জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেছেন, দেশের উন্নয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের মর্যাদা বেড়েছে। তাই প্রশংসা করে শেখ হাসিনাকে চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সুতরাং যারা বলেছিল আমেরিকা শেখ হাসিনার সঙ্গে নেই তারা সঠিক নয়। তারা শুধু ঘরে বসে কথা বলতে পারে। মাঠে থাকে না। আশা করি তাদের এখন সুবুদ্ধির উদয় হবে এবং এ দেশের উন্নয়নে তারাও শামিল হতে পারবে।
আজ সোমবার দুপুরে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে কর্মী সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এম এ মান্নান বলেন, ‘আমার রাজনীতির উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করা। গ্রামের সাধারণ পরিবারে আমার জন্ম। আমি দেখেছি গ্রামের কষ্ট, দুর্দশা। তাই আমি রাজনীতিতে এসেছি গ্রামের জন্য কাজ করতে। আমি কিছু কাজ করেছি। সকল কাজ কেউই করতে পারে না। আরও অনেক কাজ বাকি রয়েছে। আমার পর যে আসবে সে করবে। সুতরাং হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। আওয়ামী লীগ আছে, শেখ হাসিনা আছেন, কাজ হবে। আমারও উন্নয়নের নেশা রয়েছে।’
সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য সিদ্দিক আহমদের সভাপতিত্বে ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রিজুর পরিচালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, শান্তিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সীতাংশু রঞ্জন ধর, সাধারণ সম্পাদক হাসনাত হোসাইন প্রমুখ।
পরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে চার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও একটি সমবায় সমিতিকে ৫০ হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান দেন সংসদ সদস্য এম এ মান্নান।
এ ছাড়া জগন্নাথপুর ব্রিটিশ বাংলা এডুকেশন ট্রাস্টের আয়োজনে উপজেলার ৬০০ শিক্ষার্থীর মধ্যে মেধাবৃত্তির ২৫ লাখ টাকা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
সুনামগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেছেন, দেশের উন্নয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের মর্যাদা বেড়েছে। তাই প্রশংসা করে শেখ হাসিনাকে চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সুতরাং যারা বলেছিল আমেরিকা শেখ হাসিনার সঙ্গে নেই তারা সঠিক নয়। তারা শুধু ঘরে বসে কথা বলতে পারে। মাঠে থাকে না। আশা করি তাদের এখন সুবুদ্ধির উদয় হবে এবং এ দেশের উন্নয়নে তারাও শামিল হতে পারবে।
আজ সোমবার দুপুরে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে কর্মী সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এম এ মান্নান বলেন, ‘আমার রাজনীতির উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করা। গ্রামের সাধারণ পরিবারে আমার জন্ম। আমি দেখেছি গ্রামের কষ্ট, দুর্দশা। তাই আমি রাজনীতিতে এসেছি গ্রামের জন্য কাজ করতে। আমি কিছু কাজ করেছি। সকল কাজ কেউই করতে পারে না। আরও অনেক কাজ বাকি রয়েছে। আমার পর যে আসবে সে করবে। সুতরাং হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। আওয়ামী লীগ আছে, শেখ হাসিনা আছেন, কাজ হবে। আমারও উন্নয়নের নেশা রয়েছে।’
সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সদস্য সিদ্দিক আহমদের সভাপতিত্বে ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রিজুর পরিচালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, শান্তিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সীতাংশু রঞ্জন ধর, সাধারণ সম্পাদক হাসনাত হোসাইন প্রমুখ।
পরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে চার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও একটি সমবায় সমিতিকে ৫০ হাজার টাকা করে আর্থিক অনুদান দেন সংসদ সদস্য এম এ মান্নান।
এ ছাড়া জগন্নাথপুর ব্রিটিশ বাংলা এডুকেশন ট্রাস্টের আয়োজনে উপজেলার ৬০০ শিক্ষার্থীর মধ্যে মেধাবৃত্তির ২৫ লাখ টাকা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে