নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ঋণের সুদ পরিশোধ বাবদ ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ১৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অর্থাৎ, আগামী অর্থবছরে সরকার বাজেটে বরাদ্দ প্রতি সাড়ে ৬ টাকার মধ্যে ১ টাকা ব্যয় করবে ঋণের সুদ মেটাতে।
চলতি বছরের (২০২৪-২৫) বাজেটে সুদ পরিশোধের জন্য বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ১৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ১৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। অর্থাৎ, চলতি বছরের তুলনায় বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
‘বৈষম্যহীন ও টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয়’—শিরোনামের বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আগামী অর্থবছরে আমাদের সামগ্রিক বাজেট ঘাটতি ও ঋণ সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা জিডিপির ৩ দশমিক ৬ শতাংশ।’
প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস ব্যাংক ঋণ ও সঞ্চয়পত্র থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া, ১ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা বৈদেশিক উৎস থেকে নির্বাহ করার প্রস্তাব করা হয়েছে বলে জানান অর্থ উপদেষ্টা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চলতি বছর কিছু বৈদেশিক ঋণের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ায় শুধু সুদ নয়, আসল অর্থও পরিশোধ করতে হচ্ছে সরকারকে। ফলে চাপ বেড়েছে দ্বিগুণ। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদের হার বেড়েছে, আর মুদ্রার অবমূল্যায়নে বৈদেশিক ঋণের বোঝা আরও ভারী হয়েছে।
অর্থনীতিবিদদের মতে, এটি ঋণনির্ভর অর্থনীতির একটি সতর্ক সংকেত। সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশি ও বৈদেশিক উভয় ঋণই বেড়েছে, কিন্তু রাজস্ব আয় বাড়েনি। ফলে সুদ পরিশোধের বোঝা বেড়েছে। সরকার এ দায় এড়াতে পারবে না। তবে ঋণ পরিশোধে অগ্রাধিকার দেওয়াটা ইতিবাচক দিক।’
প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ঋণের সুদ পরিশোধ বাবদ ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ১৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অর্থাৎ, আগামী অর্থবছরে সরকার বাজেটে বরাদ্দ প্রতি সাড়ে ৬ টাকার মধ্যে ১ টাকা ব্যয় করবে ঋণের সুদ মেটাতে।
চলতি বছরের (২০২৪-২৫) বাজেটে সুদ পরিশোধের জন্য বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ১৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ১৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। অর্থাৎ, চলতি বছরের তুলনায় বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
‘বৈষম্যহীন ও টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয়’—শিরোনামের বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আগামী অর্থবছরে আমাদের সামগ্রিক বাজেট ঘাটতি ও ঋণ সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা জিডিপির ৩ দশমিক ৬ শতাংশ।’
প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস ব্যাংক ঋণ ও সঞ্চয়পত্র থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া, ১ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা বৈদেশিক উৎস থেকে নির্বাহ করার প্রস্তাব করা হয়েছে বলে জানান অর্থ উপদেষ্টা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চলতি বছর কিছু বৈদেশিক ঋণের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ায় শুধু সুদ নয়, আসল অর্থও পরিশোধ করতে হচ্ছে সরকারকে। ফলে চাপ বেড়েছে দ্বিগুণ। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদের হার বেড়েছে, আর মুদ্রার অবমূল্যায়নে বৈদেশিক ঋণের বোঝা আরও ভারী হয়েছে।
অর্থনীতিবিদদের মতে, এটি ঋণনির্ভর অর্থনীতির একটি সতর্ক সংকেত। সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশি ও বৈদেশিক উভয় ঋণই বেড়েছে, কিন্তু রাজস্ব আয় বাড়েনি। ফলে সুদ পরিশোধের বোঝা বেড়েছে। সরকার এ দায় এড়াতে পারবে না। তবে ঋণ পরিশোধে অগ্রাধিকার দেওয়াটা ইতিবাচক দিক।’
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১১ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
২১ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
২১ ঘণ্টা আগে