আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইলের মধুপুর, ঘাটাইল ও সখীপুরসহ জেলার বিভিন্ন এলাকার বনভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রায় ৫০০ করাতকল। এর মধ্যে ৩ শতাধিক করাতকলই অবৈধ। এ সব করাতকলে প্রতিদিন বনের কাঠ চেরাই করা হচ্ছে। পরে সেগুলো পাচার করা হচ্ছে ঢাকা-গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। এদিকে কমছে বনের গাছ, কিছু কিছু এলাকায় গাছ কমে গিয়ে কৃষি ফসলের খেতে পরিণত হয়েছে বনভূমি।
বন বিভাগের হিসাবমতে, জেলায় ৪৭০টি করাতকল রয়েছে। এর মধ্যে ৩০৭টিই অবৈধ। জানা গেছে, স্থানীয় প্রশাসন ও বন বিভাগ অনুমোদনহীন করাতকল মালিকদের জরিমানা করলেও থেমে নেই অবৈধ করাতকলে কাঠ চেরাইয়ের কাজ।
জানা গেছে, টাঙ্গাইলের ৫টি উপজেলায় বনভূমির পরিমাণ ১ লাখ ২২ হাজার ৮৭৬ একর। এসব বনাঞ্চল ঘিরেই গড়ে উঠেছে ৪৭০টি করাতকল। যার মধ্যে অবৈধ ৩০৭টি। ওই করাতকলগুলোতে প্রতিদিন অবৈধভাবে বনের কাঠ চেরাই করে ট্রাকে ভরে ঢাকা ও গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হচ্ছে। বনাঞ্চলের গাছ কেটে পাচারের ফলে মধুপুর বনাঞ্চলসহ আশপাশের বনাঞ্চল অনেকটাই বৃক্ষশূন্য হয়ে গেছে।
খোঁজ নিয়ে আরও জানা যায়, জেলার মধুপুরে সাড়ে ৪৫ হাজার একর বনাঞ্চলের মধ্যে ৩৫ হাজার একর বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়েছে। আনারস, কলা, ড্রাগনসহ নানা কৃষি ফসলের খেতে পরিণত হয়েছে বনভূমি। বাকি ১০ হাজার একরও ক্ষয়িষ্ণু। ঘাটাইল, সখীপুর বনাঞ্চলেও বনের ভেতরে গড়ে উঠেছে করাতকল। প্রতিদিন ওই করাতকলে বনজসম্পদ চেরাই ও পাচার হচ্ছে।
বন বিভাগের হিসাবমতে, মধুপুর উপজেলায় ৯০টি করাতকলের মধ্যে ৭৩টিরই লাইসেন্স নেই। সখীপুর বনাঞ্চলে অবৈধ ৪২টি করাতকল। এর মধ্যে বহেড়াতৈল রেঞ্জে ২৮, হাতিয়ায় ৭ ও বাঁশতৈল রেঞ্জে ৭টি। অন্যদিকে ঘাটাইলে ৭৭টি করাতকলের মধ্যে নিবন্ধন নেই ৫৯টির। পৌরসভা ও এর আশপাশের এলাকায় মাত্র ১৮টি করাতকল ছাড়া বাকিগুলো বনাঞ্চলের আশপাশে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বন বিভাগের অসাধু ব্যক্তিরা অনৈতিক সুবিধা নিয়ে করাতকলমালিকদের নির্বিঘ্নে ব্যবসা পরিচালনার সুযোগ করে দেন। করাতকলগুলোতে বনাঞ্চলের কাঠ চেরাই করে প্রতিদিনই ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করেন ব্যবসায়ীরা।
অবৈধ করাতকলসংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় ট্রাকভর্তি চেরাই বা গোলাই কাঠ পাঠাতে আগের দিন রেকি করে নেন পাচারকারিরা। যে গন্তব্যে কাঠ যাবে, সেই গন্তব্যে যাওয়ার পথে দায়িত্বরত পুলিশ বা বনের টহল প্রদানকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের চাহিদামতো টাকা দিয়ে আসা হয়। তাঁরা টাকা গ্রহণের সময় একটি সাংকেতিক চিহ্ন দিয়ে দেন। পরদিন কাঠবোঝাই ট্রাক যাওয়ার সময় টহল পুলিশকে ওই সংকেত জানালেই ট্রাক ছেড়ে দেওয়া হয়। অন্যথা হলেই ট্রাক আটক করা হয়।
অবৈধ করাতকলমালিকদের দাবি, তাঁরা কয়েকবার লাইসেন্সের জন্য আবেদন দিয়েও বন বিভাগসহ ও সংশ্লিষ্টদের সাড়া পাচ্ছেন না।
মধুপুর পৌর শহরের স মিলমালিক আব্দুল বারেক বলেন, ‘আমরা নিয়ম মেনেই স মিলের ব্যবসা করতে চাই। আমরা নিয়ম অনুসারে আবেদন করেছি। আবেদনের সঙ্গে পরিবেশের ছাড়পত্র, ভূমির প্রত্যয়নপত্র প্রয়োজন হয়। কিন্তু বারবার ঘুরেও ওই ছাড়পত্র পাওয়া যায় না। বাধ্য হয়েই আমরা লাইসেন্সের আবেদন করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের লাইসেন্স দিলে সরকারও রাজস্ব পাবে। আমরাও নিশ্চিন্তে ব্যবসা করতে পারব।’
এ বিষয়ে পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) বিভাগীয় সমন্বয়কারী গৌতম চন্দ্র চন্দ বলেন, করাতকল বিধিমালা ২০১২ অনুযায়ী, সংরক্ষিত, রক্ষিত ও সরকারি বনভূমির সীমানা থেকে ১০ কিলোমিটারের (কিমি) মধ্যে করাতকল স্থাপন নিষিদ্ধ। এই বিধি লঙ্ঘন করলে জেল-জরিমানার ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু টাঙ্গাইলের বেশির ভাগ করাতকলই অবৈধ। এগুলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে উচ্ছেদ করে মালপত্র জব্দ না করলে বনাঞ্চল সম্পূর্ণ বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়বে। পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্য ধ্বংস হয়ে যাবে।
মধুপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিফাত আঞ্জুম পিয়া বলেন, মধুপুরে অবৈধ করাতকলগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সম্প্রতি পৌর এলাকার চারটি অবৈধ করাতকলমালিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইলের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, করাতকল স্থাপনের নির্দিষ্ট বিধিমালা রয়েছে। করাতকল অনুমোদনের জন্য পরিবেশের ছাড়পত্র, ভূমির প্রত্যয়নপত্রসহ প্রয়োজনীয় তথ্যাদি যুক্ত করে আবেদন করতে হয়। জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আবেদন পর্যালোচনার ভিত্তিতে অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে ওই করাতকল অবশ্যই বনাঞ্চলের সীমানার ১০ কিলোমিটার দূরে হতে হবে। অবৈধভাবে স্থাপিত করাতকল উচ্ছেদে অভিযান চালানো হয়ে থাকে। আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে ১৬টি করাতকল উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

টাঙ্গাইলের মধুপুর, ঘাটাইল ও সখীপুরসহ জেলার বিভিন্ন এলাকার বনভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রায় ৫০০ করাতকল। এর মধ্যে ৩ শতাধিক করাতকলই অবৈধ। এ সব করাতকলে প্রতিদিন বনের কাঠ চেরাই করা হচ্ছে। পরে সেগুলো পাচার করা হচ্ছে ঢাকা-গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। এদিকে কমছে বনের গাছ, কিছু কিছু এলাকায় গাছ কমে গিয়ে কৃষি ফসলের খেতে পরিণত হয়েছে বনভূমি।
বন বিভাগের হিসাবমতে, জেলায় ৪৭০টি করাতকল রয়েছে। এর মধ্যে ৩০৭টিই অবৈধ। জানা গেছে, স্থানীয় প্রশাসন ও বন বিভাগ অনুমোদনহীন করাতকল মালিকদের জরিমানা করলেও থেমে নেই অবৈধ করাতকলে কাঠ চেরাইয়ের কাজ।
জানা গেছে, টাঙ্গাইলের ৫টি উপজেলায় বনভূমির পরিমাণ ১ লাখ ২২ হাজার ৮৭৬ একর। এসব বনাঞ্চল ঘিরেই গড়ে উঠেছে ৪৭০টি করাতকল। যার মধ্যে অবৈধ ৩০৭টি। ওই করাতকলগুলোতে প্রতিদিন অবৈধভাবে বনের কাঠ চেরাই করে ট্রাকে ভরে ঢাকা ও গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হচ্ছে। বনাঞ্চলের গাছ কেটে পাচারের ফলে মধুপুর বনাঞ্চলসহ আশপাশের বনাঞ্চল অনেকটাই বৃক্ষশূন্য হয়ে গেছে।
খোঁজ নিয়ে আরও জানা যায়, জেলার মধুপুরে সাড়ে ৪৫ হাজার একর বনাঞ্চলের মধ্যে ৩৫ হাজার একর বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়েছে। আনারস, কলা, ড্রাগনসহ নানা কৃষি ফসলের খেতে পরিণত হয়েছে বনভূমি। বাকি ১০ হাজার একরও ক্ষয়িষ্ণু। ঘাটাইল, সখীপুর বনাঞ্চলেও বনের ভেতরে গড়ে উঠেছে করাতকল। প্রতিদিন ওই করাতকলে বনজসম্পদ চেরাই ও পাচার হচ্ছে।
বন বিভাগের হিসাবমতে, মধুপুর উপজেলায় ৯০টি করাতকলের মধ্যে ৭৩টিরই লাইসেন্স নেই। সখীপুর বনাঞ্চলে অবৈধ ৪২টি করাতকল। এর মধ্যে বহেড়াতৈল রেঞ্জে ২৮, হাতিয়ায় ৭ ও বাঁশতৈল রেঞ্জে ৭টি। অন্যদিকে ঘাটাইলে ৭৭টি করাতকলের মধ্যে নিবন্ধন নেই ৫৯টির। পৌরসভা ও এর আশপাশের এলাকায় মাত্র ১৮টি করাতকল ছাড়া বাকিগুলো বনাঞ্চলের আশপাশে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বন বিভাগের অসাধু ব্যক্তিরা অনৈতিক সুবিধা নিয়ে করাতকলমালিকদের নির্বিঘ্নে ব্যবসা পরিচালনার সুযোগ করে দেন। করাতকলগুলোতে বনাঞ্চলের কাঠ চেরাই করে প্রতিদিনই ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করেন ব্যবসায়ীরা।
অবৈধ করাতকলসংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে জানা গেছে, ঢাকায় ট্রাকভর্তি চেরাই বা গোলাই কাঠ পাঠাতে আগের দিন রেকি করে নেন পাচারকারিরা। যে গন্তব্যে কাঠ যাবে, সেই গন্তব্যে যাওয়ার পথে দায়িত্বরত পুলিশ বা বনের টহল প্রদানকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের চাহিদামতো টাকা দিয়ে আসা হয়। তাঁরা টাকা গ্রহণের সময় একটি সাংকেতিক চিহ্ন দিয়ে দেন। পরদিন কাঠবোঝাই ট্রাক যাওয়ার সময় টহল পুলিশকে ওই সংকেত জানালেই ট্রাক ছেড়ে দেওয়া হয়। অন্যথা হলেই ট্রাক আটক করা হয়।
অবৈধ করাতকলমালিকদের দাবি, তাঁরা কয়েকবার লাইসেন্সের জন্য আবেদন দিয়েও বন বিভাগসহ ও সংশ্লিষ্টদের সাড়া পাচ্ছেন না।
মধুপুর পৌর শহরের স মিলমালিক আব্দুল বারেক বলেন, ‘আমরা নিয়ম মেনেই স মিলের ব্যবসা করতে চাই। আমরা নিয়ম অনুসারে আবেদন করেছি। আবেদনের সঙ্গে পরিবেশের ছাড়পত্র, ভূমির প্রত্যয়নপত্র প্রয়োজন হয়। কিন্তু বারবার ঘুরেও ওই ছাড়পত্র পাওয়া যায় না। বাধ্য হয়েই আমরা লাইসেন্সের আবেদন করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের লাইসেন্স দিলে সরকারও রাজস্ব পাবে। আমরাও নিশ্চিন্তে ব্যবসা করতে পারব।’
এ বিষয়ে পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) বিভাগীয় সমন্বয়কারী গৌতম চন্দ্র চন্দ বলেন, করাতকল বিধিমালা ২০১২ অনুযায়ী, সংরক্ষিত, রক্ষিত ও সরকারি বনভূমির সীমানা থেকে ১০ কিলোমিটারের (কিমি) মধ্যে করাতকল স্থাপন নিষিদ্ধ। এই বিধি লঙ্ঘন করলে জেল-জরিমানার ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু টাঙ্গাইলের বেশির ভাগ করাতকলই অবৈধ। এগুলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে উচ্ছেদ করে মালপত্র জব্দ না করলে বনাঞ্চল সম্পূর্ণ বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়বে। পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্য ধ্বংস হয়ে যাবে।
মধুপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিফাত আঞ্জুম পিয়া বলেন, মধুপুরে অবৈধ করাতকলগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সম্প্রতি পৌর এলাকার চারটি অবৈধ করাতকলমালিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইলের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, করাতকল স্থাপনের নির্দিষ্ট বিধিমালা রয়েছে। করাতকল অনুমোদনের জন্য পরিবেশের ছাড়পত্র, ভূমির প্রত্যয়নপত্রসহ প্রয়োজনীয় তথ্যাদি যুক্ত করে আবেদন করতে হয়। জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আবেদন পর্যালোচনার ভিত্তিতে অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে ওই করাতকল অবশ্যই বনাঞ্চলের সীমানার ১০ কিলোমিটার দূরে হতে হবে। অবৈধভাবে স্থাপিত করাতকল উচ্ছেদে অভিযান চালানো হয়ে থাকে। আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে ১৬টি করাতকল উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছে। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
২২ মিনিট আগে
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
১ ঘণ্টা আগে
টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্যই এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেনালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
হস্তান্তর হওয়া মৎস্যজীবীরা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫), বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া (৪৫), ইসহাক আলীর ছেলে মীর জাফর আলী (৪৫), ইছাক আলীর ছেলে বকুল মিয়া (৩২), ফকির আলীর ছেলে আমের আলী (৩৫), সলিমুদ্দিন ব্যাপারীর ছেলে চাঁন মিয়া (৬০)।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ নভেম্বর জিঞ্জিরাম নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ভুলক্রমে সীমান্ত অতিক্রম করে তাঁরা ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় স্থানীয় পুলিশ ও বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের আটক করে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাঁরা সেখানে প্রায় ১৩ মাস সাজা ভোগ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সন্ধ্যায় শেরপুর ৩৯ বিজিবির দায়িত্বে থাকা এলাকার হাতিপাগার বিজিবি কোয়ার্টার মাস্টার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে ভারতের কিল্লাপাড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিএসএফ ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। এ সময় নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর তাঁদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
হস্তান্তর হওয়া মৎস্যজীবীরা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫), বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া (৪৫), ইসহাক আলীর ছেলে মীর জাফর আলী (৪৫), ইছাক আলীর ছেলে বকুল মিয়া (৩২), ফকির আলীর ছেলে আমের আলী (৩৫), সলিমুদ্দিন ব্যাপারীর ছেলে চাঁন মিয়া (৬০)।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ নভেম্বর জিঞ্জিরাম নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ভুলক্রমে সীমান্ত অতিক্রম করে তাঁরা ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় স্থানীয় পুলিশ ও বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের আটক করে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাঁরা সেখানে প্রায় ১৩ মাস সাজা ভোগ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সন্ধ্যায় শেরপুর ৩৯ বিজিবির দায়িত্বে থাকা এলাকার হাতিপাগার বিজিবি কোয়ার্টার মাস্টার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে ভারতের কিল্লাপাড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিএসএফ ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। এ সময় নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর তাঁদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলের মধুপুর, ঘাটাইল ও সখীপুরসহ জেলার বিভিন্ন এলাকার বনভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রায় ৫০০ করাতকল। এর মধ্যে ৩ শতাধিক করাতকলই অবৈধ। এ সব করাতকলে প্রতিদিন বনের কাঠ চেরাই করা হচ্ছে। পরে সেগুলো পাচার করা হচ্ছে ঢাকা-গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। এদিকে কমছে বনের গাছ, কিছু কিছু এলাকায় গাছ কমে...
০১ অক্টোবর ২০২৫
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
১ ঘণ্টা আগে
টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্যই এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে বিদেশি পিস্তল, গুলিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। তাঁরা হলেন মো. আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে কালা সিদ্দিক এবং মো. মিলন।
সেনাবাহিনী জানায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে জড়িত ছিলেন।
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
উত্তরা আর্মি ক্যাম্প থেকে আজ বুধবার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক সেবনরত অবস্থায় শীর্ষ সন্ত্রাসী আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে কালা সিদ্দিক এবং মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই স্থানে তল্লাশি চালিয়ে তাঁদের কাছ থেকে একটি স্প্যানিশ পিস্তল ও তিনটি গুলি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এই দুজনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সেনাবাহিনী।

রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে বিদেশি পিস্তল, গুলিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। তাঁরা হলেন মো. আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে কালা সিদ্দিক এবং মো. মিলন।
সেনাবাহিনী জানায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে জড়িত ছিলেন।
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
উত্তরা আর্মি ক্যাম্প থেকে আজ বুধবার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক সেবনরত অবস্থায় শীর্ষ সন্ত্রাসী আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে কালা সিদ্দিক এবং মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই স্থানে তল্লাশি চালিয়ে তাঁদের কাছ থেকে একটি স্প্যানিশ পিস্তল ও তিনটি গুলি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এই দুজনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সেনাবাহিনী।

টাঙ্গাইলের মধুপুর, ঘাটাইল ও সখীপুরসহ জেলার বিভিন্ন এলাকার বনভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রায় ৫০০ করাতকল। এর মধ্যে ৩ শতাধিক করাতকলই অবৈধ। এ সব করাতকলে প্রতিদিন বনের কাঠ চেরাই করা হচ্ছে। পরে সেগুলো পাচার করা হচ্ছে ঢাকা-গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। এদিকে কমছে বনের গাছ, কিছু কিছু এলাকায় গাছ কমে...
০১ অক্টোবর ২০২৫
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
২২ মিনিট আগে
টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্যই এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ছিল বুধবার ১০ দশমিক ৭, মঙ্গলবার ১০ দশমিক ৭, সোমবার ১০ দশমিক ৬, রোববার ১০ দশমিক ৫, শনিবার ১০ দশমিক ৫, শুক্রবার ১২, বৃহস্পতিবার ১২ দশমিক ৫ এবং গত বুধবার ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সকালে সূর্য ওঠার পর কিছুটা উষ্ণতা ফিরে আসে। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে থাকলেও দিনের বেলা তেমন শীত অনুভূত হয় না বললে চলে। তবে সন্ধ্যার পর নেমে আসে শীতের তীব্রতা, আর তা চলতে থাকে পরদিন সকালে সূর্য উঁকি না দেওয়া পর্যন্ত।
সদর উপজেলার ভ্যানচালক আবুল হোসেন বলেন, ‘ভাই, এই শীতটা একদম সওয়া যায় না। ভোরে ভ্যান লইয়া বের হইলেই হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। কুয়াশার মধ্যে রাস্তা দেখা যায় না ঠিকমতো। বেলা বাড়লে তহন একটু আরাম লাগে, কিন্তু সন্ধ্যার লগে লগে আবার জমাট শীত। কাম-কাজ না করলেও চলে না।’
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, আজ তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।

টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ছিল বুধবার ১০ দশমিক ৭, মঙ্গলবার ১০ দশমিক ৭, সোমবার ১০ দশমিক ৬, রোববার ১০ দশমিক ৫, শনিবার ১০ দশমিক ৫, শুক্রবার ১২, বৃহস্পতিবার ১২ দশমিক ৫ এবং গত বুধবার ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সকালে সূর্য ওঠার পর কিছুটা উষ্ণতা ফিরে আসে। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে থাকলেও দিনের বেলা তেমন শীত অনুভূত হয় না বললে চলে। তবে সন্ধ্যার পর নেমে আসে শীতের তীব্রতা, আর তা চলতে থাকে পরদিন সকালে সূর্য উঁকি না দেওয়া পর্যন্ত।
সদর উপজেলার ভ্যানচালক আবুল হোসেন বলেন, ‘ভাই, এই শীতটা একদম সওয়া যায় না। ভোরে ভ্যান লইয়া বের হইলেই হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। কুয়াশার মধ্যে রাস্তা দেখা যায় না ঠিকমতো। বেলা বাড়লে তহন একটু আরাম লাগে, কিন্তু সন্ধ্যার লগে লগে আবার জমাট শীত। কাম-কাজ না করলেও চলে না।’
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, আজ তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।

টাঙ্গাইলের মধুপুর, ঘাটাইল ও সখীপুরসহ জেলার বিভিন্ন এলাকার বনভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রায় ৫০০ করাতকল। এর মধ্যে ৩ শতাধিক করাতকলই অবৈধ। এ সব করাতকলে প্রতিদিন বনের কাঠ চেরাই করা হচ্ছে। পরে সেগুলো পাচার করা হচ্ছে ঢাকা-গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। এদিকে কমছে বনের গাছ, কিছু কিছু এলাকায় গাছ কমে...
০১ অক্টোবর ২০২৫
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
২২ মিনিট আগে
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
১ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্যই এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেবান্দরবান প্রতিনিধি

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নে ১৩ বছর ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু। পাহাড়ি ছড়া বেয়ে নেমে আসা বন্যার পানির তোড়ে ২০১২ সালে গর্জনিয়া উত্তর বড়বিল-দক্ষিণ বাইশারী সংযোগ সেতুটি ভেঙে যায়। এর পর থেকে কাঠ-বাঁশের অস্থায়ী সাঁকো দিয়ে চলাচল করছে দুই ইউনিয়নের মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে সেতুটি পুনর্নির্মাণ না হওয়ায় ভোগান্তির শেষ নেই।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্য এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
বাইশারী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. জমির বলেন, ‘১৩ বছর ধরে একটি ব্রিজ কীভাবে পড়ে থাকে, তা আমাদের জানা ছিল না। মানুষের জীবন নিয়ে যেন কারও কোনো ভাবনাই নেই!’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ইউসুফ বলেন, ‘ব্রিজটির দুরবস্থা নিয়ে আমরা বারবার বলেছি, লিখেছি, কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। ব্রিজ না থাকায় আমাদের কৃষিপণ্য বাজারে নিতে সমস্যা হচ্ছে।’
জানা যায়, ১৯৯৬ সালে নির্মিত সেতুটি ধসে যাওয়ার পর একাধিকবার বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন-নিবেদন করলেও এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভ, ১৩ বছর ধরে তাঁরা চলাচল করছেন ঝুঁকি নিয়ে, কিন্তু এটি পুনর্নির্মাণে এলজিইডি বা পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।
অন্যদিকে গর্জনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দা মো. সিরাজ বলেন, ‘গর্জনিয়া থেকে উৎপাদিত শাকসবজি ও তরিতরকারি বাইশারী বাজারে আনতে ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হয়। মাঝেমধ্যে ভাঙা ব্রিজের ওপরের সাঁকো ভেঙে গেলে কয়েক দিনের জন্য আমাদের যাতায়াত বন্ধ থাকে।’

নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশারী ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. নুরুল কবির বলেন, ‘দুই ইউনিয়নের হাজারো মানুষের যাতায়াতের কী দুর্ভোগ তা আমি জানি। শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে। দ্রুত এই ব্রিজ পুনর্নির্মাণ করতে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
গর্জনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ফিরোজ আহমদ বলেন, ‘অনেকবার বিভিন্ন কর্মকর্তা এসে দেখে গেছেন। সাংবাদিকেরা লেখালেখি করেছেন, কিন্তু ফল হয়নি।’
বাইশারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলম বলেন, ‘ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বান্দরবান জেলা পরিষদে আবেদন করেছি। কিন্তু এখনো কোনো অগ্রগতি চোখে পড়েনি।’
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রকৌশলী মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ব্রিজটি ঠিক কোন উপজেলার আওতাধীন তা নিশ্চিত নই। যে উপজেলার অধীনে পড়বে, তাদেরই কাজটি করতে হবে। যদি নাইক্ষ্যংছড়ির অন্তর্ভুক্ত হয়, তাহলে আমরা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেতুটি দুই জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় হওয়ায় দায়িত্বের প্রশ্নে প্রশাসনের গাফিলতি চলছে। ফলে বছরের পর বছর অবহেলায় পড়ে আছে সেতুটি; আর মানুষকে পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়া ও বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীর মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী সেতুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুই উপজেলা প্রশাসন বসে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে এটি পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নে ১৩ বছর ধরে ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু। পাহাড়ি ছড়া বেয়ে নেমে আসা বন্যার পানির তোড়ে ২০১২ সালে গর্জনিয়া উত্তর বড়বিল-দক্ষিণ বাইশারী সংযোগ সেতুটি ভেঙে যায়। এর পর থেকে কাঠ-বাঁশের অস্থায়ী সাঁকো দিয়ে চলাচল করছে দুই ইউনিয়নের মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে সেতুটি পুনর্নির্মাণ না হওয়ায় ভোগান্তির শেষ নেই।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের সময় অস্থায়ী সাঁকোটি প্রায়ই কেঁপে ওঠে। বৃষ্টি বা পাহাড়ি স্রোত এলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এই সাঁকো দিয়েই প্রতিদিন দুই ইউনিয়নের বাসিন্দারা চলাচল করে। বাজার, চিকিৎসা, স্কুল—সবকিছুর জন্য এটি তাঁদের একমাত্র পথ। ২০২৩ সালে এই সাঁকো থেকে পড়ে এক স্কুলছাত্র আহত হয়েছিল।
বাইশারী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. জমির বলেন, ‘১৩ বছর ধরে একটি ব্রিজ কীভাবে পড়ে থাকে, তা আমাদের জানা ছিল না। মানুষের জীবন নিয়ে যেন কারও কোনো ভাবনাই নেই!’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ইউসুফ বলেন, ‘ব্রিজটির দুরবস্থা নিয়ে আমরা বারবার বলেছি, লিখেছি, কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। ব্রিজ না থাকায় আমাদের কৃষিপণ্য বাজারে নিতে সমস্যা হচ্ছে।’
জানা যায়, ১৯৯৬ সালে নির্মিত সেতুটি ধসে যাওয়ার পর একাধিকবার বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন-নিবেদন করলেও এখন পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভ, ১৩ বছর ধরে তাঁরা চলাচল করছেন ঝুঁকি নিয়ে, কিন্তু এটি পুনর্নির্মাণে এলজিইডি বা পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।
অন্যদিকে গর্জনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দা মো. সিরাজ বলেন, ‘গর্জনিয়া থেকে উৎপাদিত শাকসবজি ও তরিতরকারি বাইশারী বাজারে আনতে ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হয়। মাঝেমধ্যে ভাঙা ব্রিজের ওপরের সাঁকো ভেঙে গেলে কয়েক দিনের জন্য আমাদের যাতায়াত বন্ধ থাকে।’

নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশারী ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. নুরুল কবির বলেন, ‘দুই ইউনিয়নের হাজারো মানুষের যাতায়াতের কী দুর্ভোগ তা আমি জানি। শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে। দ্রুত এই ব্রিজ পুনর্নির্মাণ করতে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
গর্জনিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ফিরোজ আহমদ বলেন, ‘অনেকবার বিভিন্ন কর্মকর্তা এসে দেখে গেছেন। সাংবাদিকেরা লেখালেখি করেছেন, কিন্তু ফল হয়নি।’
বাইশারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলম বলেন, ‘ব্রিজটি পুনর্নির্মাণের জন্য আমি বান্দরবান জেলা পরিষদে আবেদন করেছি। কিন্তু এখনো কোনো অগ্রগতি চোখে পড়েনি।’
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রকৌশলী মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ব্রিজটি ঠিক কোন উপজেলার আওতাধীন তা নিশ্চিত নই। যে উপজেলার অধীনে পড়বে, তাদেরই কাজটি করতে হবে। যদি নাইক্ষ্যংছড়ির অন্তর্ভুক্ত হয়, তাহলে আমরা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেতুটি দুই জেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় হওয়ায় দায়িত্বের প্রশ্নে প্রশাসনের গাফিলতি চলছে। ফলে বছরের পর বছর অবহেলায় পড়ে আছে সেতুটি; আর মানুষকে পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়া ও বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীর মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী সেতুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুই উপজেলা প্রশাসন বসে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে এটি পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন।

টাঙ্গাইলের মধুপুর, ঘাটাইল ও সখীপুরসহ জেলার বিভিন্ন এলাকার বনভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রায় ৫০০ করাতকল। এর মধ্যে ৩ শতাধিক করাতকলই অবৈধ। এ সব করাতকলে প্রতিদিন বনের কাঠ চেরাই করা হচ্ছে। পরে সেগুলো পাচার করা হচ্ছে ঢাকা-গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। এদিকে কমছে বনের গাছ, কিছু কিছু এলাকায় গাছ কমে...
০১ অক্টোবর ২০২৫
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
২২ মিনিট আগে
গতকাল মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজারের বিএফডিসি রেলগেট এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করে সেনাবাহিনীর ৬ স্বতন্ত্র এডি ব্রিগেডের অধীনস্থ উত্তরা আর্মি ক্যাম্প।
১ ঘণ্টা আগে
টানা পাঁচ দিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকায় পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ, যা শীতের অনুভূতিকে আরও বাড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে