বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি

সম্পত্তির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধ চার বোন ও এক ভাইয়ের। এ কারণে একমাত্র ছেলের কাছে আশ্রয় না পেয়ে বৃদ্ধ বাবা ছিলেন মেয়ের বাড়িতে। মৃত্যুর পর লাশ বাড়িতে দাফনের জন্য আনা হলে গ্রহণ করেননি ছেলে। ২৩ ঘণ্টা পর থানা–পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে অবশেষে মরদেহ দাফন হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে আজ সোমবার ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের পশ্চিম সরলিয়া গ্রামে।
এদিকে সম্পত্তির কারণে নিজের বাবার মরদেহ আটকে রাখা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম সরলিয়া গ্রামের বাসিন্দা তসলিম উদ্দীন (৭০)। একমাত্র ছেলে ভরণপোষণ না দেওয়ায় মহিষমারী গ্রামে মেয়ে বিউটি আক্তারের বাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে ছিলেন তিনি। বিউটি আক্তার তাঁর দেখাশোনা ও চিকিৎসার ভার নেন।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান তসলিম উদ্দীন। আত্মীয়স্বজনদের জানিয়ে রাতেই দাফন করার জন্য মরদেহ আনা হয় পশ্চিম সরলিয়া গ্রামে নিজ বাড়িতে। কিন্তু ছেলে মহসিন আলী বাবার মরদেহ বাড়িতে ঢোকাতে দেননি। পরে চাচার বাড়িতে রাখা হয় রাতভর।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মেয়েদের নামে সম্পত্তি লিখে দেওয়ার কারণে মহসিন আলী বাবার মৃত্যু স্বাভাবিক হয়নি অভিযোগ তুলে গতকাল রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। এরপর মরদেহ দাফন নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুরোধে মরদেহ নেওয়া হয় ছেলের বাড়িতে।
আজ গিয়ে দেখা যায়, মহসিন আলীর বাড়ির বারান্দায় খাটিয়ার ওপর বাবা তসলিম উদ্দীনের মরদেহ রয়েছে। একটি ফ্যানের বাতাস গায়ে দেওয়া হচ্ছে। পাশে দুটি চেয়ার পড়ে আছে ফাঁকা। মরদেহের পাশে কোনো আত্মীয়স্বজনকে দেখা যায়নি। বাড়িতে কথা বলতে চেষ্টা করলেও কেউ মুখ খোলেননি। কথা বলতে চাননি মরদেহ পড়ে থাকা নিয়ে।
পরে বালিয়াডাঙ্গী থানায় গিয়ে দেখা হয় ছেলে মহসিন আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বাবা বোনের বাড়িতে মারা যাওয়ায় সন্দেহ হয়েছিল। এ কারণে থানায় অভিযোগ করেছি। সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ আগের। এখানে সম্পত্তির কোনো বিষয় নয়। এখন আমরা সবাই আপস হয়ে গেছি।’
এ বিষয়ে মৃতের মেয়েদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তাঁরা কেউ রাজি হননি। জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি সদস্য হবিবুর রহমান বলেন, মৃত্যুর পরপরই জমি ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে ছেলে মহসিন আলী লাশ আটকে রাখেন। পরে দুপক্ষকে নিয়ে বসে মীমাংসা করা হয়। দুপুরের পর কবরস্থানে কবর খোঁড়ার অনুমতি দেন মহসিন আলী। এরপর বিকেল ৪টায় জানাজা শেষে দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুরুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক সমস্যা। গতকাল রাতে মহসিন আলী একটি অভিযোগ দিয়েছিলেন। আজ কোনো অভিযোগ না থাকায় ও মৃত্যুর বিষয়ে সন্দেহ দূর হওয়ায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এবং দাফন হয়ে গেছে।

সম্পত্তির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধ চার বোন ও এক ভাইয়ের। এ কারণে একমাত্র ছেলের কাছে আশ্রয় না পেয়ে বৃদ্ধ বাবা ছিলেন মেয়ের বাড়িতে। মৃত্যুর পর লাশ বাড়িতে দাফনের জন্য আনা হলে গ্রহণ করেননি ছেলে। ২৩ ঘণ্টা পর থানা–পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে অবশেষে মরদেহ দাফন হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে আজ সোমবার ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের পশ্চিম সরলিয়া গ্রামে।
এদিকে সম্পত্তির কারণে নিজের বাবার মরদেহ আটকে রাখা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম সরলিয়া গ্রামের বাসিন্দা তসলিম উদ্দীন (৭০)। একমাত্র ছেলে ভরণপোষণ না দেওয়ায় মহিষমারী গ্রামে মেয়ে বিউটি আক্তারের বাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে ছিলেন তিনি। বিউটি আক্তার তাঁর দেখাশোনা ও চিকিৎসার ভার নেন।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান তসলিম উদ্দীন। আত্মীয়স্বজনদের জানিয়ে রাতেই দাফন করার জন্য মরদেহ আনা হয় পশ্চিম সরলিয়া গ্রামে নিজ বাড়িতে। কিন্তু ছেলে মহসিন আলী বাবার মরদেহ বাড়িতে ঢোকাতে দেননি। পরে চাচার বাড়িতে রাখা হয় রাতভর।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মেয়েদের নামে সম্পত্তি লিখে দেওয়ার কারণে মহসিন আলী বাবার মৃত্যু স্বাভাবিক হয়নি অভিযোগ তুলে গতকাল রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। এরপর মরদেহ দাফন নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুরোধে মরদেহ নেওয়া হয় ছেলের বাড়িতে।
আজ গিয়ে দেখা যায়, মহসিন আলীর বাড়ির বারান্দায় খাটিয়ার ওপর বাবা তসলিম উদ্দীনের মরদেহ রয়েছে। একটি ফ্যানের বাতাস গায়ে দেওয়া হচ্ছে। পাশে দুটি চেয়ার পড়ে আছে ফাঁকা। মরদেহের পাশে কোনো আত্মীয়স্বজনকে দেখা যায়নি। বাড়িতে কথা বলতে চেষ্টা করলেও কেউ মুখ খোলেননি। কথা বলতে চাননি মরদেহ পড়ে থাকা নিয়ে।
পরে বালিয়াডাঙ্গী থানায় গিয়ে দেখা হয় ছেলে মহসিন আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বাবা বোনের বাড়িতে মারা যাওয়ায় সন্দেহ হয়েছিল। এ কারণে থানায় অভিযোগ করেছি। সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ আগের। এখানে সম্পত্তির কোনো বিষয় নয়। এখন আমরা সবাই আপস হয়ে গেছি।’
এ বিষয়ে মৃতের মেয়েদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তাঁরা কেউ রাজি হননি। জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি সদস্য হবিবুর রহমান বলেন, মৃত্যুর পরপরই জমি ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে ছেলে মহসিন আলী লাশ আটকে রাখেন। পরে দুপক্ষকে নিয়ে বসে মীমাংসা করা হয়। দুপুরের পর কবরস্থানে কবর খোঁড়ার অনুমতি দেন মহসিন আলী। এরপর বিকেল ৪টায় জানাজা শেষে দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুরুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক সমস্যা। গতকাল রাতে মহসিন আলী একটি অভিযোগ দিয়েছিলেন। আজ কোনো অভিযোগ না থাকায় ও মৃত্যুর বিষয়ে সন্দেহ দূর হওয়ায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এবং দাফন হয়ে গেছে।
বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি

সম্পত্তির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধ চার বোন ও এক ভাইয়ের। এ কারণে একমাত্র ছেলের কাছে আশ্রয় না পেয়ে বৃদ্ধ বাবা ছিলেন মেয়ের বাড়িতে। মৃত্যুর পর লাশ বাড়িতে দাফনের জন্য আনা হলে গ্রহণ করেননি ছেলে। ২৩ ঘণ্টা পর থানা–পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে অবশেষে মরদেহ দাফন হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে আজ সোমবার ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের পশ্চিম সরলিয়া গ্রামে।
এদিকে সম্পত্তির কারণে নিজের বাবার মরদেহ আটকে রাখা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম সরলিয়া গ্রামের বাসিন্দা তসলিম উদ্দীন (৭০)। একমাত্র ছেলে ভরণপোষণ না দেওয়ায় মহিষমারী গ্রামে মেয়ে বিউটি আক্তারের বাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে ছিলেন তিনি। বিউটি আক্তার তাঁর দেখাশোনা ও চিকিৎসার ভার নেন।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান তসলিম উদ্দীন। আত্মীয়স্বজনদের জানিয়ে রাতেই দাফন করার জন্য মরদেহ আনা হয় পশ্চিম সরলিয়া গ্রামে নিজ বাড়িতে। কিন্তু ছেলে মহসিন আলী বাবার মরদেহ বাড়িতে ঢোকাতে দেননি। পরে চাচার বাড়িতে রাখা হয় রাতভর।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মেয়েদের নামে সম্পত্তি লিখে দেওয়ার কারণে মহসিন আলী বাবার মৃত্যু স্বাভাবিক হয়নি অভিযোগ তুলে গতকাল রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। এরপর মরদেহ দাফন নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুরোধে মরদেহ নেওয়া হয় ছেলের বাড়িতে।
আজ গিয়ে দেখা যায়, মহসিন আলীর বাড়ির বারান্দায় খাটিয়ার ওপর বাবা তসলিম উদ্দীনের মরদেহ রয়েছে। একটি ফ্যানের বাতাস গায়ে দেওয়া হচ্ছে। পাশে দুটি চেয়ার পড়ে আছে ফাঁকা। মরদেহের পাশে কোনো আত্মীয়স্বজনকে দেখা যায়নি। বাড়িতে কথা বলতে চেষ্টা করলেও কেউ মুখ খোলেননি। কথা বলতে চাননি মরদেহ পড়ে থাকা নিয়ে।
পরে বালিয়াডাঙ্গী থানায় গিয়ে দেখা হয় ছেলে মহসিন আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বাবা বোনের বাড়িতে মারা যাওয়ায় সন্দেহ হয়েছিল। এ কারণে থানায় অভিযোগ করেছি। সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ আগের। এখানে সম্পত্তির কোনো বিষয় নয়। এখন আমরা সবাই আপস হয়ে গেছি।’
এ বিষয়ে মৃতের মেয়েদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তাঁরা কেউ রাজি হননি। জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি সদস্য হবিবুর রহমান বলেন, মৃত্যুর পরপরই জমি ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে ছেলে মহসিন আলী লাশ আটকে রাখেন। পরে দুপক্ষকে নিয়ে বসে মীমাংসা করা হয়। দুপুরের পর কবরস্থানে কবর খোঁড়ার অনুমতি দেন মহসিন আলী। এরপর বিকেল ৪টায় জানাজা শেষে দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুরুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক সমস্যা। গতকাল রাতে মহসিন আলী একটি অভিযোগ দিয়েছিলেন। আজ কোনো অভিযোগ না থাকায় ও মৃত্যুর বিষয়ে সন্দেহ দূর হওয়ায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এবং দাফন হয়ে গেছে।

সম্পত্তির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধ চার বোন ও এক ভাইয়ের। এ কারণে একমাত্র ছেলের কাছে আশ্রয় না পেয়ে বৃদ্ধ বাবা ছিলেন মেয়ের বাড়িতে। মৃত্যুর পর লাশ বাড়িতে দাফনের জন্য আনা হলে গ্রহণ করেননি ছেলে। ২৩ ঘণ্টা পর থানা–পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে অবশেষে মরদেহ দাফন হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে আজ সোমবার ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের পশ্চিম সরলিয়া গ্রামে।
এদিকে সম্পত্তির কারণে নিজের বাবার মরদেহ আটকে রাখা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার পশ্চিম সরলিয়া গ্রামের বাসিন্দা তসলিম উদ্দীন (৭০)। একমাত্র ছেলে ভরণপোষণ না দেওয়ায় মহিষমারী গ্রামে মেয়ে বিউটি আক্তারের বাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে ছিলেন তিনি। বিউটি আক্তার তাঁর দেখাশোনা ও চিকিৎসার ভার নেন।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান তসলিম উদ্দীন। আত্মীয়স্বজনদের জানিয়ে রাতেই দাফন করার জন্য মরদেহ আনা হয় পশ্চিম সরলিয়া গ্রামে নিজ বাড়িতে। কিন্তু ছেলে মহসিন আলী বাবার মরদেহ বাড়িতে ঢোকাতে দেননি। পরে চাচার বাড়িতে রাখা হয় রাতভর।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মেয়েদের নামে সম্পত্তি লিখে দেওয়ার কারণে মহসিন আলী বাবার মৃত্যু স্বাভাবিক হয়নি অভিযোগ তুলে গতকাল রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। এরপর মরদেহ দাফন নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুরোধে মরদেহ নেওয়া হয় ছেলের বাড়িতে।
আজ গিয়ে দেখা যায়, মহসিন আলীর বাড়ির বারান্দায় খাটিয়ার ওপর বাবা তসলিম উদ্দীনের মরদেহ রয়েছে। একটি ফ্যানের বাতাস গায়ে দেওয়া হচ্ছে। পাশে দুটি চেয়ার পড়ে আছে ফাঁকা। মরদেহের পাশে কোনো আত্মীয়স্বজনকে দেখা যায়নি। বাড়িতে কথা বলতে চেষ্টা করলেও কেউ মুখ খোলেননি। কথা বলতে চাননি মরদেহ পড়ে থাকা নিয়ে।
পরে বালিয়াডাঙ্গী থানায় গিয়ে দেখা হয় ছেলে মহসিন আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বাবা বোনের বাড়িতে মারা যাওয়ায় সন্দেহ হয়েছিল। এ কারণে থানায় অভিযোগ করেছি। সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ আগের। এখানে সম্পত্তির কোনো বিষয় নয়। এখন আমরা সবাই আপস হয়ে গেছি।’
এ বিষয়ে মৃতের মেয়েদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তাঁরা কেউ রাজি হননি। জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি সদস্য হবিবুর রহমান বলেন, মৃত্যুর পরপরই জমি ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে ছেলে মহসিন আলী লাশ আটকে রাখেন। পরে দুপক্ষকে নিয়ে বসে মীমাংসা করা হয়। দুপুরের পর কবরস্থানে কবর খোঁড়ার অনুমতি দেন মহসিন আলী। এরপর বিকেল ৪টায় জানাজা শেষে দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুরুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এটি সম্পূর্ণ পারিবারিক সমস্যা। গতকাল রাতে মহসিন আলী একটি অভিযোগ দিয়েছিলেন। আজ কোনো অভিযোগ না থাকায় ও মৃত্যুর বিষয়ে সন্দেহ দূর হওয়ায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে এবং দাফন হয়ে গেছে।

মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে স্থানীয় লোকজন। বুধবার সন্ধ্যায় মনসুরনগর ইউনিয়ন থেকে তাঁদের আটক করে পরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
১৬ মিনিট আগে
ঝিনাইদহে পবাহাটি গ্রামে প্রতিবেশীর খাটের নিচ থেকে সাইমা আক্তার ছাবা (৪) নামের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার রাত ১০টার দিকে পবাহাটি গ্রামের ঈদগাহ পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু ওই গ্রামের ভ্যানচালক মো. সাইদুল ইসলামের মেয়ে।
৩০ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে।
৭ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া গোমতী নদীর দুই তীরের মাটি লুটের মচ্ছব চলছে। শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া থেকে গোলাবাড়ি পর্যন্ত নদীর তীর থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে পাওয়ার টিলারে ভরে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে দিচ্ছে স্থানীয় অসাধু চক্র।
৭ ঘণ্টা আগেরাজনগর (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি

মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে স্থানীয় লোকজন। বুধবার সন্ধ্যায় মনসুরনগর ইউনিয়ন থেকে তাঁদের আটক করে পরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
সূত্র জানায়, মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার রাজনগর গ্রামের মিরাজ উদ্দিনের ছেলে আরিফুর রহমান (২৮) এবং গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার দক্ষিণ কোটালীপাড়া গ্রামের রুকন উদ্দীনের ছেলে তরিকুল ইসলাম (৩৬) নিজেদের একটি জাতীয় দৈনিকের সাংবাদিক পরিচয় দিতেন। বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে দেখা করে খোঁজখবর নেওয়ার নাম করে তাঁরা আর্থিক সুবিধা চাইছিলেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
চেয়ারম্যানদের সন্দেহ হলে একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করে তাঁদের গতিবিধি নজরদারিতে রাখা হয়। পরে মনসুরনগর ইউনিয়নে সুযোগ পেয়ে স্থানীয় লোকজন দুজনকে আটক করে।
খবর পেয়ে রাজনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁদের থানায় নিয়ে যায়।
রাজনগর থানার এএসআই হৃদয় বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। দোষী প্রমাণিত হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে স্থানীয় লোকজন। বুধবার সন্ধ্যায় মনসুরনগর ইউনিয়ন থেকে তাঁদের আটক করে পরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
সূত্র জানায়, মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার রাজনগর গ্রামের মিরাজ উদ্দিনের ছেলে আরিফুর রহমান (২৮) এবং গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার দক্ষিণ কোটালীপাড়া গ্রামের রুকন উদ্দীনের ছেলে তরিকুল ইসলাম (৩৬) নিজেদের একটি জাতীয় দৈনিকের সাংবাদিক পরিচয় দিতেন। বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে দেখা করে খোঁজখবর নেওয়ার নাম করে তাঁরা আর্থিক সুবিধা চাইছিলেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
চেয়ারম্যানদের সন্দেহ হলে একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করে তাঁদের গতিবিধি নজরদারিতে রাখা হয়। পরে মনসুরনগর ইউনিয়নে সুযোগ পেয়ে স্থানীয় লোকজন দুজনকে আটক করে।
খবর পেয়ে রাজনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁদের থানায় নিয়ে যায়।
রাজনগর থানার এএসআই হৃদয় বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। দোষী প্রমাণিত হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্পত্তির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধ চার বোন ও এক ভাইয়ের। এ কারণে একমাত্র ছেলের কাছে আশ্রয় না পেয়ে বৃদ্ধ বাবা ছিলেন মেয়ের বাড়িতে। মৃত্যুর পর লাশ বাড়িতে দাফনের জন্য আনা হলে গ্রহণ করেননি ছেলে। ২৩ ঘণ্টা পর থানা–পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে মরদেহ দাফন হয়েছে।
২ দিন আগে
ঝিনাইদহে পবাহাটি গ্রামে প্রতিবেশীর খাটের নিচ থেকে সাইমা আক্তার ছাবা (৪) নামের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার রাত ১০টার দিকে পবাহাটি গ্রামের ঈদগাহ পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু ওই গ্রামের ভ্যানচালক মো. সাইদুল ইসলামের মেয়ে।
৩০ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে।
৭ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া গোমতী নদীর দুই তীরের মাটি লুটের মচ্ছব চলছে। শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া থেকে গোলাবাড়ি পর্যন্ত নদীর তীর থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে পাওয়ার টিলারে ভরে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে দিচ্ছে স্থানীয় অসাধু চক্র।
৭ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহে পবাহাটি গ্রামে প্রতিবেশীর খাটের নিচ থেকে সাইমা আক্তার ছাবা (৪) নামের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার রাত ১০টার দিকে পবাহাটি গ্রামের ঈদগাহ পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু ওই গ্রামের ভ্যানচালক মো. সাইদুল ইসলামের মেয়ে। এই ঘটনায় সাইদুল ইসলামের প্রতিবেশী আক্তারুজ্জামান মাসুদের স্ত্রী সান্ত্বনা খাতুনকে (৩২) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সায়মা আক্তার ছাবা সকাল থেকে নিখোঁজ ছিল। আশপাশের পুকুর, বাড়িসহ সব জায়গায় খুঁজে তাকে পাওয়া যাচ্ছিল না। সারা দিন মাইকিং করা হয়েছে। পরে রাতে সাইদুল ইসলামের প্রতিবেশী সান্ত্বনা খাতুনের বাড়ি থেকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
নিহত শিশুর বাবা সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘সকালে মেয়ে ঘুম থেকে তুলে আমার মুখে চুমু দেয়। আর বলে আব্বু কাজে যাবা না? আমার জন্য মিষ্টি কিনে আনতে হবে না। তার কথা শুনে আমি দ্রুত উঠে পড়ি। পরে ভ্যান নিয়ে কাজে বের হওয়ার সময় মেয়েকে ভ্যানে চড়িয়ে একটু ঘুরিয়ে নামিয়ে দিই। পরে আমার স্ত্রী ফাতেমাকে বলেছে, আম্মু তুমি ভাত রান্না করো। রান্না শেষে আমাকে ডাক দিয়ো, আমি বাইরে খেলছি। পরে আমার স্ত্রী মেয়েকে ডাক দিয়ে আর পায় না; তখন আমার ছেলে আমাকে জানায় ছাবাকে পাওয়া যাচ্ছে না। আমি বাড়িতে এসে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে বাড়ির পাশের বিভিন্ন পুকুরসহ আশপাশের সব জায়গায় খুঁজে কোথাও পাইনি। পরে থানায় জিডি করি, মাইকিং করি। তবু মেয়েকে পাই না। পরে আমি প্রতিবেশী আখতারুজ্জামান মাসুদের বাড়িতে মেয়েকে খুঁজতে গিয়েছিলাম। তখন মাসুদের স্ত্রী আমাকে জানায়, আমার মেয়ে তাদের বাড়িতে যায়নি। আমার সন্দেহ হলো। পাড়ার সবাই আমার মেয়েকে খুঁজছে, কিন্তু মাসুদের স্ত্রী আসছে না, কোনো খোঁজও করছে না। পরে রাতে পুকুরপাড়ে আবারও যাই, সে সময় দেখি মাসুদের স্ত্রী একটি বস্তা নিয়ে কোথায় যাচ্ছে; তখন আমি চিৎকার দিলে সে আবার ঘরে দৌড়ে চলে যায়। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে তার ঘরের খাটের নিচ থেকে আমার মেয়ের লাশ উদ্ধার করে।’
ঝিনাইদহ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাহফুজ হোসেন বলেন, ‘বাচ্চাটা সকাল থেকে নিখোঁজ ছিল। রাতে আমরা খবর পাই সাইদুল ইসলামের প্রতিবেশীর বাড়িতে মরদেহ পাওয়া গেছে। ঘটনা কী ঘটেছে এখনই বলা সম্ভব হচ্ছে না। খোঁজখবর নিচ্ছি, তদন্ত চলছে। সম্ভাব্য আসামিকে আমরা হেফাজতে নিয়েছি। মরদেহ পোস্টমর্টেমের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। রিপোর্ট পাওয়ার পর বিস্তারিত বলা যাবে।’

ঝিনাইদহে পবাহাটি গ্রামে প্রতিবেশীর খাটের নিচ থেকে সাইমা আক্তার ছাবা (৪) নামের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার রাত ১০টার দিকে পবাহাটি গ্রামের ঈদগাহ পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু ওই গ্রামের ভ্যানচালক মো. সাইদুল ইসলামের মেয়ে। এই ঘটনায় সাইদুল ইসলামের প্রতিবেশী আক্তারুজ্জামান মাসুদের স্ত্রী সান্ত্বনা খাতুনকে (৩২) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সায়মা আক্তার ছাবা সকাল থেকে নিখোঁজ ছিল। আশপাশের পুকুর, বাড়িসহ সব জায়গায় খুঁজে তাকে পাওয়া যাচ্ছিল না। সারা দিন মাইকিং করা হয়েছে। পরে রাতে সাইদুল ইসলামের প্রতিবেশী সান্ত্বনা খাতুনের বাড়ি থেকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
নিহত শিশুর বাবা সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘সকালে মেয়ে ঘুম থেকে তুলে আমার মুখে চুমু দেয়। আর বলে আব্বু কাজে যাবা না? আমার জন্য মিষ্টি কিনে আনতে হবে না। তার কথা শুনে আমি দ্রুত উঠে পড়ি। পরে ভ্যান নিয়ে কাজে বের হওয়ার সময় মেয়েকে ভ্যানে চড়িয়ে একটু ঘুরিয়ে নামিয়ে দিই। পরে আমার স্ত্রী ফাতেমাকে বলেছে, আম্মু তুমি ভাত রান্না করো। রান্না শেষে আমাকে ডাক দিয়ো, আমি বাইরে খেলছি। পরে আমার স্ত্রী মেয়েকে ডাক দিয়ে আর পায় না; তখন আমার ছেলে আমাকে জানায় ছাবাকে পাওয়া যাচ্ছে না। আমি বাড়িতে এসে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে বাড়ির পাশের বিভিন্ন পুকুরসহ আশপাশের সব জায়গায় খুঁজে কোথাও পাইনি। পরে থানায় জিডি করি, মাইকিং করি। তবু মেয়েকে পাই না। পরে আমি প্রতিবেশী আখতারুজ্জামান মাসুদের বাড়িতে মেয়েকে খুঁজতে গিয়েছিলাম। তখন মাসুদের স্ত্রী আমাকে জানায়, আমার মেয়ে তাদের বাড়িতে যায়নি। আমার সন্দেহ হলো। পাড়ার সবাই আমার মেয়েকে খুঁজছে, কিন্তু মাসুদের স্ত্রী আসছে না, কোনো খোঁজও করছে না। পরে রাতে পুকুরপাড়ে আবারও যাই, সে সময় দেখি মাসুদের স্ত্রী একটি বস্তা নিয়ে কোথায় যাচ্ছে; তখন আমি চিৎকার দিলে সে আবার ঘরে দৌড়ে চলে যায়। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে তার ঘরের খাটের নিচ থেকে আমার মেয়ের লাশ উদ্ধার করে।’
ঝিনাইদহ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাহফুজ হোসেন বলেন, ‘বাচ্চাটা সকাল থেকে নিখোঁজ ছিল। রাতে আমরা খবর পাই সাইদুল ইসলামের প্রতিবেশীর বাড়িতে মরদেহ পাওয়া গেছে। ঘটনা কী ঘটেছে এখনই বলা সম্ভব হচ্ছে না। খোঁজখবর নিচ্ছি, তদন্ত চলছে। সম্ভাব্য আসামিকে আমরা হেফাজতে নিয়েছি। মরদেহ পোস্টমর্টেমের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। রিপোর্ট পাওয়ার পর বিস্তারিত বলা যাবে।’

সম্পত্তির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধ চার বোন ও এক ভাইয়ের। এ কারণে একমাত্র ছেলের কাছে আশ্রয় না পেয়ে বৃদ্ধ বাবা ছিলেন মেয়ের বাড়িতে। মৃত্যুর পর লাশ বাড়িতে দাফনের জন্য আনা হলে গ্রহণ করেননি ছেলে। ২৩ ঘণ্টা পর থানা–পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে মরদেহ দাফন হয়েছে।
২ দিন আগে
মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে স্থানীয় লোকজন। বুধবার সন্ধ্যায় মনসুরনগর ইউনিয়ন থেকে তাঁদের আটক করে পরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
১৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে।
৭ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া গোমতী নদীর দুই তীরের মাটি লুটের মচ্ছব চলছে। শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া থেকে গোলাবাড়ি পর্যন্ত নদীর তীর থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে পাওয়ার টিলারে ভরে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে দিচ্ছে স্থানীয় অসাধু চক্র।
৭ ঘণ্টা আগেওমর ফারুক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে ভোগ্যপণ্য আমদানির অন্যতম বড় খেলোয়াড় হয়ে ওঠেন তিনি। কিন্তু সেই ব্যবসাই এখন তাঁর প্রতিষ্ঠান রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের পতনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্যমতে, ট্রেডিং প্রতিষ্ঠান হলেও ব্যবসায়ী আবুল বশর চৌধুরীর এই রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের নামে ১৩ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকায়। অথচ দুই বছর ধরে কোনো ভোগ্যপণ্যই আমদানি করছে না প্রতিষ্ঠান দুটি। তবু এসব প্রতিষ্ঠানের নামে গুদামে মজুত রয়েছে তিন বছরের বেশি পুরোনো আমদানি হওয়া পণ্য; যার বড় অংশই এখন অবিক্রীত।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, এই দুই ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানের সংকটের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে পণ্যের অতিরিক্ত মজুত রাখার প্রবণতা। আবুল বশর বড় ভলিউমে পণ্য আমদানি করতেন। বাজারে আশানুরূপ দাম না পেলে তা মজুত করে ভবিষ্যতের লাভের আশা করতেন। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছে উল্টো, বহুবার দাম বাড়ার বদলে কমেছে। এমনকি মানুষের খাদ্য হিসেবে আমদানি করা ডাল, গম, তেলসহ কিছু পণ্য নষ্ট হওয়ার কারণে পরে সেগুলো পশুখাদ্য হিসেবে বিক্রি করতে বাধ্য হন তিনি। এভাবে মজুতের লোভে বারবার লোকসান জমতে জমতে একসময় থমকে দাঁড়ায় আবুল বশর চৌধুরীর চার দশকের গড়া দাপুটে ট্রেডিং ব্যবসা।
ফলাফল যা হবার তাই হয়েছে। ঋণখেলাপিতে নাম উঠে যায় রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের। জানা গেছে, সীতাকুণ্ডের সলিমপুরে অবস্থিত মামিয়া নামের একটি গ্রুপের কারখানায় সংরক্ষিত শত শত বস্তা পণ্য এখনো অবিক্রীত অবস্থায় পড়ে আছে। ব্যাংকের তথ্যমতে এগুলো কমপক্ষে তিন বছর আগের আমদানি। অথচ দুই বছর ধরে রুবি কিংবা মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্স কোনো নতুন পণ্যই আমদানি করেনি।
এদিকে ঋণখেলাপির তালিকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি)। শুধু রুবি ফুড প্রোডাক্টসের কাছেই তাদের পাওনা ১ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা; অথচ এত বড় ঋণের বিপরীতে জামানত হিসেবে রাখা হয়েছে মাত্র ৪০ কোটি টাকার এফডিআর আর ৩ কোটি টাকার জমি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জ শাখা ব্যবস্থাপক ইমতিয়াজ হক আজকের পত্রিকাকে জানান, ঋণটি গত মার্চে শ্রেণীকৃত হয়েছে এবং ব্যাংক এরই মধ্যে অর্থঋণ মামলা করেছে। ব্যাংকের অন্য এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের সময় ইউসিবির পরিচালনা পর্ষদে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের পরিবারের প্রভাব ছিল প্রবল। তাদের সঙ্গে কমিশন ভাগাভাগির মাধ্যমে রুবি এত বড় ঋণ তুলেছে বলে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ তদন্তে উঠে এসেছে।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাওনাদার ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে আবুল বশরের দেনা ৩৯৯ কোটি টাকা—মেসার্স মাসুদ ব্রাদার্সের নামে ২৪৭ কোটি এবং রুবি ফুডসের নামে ১৫২ কোটি। এই ঋণের বিপরীতে ৪০০ শতক জমি জামানত থাকলেও এর বাজারমূল্য মাত্র ১৯১ কোটি টাকা। এই ব্যাংকের ঋণের একটি আলোচিত দিক হলো, ২০২৩ সালে রোজার আগে ২০ হাজার টন ছোলা আমদানির জন্য ঋণপত্র খুললেও ব্যাংক সরবরাহকারীকে ডলার পরিশোধ করতে না পারায় জাহাজ বন্দর থেকে ফেরত যায়। এতে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে এক মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হয়েছে।
এর বাইরে আল-আরাফাহ্ ব্যাংকের কাছে ১৯২ কোটি, এনসিসি ব্যাংকের কাছে ১৮৬ কোটি, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাছে ১৮৯ কোটি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের কাছে ৩২৩ কোটি, পূবালী ব্যাংকের কাছে ৩১২ কোটি ৬৪ লাখ, ট্রাস্ট ব্যাংকের কাছে ২৭৯ কোটি ৬৯ লাখ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের কাছে ১৫৯ কোটি ৫৫ লাখ, মেঘনা ব্যাংকের কাছে ৩৬ কোটি, ঢাকা ব্যাংকের কাছে ৩০ কোটি ৬৯ লাখ, এনআরবি ব্যাংকের কাছে ২২ কোটি এবং মাইডাস ফাইন্যান্সের কাছে ১৪ কোটি টাকা আটকে আছে। প্রতিটি ব্যাংকেই জামানত ঋণের তুলনায় খুবই কম।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, দীর্ঘ সময় ভালো ব্যবসা করায় প্রতিষ্ঠানটি কম জামানতে বড় অঙ্কের ঋণ সুবিধা পেয়েছে। কিন্তু হঠাৎ ব্যবসা সংকটে পড়তেই সব ব্যাংকের ঝুঁকি বেড়ে গেছে। এ প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলাম মনে করেন, ব্যাংকের সংখ্যা বেশি এবং প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ঋণ দেওয়ার প্রবণতাই এমন বিপর্যয়ের প্রধান কারণ। এর দায় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট তদারকি কর্মকর্তাদেরও বহন করতে হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএসএম গ্রুপের নামে আবুল বশরের বিনিয়োগ রয়েছে আরও কয়েকটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে—মডার্ন পলি ইন্ডাস্ট্রিজ, মডার্ন ফাইবার লিমিটেড, মডার্ন হ্যাচারি, বিসমিল্লাহ ফ্যাব্রিকস, মুকবুলুর রহমান জুট মিল, বি কে ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি। তবে ঋণ নেওয়া হয়েছে কেবল রুবি ফুডস ও মাসুদ ব্রাদার্সের নামে। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, ভোগ্যপণ্য আমদানির নামে নেওয়া ওই ঋণের বড় অংশই সরানো হয়েছে অন্য খাতে।
মজুত পণ্য নষ্ট হওয়া, দাম পড়ে যাওয়া, ব্যাংকের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও তদারকির দুর্বলতা—সব মিলিয়ে রুবি ফুডসের চার দশকের সাম্রাজ্য এখন ভেঙে পড়ছে। মজুত প্রবণতা ও ঋণ শোধে কোনো উদ্যোগ আছে কি না জানতে চাইলে আবুল বশর চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটু ঝামেলায় আছি, পরে জানাব।’ দুই সপ্তাহ পরও তাঁর জবাব একই থাকে।

চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে ভোগ্যপণ্য আমদানির অন্যতম বড় খেলোয়াড় হয়ে ওঠেন তিনি। কিন্তু সেই ব্যবসাই এখন তাঁর প্রতিষ্ঠান রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের পতনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্যমতে, ট্রেডিং প্রতিষ্ঠান হলেও ব্যবসায়ী আবুল বশর চৌধুরীর এই রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের নামে ১৩ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকায়। অথচ দুই বছর ধরে কোনো ভোগ্যপণ্যই আমদানি করছে না প্রতিষ্ঠান দুটি। তবু এসব প্রতিষ্ঠানের নামে গুদামে মজুত রয়েছে তিন বছরের বেশি পুরোনো আমদানি হওয়া পণ্য; যার বড় অংশই এখন অবিক্রীত।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, এই দুই ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানের সংকটের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে পণ্যের অতিরিক্ত মজুত রাখার প্রবণতা। আবুল বশর বড় ভলিউমে পণ্য আমদানি করতেন। বাজারে আশানুরূপ দাম না পেলে তা মজুত করে ভবিষ্যতের লাভের আশা করতেন। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছে উল্টো, বহুবার দাম বাড়ার বদলে কমেছে। এমনকি মানুষের খাদ্য হিসেবে আমদানি করা ডাল, গম, তেলসহ কিছু পণ্য নষ্ট হওয়ার কারণে পরে সেগুলো পশুখাদ্য হিসেবে বিক্রি করতে বাধ্য হন তিনি। এভাবে মজুতের লোভে বারবার লোকসান জমতে জমতে একসময় থমকে দাঁড়ায় আবুল বশর চৌধুরীর চার দশকের গড়া দাপুটে ট্রেডিং ব্যবসা।
ফলাফল যা হবার তাই হয়েছে। ঋণখেলাপিতে নাম উঠে যায় রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের। জানা গেছে, সীতাকুণ্ডের সলিমপুরে অবস্থিত মামিয়া নামের একটি গ্রুপের কারখানায় সংরক্ষিত শত শত বস্তা পণ্য এখনো অবিক্রীত অবস্থায় পড়ে আছে। ব্যাংকের তথ্যমতে এগুলো কমপক্ষে তিন বছর আগের আমদানি। অথচ দুই বছর ধরে রুবি কিংবা মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্স কোনো নতুন পণ্যই আমদানি করেনি।
এদিকে ঋণখেলাপির তালিকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি)। শুধু রুবি ফুড প্রোডাক্টসের কাছেই তাদের পাওনা ১ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা; অথচ এত বড় ঋণের বিপরীতে জামানত হিসেবে রাখা হয়েছে মাত্র ৪০ কোটি টাকার এফডিআর আর ৩ কোটি টাকার জমি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জ শাখা ব্যবস্থাপক ইমতিয়াজ হক আজকের পত্রিকাকে জানান, ঋণটি গত মার্চে শ্রেণীকৃত হয়েছে এবং ব্যাংক এরই মধ্যে অর্থঋণ মামলা করেছে। ব্যাংকের অন্য এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের সময় ইউসিবির পরিচালনা পর্ষদে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের পরিবারের প্রভাব ছিল প্রবল। তাদের সঙ্গে কমিশন ভাগাভাগির মাধ্যমে রুবি এত বড় ঋণ তুলেছে বলে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ তদন্তে উঠে এসেছে।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাওনাদার ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে আবুল বশরের দেনা ৩৯৯ কোটি টাকা—মেসার্স মাসুদ ব্রাদার্সের নামে ২৪৭ কোটি এবং রুবি ফুডসের নামে ১৫২ কোটি। এই ঋণের বিপরীতে ৪০০ শতক জমি জামানত থাকলেও এর বাজারমূল্য মাত্র ১৯১ কোটি টাকা। এই ব্যাংকের ঋণের একটি আলোচিত দিক হলো, ২০২৩ সালে রোজার আগে ২০ হাজার টন ছোলা আমদানির জন্য ঋণপত্র খুললেও ব্যাংক সরবরাহকারীকে ডলার পরিশোধ করতে না পারায় জাহাজ বন্দর থেকে ফেরত যায়। এতে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে এক মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হয়েছে।
এর বাইরে আল-আরাফাহ্ ব্যাংকের কাছে ১৯২ কোটি, এনসিসি ব্যাংকের কাছে ১৮৬ কোটি, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাছে ১৮৯ কোটি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের কাছে ৩২৩ কোটি, পূবালী ব্যাংকের কাছে ৩১২ কোটি ৬৪ লাখ, ট্রাস্ট ব্যাংকের কাছে ২৭৯ কোটি ৬৯ লাখ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের কাছে ১৫৯ কোটি ৫৫ লাখ, মেঘনা ব্যাংকের কাছে ৩৬ কোটি, ঢাকা ব্যাংকের কাছে ৩০ কোটি ৬৯ লাখ, এনআরবি ব্যাংকের কাছে ২২ কোটি এবং মাইডাস ফাইন্যান্সের কাছে ১৪ কোটি টাকা আটকে আছে। প্রতিটি ব্যাংকেই জামানত ঋণের তুলনায় খুবই কম।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, দীর্ঘ সময় ভালো ব্যবসা করায় প্রতিষ্ঠানটি কম জামানতে বড় অঙ্কের ঋণ সুবিধা পেয়েছে। কিন্তু হঠাৎ ব্যবসা সংকটে পড়তেই সব ব্যাংকের ঝুঁকি বেড়ে গেছে। এ প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলাম মনে করেন, ব্যাংকের সংখ্যা বেশি এবং প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ঋণ দেওয়ার প্রবণতাই এমন বিপর্যয়ের প্রধান কারণ। এর দায় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট তদারকি কর্মকর্তাদেরও বহন করতে হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএসএম গ্রুপের নামে আবুল বশরের বিনিয়োগ রয়েছে আরও কয়েকটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে—মডার্ন পলি ইন্ডাস্ট্রিজ, মডার্ন ফাইবার লিমিটেড, মডার্ন হ্যাচারি, বিসমিল্লাহ ফ্যাব্রিকস, মুকবুলুর রহমান জুট মিল, বি কে ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি। তবে ঋণ নেওয়া হয়েছে কেবল রুবি ফুডস ও মাসুদ ব্রাদার্সের নামে। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, ভোগ্যপণ্য আমদানির নামে নেওয়া ওই ঋণের বড় অংশই সরানো হয়েছে অন্য খাতে।
মজুত পণ্য নষ্ট হওয়া, দাম পড়ে যাওয়া, ব্যাংকের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও তদারকির দুর্বলতা—সব মিলিয়ে রুবি ফুডসের চার দশকের সাম্রাজ্য এখন ভেঙে পড়ছে। মজুত প্রবণতা ও ঋণ শোধে কোনো উদ্যোগ আছে কি না জানতে চাইলে আবুল বশর চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটু ঝামেলায় আছি, পরে জানাব।’ দুই সপ্তাহ পরও তাঁর জবাব একই থাকে।

সম্পত্তির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধ চার বোন ও এক ভাইয়ের। এ কারণে একমাত্র ছেলের কাছে আশ্রয় না পেয়ে বৃদ্ধ বাবা ছিলেন মেয়ের বাড়িতে। মৃত্যুর পর লাশ বাড়িতে দাফনের জন্য আনা হলে গ্রহণ করেননি ছেলে। ২৩ ঘণ্টা পর থানা–পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে মরদেহ দাফন হয়েছে।
২ দিন আগে
মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে স্থানীয় লোকজন। বুধবার সন্ধ্যায় মনসুরনগর ইউনিয়ন থেকে তাঁদের আটক করে পরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
১৬ মিনিট আগে
ঝিনাইদহে পবাহাটি গ্রামে প্রতিবেশীর খাটের নিচ থেকে সাইমা আক্তার ছাবা (৪) নামের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার রাত ১০টার দিকে পবাহাটি গ্রামের ঈদগাহ পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু ওই গ্রামের ভ্যানচালক মো. সাইদুল ইসলামের মেয়ে।
৩০ মিনিট আগে
কুমিল্লা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া গোমতী নদীর দুই তীরের মাটি লুটের মচ্ছব চলছে। শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া থেকে গোলাবাড়ি পর্যন্ত নদীর তীর থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে পাওয়ার টিলারে ভরে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে দিচ্ছে স্থানীয় অসাধু চক্র।
৭ ঘণ্টা আগেদেলোয়ার হোসাইন আকাইদ, কুমিল্লা

কুমিল্লা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া গোমতী নদীর দুই তীরের মাটি লুটের মচ্ছব চলছে। শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া থেকে গোলাবাড়ি পর্যন্ত নদীর তীর থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে পাওয়ার টিলারে ভরে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে দিচ্ছে স্থানীয় অসাধু চক্র। এসব মাটি ইটভাটাসহ বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে বিক্রি করা হয়। মাটি কেটে নেওয়ায় তীরের ফসলি জমি, পাশের শহর রক্ষা বাঁধ ও সেতু ঝুঁকিতে পড়বে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা আশঙ্কা করছেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, আদর্শ সদর উপজেলায় নদীর উত্তর তীরে পাঁচ কিলোমিটার এবং দক্ষিণ তীরে ২৫ কিলোমিটার এলাকায় মাটি লুট চলছে। পাওয়ার টিলার দিয়ে মাটি বিভিন্ন ইটভাটা ও বসতবাড়িতে ব্যবহারের জন্য নেওয়া হয়। নদীর উৎসমুখ কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার কটকবাজার ও গোলাবাড়ি থেকে শুরু করে পালপাড়া পীরবাড়ির সামনে পর্যন্ত উভয় তীরে মাটি কাটার প্রক্রিয়া চলছে প্রকাশ্যে। এতে গোমতীর বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং বাঁধসংলগ্ন পাকা সড়কের পিচ উঠে গেছে।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, নদীর দক্ষিণ তীরে দুর্গাপুর, ভাটপাড়া, পালপাড়া পীরবাড়ি, কাপ্তানবাজার, চানপুর মাস্টারবাড়ি, শালধর এবং সামারচর এলাকায় অন্তত ২০টি ট্রাক্টর দিয়ে মাটি তুলতে দেখা গেছে। এসব ট্রাক্টর চলাচলের জন্য সড়কের অংশ কেটে নদীর বাঁধের ভেতর দিয়ে চলার পথ তৈরি করা হয়েছে।
অন্যদিকে নদীর উত্তর পাড়ে ছত্রখিল এলাকায় থাকা পুলিশ ফাঁড়ির সামনেই চলছে মাটি কাটার কাজ। বৈদ্যুতিক খুঁটির গোড়া ও নদীতীরের গাছের নিচ থেকেও মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। চানপুর বেইলি সেতু এবং কাপ্তান বাজার পশ্চিম অংশের মাটিও কাটতে দেখা গেছে। নদীর দুই তীরে মোট সাতটি ঘাট থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে মাটি কেটে নেওয়া হলেও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বা প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
কয়েকজন ট্রাক্টরচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রতি ট্রাক্টর মাটি ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
আরেকজন স্থানীয় মাটি ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা এই মাটি ট্রাক্টরে করে ইটভাটা ও আশপাশের বিভিন্ন নির্মাণস্থলে সরবরাহ করি। রাজনৈতিক ব্যক্তি ও কিছু প্রশাসনিক লোককে ম্যানেজ করে এই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গোমতী নদীর চর দখল করে কোটি কোটি টাকার মাটি কেটে বিক্রির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এসব অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার উত্তর দুর্গাপুর ইউনিয়নের আড়াইওড়া মধ্যপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. জহিরুল ইসলাম। স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগ নেতা পরিচয়ধারী এই ব্যক্তি বিগত ১৭ বছর পার করার পর এবার স্থানীয় কিছু বিএনপি নেতার যোগসাজশে গোমতীর মাটি কাটছেন।
অভিযোগ স্বীকার করে জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘নদীর পাড়সংলগ্ন আমার একটি পুকুর আছে। আমি সেখান থেকে মাটি কাটছি। মাটি কাটার সঙ্গে আমি একা জড়িত না। স্থানীয় নেতারা ও প্রশাসনের কিছু লোক আমার সঙ্গে আছেন।’
জানতে চাইলে কুমিল্লার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. রেজা হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জনগণকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। আমি পাউবোকে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখার নির্দেশনা দিয়েছি। গোমতীর তীর থেকে মাটি কাটা বা বালু তোলার কোনো অনুমতি জেলা প্রশাসন থেকে দেওয়া হয়নি।’
রেজা হাসান আরও বলেন, ‘যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। জেলা প্রশাসন বরাবরই এসব কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সজাগ রয়েছে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনী ও পুলিশের সহায়তা নিয়ে যেখানে মাটি কাটা হয়, সেখানে অভিযান চালানো হবে।’

কুমিল্লা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া গোমতী নদীর দুই তীরের মাটি লুটের মচ্ছব চলছে। শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া থেকে গোলাবাড়ি পর্যন্ত নদীর তীর থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে পাওয়ার টিলারে ভরে বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে দিচ্ছে স্থানীয় অসাধু চক্র। এসব মাটি ইটভাটাসহ বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে বিক্রি করা হয়। মাটি কেটে নেওয়ায় তীরের ফসলি জমি, পাশের শহর রক্ষা বাঁধ ও সেতু ঝুঁকিতে পড়বে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা আশঙ্কা করছেন।
সম্প্রতি সরেজমিনে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, আদর্শ সদর উপজেলায় নদীর উত্তর তীরে পাঁচ কিলোমিটার এবং দক্ষিণ তীরে ২৫ কিলোমিটার এলাকায় মাটি লুট চলছে। পাওয়ার টিলার দিয়ে মাটি বিভিন্ন ইটভাটা ও বসতবাড়িতে ব্যবহারের জন্য নেওয়া হয়। নদীর উৎসমুখ কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার কটকবাজার ও গোলাবাড়ি থেকে শুরু করে পালপাড়া পীরবাড়ির সামনে পর্যন্ত উভয় তীরে মাটি কাটার প্রক্রিয়া চলছে প্রকাশ্যে। এতে গোমতীর বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং বাঁধসংলগ্ন পাকা সড়কের পিচ উঠে গেছে।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, নদীর দক্ষিণ তীরে দুর্গাপুর, ভাটপাড়া, পালপাড়া পীরবাড়ি, কাপ্তানবাজার, চানপুর মাস্টারবাড়ি, শালধর এবং সামারচর এলাকায় অন্তত ২০টি ট্রাক্টর দিয়ে মাটি তুলতে দেখা গেছে। এসব ট্রাক্টর চলাচলের জন্য সড়কের অংশ কেটে নদীর বাঁধের ভেতর দিয়ে চলার পথ তৈরি করা হয়েছে।
অন্যদিকে নদীর উত্তর পাড়ে ছত্রখিল এলাকায় থাকা পুলিশ ফাঁড়ির সামনেই চলছে মাটি কাটার কাজ। বৈদ্যুতিক খুঁটির গোড়া ও নদীতীরের গাছের নিচ থেকেও মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। চানপুর বেইলি সেতু এবং কাপ্তান বাজার পশ্চিম অংশের মাটিও কাটতে দেখা গেছে। নদীর দুই তীরে মোট সাতটি ঘাট থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে মাটি কেটে নেওয়া হলেও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বা প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
কয়েকজন ট্রাক্টরচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রতি ট্রাক্টর মাটি ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
আরেকজন স্থানীয় মাটি ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা এই মাটি ট্রাক্টরে করে ইটভাটা ও আশপাশের বিভিন্ন নির্মাণস্থলে সরবরাহ করি। রাজনৈতিক ব্যক্তি ও কিছু প্রশাসনিক লোককে ম্যানেজ করে এই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গোমতী নদীর চর দখল করে কোটি কোটি টাকার মাটি কেটে বিক্রির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এসব অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার উত্তর দুর্গাপুর ইউনিয়নের আড়াইওড়া মধ্যপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. জহিরুল ইসলাম। স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগ নেতা পরিচয়ধারী এই ব্যক্তি বিগত ১৭ বছর পার করার পর এবার স্থানীয় কিছু বিএনপি নেতার যোগসাজশে গোমতীর মাটি কাটছেন।
অভিযোগ স্বীকার করে জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘নদীর পাড়সংলগ্ন আমার একটি পুকুর আছে। আমি সেখান থেকে মাটি কাটছি। মাটি কাটার সঙ্গে আমি একা জড়িত না। স্থানীয় নেতারা ও প্রশাসনের কিছু লোক আমার সঙ্গে আছেন।’
জানতে চাইলে কুমিল্লার জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. রেজা হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জনগণকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। আমি পাউবোকে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখার নির্দেশনা দিয়েছি। গোমতীর তীর থেকে মাটি কাটা বা বালু তোলার কোনো অনুমতি জেলা প্রশাসন থেকে দেওয়া হয়নি।’
রেজা হাসান আরও বলেন, ‘যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। জেলা প্রশাসন বরাবরই এসব কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সজাগ রয়েছে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনী ও পুলিশের সহায়তা নিয়ে যেখানে মাটি কাটা হয়, সেখানে অভিযান চালানো হবে।’

সম্পত্তির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধ চার বোন ও এক ভাইয়ের। এ কারণে একমাত্র ছেলের কাছে আশ্রয় না পেয়ে বৃদ্ধ বাবা ছিলেন মেয়ের বাড়িতে। মৃত্যুর পর লাশ বাড়িতে দাফনের জন্য আনা হলে গ্রহণ করেননি ছেলে। ২৩ ঘণ্টা পর থানা–পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে মরদেহ দাফন হয়েছে।
২ দিন আগে
মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে স্থানীয় লোকজন। বুধবার সন্ধ্যায় মনসুরনগর ইউনিয়ন থেকে তাঁদের আটক করে পরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
১৬ মিনিট আগে
ঝিনাইদহে পবাহাটি গ্রামে প্রতিবেশীর খাটের নিচ থেকে সাইমা আক্তার ছাবা (৪) নামের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার রাত ১০টার দিকে পবাহাটি গ্রামের ঈদগাহ পাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু ওই গ্রামের ভ্যানচালক মো. সাইদুল ইসলামের মেয়ে।
৩০ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে।
৭ ঘণ্টা আগে