওয়া একজন করদাতার পবিত্র নাগরিক ও আইনি দায়িত্ব। করদাতার প্রকৃত আয়ের পরিমাণ আইনানুযায়ী করযোগ্য না হলে তাঁকে কোনো কর পরিশোধ করতে হবে না। তবে কর প্রদেয় না হলেও সঠিক তথ্য-উপাত্ত প্রদর্শন না করে শূন্য আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় দেখিয়ে শূন্য বা জিরো রিটার্ন দাখিল করার কোনো সুযোগ আয়কর আইনে নেই।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আশা করছে, সব করদাতা দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আয়কর রিটার্নে প্রকৃত আয়, ব্যয়, সম্পদ ও দায় প্রদর্শন করে দেশের উন্নয়নে গর্বিত অংশীদার হবেন। একই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতারণামূলক জিরো রিটার্নের ফাঁদে পা না দিয়ে নিজেকে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড হতে সুরক্ষিত রাখবেন।
আরও খবর পড়ুন:
সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে পূবালী ব্যাংক পিএলসি উপহারস্বরূপ বাংলাদেশ কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চের (BCSIR) কর্মকর্তাদের জন্য একটি মাইক্রোবাস দিয়েছে। পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আলী বাংলাদেশ কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল
১৮ মিনিট আগেএনআরবি ব্যাংক পিএলসি (৪ আগস্ট) সফলতার সঙ্গে তাদের কার্যক্রমের ১২তম বছর পূর্ণ করেছে। এ উপলক্ষে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে কেক কেটে ১২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করা হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ ওবিই ডিবিএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তারেক রিয়াজ খান এবং পরিচালকদের সঙ্গে
৩৯ মিনিট আগেএসবিএসি ব্যাংক পিএলসির চট্টগ্রাম অঞ্চলের শাখার কর্মকর্তাদের নিয়ে সম্প্রতি একটি স্থানীয় হোটেলে ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে আইএফআইসি ব্যাংক উদ্যাপন করেছে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ ও তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’। এর অংশ হিসেবে ব্যাংকের পক্ষ থেকে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে